লুডভিগ ফয়ারবাখ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্প্রসারণ |
পরিষ্কারকরণ |
||
১৯ নং লাইন: | ১৯ নং লাইন: | ||
==কার্ল মার্কস ও ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস== |
==কার্ল মার্কস ও ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস== |
||
[[কার্ল মার্কস]] '' |
[[কার্ল মার্কস]] ''থিসিস অন ফয়েরবাখ'' (''Thesis on Feuerbach'') শিরোনামে যেসব প্রবন্ধ রচনা করেন (১৮৪৫) সেগুলি ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে এঙ্গেলসের ''লুডইউগ ফয়েরবাক'' নামক পুস্তকে প্রকাশিত হয়।<ref name="ওদুদ">{{Cite book |author=মো. আবদুল ওদুদ |title=রাষ্ট্রদর্শন |publisher=মনন পাবলিকেশন |date=দ্বিতীয় সংস্করণ, এপ্রিল ২০১৪ |accessdate=নভেম্বর, ২০১৬ |location=ঢাকা |isbn=978-98-43300-90-4 |page=৪৮৯ |quote=}}</ref> |
||
=== রচনার বৈশিষ্ট্য === |
=== রচনার বৈশিষ্ট্য === |
||
তিনি ধর্মের উৎপত্তি ও বিকাশ বিশ্লেষণ করে ভাববাদের সাথে ধর্মের সম্পর্ক দেখান। হেগেলের দ্বান্দিকতার মূল চরিত্র যে ভাববাদ তা-ও ফয়েরবাক বিশ্লেষণ করে দেখান। জ্ঞানতত্ত্বে তিনি [[অজ্ঞেয়বাদ]] এর বিরোধীতা করেন। তাঁর মতে, জ্ঞানের উৎস হচ্ছে অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়ানুভূতি। কিন্তু অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়ানুভুতির উপর গুরুত্ব আরোপ করতে গিয়ে তিনি জ্ঞানের ক্ষেত্রে মনের ভূমিকা অস্বীকার করেননি। মানুষের জ্ঞান ও চেতনা কেবল আত্মগত নয়। ফয়েরবাক মনে করতেন জ্ঞান এবং জ্ঞাতা, বিষয় ও বিষয়ীর পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতেই জ্ঞানের উদ্ভব।<ref name="কোষ" /> |
তিনি ধর্মের উৎপত্তি ও বিকাশ বিশ্লেষণ করে ভাববাদের সাথে ধর্মের সম্পর্ক দেখান। হেগেলের দ্বান্দিকতার মূল চরিত্র যে ভাববাদ তা-ও ফয়েরবাক বিশ্লেষণ করে দেখান। জ্ঞানতত্ত্বে তিনি [[অজ্ঞেয়বাদ]] এর বিরোধীতা করেন। তাঁর মতে, জ্ঞানের উৎস হচ্ছে অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়ানুভূতি। কিন্তু অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়ানুভুতির উপর গুরুত্ব আরোপ করতে গিয়ে তিনি জ্ঞানের ক্ষেত্রে মনের ভূমিকা অস্বীকার করেননি। মানুষের জ্ঞান ও চেতনা কেবল আত্মগত নয়। ফয়েরবাক মনে করতেন জ্ঞান এবং জ্ঞাতা, বিষয় ও বিষয়ীর পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতেই জ্ঞানের উদ্ভব।<ref name="কোষ" /> |
১৬:০০, ৬ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লুডউইগ ফয়েরবাক Ludwig Feuerbach | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১৩ সেপ্টেম্বর ১৮৭২ | (বয়স ৬৮)
যুগ | 19th-century philosophy |
অঞ্চল | Western Philosophy |
ধারা | বস্তুবাদ, মানবতাবাদ |
প্রধান আগ্রহ | ধর্ম, খ্রিস্ট ধর্ম |
উল্লেখযোগ্য অবদান | Religion as the outward projection of human inner nature |
ভাবগুরু | |
লুডউইগ ফয়েরবাক (ইংরেজি: Ludwig Feuerbach) (২৮ জুলাই, ১৮০৪ - ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৮৭২) ছিলেন জার্মানীর একজন বস্তুবাদী দার্শনিক।[১] হেগেলের ভাববাদের সমালোচনা এবং ধর্মের বস্তবাদী ব্যাখ্যার জন্য ফয়েরবাক ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস, কার্ল মার্কস এবং সমসাময়িক অন্যান্য বস্তুবাদী চিন্তাবিদের ওপর বিশেষ প্রভাব বিস্তার করেন।[২] ফয়েরবাক একজন নৃতত্ত্ববিদও বটে।
কার্ল মার্কস ও ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস
কার্ল মার্কস থিসিস অন ফয়েরবাখ (Thesis on Feuerbach) শিরোনামে যেসব প্রবন্ধ রচনা করেন (১৮৪৫) সেগুলি ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে এঙ্গেলসের লুডইউগ ফয়েরবাক নামক পুস্তকে প্রকাশিত হয়।[১]
রচনার বৈশিষ্ট্য
তিনি ধর্মের উৎপত্তি ও বিকাশ বিশ্লেষণ করে ভাববাদের সাথে ধর্মের সম্পর্ক দেখান। হেগেলের দ্বান্দিকতার মূল চরিত্র যে ভাববাদ তা-ও ফয়েরবাক বিশ্লেষণ করে দেখান। জ্ঞানতত্ত্বে তিনি অজ্ঞেয়বাদ এর বিরোধীতা করেন। তাঁর মতে, জ্ঞানের উৎস হচ্ছে অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়ানুভূতি। কিন্তু অভিজ্ঞতা ও ইন্দ্রিয়ানুভুতির উপর গুরুত্ব আরোপ করতে গিয়ে তিনি জ্ঞানের ক্ষেত্রে মনের ভূমিকা অস্বীকার করেননি। মানুষের জ্ঞান ও চেতনা কেবল আত্মগত নয়। ফয়েরবাক মনে করতেন জ্ঞান এবং জ্ঞাতা, বিষয় ও বিষয়ীর পারস্পরিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতেই জ্ঞানের উদ্ভব।[২]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ মো. আবদুল ওদুদ (দ্বিতীয় সংস্করণ, এপ্রিল ২০১৪)। রাষ্ট্রদর্শন। ঢাকা: মনন পাবলিকেশন। পৃষ্ঠা ৪৮৯। আইএসবিএন 978-98-43300-90-4। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - ↑ ক খ সরদার ফজলুল করিম; দর্শনকোষ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা, ১৯৭৩ পৃ:১৭৩]
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |