রায়মঙ্গল নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের নদী যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
১০২ নং লাইন: ১০২ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্যামনগর উপজেলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্যামনগর উপজেলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের নদী]]

০২:১৮, ১৮ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রায়মঙ্গল নদী
দেশসমূহ বাংলাদেশ, ভারত
অঞ্চল খুলনা বিভাগ
জেলাসমূহ সাতক্ষীরা জেলা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলা
উৎস ইছামতি নদী
মোহনা বঙ্গোপসাগর
দৈর্ঘ্য ৬২ কিলোমিটার কিলোমিটার (এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর "ক"। মাইল)

রায়মঙ্গল নদী (ইংরেজি: Raimangal River) বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী[১] নদীটির দৈর্ঘ্য বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য ৬২ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ২২৬৫ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক রায়মঙ্গল নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৮৩।[২]

প্রবাহ

রায়মঙ্গল নদীটি সুন্দরবনের কাছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার সীমান্ত ঘেঁষে প্রবাহিত হয়েছে।[৩] হিঙ্গলগঞ্জের কাছে ইছামতি নদী কয়েকটি জলধারায় বিভক্ত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে রায়মঙ্গল নদী, বিদ্যাধরী নদী, ঝিলা নদী, কালিন্দী নদী এবং যমুনা নদী। সুন্দরবনের উপকূল জুড়ে এই নদীগুলো প্রশাখা বিস্তার করেছে।[৪] নদীটি সুন্দরবনের অভ্যন্তরস্থ নৌচলাচল পথ হিসেবে নদীটি ব্যবহৃত হয়। নদীটি উপকূলীয় জোয়ার ভাঁটার নদী।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "আন্তঃসীমান্ত_নদী"বাংলাপিডিয়া। ১৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ : ১৬ জুন ২০১৪  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক, বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি, কথাপ্রকাশ, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, পৃষ্ঠা ৭১, ISBN 984-70120-0436-4.
  3. Amirul Ashraf (২০১২)। "Satkhira District"। Sirajul Islam and Ahmed A. Jamal। Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second সংস্করণ)। Asiatic Society of Bangladesh 
  4. "The Sundarbans of India: a development analysis By Asim Kumar Mandal"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-১৮