স্থিতিস্থাপকতা (পদার্থবিজ্ঞান): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Golam Hossen (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Golam Hossen (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৪ নং লাইন: ৩৪ নং লাইন:
==স্থিতিস্থাপকতার বিভিন্ন গুণাঙ্ক(Elastic Moduli)==
==স্থিতিস্থাপকতার বিভিন্ন গুণাঙ্ক(Elastic Moduli)==
হুকের সূত্র থেকে আমরা পাই, স্থিতিসাধক সীমার মধ্যে কোন বস্তুর পীড়ন ও বিকৃতির অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা। এই ধ্রুবকই বস্তুর উপাদানের স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক।
হুকের সূত্র থেকে আমরা পাই, স্থিতিসাধক সীমার মধ্যে কোন বস্তুর পীড়ন ও বিকৃতির অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা। এই ধ্রুবকই বস্তুর উপাদানের স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক।

==সংজ্ঞা==
স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে কোন বস্তুর পীড়ন ও বিকৃতির অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা। এই ধ্রুব সংখ্যাকে বস্তুর উপাদানের স্থিতিসাধক গুণাঙ্ক বলে।

অতএব স্থিতিসাধক গুণাঙ্ক, E= পীড়ন /বিকৃতি
==রাশি==


==আরো দেখুন==
==আরো দেখুন==

০৩:৫৫, ২ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বল প্রয়োগের কারণে বিকৃত হয়ে যাওয়া কোন বস্তুর বল সরিয়ে নেয়ার পর পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে চাওয়ার প্রবণতাকে পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় স্থিতিস্থাপকতা (ইংরেজি ভাষায়: Elasticity) বলা হয়। যে সকল বস্তুর এই গুণ আছে তাদেরকে স্থিতিস্থাপক বা ইলাস্টিক বস্তু বলে।[১]

বিজ্ঞানী রবার্ট হুক ১৬৭৫ সালে আবিষ্কার করেন যে, অধিকাংশ স্থিতিস্থাপক বস্তুর সামান্য বিকৃতি ঘটানো হলে তা রৈখিক স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করে। অর্থাৎ বিকৃতির জন্য তার উপর প্রয়োগকৃত বল সরাসরি বিকৃতির পরিমাণের সমানুপাতিক হয়। এই ধ্রুব নীতিকে বর্তমানে হুকের সূত্র বলা হয়। গাণিতিকভাবে বলা যায়, কোন বস্তুর উপর F বল প্রয়োগের ফলে বস্তুটির x সরণ ঘটলে,

যেখানে k একটি ধ্রুবক যাকে হার বা স্প্রিং ধ্রুবক বলা হয়। বল এবং সরণের পরিবর্তে স্থিতিস্থাপকতার সূত্রকে পীড়ন (stress, ) এবং অত্যাচারের (strain, ) মধ্যবর্তী সম্পর্ক হিসেবেও প্রকাশ করা যায়,

যেখানে E আরেকটি ধ্রুবক যাকে স্থিতিস্থাপকতার গুণাঙ্ক বা ইয়ং-এর গুণাঙ্ক বলা হয়।

স্থিতিস্থাপক ক্লান্তি(Elastic Fatigue)

কোন তারের ওপর ক্রমাগত পীড়নের হ্রাস-বৃদ্ধি করলে বস্তুর স্থিতিস্থাপকতা হ্রাস পায়। এর ফলে বল অপসারণের সাথে সাথে বস্তু আগের অবস্থা ফিরে পায় না কিছুটা দেরী হয়। বস্তুর এই অবস্থাকে স্থিতিস্থাপক (Elastic Fatigue) বলে। তখন অসহ ভারের চেয়ে কম ভারে এমনকি স্থিতিসাধক সীমার মধ্যেই তারটি ছিঁড়ে যেতে পারে।

স্থিতিস্থাপক সীমা

সর্বোচ্চ যে পরিমাণ বল প্রয়োগ করলে বস্তু তার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে পারে, তাকে স্থিতিস্থাপক সীমা বলে।

পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু

প্রয়োগকৃত বল সরিয়ে নেওয়া হলে বস্তুটি যদি সম্পূর্ণ ভাবে আগের অবস্থায় ফিরে যায়,তবে সেই বস্তুকে পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু বলে।

Modes deformation cropped

পূর্ণ প্লাস্টিক বস্তু

বল প্রয়োগ করে কোন বস্তুকে বিকৃত করা হলে,বল অপসারনের পরেও যদি বস্তুটি সম্পূর্ণ ভাবে বিকৃত অবস্থা বজায় রাখে,তবে তাকে পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু বলে।

পূর্ণ দৃঢ় বস্তু

বল প্রয়োগ করেও যদি কোন বস্তুকে বিকৃত করা না যায়,তবে তাকে পূর্ণ দৃঢ় বস্তু বলে। পূর্ণ দৃঢ় বস্তু বাস্তবে পাওয়া যায় না।

স্থিতিস্থাপকতার বিভিন্ন গুণাঙ্ক(Elastic Moduli)

হুকের সূত্র থেকে আমরা পাই, স্থিতিসাধক সীমার মধ্যে কোন বস্তুর পীড়ন ও বিকৃতির অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা। এই ধ্রুবকই বস্তুর উপাদানের স্থিতিস্থাপক গুণাঙ্ক।

সংজ্ঞা

স্থিতিস্থাপক সীমার মধ্যে কোন বস্তুর পীড়ন ও বিকৃতির অনুপাত একটি ধ্রুব সংখ্যা। এই ধ্রুব সংখ্যাকে বস্তুর উপাদানের স্থিতিসাধক গুণাঙ্ক বলে।

অতএব স্থিতিসাধক গুণাঙ্ক, E= পীড়ন /বিকৃতি

রাশি

আরো দেখুন

হুকের সূত্র

তথ্যসূত্র

  1. দেবনাথ, দ্বৈপায়ন (ডিসেম্বর ১৩, ২০১৪)। "স্কুলের পদার্থবিদ্যাঃ মেকানিক্স লেকচার ৯ (চাপ, আর্কিমিডিসের সূত্র, স্থিতিস্থাপকতা)" (bangla ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-০১