ইহুদি গণহত্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
| timezone = |
| timezone = |
||
| type = [[গণহত্যা]], [[জাতি নির্মূলকরণ]], [[বহিষ্কার]] |
| type = [[গণহত্যা]], [[জাতি নির্মূলকরণ]], [[বহিষ্কার]] |
||
| fatalities = |
| fatalities = ৬,০০০,০০০<ref>Holocaust core death toll.{{cn|date=June 2016}}</ref>–১১,০০০,০০০<ref>Holocaust expanded tol.{{cn|date=June 2016}}</ref> |
||
| injuries = |
| injuries = |
||
| victims = |
| victims = |
||
২৯ নং লাইন: | ২৯ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
⚫ | |||
'''হলোকস্ট''' ({{lang-en|The Holocaust}}) হল [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] সময় [[ইহুদী ধর্ম|ইহুদী ধর্মাবলম্বীদের]] উপর চালানো [[গণহত্যা]]। [[এডলফ হিটলার|হিটলারের]] অধীনস্থ জার্মান [[নাৎসি সামরিক বাহিনী]] ইউরোপের তদানীন্তন ইহুদী জনগোষ্ঠীর অর্ধেকের বেশি অংশকে [[বন্দী শিবির]] ও [[শ্রম শিবির|শ্রম শিবিরে]] হত্যা করে। আভিধানিক অর্থে হলোকস্ট শব্দটি এতদিন নানারকম দুর্ঘটনা, দুর্যোগ ও হত্যাযজ্ঞকে বোঝাতে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে তা বিশেষভাবে [[এডলফ হিটলার|হিটলারের]] নাৎসি বাহিনী কর্তৃক জার্মানির ইহুদি এবং আরও কিছু সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে নির্বিচারে হত্যার ঘটনাকে বোঝায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন এডলফ হিটলারের নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন [[ন্যাশনাল সোসালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টি|ন্যাশনাল সোসালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির]] পরিচালিত গণহত্যায় তখন আনুমানিক ষাট লক্ষ ইহুদি এবং আরও অনেক সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর মানুষ প্রাণ দিয়েছে। |
'''হলোকস্ট''' ({{lang-en|The Holocaust}}) হল [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] সময় [[ইহুদী ধর্ম|ইহুদী ধর্মাবলম্বীদের]] উপর চালানো [[গণহত্যা]]। [[এডলফ হিটলার|হিটলারের]] অধীনস্থ জার্মান [[নাৎসি সামরিক বাহিনী]] ইউরোপের তদানীন্তন ইহুদী জনগোষ্ঠীর অর্ধেকের বেশি অংশকে [[বন্দী শিবির]] ও [[শ্রম শিবির|শ্রম শিবিরে]] হত্যা করে। আভিধানিক অর্থে হলোকস্ট শব্দটি এতদিন নানারকম দুর্ঘটনা, দুর্যোগ ও হত্যাযজ্ঞকে বোঝাতে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে তা বিশেষভাবে [[এডলফ হিটলার|হিটলারের]] নাৎসি বাহিনী কর্তৃক জার্মানির ইহুদি এবং আরও কিছু সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে নির্বিচারে হত্যার ঘটনাকে বোঝায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন এডলফ হিটলারের নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন [[ন্যাশনাল সোসালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টি|ন্যাশনাল সোসালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির]] পরিচালিত গণহত্যায় তখন আনুমানিক ষাট লক্ষ ইহুদি এবং আরও অনেক সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর মানুষ প্রাণ দিয়েছে। |
||
⚫ | |||
হিটলারের বাহিনী ষাট লক্ষ ইহুদি ছাড়াও সোভিয়েত যুদ্ধবন্দী, কমিউনিস্ট, রোমানী ভাষাগোষ্ঠীর (যাযাবর) জনগণ, অন্যান্য স্লাবিক ভাষাভাষী জনগণ, প্রতিবন্ধী, সমকামী পুরুষ এবং ভিন্ন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় মতাদর্শের মানুষদের ওপর এই অমানবিক গণহত্যা পরিচালনা করে। অনেক লেখক অন্যসব জনগোষ্ঠীর নিহত হওয়াকে হলোকস্টের সংজ্ঞার আওতায় না এনে তারা শুধুমাত্র ইহুদি গণহত্যাকেই 'হলোকস্ট' নামে অভিহিত করতে চান যাকে নাৎসিরা নাম দিয়েছে 'ইহুদি প্রশ্নের চরম উপসংহার' বলে। নাৎসি অত্যাচারের সকল ঘটনা আমলে নিলে নিহতের সংখ্যা দাঁড়াতে পারে নব্বই লক্ষ থেকে এক কোটি দশ লক্ষের মত। |
হিটলারের বাহিনী ষাট লক্ষ ইহুদি ছাড়াও সোভিয়েত যুদ্ধবন্দী, কমিউনিস্ট, রোমানী ভাষাগোষ্ঠীর (যাযাবর) জনগণ, অন্যান্য স্লাবিক ভাষাভাষী জনগণ, প্রতিবন্ধী, সমকামী পুরুষ এবং ভিন্ন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় মতাদর্শের মানুষদের ওপর এই অমানবিক গণহত্যা পরিচালনা করে। অনেক লেখক অন্যসব জনগোষ্ঠীর নিহত হওয়াকে হলোকস্টের সংজ্ঞার আওতায় না এনে তারা শুধুমাত্র ইহুদি গণহত্যাকেই 'হলোকস্ট' নামে অভিহিত করতে চান যাকে নাৎসিরা নাম দিয়েছে 'ইহুদি প্রশ্নের চরম উপসংহার' বলে। নাৎসি অত্যাচারের সকল ঘটনা আমলে নিলে নিহতের সংখ্যা দাঁড়াতে পারে নব্বই লক্ষ থেকে এক কোটি দশ লক্ষের মত। |
||
⚫ | |||
অত্যাচার ও গণহত্যার এসব ঘটনা বিভিন্ন পর্যায়ে সংঘটিত হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর অনেক আগেই নাগরিক সমাজ থেকে ইহুদিদের উৎখাতের জন্য জার্মানিতে আইন প্রণয়ন করা হয়। জনাকীর্ণ বন্দী শিবিরে রাজনৈতিক ও যুদ্ধবন্দীদেরকে [[ক্রীতদাস|ক্রীতদাসের]] মতো কাজে লাগাতো যারা পরে অবসন্ন হয়ে রোগভোগের পর মারা যেত। [[জার্মানী|জার্মানিতে]] নাৎসীদের উত্থানকে ''থার্ড রাইখ'' বলা হয়। নাৎসী জার্মানি তখন পূর্ব ইউরোপের কিছু এলাকা দখল করেছে। তারা সেখানে বিরুদ্ধাচরণকারী ও ইহুদিদের গণহারে গুলি করে হত্যা করে। ইহুদি এবং রোমানি ভাষাগোষ্ঠীর লোকদের তারা ধরে নিয়ে গ্যাটোতে রাখে। গ্যাটো একধরনের [[বস্তি]] এলাকা যেখানে গাদাগাদি করে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে এসব মানুষদেরকে মানবেতর জীবনযাপন করতে হত। তারপর গ্যাটো থেকে তাদেরকে মালবাহী ট্রেনে করে শত শত মাইল দূরের বধ্যশিবিরগুলোতে নিয়ে যেত। মালবাহী ট্রেনের [[পরিবহন|পরিবহনেই]] অধিকাংশ মারা পড়ত। যারা বেঁচে থাকত তাদেরকে [[গ্যাস চেম্বার|গ্যাস চেম্বারে]] পুড়িয়ে হত্যা করা হত। তখনকার জার্মানির [[আমলাতন্ত্র|আমলাতন্ত্রের]] সকল শাখা সর্বাত্মকভাবে গণহত্যায় জড়িত ছিল। একজন হলোকস্ট বিশেষজ্ঞ বলেছেন তারা জার্মানিকে একটি 'নরঘাতক রাষ্ট্রে' পরিণত করেছিল। |
অত্যাচার ও গণহত্যার এসব ঘটনা বিভিন্ন পর্যায়ে সংঘটিত হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর অনেক আগেই নাগরিক সমাজ থেকে ইহুদিদের উৎখাতের জন্য জার্মানিতে আইন প্রণয়ন করা হয়। জনাকীর্ণ বন্দী শিবিরে রাজনৈতিক ও যুদ্ধবন্দীদেরকে [[ক্রীতদাস|ক্রীতদাসের]] মতো কাজে লাগাতো যারা পরে অবসন্ন হয়ে রোগভোগের পর মারা যেত। [[জার্মানী|জার্মানিতে]] নাৎসীদের উত্থানকে ''থার্ড রাইখ'' বলা হয়। নাৎসী জার্মানি তখন পূর্ব ইউরোপের কিছু এলাকা দখল করেছে। তারা সেখানে বিরুদ্ধাচরণকারী ও ইহুদিদের গণহারে গুলি করে হত্যা করে। ইহুদি এবং রোমানি ভাষাগোষ্ঠীর লোকদের তারা ধরে নিয়ে গ্যাটোতে রাখে। গ্যাটো একধরনের [[বস্তি]] এলাকা যেখানে গাদাগাদি করে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে এসব মানুষদেরকে মানবেতর জীবনযাপন করতে হত। তারপর গ্যাটো থেকে তাদেরকে মালবাহী ট্রেনে করে শত শত মাইল দূরের বধ্যশিবিরগুলোতে নিয়ে যেত। মালবাহী ট্রেনের [[পরিবহন|পরিবহনেই]] অধিকাংশ মারা পড়ত। যারা বেঁচে থাকত তাদেরকে [[গ্যাস চেম্বার|গ্যাস চেম্বারে]] পুড়িয়ে হত্যা করা হত। তখনকার জার্মানির [[আমলাতন্ত্র|আমলাতন্ত্রের]] সকল শাখা সর্বাত্মকভাবে গণহত্যায় জড়িত ছিল। একজন হলোকস্ট বিশেষজ্ঞ বলেছেন তারা জার্মানিকে একটি 'নরঘাতক রাষ্ট্রে' পরিণত করেছিল। |
||
==গ্যালারি== |
|||
<gallery> |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
File:Lviv pogrom (June - July 1941).jpg|thumb|180px|উইক্রেনের লিভিভে দলবদ্ধভাবে অস্ত্রসজ্জিত পুরুষ ও যুবকদের দ্বারা ধাওয়াকৃত ইহুদি মহিলা, জুলাই ১৯৪১ |
|||
⚫ | |||
File:Zwłoki dzieci getto warszawskie 05.jpg|thumb|ওয়ার্সো গ্যাটোতে মৃত শিশুদের লাশ। |
|||
</gallery> |
|||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
{{দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ}} |
{{দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ}} |
১১:৫৮, ২৩ জুলাই ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
হলোকস্ট | |
---|---|
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-এর অংশ | |
স্থান | নাৎসি জার্মানি and জার্মান-অধিকৃত উপনিবেশ। |
তারিখ | ১৯৪১-৪৫ |
লক্ষ্য | ইউরোপীয় ইহুদি—হলোকস্ট পরিভাষার বিস্তৃত ব্যবহারে অন্যান্য নাৎসি অপরাধের ভুক্তভোগীরাও অন্তর্ভুক্ত।[২] |
হামলার ধরন | গণহত্যা, জাতি নির্মূলকরণ, বহিষ্কার |
নিহত | ৬,০০০,০০০[৩]–১১,০০০,০০০[৪] |
হামলাকারী দল | নাৎসি জার্মানি ও তাদের মিত্রবর্গ |
অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা | ২০০,০০০ |
হলোকস্ট (ইংরেজি: The Holocaust) হল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদী ধর্মাবলম্বীদের উপর চালানো গণহত্যা। হিটলারের অধীনস্থ জার্মান নাৎসি সামরিক বাহিনী ইউরোপের তদানীন্তন ইহুদী জনগোষ্ঠীর অর্ধেকের বেশি অংশকে বন্দী শিবির ও শ্রম শিবিরে হত্যা করে। আভিধানিক অর্থে হলোকস্ট শব্দটি এতদিন নানারকম দুর্ঘটনা, দুর্যোগ ও হত্যাযজ্ঞকে বোঝাতে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে তা বিশেষভাবে হিটলারের নাৎসি বাহিনী কর্তৃক জার্মানির ইহুদি এবং আরও কিছু সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে নির্বিচারে হত্যার ঘটনাকে বোঝায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন এডলফ হিটলারের নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন ন্যাশনাল সোসালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির পরিচালিত গণহত্যায় তখন আনুমানিক ষাট লক্ষ ইহুদি এবং আরও অনেক সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর মানুষ প্রাণ দিয়েছে।
হিটলারের বাহিনী ষাট লক্ষ ইহুদি ছাড়াও সোভিয়েত যুদ্ধবন্দী, কমিউনিস্ট, রোমানী ভাষাগোষ্ঠীর (যাযাবর) জনগণ, অন্যান্য স্লাবিক ভাষাভাষী জনগণ, প্রতিবন্ধী, সমকামী পুরুষ এবং ভিন্ন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় মতাদর্শের মানুষদের ওপর এই অমানবিক গণহত্যা পরিচালনা করে। অনেক লেখক অন্যসব জনগোষ্ঠীর নিহত হওয়াকে হলোকস্টের সংজ্ঞার আওতায় না এনে তারা শুধুমাত্র ইহুদি গণহত্যাকেই 'হলোকস্ট' নামে অভিহিত করতে চান যাকে নাৎসিরা নাম দিয়েছে 'ইহুদি প্রশ্নের চরম উপসংহার' বলে। নাৎসি অত্যাচারের সকল ঘটনা আমলে নিলে নিহতের সংখ্যা দাঁড়াতে পারে নব্বই লক্ষ থেকে এক কোটি দশ লক্ষের মত।
অত্যাচার ও গণহত্যার এসব ঘটনা বিভিন্ন পর্যায়ে সংঘটিত হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর অনেক আগেই নাগরিক সমাজ থেকে ইহুদিদের উৎখাতের জন্য জার্মানিতে আইন প্রণয়ন করা হয়। জনাকীর্ণ বন্দী শিবিরে রাজনৈতিক ও যুদ্ধবন্দীদেরকে ক্রীতদাসের মতো কাজে লাগাতো যারা পরে অবসন্ন হয়ে রোগভোগের পর মারা যেত। জার্মানিতে নাৎসীদের উত্থানকে থার্ড রাইখ বলা হয়। নাৎসী জার্মানি তখন পূর্ব ইউরোপের কিছু এলাকা দখল করেছে। তারা সেখানে বিরুদ্ধাচরণকারী ও ইহুদিদের গণহারে গুলি করে হত্যা করে। ইহুদি এবং রোমানি ভাষাগোষ্ঠীর লোকদের তারা ধরে নিয়ে গ্যাটোতে রাখে। গ্যাটো একধরনের বস্তি এলাকা যেখানে গাদাগাদি করে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে এসব মানুষদেরকে মানবেতর জীবনযাপন করতে হত। তারপর গ্যাটো থেকে তাদেরকে মালবাহী ট্রেনে করে শত শত মাইল দূরের বধ্যশিবিরগুলোতে নিয়ে যেত। মালবাহী ট্রেনের পরিবহনেই অধিকাংশ মারা পড়ত। যারা বেঁচে থাকত তাদেরকে গ্যাস চেম্বারে পুড়িয়ে হত্যা করা হত। তখনকার জার্মানির আমলাতন্ত্রের সকল শাখা সর্বাত্মকভাবে গণহত্যায় জড়িত ছিল। একজন হলোকস্ট বিশেষজ্ঞ বলেছেন তারা জার্মানিকে একটি 'নরঘাতক রাষ্ট্রে' পরিণত করেছিল।
গ্যালারি
-
পশ্চিম ইউক্রেনের (নাৎসিদের দখলকৃত সোভিয়েত ইউনিয়ন) জোলোচিভের নিকটে ইহুদি গণকবর।জোলোচিভের প্রাক্তন গেস্ট্যাপো সদরদপ্তরে কতিপয় সোভিয়েত-বাসী ছবিটি খুঁজে পায়।
-
এমএস সেইন্ট লুইস নামক জাহাজে বাহিত ৯৩০ জন ইহুদি শরণার্থীকে কিউবা, যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় প্রবেশে অস্বীকৃতি জানানো হয়, এবং জাহাজটিকে ইউরোপে ফিরে জাবার জন্য বাধ্য করা হয়।
-
উইক্রেনের লিভিভে দলবদ্ধভাবে অস্ত্রসজ্জিত পুরুষ ও যুবকদের দ্বারা ধাওয়াকৃত ইহুদি মহিলা, জুলাই ১৯৪১
-
বুশেনভাল্ড কন্সেন্ট্রেশান ক্যাম্পের কয়েকজন বন্দী, এই ছবিটি ১৯৪৫ সালে মার্কিন ৮০ তম ডিভিশনের সেনাদের বুশেনভাল্ড অধিকারের সময় তোলা
-
ওয়ার্সো গ্যাটোতে মৃত শিশুদের লাশ।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- ↑ The Auschwitz Album. Yad Vashem. Retrieved 24 September 2012.
- ↑ হলোকস্টের বর্ধিত সংজ্ঞায় মানবতাবিরোধী নাৎসি অপরাধ ও যুদ্ধপরাধের অন্যান্য ভুক্তভোগীরাও আন্তরভুক্ত যেমন, রোমানীয় গণহত্যা, জার্মানির ইউজেনিক্স প্রোগ্রাম, the সোভিয়েত যুদ্ধবন্দীদের প্রতি জার্মানিদের দুর্ব্যবহার, পোলিশ জাতির বিরুদ্ধে নাৎসি অপরাধ এবং অন্যান্য স্ল্যাভীয় জাতিগোষ্ঠী এবং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অপরাধ, the নাৎসি জার্মানি ও হলোকস্টে সমকামীদের উপর নির্যাতন, the নাৎসি জার্মানিতে জেহভার সাক্ষীদের উপর উপর নির্যাতন, পাশাপাশি বেসামরিক বন্দীদের এবং ইউরোপজুড়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বিরোধিতাকারী সদস্যবৃদের হত্যা।
- ↑ Holocaust core death toll.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
- ↑ Holocaust expanded tol.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]