বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ, সম্প্রসারণ
→‎জন্ম ও পরিবার: সম্প্রসারণ
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
==জন্ম ও পরিবার==
==জন্ম ও পরিবার==


বসন্তরঞ্জন রায় [[বাঁকুড়া|বাঁকুড়ার]] [[বেলিয়াতোড়|বেলিয়াতোড়ে]] জন্মগ্রহণ করেছিলেন । তাঁর বাবার নাম রামনারায়ন রায় । তিনি পুরুলিয়া জেলা স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন । <ref name=ss>সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান - প্রথম খণ্ড - সাহিত্য সংসদ ISBN 81-85626-65-0</ref>
বসন্তরঞ্জন রায় [[বাঁকুড়া|বাঁকুড়ার]] [[বেলিয়াতোড়|বেলিয়াতোড়ে]] এক অভিজাত ও বিদ্যানুরাগী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন । তাঁর বাবার নাম রামনারায়ন রায় । শিল্পী যামিনী রায় তাঁর জ্ঞাতি ভ্রাতা।
==শিক্ষাজীবন==
তিনি পুরুলিয়া জেলা স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন । <ref name=ss>সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান - প্রথম খণ্ড - সাহিত্য সংসদ ISBN 81-85626-65-0</ref>


তিনি বহু গ্রামে পুঁথির সন্ধান করে সারা জীবনে প্রায় ৮০০ পুঁথি সংগ্রহ করেছিলেন এবং সেগুলি [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ|বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদকে]] দান করেছিলেন । তিনি [[বিষ্ণুপুর|বিষ্ণুপুরের]] কাছে কাঁকিল্যা গ্রামে ১৩১৬ বঙ্গাব্দে [[বড়ু চণ্ডীদাস|বড়ু চণ্ডীদাসের]] [[শ্রীকৃষ্ণকীর্তন]] পুঁথি আবিষ্কার করেন । এটি ছিল তাঁর জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি । <ref name="ss"/>
তিনি বহু গ্রামে পুঁথির সন্ধান করে সারা জীবনে প্রায় ৮০০ পুঁথি সংগ্রহ করেছিলেন এবং সেগুলি [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ|বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদকে]] দান করেছিলেন । তিনি [[বিষ্ণুপুর|বিষ্ণুপুরের]] কাছে কাঁকিল্যা গ্রামে ১৩১৬ বঙ্গাব্দে [[বড়ু চণ্ডীদাস|বড়ু চণ্ডীদাসের]] [[শ্রীকৃষ্ণকীর্তন]] পুঁথি আবিষ্কার করেন । এটি ছিল তাঁর জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি । <ref name="ss"/>

০৬:২৯, ২৯ আগস্ট ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বসন্তরঞ্জন রায় (জন্ম: ১৮৬৫ - মৃত্যু: ৯ নভেম্বর ১৯৫২) একজন বাঙালি প্রত্নতত্ত্ববিদ, ভাষাতাত্ত্বিক এবং গবেষক ।

জন্ম ও পরিবার

বসন্তরঞ্জন রায় বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড়ে এক অভিজাত ও বিদ্যানুরাগী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন । তাঁর বাবার নাম রামনারায়ন রায় । শিল্পী যামিনী রায় তাঁর জ্ঞাতি ভ্রাতা।

শিক্ষাজীবন

তিনি পুরুলিয়া জেলা স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন । [১]

তিনি বহু গ্রামে পুঁথির সন্ধান করে সারা জীবনে প্রায় ৮০০ পুঁথি সংগ্রহ করেছিলেন এবং সেগুলি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদকে দান করেছিলেন । তিনি বিষ্ণুপুরের কাছে কাঁকিল্যা গ্রামে ১৩১৬ বঙ্গাব্দে বড়ু চণ্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন পুঁথি আবিষ্কার করেন । এটি ছিল তাঁর জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি । [১]

১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে তিনি বেঙ্গল অ্যাকাডেমি অফ লিটারেচারের সদস্য ছিলেন । পরে এই সংস্থার নাম সাহিত্য পরিষদ হলে প্রথম থেকেই তিনি এর সদস্য হন । কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগ খোলা হলে স্যার আশুতোষ তাঁকে অধ্যাপক মনোনীত করেন । ১৯১৯ থেকে ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি অধ্যাপনা করেন এবং এরপর সাহিত্য পরিষদের কাজে আত্মনিয়োগ করেন । তিনি নবদ্বীপের চতুষ্পাঠী থেকে বিদ্বদ্বল্লভ উপাধি পেয়েছিলেন । [১]

তথ্যসূত্র

  1. সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান - প্রথম খণ্ড - সাহিত্য সংসদ ISBN 81-85626-65-0