শ্রীকৃষ্ণকীর্তন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rashid.naim (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Rashid.naim (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
'''শ্রীকৃষ্ণকীর্তন''' বাংলা ভাষার মধ্যযুগের একটি কাব্য। এর রচয়িতা [[চণ্ডীদাস|বড়ু চণ্ডীদাস]]। [[চর্যাপদের]] পরে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনই বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য নিদশন। প্রধান তিন চরি্ত্র [[কৃষ্ণ]], [[রাধা]] ও বড়ায়িকে আশ্রয় করে এ নাট্যগীতিকাব্যের বিন্যাস জন্ম, তাম্বুল, বংশী, বিরহ ইত্যাদী মোট তের খন্ডে বিন্যস্ত।
'''শ্রীকৃষ্ণকীর্তন''' বাংলা ভাষার মধ্যযুগের একটি কাব্য। এর রচয়িতা [[চণ্ডীদাস|বড়ু চণ্ডীদাস]]। [[চর্যাপদের]] পরে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনই বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য নিদশন। প্রধান তিন চরি্ত্র [[কৃষ্ণ]], [[রাধা]] ও বড়ায়িকে আশ্রয় করে এ নাট্যগীতিকাব্যের বিন্যাস প্রনয়, সম্ভোগ, বিরহ-বিলাপের মধ্য দিয়ে বিন্যস্ত হয়েছ। আখ্যান কাব্যটি মোট তের খন্ডে বিস্তৃত। খন্ডগুলি যথাক্রমে জন্মখন্ড, দানখন্ড, নৌকাখন্ড, ভারখন্ড, বৃন্দাবনখন্ড, যমুনাখন্ড, তাম্বুলখন্ড, হারখন্ড, বংশীখন্ড, বিরহখন্ড ইত্যাদী। খন্ডি্ত ও পূ্ণপদসহ শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে মোট পদসংখ্যা চারশত পনের।



[[১৯০৯]] সালে শ্রীবসন্তরঞ্জন রায় বাঁকুড়ার এক গৃহস্থের গোয়ালঘর থেকে কাব্যটি উদ্ধার করেন, এবং ১৩২৩ বংগাব্দে তা সম্পাদনা ও প্রকাশ করেন। তিনিই কাব্যটির নামকরন করেন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
[[১৯০৯]] সালে শ্রীবসন্তরঞ্জন রায় বাঁকুড়ার এক গৃহস্থের গোয়ালঘর থেকে কাব্যটি উদ্ধার করেন, এবং ১৩২৩ বংগাব্দে তা সম্পাদনা ও প্রকাশ করেন। তিনিই কাব্যটির নামকরন করেন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
==তথ্যসূত্র==
সেলিম আল দীন, মধ্যযুগের বাংলা নাট্য। বাংলা একাডেমী।
{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}
[[category:বাংলা সাহিত্য]]
[[category:বাংলা সাহিত্য]]

১৮:৪১, ২৯ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন বাংলা ভাষার মধ্যযুগের একটি কাব্য। এর রচয়িতা বড়ু চণ্ডীদাসচর্যাপদের পরে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনই বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য নিদশন। প্রধান তিন চরি্ত্র কৃষ্ণ, রাধা ও বড়ায়িকে আশ্রয় করে এ নাট্যগীতিকাব্যের বিন্যাস প্রনয়, সম্ভোগ, বিরহ-বিলাপের মধ্য দিয়ে বিন্যস্ত হয়েছ। আখ্যান কাব্যটি মোট তের খন্ডে বিস্তৃত। খন্ডগুলি যথাক্রমে জন্মখন্ড, দানখন্ড, নৌকাখন্ড, ভারখন্ড, বৃন্দাবনখন্ড, যমুনাখন্ড, তাম্বুলখন্ড, হারখন্ড, বংশীখন্ড, বিরহখন্ড ইত্যাদী। খন্ডি্ত ও পূ্ণপদসহ শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে মোট পদসংখ্যা চারশত পনের।

১৯০৯ সালে শ্রীবসন্তরঞ্জন রায় বাঁকুড়ার এক গৃহস্থের গোয়ালঘর থেকে কাব্যটি উদ্ধার করেন, এবং ১৩২৩ বংগাব্দে তা সম্পাদনা ও প্রকাশ করেন। তিনিই কাব্যটির নামকরন করেন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।

তথ্যসূত্র

সেলিম আল দীন, মধ্যযুগের বাংলা নাট্য। বাংলা একাডেমী।