ষোড়শিক সংখ্যা পদ্ধতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
{{reflist}} |
|||
{{reflist}}[[বাংলা ষষ্ঠদশমিক নামের উৎস]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:সংখ্যা পদ্ধতি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:সংখ্যা পদ্ধতি]] |
০১:৪১, ২৭ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি বা ষষ্ঠদশমিক সংখ্যা পদ্ধতি (ইংরেজি: Hexadecimal, সংক্ষেপেঃ Hex) হল ১৬ ভিত্তিক একটি সংখ্যা পদ্ধতি। অর্থাৎ শুধুমাত্র প্রতিটি সংখার জন্য ১৬টি সম্ভাব্য মান নিয়ে হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি গঠিত হয়। হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা সিস্টেমের অংকগুলি হল 0
- 9
এবং A,B,C,D,E,F
পর্যন্ত মোট ১৬টি বর্ণ।
দশমিকে যখন একটি গননা ৯, ১৯ ইত্যাদি অতিক্রম করে, তখন গণনা ০ থেকে পুনরায় শুরু করে। কিন্তু দশ অঙ্ক, এক দ্বারা মান বৃদ্ধি হয় (9 এর পরে আসে 10, 19 পরে আসে 20)।একই ভাবে, হেক্সাডেসিমাল এ গণনা যখন F অতিক্রম করে, তখন 0 থেকে গণনা পুনরায় আরম্ভ করে এবং দশ অঙ্কে মান বৃদ্ধি হয়। সুতরাং F পরে আসে 10, 1F পরে আসে 20.
সংখ্যা পদ্ধতির রূপান্তর
দশমিক থেকে হেক্সাডেসিমাল রূপান্তর
ক্রমাগত দশমিক সংখ্যাকে 16 দিয়ে ভাগ করে যেতে থাকলে যে ভাগশেষ হয়, সেগুলিকে উলটে লিখলেই তুল্য হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পাওয়া যায়।