বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Dolon Prova (আলোচনা | অবদান) →জন্ম ও পরিবার: সম্প্রসারণ |
Dolon Prova (আলোচনা | অবদান) →শিক্ষাজীবন: সম্প্রসারণ, পরিষ্কারকরণ |
||
৭ নং লাইন: | ৭ নং লাইন: | ||
==শিক্ষাজীবন== |
==শিক্ষাজীবন== |
||
তিনি পুরুলিয়া জেলা স্কুল |
তিনি পুরুলিয়া জেলা স্কুল অধ্যয়ন করেন। প্রবেশিকা পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন । <ref name=ss>সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান - প্রথম খণ্ড - সাহিত্য সংসদ ISBN 81-85626-65-0</ref> |
||
==সাহিত্যকর্ম== |
|||
তিনি বহু গ্রামে পুঁথির সন্ধান করে সারা জীবনে প্রায় ৮০০ পুঁথি সংগ্রহ করেছিলেন এবং সেগুলি [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ|বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদকে]] দান করেছিলেন । তিনি [[বিষ্ণুপুর|বিষ্ণুপুরের]] কাছে কাঁকিল্যা গ্রামে ১৩১৬ বঙ্গাব্দে [[বড়ু চণ্ডীদাস|বড়ু চণ্ডীদাসের]] [[শ্রীকৃষ্ণকীর্তন]] পুঁথি আবিষ্কার করেন । এটি ছিল তাঁর জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি । <ref name="ss"/> |
তিনি বহু গ্রামে পুঁথির সন্ধান করে সারা জীবনে প্রায় ৮০০ পুঁথি সংগ্রহ করেছিলেন এবং সেগুলি [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ|বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদকে]] দান করেছিলেন । তিনি [[বিষ্ণুপুর|বিষ্ণুপুরের]] কাছে কাঁকিল্যা গ্রামে ১৩১৬ বঙ্গাব্দে [[বড়ু চণ্ডীদাস|বড়ু চণ্ডীদাসের]] [[শ্রীকৃষ্ণকীর্তন]] পুঁথি আবিষ্কার করেন । এটি ছিল তাঁর জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি । <ref name="ss"/> |
০৬:৩৫, ২৯ আগস্ট ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বসন্তরঞ্জন রায় (জন্ম: ১৮৬৫ - মৃত্যু: ৯ নভেম্বর ১৯৫২) একজন বাঙালি প্রত্নতত্ত্ববিদ, ভাষাতাত্ত্বিক এবং গবেষক ।
জন্ম ও পরিবার
বসন্তরঞ্জন রায় বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড়ে এক অভিজাত ও বিদ্যানুরাগী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন । তাঁর বাবার নাম রামনারায়ন রায় । শিল্পী যামিনী রায় তাঁর জ্ঞাতি ভ্রাতা।
শিক্ষাজীবন
তিনি পুরুলিয়া জেলা স্কুল অধ্যয়ন করেন। প্রবেশিকা পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন । [১]
সাহিত্যকর্ম
তিনি বহু গ্রামে পুঁথির সন্ধান করে সারা জীবনে প্রায় ৮০০ পুঁথি সংগ্রহ করেছিলেন এবং সেগুলি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদকে দান করেছিলেন । তিনি বিষ্ণুপুরের কাছে কাঁকিল্যা গ্রামে ১৩১৬ বঙ্গাব্দে বড়ু চণ্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন পুঁথি আবিষ্কার করেন । এটি ছিল তাঁর জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি । [১]
১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে তিনি বেঙ্গল অ্যাকাডেমি অফ লিটারেচারের সদস্য ছিলেন । পরে এই সংস্থার নাম সাহিত্য পরিষদ হলে প্রথম থেকেই তিনি এর সদস্য হন । কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগ খোলা হলে স্যার আশুতোষ তাঁকে অধ্যাপক মনোনীত করেন । ১৯১৯ থেকে ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি অধ্যাপনা করেন এবং এরপর সাহিত্য পরিষদের কাজে আত্মনিয়োগ করেন । তিনি নবদ্বীপের চতুষ্পাঠী থেকে বিদ্বদ্বল্লভ উপাধি পেয়েছিলেন । [১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান - প্রথম খণ্ড - সাহিত্য সংসদ ISBN 81-85626-65-0