প্রমথ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) →কর্মজীবন: + |
Niriho khoka (আলোচনা | অবদান) বানান সংশোধন |
||
১৪ নং লাইন: | ১৪ নং লাইন: | ||
|period = বাংলা রেনেসাঁ |
|period = বাংলা রেনেসাঁ |
||
}} |
}} |
||
'''প্রমথ চৌধুরী''' ({{lang-en|Pramathanath Chowdhury}}; জন্মঃ {{Birth date|1868|08|07}}; মৃত্যুঃ {{death date|1946|09|02}}) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[পাবনা জেলা|পাবনা জেলার]] [[চাটমোহর উপজেলা|চাটমোহর উপজেলার]] |
'''প্রমথ চৌধুরী''' ({{lang-en|Pramathanath Chowdhury}}; জন্মঃ {{Birth date|1868|08|07}}; মৃত্যুঃ {{death date|1946|09|02}}) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[পাবনা জেলা|পাবনা জেলার]] [[চাটমোহর উপজেলা|চাটমোহর উপজেলার]] হরিপুর গ্রামে। তিনি বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন এবং তিনি বাংলা গদ্যে চলিতরীতির প্রবর্তক। |
||
== শিক্ষাজীবন== |
== শিক্ষাজীবন== |
০৮:৩৬, ২ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রমথ চৌধুরী | |
---|---|
জন্ম | প্রমথনাথ চৌধুরী ৭ আগস্ট ১৮৬৮ যশোর, ব্রিটিশ ভারত |
মৃত্যু | ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত | (বয়স ৭৮)
ছদ্মনাম | বীরবল |
পেশা | অধ্যাপক, কবি, প্রাবন্ধিক, লেখক |
সময়কাল | বাংলা রেনেসাঁ |
প্রমথ চৌধুরী (ইংরেজি: Pramathanath Chowdhury; জন্মঃ ৭ আগস্ট ১৮৬৮; মৃত্যুঃ সেপ্টেম্বর ২, ১৯৪৬ ) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল বাংলাদেশের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিপুর গ্রামে। তিনি বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন এবং তিনি বাংলা গদ্যে চলিতরীতির প্রবর্তক।
শিক্ষাজীবন
প্রমথ চৌধুরীর শিক্ষাজীবন ছিল অসাধারণ কৃতিত্বপূর্ণ। তিনি কলকাতা হেয়ার স্কুল থেকে এন্ট্রাস ও সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে এফ এ পাস করেন। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ১৮৮৯খ্রি বিএ(অনার্স)দর্শন, ১৮৯০সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম শ্রেণীতে এমএ ডিগ্রী লাভ করেন এবং পরে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলাত যান। বিলাত থেকে ফিরে এসে ব্যারিস্টারি পেশায় যোগদান না করে তিনি কিছুকাল ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করেন এবং পরে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন।
কর্মজীবন
প্রমথ চৌধুরী কিছুদিন কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা করেন । কিছুকাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন কলেজে পড়ান । তিনি ঠাকুর এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন। এছাড়াও তিনি মাসিক সবুজপত্র ও বিশ্বভারতী সম্পাদনা করেন।রবীন্দ্রনাথের অগ্রজ সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের(১৮৪২-১৯২৩) কন্যা ইন্দিরা দেবীর (১৮৭৩-১৯৬০) সহিত তাহার বিবাহ হয়। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাই। লেখক আশুতোষ চৌধুরী(১৮৮৮-১৯৪৪) সম্পর্কে প্রমথ চৌধুরীর অগ্রজ। রবীন্দ্রনাথের ভগিনী প্রতিভা দেবীর সহিত আশুতোষ চৌধুরী বিবাহ হয়।
তাঁর সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল বীরবল। তাঁর সম্পাদিত সবুজ পত্র বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তাঁর প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁরই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় সনেট এর প্রবর্তক।[১]
রচনাসমগ্র
প্রবন্ধ গ্রন্থ
- তেল-নুন-লাকড়ী (১৯০৬)
- বীরবলের হালখাতা (১৯১৬)
- নানাকথা (১৯১৯)
- আমাদের শিক্ষা (১৯২০)
- রায়তের কথা (১৯১৯)
- নানাচর্চা (১৯৩২)
- প্রবন্ধ সংগ্রহ(১৯৫২ ১ম খণ্ড ও ১৯৫৩ ২য় খণ্ড)[২]
গল্পগ্রন্থ
- চার-ইয়ারী কথা (১৯১৬)
- আহুতি (১৯১৯)
- নীললোহিত (১৯৪১)[২]
কাব্যগ্রন্থ
- সনেট পঞ্চাশ (১৯১৩)
- পদচারণ (১৯১৯)
তথ্যসূত্র
- ↑ "সাহিত্যে খেলা"।
- ↑ ক খ সেলিনা হোসেন ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ২২৯।
বহিঃসংযোগ
আরও দেখুন
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |