স্বীকারোক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

রৈখিক

০৮:১৬, ২৩ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

স্বীকারোক্তি (Confession) হল যে কোনো সময় দেওয়া এমন একধরনের স্বীকৃতি (Admission) বা বক্তব্য যার মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজের অপরাধ কবুল করে। ভারতীয় সাক্ষ্য আইনে (Indian Evidence Act) স্বীকারোক্তির সংজ্ঞা না দেওয়া থাকলেও ব্যাখ্যা দেওয়া আছে।

এই আইন (ধারা নং ২৪ - ৩০) অনুযায়ী স্বীকারোক্তি ফৌজদারী মামলায় একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল বিষয়রূপে চিহ্নিত।

প্রকারভেদ

১) ফৌজদারী আদালত বা ম্যাজিস্ট্রেটের সম্মুখে দেওয়া স্বীকারোক্তি (Judicial confession)

২) ম্যাজিস্ট্রেট বা আদালতের সম্মুখে ছাড়া অন্য কোথাও দেওয়া স্বীকারোক্তি ( Extra judicial confession)

প্রাসঙ্গিক ধারা

সাক্ষ্য আইনের ২৪ নং ধারা : প্রলোভন, হুমকি, প্রতিশ্রুতি দিয়ে আদায় করা স্বীকারোক্তি আদালতের কাছে অপ্রাসঙ্গিক হবে যদি আদালত মনে করেন তা দ্বারা স্বীকারকারী ব্যক্তি কোনো সুবিধা পাবে বা খারাপ কিছু এড়াতে পারবে।

সাক্ষ্য আইনের ২৫ নং ধারা : পুলিশের কাছে প্রদেয় স্বীকারোক্তি অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রমান হিসেবে আনা যাবেনা।

সাক্ষ্য আইনের ২৬ নং ধারা : পুলিশের হেফাজতে থাকা ব্যক্তির স্বীকারোক্তি প্রমান হিসেবে আনা যাবেনা, যদিনা তা একজন ম্যাজিস্ট্রেটের সাক্ষাতে দেওয়া হয়।

@@ ১ নং লাইন: / ১ নং লাইন: @@
-'''স্বীকারোক্তি''' (Confession) হল যে কোনো সময় দেওয়া এমন একধরনের স্বীকৃতি (Admission) বা ববক্তব্য যার মমাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যক্তি ননিজের অপরাধ কবুল ককরে। [[ভারতীয় সাক্ষ্য আইন|ভারতীয় সাক্ষ্য আইনে]] (Indian Evidence Act) স্বীকারোক্তির সংজ্ঞা না দেওয়া থাকলে ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। এই আ
+'''স্বীকারোক্তি''' (Confession) হল যে কোনো সময় দেওয়া এমন একধরনের স্বীকৃতি (Admission) বা বক্তব্য যার মাধ্যমে অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজের অপরাধ কবুল করে। [[ভারতীয় সাক্ষ্য আইন|ভারতীয় সাক্ষ্য আইনে]] (Indian Evidence Act) স্বীকারোক্তির সংজ্ঞা না দেওয়া থাকলেও ব্যাখ্যা দেওয়া আছে।
-আইনের ধারা নং ২৪ - ৩০ অনুযায়ী স্বীকারোক্তি ফৌজদারী মামলায় একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল বিষয়রূপে চিহ্নিত।
+এই আইন (ধারা নং ২৪ - ৩০) অনুযায়ী স্বীকারোক্তি ফৌজদারী মামলায় একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল বিষয়রূপে চিহ্নিত।
 == প্রকারভেদ ==
-১) আদালত বা ম্যাজিস্ট্রেটের সম্মুখে দদেওয়া সস্বীকারোক্তি (Judicial confession)
+১) [[ফৌজদারী আদালত]] বা ম্যাজিস্ট্রেটের সম্মুখে দেওয়া স্বীকারোক্তি (Judicial confession)
-২) ম্যাজিস্ট্রেট বা আআদালতের সসম্মুখে চছাড়া অঅন্য কোথাও দেওয়া সস্বীকারোক্তি ( Extra judicial confession)
+২) ম্যাজিস্ট্রেট বা আদালতের সম্মুখে ছাড়া অন্য কোথাও দেওয়া স্বীকারোক্তি ( Extra judicial confession)
 == প্রাসঙ্গিক ধারা ==
-সাক্ষ্য আইনের ২৪ নং ধারা :  প্রলোভন, হুমকি, প্রতিশ্রুতি দিয়ে আদায় করা স্বীকারোক্তি আদালতের ককাছে অঅপ্রাসঙ্গিক হবে যযাদি আফালত মমনে ককরেন তা দ্বারা স্বীকারকারী বব্যক্তি ককোনো সুবিধা পপাবে ববা খারাপ ককিছু এড়াতে পপারবে।
+সাক্ষ্য আইনের ২৪ নং ধারা :  প্রলোভন, হুমকি, প্রতিশ্রুতি দিয়ে আদায় করা স্বীকারোক্তি আদালতের কাছে অপ্রাসঙ্গিক হবে যদি আদালত মনে করেন তা দ্বারা স্বীকারকারী ব্যক্তি কোনো সুবিধা পাবে বা খারাপ কিছু এড়াতে পারবে।
-সাক্ষ্য আআইনের ২৫ নং ধারা : পুলিশের কাছে প্রদেয় স্বীকারোক্তি অভিযুক্তের ববিরুদ্ধে পপ্রমান হহিসেবে আআনা যাবেনা।
+সাক্ষ্য আইনের ২৫ নং ধারা : পুলিশের কাছে প্রদেয় স্বীকারোক্তি অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রমান হিসেবে আনা যাবেনা।
-সাক্ষ্য আআইনের ২৬ নং ধারা : পুলিশের হেফাজতে তথাকা বব্যক্তির স্বীকারোক্তি প্রমান হিসেবে আনা যাবেনা যদিনা তা একজন ম্যাজিস্ট্রেট এর সাক্ষাতে দেওয়া হয়।
+সাক্ষ্য আইনের ২৬ নং ধারা : পুলিশের হেফাজতে থাকা ব্যক্তির স্বীকারোক্তি প্রমান হিসেবে আনা যাবেনা, যদিনা তা একজন ম্যাজিস্ট্রেটের সাক্ষাতে দেওয়া হয়।
+== তথ্যসূত্র ==