চৈতা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{ছোট নিবন্ধ|date=জানুয়ারি ২০১৬}}
{{উৎসহীন|date=জানুয়ারি ২০১৬}}
{{infobox river
{{infobox river
| name = চৈতা নদী
| name = চৈতা নদী
১২ নং লাইন: ১০ নং লাইন:


'''চৈতা নদী''' ইছামতি নদী থেকে উৎপন্ন হয়ে গাইঘাটায় যমুনা নদীতে মিলিত হয়ছে। নদীর দৈর্ঘ্য ৪০ কিমি।
'''চৈতা নদী''' ইছামতি নদী থেকে উৎপন্ন হয়ে গাইঘাটায় যমুনা নদীতে মিলিত হয়ছে। নদীর দৈর্ঘ্য ৪০ কিমি।
==বন্য==
নদীটি প্রতি বছর আববাহিকা এলাকায় বর্ষার সময় বন্যার সৃষ্টিকরে। নদীটিতে পচুর পলি জমার কারনে এটি বন্যার সৃষ্টি করে।

==নদীর প্রবাহ==
==নদীর প্রবাহ==
চৈতা নদীটি [[গঙ্গা]] নদী ব্যবস্থার অন্তর্গত।নদীটি মোট ৪০ কিলোমিটার অতিক্রম করে গাইঘাটায় [[যমুনা নদী]]র সঙ্গে মিলিত হয়েছে।নদীটি প্রবাহ পথে গোপাননগর,টালিখোলা,ক্ষেদাইতলা,চৈতাপাড়া,[[খড়ুয়া রাজাপুর]],রামপুর,প্রভূতি গ্রাম অতিক্রম করেছে।এই সমস্ত গ্রামের নদীর তীরবর্তী জমির কৃষি কাজ নদীর সঙ্গে যুক্ত।নদীটির প্রবাহের গাইঘাটা থেকে [[খড়ুয়া রাজাপুর]] গ্রামের উত্তর অংশ পর্যন্ত জোয়ার ভাটার প্রভাব দেখা যায়।
==পদটীকা==
==বন্যা==
নদীটি প্রতি বছর আববাহিকা এলাকায় বর্ষার সময় বন্যার সৃষ্টিকরে। নদীটিতে পচুর পলি জমার কারনে এটি বন্যার সৃষ্টি করে।২০০০ সালের আগোস্ট-সেপ্টেম্ব মাসে এই নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে এক ভয়ঙ্কর বন্যা সৃষ্টি হয়।এই বন্যা এই অঞ্চলের মানুষের কাছে [[২০০০ সালের বন্যা]] নামে পরিচিত।২০১০ ও ২০১৫ সালেও নদীটির দুই কূল প্লাবিত হয়।প্রতি বছর নদীর জলের প্লাবনে জমির ফসল নষ্ট হয়।বর্তমানে নদীটি সংস্কারের দাবি উঠেছে।
==তথ্যসূত্র==
*[http://বিষমুক্ত জল দেবে কে, প্রশ্ন মানুষের]. আনন্দবাজার প্রতিকা। ১২ এপ্রিল ২০১৬

{{উত্তর চব্বিশ পরগনার নদী}}

{{বাংলার নদী}}
{{বাংলার নদী}}



১১:১৫, ২৮ মে ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চৈতা নদী
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য
মোহনাযমুনা ,গাইঘাটা
দৈর্ঘ্য৪০ কিমি
অববাহিকার বৈশিষ্ট্য
নদী ব্যবস্থাGanges River System

চৈতা নদী ইছামতি নদী থেকে উৎপন্ন হয়ে গাইঘাটায় যমুনা নদীতে মিলিত হয়ছে। নদীর দৈর্ঘ্য ৪০ কিমি।

নদীর প্রবাহ

চৈতা নদীটি গঙ্গা নদী ব্যবস্থার অন্তর্গত।নদীটি মোট ৪০ কিলোমিটার অতিক্রম করে গাইঘাটায় যমুনা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে।নদীটি প্রবাহ পথে গোপাননগর,টালিখোলা,ক্ষেদাইতলা,চৈতাপাড়া,খড়ুয়া রাজাপুর,রামপুর,প্রভূতি গ্রাম অতিক্রম করেছে।এই সমস্ত গ্রামের নদীর তীরবর্তী জমির কৃষি কাজ নদীর সঙ্গে যুক্ত।নদীটির প্রবাহের গাইঘাটা থেকে খড়ুয়া রাজাপুর গ্রামের উত্তর অংশ পর্যন্ত জোয়ার ভাটার প্রভাব দেখা যায়।

বন্যা

নদীটি প্রতি বছর আববাহিকা এলাকায় বর্ষার সময় বন্যার সৃষ্টিকরে। নদীটিতে পচুর পলি জমার কারনে এটি বন্যার সৃষ্টি করে।২০০০ সালের আগোস্ট-সেপ্টেম্ব মাসে এই নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে এক ভয়ঙ্কর বন্যা সৃষ্টি হয়।এই বন্যা এই অঞ্চলের মানুষের কাছে ২০০০ সালের বন্যা নামে পরিচিত।২০১০ ও ২০১৫ সালেও নদীটির দুই কূল প্লাবিত হয়।প্রতি বছর নদীর জলের প্লাবনে জমির ফসল নষ্ট হয়।বর্তমানে নদীটি সংস্কারের দাবি উঠেছে।

তথ্যসূত্র