সাধারণ আপেক্ষিকতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পূর্ণ পরিবর্তন
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্ব}}
{{সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্ব}}
'''সাধারণ আপেক্ষিকতা''' ('''আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব''' নামেও পরিচিত; ইংরেজিতে General Theory of Relativity তথা GTR নামে পরিচিত) বলতে বিজ্ঞানী [[আলবার্ট আইনস্টাইন]] কর্তৃক [[১৯১৫]]-[[১৯১৬]] সালে আবিষ্কৃত মহকার্ষের জ্যামিতিক তত্ত্বকে বোঝায়। এটি [[বিশেষ আপেক্ষিকতা]] এবং [[নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্ব|নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্বকে]] একীভূত করার মাধ্যমে একটি বিশেষ অন্তর্দৃষ্টির জন্ম দিয়েছে। অন্তর্দৃষ্টিলব্ধ বিষয়টি হচ্ছে, [[স্থান]] এবং [[কাল|কালের]] [[বক্রতা|বক্রতার]] মাধ্যমে মহাকর্ষীয় ত্বরণকে ব্যাখ্যা করা সম্ভব। [[স্থান-কাল|স্থান-কালের]] মধ্যস্থিত পদার্থের [[ভর]]-[[শক্তি]] এবং [[ভরবেগ|ভরবেগের]] কারণেই এই বক্রতার উৎপত্তি ঘটে।
'''সাধারণ আপেক্ষিকতত্ত্ব''' হলো [[আলবার্ট আইনস্টাইন|আইনস্টাইন]] কর্তৃক প্রণীত মহাকর্ষ সম্পর্কিত একটি তত্ত্ব। আইনস্টাইন তাঁর [[বিশেষ আপেক্ষিকতত্ত্ব]]কে সম্প্রসারণের মাধ্যমে সাধারণ আপেক্ষিকতত্ত্ব গড়ে তুলতে পুরো একটি দশক([[১৯০৬]] - [[১৯১৬]]) ব্যয় করেন। এই তত্ত্বটিকে সারল্য এবং নির্ভুলতার ভিত্তিতে পদার্থবিজ্ঞানের সবচেয়ে সুন্দর তত্ত্ব হিসাবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।


==সত্যতা নিরুপণ==
এই তত্ত্বের মূলধারণা অনযায়ী মহাকর্ষকে [[স্থান-কাল বক্রতাজনিত]] একটি ফলাফল হিসাবে ধারনা করা হয়। অর্থাৎ নির্দিষ্ট কোন [[জড় প্রসঙ্গ কাঠামো|জড় প্রসঙ্গ কাঠামোতে]]অবস্থিত একজন ব্যক্তি সাধারন [[অভিকর্ষ ক্ষেত্র]] এবং গতির কারণে সৃষ্ট অভিকর্ষ ক্ষেত্রে মধ্যে কোন পার্থক্য অনুভব করেন না।


==মৌলিক নীতি==
==সাধারন আপেক্ষিক তত্ত্বের প্রাথমিক কথা==

চিরায়ত বলবিদ্যায় [[মহাকর্ষ|মহাকর্ষকে]] সর্বদাই একটি সাধারন বল হিসাবে কল্পনা করা হয়েছে।
==গাণিতিক কাঠামো==


{{পদার্থবিজ্ঞান-ফুটার}}
{{পদার্থবিজ্ঞান-ফুটার}}

১৪:১১, ২৯ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সাধারণ আপেক্ষিকতা (আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব নামেও পরিচিত; ইংরেজিতে General Theory of Relativity তথা GTR নামে পরিচিত) বলতে বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন কর্তৃক ১৯১৫-১৯১৬ সালে আবিষ্কৃত মহকার্ষের জ্যামিতিক তত্ত্বকে বোঝায়। এটি বিশেষ আপেক্ষিকতা এবং নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্বকে একীভূত করার মাধ্যমে একটি বিশেষ অন্তর্দৃষ্টির জন্ম দিয়েছে। অন্তর্দৃষ্টিলব্ধ বিষয়টি হচ্ছে, স্থান এবং কালের বক্রতার মাধ্যমে মহাকর্ষীয় ত্বরণকে ব্যাখ্যা করা সম্ভব। স্থান-কালের মধ্যস্থিত পদার্থের ভর-শক্তি এবং ভরবেগের কারণেই এই বক্রতার উৎপত্তি ঘটে।

সত্যতা নিরুপণ

মৌলিক নীতি

গাণিতিক কাঠামো