বগুড়া জিলা স্কুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nazir333 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Nazir333 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৩ নং লাইন: ৩৩ নং লাইন:
* [[মুহাম্মদ জাফর ইকবাল]], জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীকার ও শিক্ষাবিদ।
* [[মুহাম্মদ জাফর ইকবাল]], জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীকার ও শিক্ষাবিদ।
* [[আখতারুজ্জামান ইলিয়াস]], খ্যাতিমান বাংলা ঔপন্যাসিক ও সাহিত্যিক।
* [[আখতারুজ্জামান ইলিয়াস]], খ্যাতিমান বাংলা ঔপন্যাসিক ও সাহিত্যিক।
* [[জিয়াউর রহমান]],<ref>[http://www.thedailystar.net/starinsight/2006/08/01/guru.htm www.thedailystar.net]</ref> বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি
* [[জিয়াউর রহমান]],<ref>[http://www.thedailystar.net/starinsight/2006/08/01/guru.htm www.thedailystar.net]</ref> বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি, বিএনপি দলের প্রতিষ্ঠাতা।
* [[মুশফিকুর রহিম]], জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় ।
* [[মুশফিকুর রহিম]], জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় ।
* [[আরশাদ সায়ীদ]], বীর মুক্তিযোদ্ধা
* [[আরশাদ সায়ীদ]], বীর মুক্তিযোদ্ধা

১৪:৩০, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বগুড়া জিলা স্কুল
চিত্র:Logo BZS1.JPG
অবস্থান
মানচিত্র

তথ্য
ধরনসরকারি
নীতিবাক্যশিক্ষার উদ্দেশ্য মনুষ্যত্ব অর্জন
প্রতিষ্ঠাকাল১৮৫৩
ইআইআইএন১১৯১৭৬ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
শ্রেণী৩-১০
শিক্ষার্থী সংখ্যা২০০০
শিক্ষায়তন৩ একর
বগুড়া জিলা স্কুল
বগুড়া জিলা স্কুলের মূল ভবন
বগুড়া জিলা স্কুলের মূল ভবন : পার্শ্বচিত্র
বগুড়া জিলা স্কুলের একাডেমিক ভবন

বগুড়া জিলা স্কুল বৃটিশ শাসনাধীন তদানিন্তন বগুড়া জেলায় ১৮৫৩[১] সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্কুলটি বগুড়া জেলার সবচেয়ে পুরাতন বিদ্যাপীঠ এবং দেশের মধ্যে একটি অত্যন্ত সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । এখানে তৃতীয় শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ার ব্যাবস্থা রয়েছে । স্কুলটি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠার ১৫০ বছর উদযাপন করে ।

বগুড়া জিলা স্কুল

ইতিহাস

বগুড়া জিলা স্কুল ১৮৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাবু ভাগাবতি চরন ঘোষ ছিলেন স্কুলের প্রথম প্রধান শিক্ষক । প্রতিষ্ঠার পর প্রথমে ইংরেজি মাধ্যমে ব্যক্তিমালিকানাধিন ভাবে শিক্ষাদান শুরু হলেও অল্পসময়ের ব্যাবধানে তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর জনাব রাসেল এবং সহকারী কালেক্টর বাবু এস, মুখার্জির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় স্কুলটি সরকারি ব্যাবস্থাপনাধীন হয় । বাবু ভাগাবতি চরনের সময়কালে স্কুলে মাত্র চার জন শিক্ষক ছিলেন । বাবু ভাগাবতির পড়ে এ,সি মুখার্জি ১৮৫৯ সালে প্রধান শিক্ষক হন । তার সময়কালে দুই জন শিক্ষার্থী দ্বিতীয় বিভাগ এবং ১৮৬২ সালে একজন শিক্ষার্থী বৃত্তি সহ প্রথম বিভাগে পাশ করেন । ১৮৭৩ সালে স্কুলটিতে ছয় জন শিক্ষক, একজন পণ্ডিত এবং একজন মৌলোভী ছিলেন । ১৮৬১ সালে স্কুলে সর্বমোট ৮৫ জন শিক্ষার্থী ছিল এর পর ১৯০৮ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৬৩ জনে যার মধ্যে ২১৮ জন হিন্দু এবং ১৪৫ জন মুসলিম ।বগুড়া জিলা স্কুল বিখ্যাত হলেও এর কিছু ছাত্রদের কার্যকলাপ নিন্দনীয়।স্কুলটিতে বর্তমানে ৫৫ জন শিক্ষক এবং প্রায় ২০০০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে । বিজ্ঞান চর্চার জন্য রয়েছে বিজ্ঞান ক্লাবসহ সুবিশাল পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানাগার।

কৃতী শিক্ষার্থী

বগুড়া জিলা স্কুলে বাংলাদেশের অনেক কৃতী ব্যক্তি পড়াশোনা করেছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন:

ভর্তি

স্কুলটির ভর্তি প্রক্রিয়া খুবই প্রতিযোগিতা মূলক । প্রতি বছর তৃতীয় শ্রেণিতে ২৪০ টি আসনের বিপরীতে প্রায় 8000-10000ছাত্র ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে ।


তথ্যসূত্র

  1. A statistical account of Bengal: Jalpaiguri By William Wilson Hunter, ১৮৭৬, পৃষ্ঠা, ১৮১
  2. www.thedailystar.net

বহিঃসংযোগ