পার্থ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ৩১°৫৭′৮″ দক্ষিণ ১১৫°৫১′৩২″ পূর্ব / ৩১.৯৫২২২° দক্ষিণ ১১৫.৮৫৮৮৯° পূর্ব / -31.95222; 115.85889
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
একটি বিষয়শ্রেণী (অস্ট্রেলিয়ার শহর) সংযোজন।
৫৪ নং লাইন: ৫৪ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:পার্থ, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া]]
[[বিষয়শ্রেণী:পার্থ, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া]]
[[বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রেলিয়ার শহর]]

১৪:০৪, ৯ জুলাই ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পার্থ
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া
Perth's skyline, viewed from Mill Point.
পার্থ অস্ট্রেলিয়া-এ অবস্থিত
পার্থ
পার্থ
ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক৩১°৫৭′৮″ দক্ষিণ ১১৫°৫১′৩২″ পূর্ব / ৩১.৯৫২২২° দক্ষিণ ১১৫.৮৫৮৮৯° পূর্ব / -31.95222; 115.85889
জনসংখ্যা১৯,৭২,৩৫৮ (২০১৩)[১] (4th)
 • জনঘনত্ব৩১০/বর্গ কি.মি. (৮০০/ব.মা.) [২]
প্রতিষ্ঠার তারিখ1829
আয়তন৬,৪১৭.৯ বর্গ কি.মি.(২,৪৭৮.০ বর্গমাইল)(GCCSA)[৩]
সময় অঞ্চলAWST (UTC+8)
অবস্থান
  • ২,১৩০ কি.মি. (১,৩২৪ মা.) দূরে
  • ২,৬৫২ কি.মি. (১,৬৪৮ মা.) দূরে
  • ২,৭২১ কি.মি. (১,৬৯১ মা.) দূরে
  • ৩,০১৫ কি.মি. (১,৮৭৩ মা.) দূরে
  • ৩,২৮৮ কি.মি. (২,০৪৩ মা.) দূরে
রাজ্য নির্বাচনী এলাকাPerth (and 41 others)[৪]
কেন্দ্রীয় বিভাগPerth (and 10 others)
গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা গড় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বার্ষিক বৃষ্টিপাত
24.6 °সে
76 °ফা
12.7 °সে
55 °ফা
850.0 মি.মি.
33.5 ইঞ্চি

পার্থ (/ˈpɜːθ/) দক্ষিণ-পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া রাজ্যের রাজধানী ও নগর। সোয়ান নদীর তীরে এ নগর গড়ে উঠেছে। প্রায় ১.৯৭ মিলিয়ন অধিবাসী এ নগরে বসবাস করেন।[৫] সিডনি, মেলবোর্ন ও ব্রিসবেনের পর এটি অস্ট্রেলিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম নগর।

গুরুত্বপূর্ণ রেলসড়ক ব্যবস্থাপনার প্রেক্ষিতে বাণিজ্যিক, উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিগণিত হয়েছে। ধাতু ও ধাতব পদার্থ, পরিশোধিত পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য, প্রক্রিয়াজাতকরণ খাদ্য, রাবার, ভবনের মালামালসহ মুদ্রিত পণ্যসামগ্রীর জন্য পার্থ বিখ্যাত।

ইতিহাস

১৮২৯ সালে ক্যাপ্টেন জেমস স্টার্লিং এ নগরের গোড়াপত্তন করেন। সোয়ান রিভার কলোনি নামে প্রশাসনিক কেন্দ্র গড়ে তোলেন তিনি। তৎকালীন ব্রিটিশ যুদ্ধ ও উপনিবেশ সংক্রান্ত্র মন্ত্রী স্যার জর্জ মুরের পরামর্শক্রমে স্কটল্যান্ডের পার্থ এলাকার নাম অনুসারে পার্থের নামকরণ করা হয়। ১৮৫৬ সালে পার্থ নগরের মর্যাদা লাভ করে। ঊনবিংশ শতকের শেষদিকে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় স্বর্ণপ্রাপ্তির প্রেক্ষিতে নগরের জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। এরফলে অস্ট্রেলিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় উপনিবেশ থেকে দলে দলে লোকের সমাগত হতে থাকে এখানে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ার জড়িত থাকার প্রেক্ষিতে প্রশান্ত মহাসাগরীয় রণাঙ্গনে সাবমেরিন ঘাঁটি পরিচালিত হতো।[৬] যুদ্ধের পর ব্রিটেন, গ্রিস, ইতালি এবং যুগোস্লাভিয়া থেকে অভিবাসীদের আগমনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি এর প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সাদা বালুকাময় সমুদ্র সৈকতের জন্য এ নগরের সুখ্যাতি রয়েছে। তন্মধ্যে কোটস্লো ও স্কারবোরা সমুদ্র সৈকত অন্যতম। সাঁতার কাঁটার জন্য এ সৈকতগুলো বেশ আদর্শ। রোটনেস্ট আইল্যান্ডে পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। সেখানে ছোট্ট প্রজাতির কুক্কা নামে স্তন্যপায়ী প্রাণী বসবাস করে।

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "Regional Population Growth, Australia, 2012-13 - ESTIMATED RESIDENT POPULATION, States and Territories - Greater Capital City Statistical Areas (GCCSAs)"3218.0 - Regional Population Growth, Australia, 2012-13Australian Bureau of Statistics। ৩ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৪ 
  2. "3218.0 - Regional Population Growth, Australia, 2012-13:Western Australia: Population Density"Australian Bureau of Statistics। ৩ এপ্রিল ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪ 
  3. "Greater Perth: Basic Community Profile" (xls)2011 Census Community ProfilesAustralian Bureau of Statistics। ২৮ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪ 
  4. "2011 Electoral Boundaries"। State of Western Australia - Office of the Electoral Distribution Commissioners। ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রু ২০১৪ 
  5. "Regional Population Growth, Australia 2008–2009"। Australian Bureau of Statistics। ৩০ মার্চ ২০১০। 
  6. "The Catalina Base"। The University of Western Australia, Archives and Records Management Services। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৩ 

বহিঃসংযোগ