চৈতা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Kalapaharindia (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:
[[File:Choita river.jpg|thumb|right| 300px| বর্ষার মরশুমে চৈতা নদী, খড়ুয়া রাজাপুর ব্রিজ থেকে ]]
[[File:Choita river.jpg|thumb|right| 300px| বর্ষার মরশুমে চৈতা নদী, খড়ুয়া রাজাপুর ব্রিজ থেকে ]]


'''চৈতা নদী''' <ref>{{cite news | title = বিষমুক্ত জল দেবে কে,প্রশ্ন মানুষের | url=http://www.anandabazar.com/ | accessdate = ০৪-০৮-২০১৬ | newspaper = আনন্দবাজার প্রত্রিকা}}</ref>ইছামতি নদী থেকে উৎপন্ন হয়ে গাইঘাটায় যমুনা নদীতে মিলিত হয়ছে। নদীর দৈর্ঘ্য ৪০ কিমি।নদীটি বর্তমানে উৎস মুখে [[ইছামতি নদী]] থেকে বিছিন্ন হয়ে পড়েছে এছাড়া নদীটিতে পলি জমে নদীর স্বাভাবিক গতি হারিয়েছে।নদীটির কিছু স্থানে নদী গর্ভে চাষ-আবাত চলছে এবং নদীর পাড় ভেঙ্গে ও নদীর গতিপথ রুদ্ধ করে মাছের ভেরি নির্মান ও মাছ চাষ হচ্ছে।এই নদীটির সঙ্গে গাইঘাটা এলাকার আর একটি গুরুত্ব পূর্ন [[চালুন্দিয়া নদী]] যুক্ত রয়েছে।
'''চৈতা নদী''' <ref>{{cite news | title = বিষমুক্ত জল দেবে কে,প্রশ্ন মানুষের | url=http://www.anandabazar.com/ | accessdate = ০৪-০৮-২০১৬ | newspaper = আনন্দবাজার প্রত্রিকা}}</ref> ইছামতি নদী থেকে উৎপন্ন হয়ে গাইঘাটায় যমুনা নদীতে মিলিত হয়ছে। নদীর দৈর্ঘ্য ৪০ কিমি।নদীটি বর্তমানে উৎস মুখে [[ইছামতি নদী]] থেকে বিছিন্ন হয়ে পড়েছে এছাড়া নদীটিতে পলি জমে নদীর স্বাভাবিক গতি হারিয়েছে। নদীটির কিছু স্থানে নদী গর্ভে চাষাবাদ চলছে এবং নদীর পাড় ভেঙ্গে ও নদীর গতিপথ রুদ্ধ করে মাছের ভেরি নির্মান ও মাছ চাষ হচ্ছে। এই নদীটির সঙ্গে গাইঘাটা এলাকার আর একটি গুরুত্বপূর্ন [[চালুন্দিয়া নদী]] যুক্ত রয়েছে।


==নদীর প্রবাহ==
==নদীর প্রবাহ==
চৈতা নদীটি [[গঙ্গা]] নদী ব্যবস্থার অন্তর্গত।নদীটি মোট ৪০ কিলোমিটার অতিক্রম করে গাইঘাটায় [[যমুনা নদী]]র সঙ্গে মিলিত হয়েছে।নদীটি প্রবাহ পথে গোপাননগর,টালিখোলা,ক্ষেদাইতলা,চৈতাপাড়া,[[খড়ুয়া রাজাপুর]],রামপুর,প্রভূতি গ্রাম অতিক্রম করেছে।এই সমস্ত গ্রামের নদীর তীরবর্তী জমির কৃষি কাজ নদীর সঙ্গে যুক্ত।নদীটির প্রবাহের গাইঘাটা থেকে [[খড়ুয়া রাজাপুর]] গ্রামের উত্তর অংশ পর্যন্ত জোয়ার ভাটার প্রভাব দেখা যায়।
চৈতা নদীটি [[গঙ্গা]] নদী ব্যবস্থার অন্তর্গত। নদীটি মোট ৪০ কিলোমিটার অতিক্রম করে গাইঘাটায় [[যমুনা নদী]]র সঙ্গে মিলিত হয়েছে।নদীটি প্রবাহ পথে গোপাননগর,টালিখোলা,ক্ষেদাইতলা,চৈতাপাড়া,[[খড়ুয়া রাজাপুর]],রামপুর,প্রভূতি গ্রাম অতিক্রম করেছে।এই সমস্ত গ্রামের নদীর তীরবর্তী জমির কৃষি কাজ নদীর সঙ্গে যুক্ত।নদীটির প্রবাহের গাইঘাটা থেকে [[খড়ুয়া রাজাপুর]] গ্রামের উত্তর অংশ পর্যন্ত জোয়ার ভাটার প্রভাব দেখা যায়।
==বন্যা==
==বন্যা==
নদীটি প্রতি বছর আববাহিকা এলাকায় বর্ষার সময় বন্যার সৃষ্টিকরে। নদীটিতে প্রচুর পলি জমার কারনে এটি বন্যার সৃষ্টি করে।২০০০ সালের আগোস্ট-সেপ্টেম্ব মাসে এই নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে এক ভয়ঙ্কর বন্যা সৃষ্টি হয়।এই বন্যা এই অঞ্চলের মানুষের কাছে [[২০০০ সালের বন্যা]] নামে পরিচিত।২০১০ ও ২০১৫ সালেও নদীটির দুই কূল প্লাবিত হয়।প্রতি বছর নদীর জলের প্লাবনে জমির ফসল নষ্ট হয়।বর্তমানে নদীটি সংস্কারের দাবি উঠেছে।
নদীটি প্রতি বছর আববাহিকা এলাকায় বর্ষার সময় বন্যার সৃষ্টিকরে। নদীটিতে প্রচুর পলি জমার কারনে এটি বন্যার সৃষ্টি করে।২০০০ সালের আগোস্ট-সেপ্টেম্ব মাসে এই নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে এক ভয়ঙ্কর বন্যা সৃষ্টি হয়।এই বন্যা এই অঞ্চলের মানুষের কাছে [[২০০০ সালের বন্যা]] নামে পরিচিত।২০১০ ও ২০১৫ সালেও নদীটির দুই কূল প্লাবিত হয়।প্রতি বছর নদীর জলের প্লাবনে জমির ফসল নষ্ট হয়।বর্তমানে নদীটি সংস্কারের দাবি উঠেছে।

১৩:০৩, ১ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চৈতা নদী
অবস্থান
দেশভারত
রাজ্যপশ্চিমবঙ্গ
জেলাউত্তর চব্বিশ পরগনা
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য
মোহনাযমুনা নদী
 • অবস্থান
গাইঘাটা
দৈর্ঘ্য৪০ কিমি
অববাহিকার বৈশিষ্ট্য
নদী ব্যবস্থাগঙ্গা নদী ব্যবস্থা
গুরুত্বপূর্ণ স্থানগোপালনগর,চৈতাপাড়া,খড়ুয়া রাজাপুর,রামপুর,গাইঘাটা
বর্ষার মরশুমে চৈতা নদী, খড়ুয়া রাজাপুর ব্রিজ থেকে

চৈতা নদী [১] ইছামতি নদী থেকে উৎপন্ন হয়ে গাইঘাটায় যমুনা নদীতে মিলিত হয়ছে। নদীর দৈর্ঘ্য ৪০ কিমি।নদীটি বর্তমানে উৎস মুখে ইছামতি নদী থেকে বিছিন্ন হয়ে পড়েছে এছাড়া নদীটিতে পলি জমে নদীর স্বাভাবিক গতি হারিয়েছে। নদীটির কিছু স্থানে নদী গর্ভে চাষাবাদ চলছে এবং নদীর পাড় ভেঙ্গে ও নদীর গতিপথ রুদ্ধ করে মাছের ভেরি নির্মান ও মাছ চাষ হচ্ছে। এই নদীটির সঙ্গে গাইঘাটা এলাকার আর একটি গুরুত্বপূর্ন চালুন্দিয়া নদী যুক্ত রয়েছে।

নদীর প্রবাহ

চৈতা নদীটি গঙ্গা নদী ব্যবস্থার অন্তর্গত। নদীটি মোট ৪০ কিলোমিটার অতিক্রম করে গাইঘাটায় যমুনা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে।নদীটি প্রবাহ পথে গোপাননগর,টালিখোলা,ক্ষেদাইতলা,চৈতাপাড়া,খড়ুয়া রাজাপুর,রামপুর,প্রভূতি গ্রাম অতিক্রম করেছে।এই সমস্ত গ্রামের নদীর তীরবর্তী জমির কৃষি কাজ নদীর সঙ্গে যুক্ত।নদীটির প্রবাহের গাইঘাটা থেকে খড়ুয়া রাজাপুর গ্রামের উত্তর অংশ পর্যন্ত জোয়ার ভাটার প্রভাব দেখা যায়।

বন্যা

নদীটি প্রতি বছর আববাহিকা এলাকায় বর্ষার সময় বন্যার সৃষ্টিকরে। নদীটিতে প্রচুর পলি জমার কারনে এটি বন্যার সৃষ্টি করে।২০০০ সালের আগোস্ট-সেপ্টেম্ব মাসে এই নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে এক ভয়ঙ্কর বন্যা সৃষ্টি হয়।এই বন্যা এই অঞ্চলের মানুষের কাছে ২০০০ সালের বন্যা নামে পরিচিত।২০১০ ও ২০১৫ সালেও নদীটির দুই কূল প্লাবিত হয়।প্রতি বছর নদীর জলের প্লাবনে জমির ফসল নষ্ট হয়।বর্তমানে নদীটি সংস্কারের দাবি উঠেছে।

তথ্যসূত্র

  1. "বিষমুক্ত জল দেবে কে,প্রশ্ন মানুষের"আনন্দবাজার প্রত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ০৪-০৮-২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)