প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:
}}
}}


মুক্তবুদ্ধি চর্চা আর বিজ্ঞানমনষ্কতার নামে অবিশ্বাসীদের অযৌক্তিক যুক্তির বিষাক্ত ছোঁবলে যখন বিশ্বাসীরা নীল হয়ে যাচ্ছিল তখনি অনলাইনে আরিফ আজাদ এর সাজিদের উত্থান। কুরআন আর বিজ্ঞানের রেফারেন্সে অবিশ্বাসীদের অযৌক্তিক যুক্তির আয়নাকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়ে অনলাইনে অল্প সময়েই ব্যপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে সাজিদ নামের হীরে। বিজ্ঞান দিয়ে ইসলামকে যাচাই করা এবং ইসলাম এবং বিজ্ঞানকে সাযুজ্যপূর্ণ প্রমাণের এই প্রয়াস হয়ত স্বল্পমেয়াদে প্রয়োজনীয় এবং সস্তা 'বিজ্ঞানমনস্ক' বইয়ের সয়লাব ঠেকাতে অত্যাবশ্যকীয় হলেও দীর্ঘমেয়াদে এর কুফল আছে। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল। আজকে যা ফ্যাক্ট কালকে তা পূর্বধারণায় পরিণত হতে পারে। ইসলাম অপরিবর্তনীয়, সত্য ও শাশ্বত। জাকির নায়েকীয় কায়দায় বিজ্ঞান ও ইসলামকে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রমাণের চেষ্টাটা একটি ডিফেন্সিভ মোড, এথেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। বিজ্ঞানের মত সর্বদা পরিবর্তনশীল অস্থিরচিত্ত একটি বিষয়, যার কোন আদর্শিক ও তাত্ত্বিক ভিত্তি নাই তার সাথে ইসলামের মত সর্বযুগে সর্বস্থানে প্রযোজ্য একটি তাত্ত্বিক ভিত্তিসমেত আদর্শকে কম্প্যাটিবল প্রমাণ অহেতুক খরচা। নাস্তিকদের বহু অদ্ভুত প্রশ্নের সম্মুখীন হই আমরা সবাই।নাস্তিকরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে ধর্মকে মিথ্যা বানানোর অপচেস্টা করে।আর নাস্তিকদের সেই সকল অদ্ভুত প্রশ্নের উত্তর বিজ্ঞানের আলোকে গুছিয়ে লিখেছেন আরিফ ভাই।আর সেটাই মলাট বন্ধি হয়ে "প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ"।/>
'''''জোছনা ও জননীর গল্প''''' [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] উপর ভিত্তি করে [[হুমায়ুন আহমেদ]] রচিত একটি উপন্যাস। ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে (ফাল্গুন, ১৪০০ [[বঙ্গাব্দ]]) [[অমর একুশে গ্রন্থমেলা|একুশে গ্রন্থমেলায়]] বাংলাদেশের [[অন্যপ্রকাশ]], ঢাকা থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সঙ্ঘটিত তাঁর নিজ জীবনের এবং নিকট সম্পর্কিত ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন ব্যক্তির বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা তিনি উপন্যাসিক আঙ্গিকে এতে ফুটিয়ে তুলেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানসহ তৎকালীন কিছু উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের ঘটনা তাঁর নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে উঠে এসেছে এই উপন্যাসটিতে।

== টেলিভিশন ধারাবাহিক ==
২০০৮ সালে [[বিটিভি]]তে এই উপন্যাসের কাহিনী অবলম্বনে ধারাবাহিক সম্প্রচার শুরু হয়।<ref name="আবার ‘জোছনা ও জননীর গল্প’">{{cite news | title=আবার ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ | url=http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2011-08-24/news/99790 | accessdate=৯ অক্টোবর ২০১০ | newspaper=[[দৈনিক প্রথম আলো]]}}</ref> [[হুমায়ুন আহমেদ]] নিজেই এই ধারাবাহিকের পরিচালক ছিলেন। কিন্তু তিনপর্ব প্রচারিত হবার পরে ঢাকার বিমানবন্দর এলাকায় স্থাপিত লালন ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদে তিনি এর কাজ বন্ধ করে দেন। পরবর্তীতে ২০১০ সালে আবারও এই ধারাবাহিকের কাজ শুরু হয়।<ref name="আবার ‘জোছনা ও জননীর গল্প’"/>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০৭:০০, ১ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
চিত্র:প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ.jpg
প্রথম সংস্করণের প্রচ্ছদ
লেখকআরিফ আজাদ
প্রচ্ছদ শিল্পীকাজী যুবাইর মাহমুদ
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা
বিষয়ইসলামি আদর্শ ও মতবাদ
ধরনছোটগল্প
প্রকাশিত৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
প্রকাশকগার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
মিডিয়া ধরনছাপা (হার্ডকভার)
পৃষ্ঠাসংখ্যা১৭৬

মুক্তবুদ্ধি চর্চা আর বিজ্ঞানমনষ্কতার নামে অবিশ্বাসীদের অযৌক্তিক যুক্তির বিষাক্ত ছোঁবলে যখন বিশ্বাসীরা নীল হয়ে যাচ্ছিল তখনি অনলাইনে আরিফ আজাদ এর সাজিদের উত্থান। কুরআন আর বিজ্ঞানের রেফারেন্সে অবিশ্বাসীদের অযৌক্তিক যুক্তির আয়নাকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়ে অনলাইনে অল্প সময়েই ব্যপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে সাজিদ নামের হীরে। বিজ্ঞান দিয়ে ইসলামকে যাচাই করা এবং ইসলাম এবং বিজ্ঞানকে সাযুজ্যপূর্ণ প্রমাণের এই প্রয়াস হয়ত স্বল্পমেয়াদে প্রয়োজনীয় এবং সস্তা 'বিজ্ঞানমনস্ক' বইয়ের সয়লাব ঠেকাতে অত্যাবশ্যকীয় হলেও দীর্ঘমেয়াদে এর কুফল আছে। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল। আজকে যা ফ্যাক্ট কালকে তা পূর্বধারণায় পরিণত হতে পারে। ইসলাম অপরিবর্তনীয়, সত্য ও শাশ্বত। জাকির নায়েকীয় কায়দায় বিজ্ঞান ও ইসলামকে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রমাণের চেষ্টাটা একটি ডিফেন্সিভ মোড, এথেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। বিজ্ঞানের মত সর্বদা পরিবর্তনশীল অস্থিরচিত্ত একটি বিষয়, যার কোন আদর্শিক ও তাত্ত্বিক ভিত্তি নাই তার সাথে ইসলামের মত সর্বযুগে সর্বস্থানে প্রযোজ্য একটি তাত্ত্বিক ভিত্তিসমেত আদর্শকে কম্প্যাটিবল প্রমাণ অহেতুক খরচা। নাস্তিকদের বহু অদ্ভুত প্রশ্নের সম্মুখীন হই আমরা সবাই।নাস্তিকরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে ধর্মকে মিথ্যা বানানোর অপচেস্টা করে।আর নাস্তিকদের সেই সকল অদ্ভুত প্রশ্নের উত্তর বিজ্ঞানের আলোকে গুছিয়ে লিখেছেন আরিফ ভাই।আর সেটাই মলাট বন্ধি হয়ে "প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ"।/>

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ