অ্যালবাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Kabir.bmc007 (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Kabir.bmc007 (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২ নং লাইন: | ২ নং লাইন: | ||
একটি অ্যালবাম যেকোন জায়গায়ই লিপিবদ্ধ করা যেতে পারে। লিপিবদ্ধ করতে কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক বছর ও লাগতে পারে। সাধারণত কতগুলো ক্ষুদ্র অংশকে লিপিবদ্ধ করে পরে মিশানো হয়। যে লিপি একবারেই তৈরি করা যায় তাকে “সরাসরি”(live) বলা হয়,যা কিনা স্টুডিওতেও করা সম্ভব। স্টুডিও মূলত শব্দ শোষণ,প্রতিধ্বনি কমানোর জন্য তৈরি করা হয় যাতে ভিন্ন অংশগুলোকে বিভিন্ন সময়ে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু অন্য স্থানে প্রতিধ্বনি থাকে যা ‘সরাসরি’ শব্দ তৈরি করে। অধিকাংশ স্টুডিওতেই প্রচুর সম্পাদনা,শব্দ সুবিধা, স্বরের সমন্বয় করা যায়। আধুনিক লিপিবদ্ধ করার প্রযুক্তি অনুসারে, সুরকার হেডফোন ব্যবহার করে পুর্বের অংশ শুনে ভিন্ন রুমে বা ভিন্ন সময়ের লিপি সংগ্রহ করে পারে । |
একটি অ্যালবাম যেকোন জায়গায়ই লিপিবদ্ধ করা যেতে পারে। লিপিবদ্ধ করতে কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক বছর ও লাগতে পারে। সাধারণত কতগুলো ক্ষুদ্র অংশকে লিপিবদ্ধ করে পরে মিশানো হয়। যে লিপি একবারেই তৈরি করা যায় তাকে “সরাসরি”(live) বলা হয়,যা কিনা স্টুডিওতেও করা সম্ভব। স্টুডিও মূলত শব্দ শোষণ,প্রতিধ্বনি কমানোর জন্য তৈরি করা হয় যাতে ভিন্ন অংশগুলোকে বিভিন্ন সময়ে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু অন্য স্থানে প্রতিধ্বনি থাকে যা ‘সরাসরি’ শব্দ তৈরি করে। অধিকাংশ স্টুডিওতেই প্রচুর সম্পাদনা,শব্দ সুবিধা, স্বরের সমন্বয় করা যায়। আধুনিক লিপিবদ্ধ করার প্রযুক্তি অনুসারে, সুরকার হেডফোন ব্যবহার করে পুর্বের অংশ শুনে ভিন্ন রুমে বা ভিন্ন সময়ের লিপি সংগ্রহ করে পারে । |
||
অ্যালবাম প্রচ্ছদ এবং নিচের নথি দিয়ে মাঝে মাঝে কিছু তথ্য দেয়া হয়। যেমন লিপির বিশ্লেষণ, গীতি বা কাজের গুরুত্বপুর্ন তথ্য। ঐতিহাসিক কালে অ্যালবাম শব্দটি বইরুপে কতগুলো পদের সংগ্রহ কে বোঝাত। সঙ্গীতে ব্যবহারের ক্ষেত্রে অ্যালবাম শব্দটি ১৯ শতকের শুরুর দিকে স্বরলিপির ছোট ছোট অংশের সংগ্রহকে বোঝাত। পরবর্তিতে বই আকারে বান্ডিল করা গ্রামোফোনের রেকর্ডকে বোঝাত (গ্রামোফোন রেকর্ড এর এক পাশে ৩.৫ মিনিটের শব্দ ধরতে পারত)। যখন দীর্ঘ সময় বাজানো গ্রামোফোন রেকর্ড আসল,এর একটি রেকর্ডে কতগুল অংশের সংগ্রহকে বুঝাত।যা এখন প্রচলিত মাধ্যম গুলোর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। |
১০:১৯, ১৪ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অ্যালবাম হল CD, লিপি , অডিও টেপ, বা অন্য কোন মাধ্যমে কতগুলো অডিও লিপির সংগ্রহকে একক অনুচ্ছেদে প্রকাশ। ২০ শতকের গোড়ার দিকে এর উন্নতি হয়,গ্রামোফোন নামে,যার গতি ছিল প্রতি মিনিটে ৭৮ টি ঘুর্নন। যা পরে ১৯৪৮ এ সালে ৩৩১⁄৩ ঘুর্ননে উন্নীত হয়। ভিনাইল LP লিপি এখনো প্রকাশ করা হয় যদিও CD ও MP3 ধরন এখন সার্বজনিন। ১৯৭০ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত ভিনাইল রেকর্ডের পাশাপাশি অডিও টেপ বেশি ব্যবহৃত হয়েছিল।
একটি অ্যালবাম যেকোন জায়গায়ই লিপিবদ্ধ করা যেতে পারে। লিপিবদ্ধ করতে কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক বছর ও লাগতে পারে। সাধারণত কতগুলো ক্ষুদ্র অংশকে লিপিবদ্ধ করে পরে মিশানো হয়। যে লিপি একবারেই তৈরি করা যায় তাকে “সরাসরি”(live) বলা হয়,যা কিনা স্টুডিওতেও করা সম্ভব। স্টুডিও মূলত শব্দ শোষণ,প্রতিধ্বনি কমানোর জন্য তৈরি করা হয় যাতে ভিন্ন অংশগুলোকে বিভিন্ন সময়ে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু অন্য স্থানে প্রতিধ্বনি থাকে যা ‘সরাসরি’ শব্দ তৈরি করে। অধিকাংশ স্টুডিওতেই প্রচুর সম্পাদনা,শব্দ সুবিধা, স্বরের সমন্বয় করা যায়। আধুনিক লিপিবদ্ধ করার প্রযুক্তি অনুসারে, সুরকার হেডফোন ব্যবহার করে পুর্বের অংশ শুনে ভিন্ন রুমে বা ভিন্ন সময়ের লিপি সংগ্রহ করে পারে ।
অ্যালবাম প্রচ্ছদ এবং নিচের নথি দিয়ে মাঝে মাঝে কিছু তথ্য দেয়া হয়। যেমন লিপির বিশ্লেষণ, গীতি বা কাজের গুরুত্বপুর্ন তথ্য। ঐতিহাসিক কালে অ্যালবাম শব্দটি বইরুপে কতগুলো পদের সংগ্রহ কে বোঝাত। সঙ্গীতে ব্যবহারের ক্ষেত্রে অ্যালবাম শব্দটি ১৯ শতকের শুরুর দিকে স্বরলিপির ছোট ছোট অংশের সংগ্রহকে বোঝাত। পরবর্তিতে বই আকারে বান্ডিল করা গ্রামোফোনের রেকর্ডকে বোঝাত (গ্রামোফোন রেকর্ড এর এক পাশে ৩.৫ মিনিটের শব্দ ধরতে পারত)। যখন দীর্ঘ সময় বাজানো গ্রামোফোন রেকর্ড আসল,এর একটি রেকর্ডে কতগুল অংশের সংগ্রহকে বুঝাত।যা এখন প্রচলিত মাধ্যম গুলোর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।