ভিসা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Amrit barman (আলোচনা | অবদান) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
ভিসা একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য দেয়া হয়। প্রথমত: ভিসা প্রদানের পর সর্বশেষ কোন তারিখের মধ্যে ঐ দেশে প্রবেশ করা যাবে তা ভিসায় উল্লিখিত থাক্ অপর দিকে বৈধ পদ্ধতিতে ভিসা নিয়ে প্রবেশের পর কত দিন পর্যন্ত বিদেশে অবস্থান করা যাবে তার মেয়াদও ভিসায় উল্লিখিত থাকে। এছাড়া একটি ভিসা একবার প্রবেশ, দুই বার প্রবেশ বা বহুবার প্রবেশের জন্যও দেয়া হতে পারে। |
ভিসা একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য দেয়া হয়। প্রথমত: ভিসা প্রদানের পর সর্বশেষ কোন তারিখের মধ্যে ঐ দেশে প্রবেশ করা যাবে তা ভিসায় উল্লিখিত থাক্ অপর দিকে বৈধ পদ্ধতিতে ভিসা নিয়ে প্রবেশের পর কত দিন পর্যন্ত বিদেশে অবস্থান করা যাবে তার মেয়াদও ভিসায় উল্লিখিত থাকে। এছাড়া একটি ভিসা একবার প্রবেশ, দুই বার প্রবেশ বা বহুবার প্রবেশের জন্যও দেয়া হতে পারে। |
||
পুণশ্চ: বাংলাদেশের জনগণ ইন্ডিয়ান ভিসা অনলাইনে আলাপের তারিখ নিয়ে দিয়ে সাধারণ জনগণের কাছ থেকে অনেক টাকা আয় করে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশের অসংখ্য লোকজনের এটা প্রধান আয়ের পথ হিসেবে বিবেচিত। |
|||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
০৫:১৩, ১৭ মে ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অনুগ্রহ করে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করে এর উন্নতিতে সহায়তা করুন। অতিরিক্ত তথ্যের জন্য আলাপ পাতা দেখতে পারেন।
|
ভিসা একটি অনুমতি পত্র যা একটি দেশ কোন বিদেশী নাগরিককে ঐ দেশে প্রবেশ ও অবস্থানের জন্য দিয়ে থাকে। ভিসা ছাড়া ভিন দেশে প্রবেশ ও অবস্থান অবৈধ অভিবাসন হিসাবে পরিগণিত। সাধারণত: পাসপোট বা ট্রাভেল পারমিটের কোন একটি পাতায় লিখে, সীল দিয়ে বা স্টিকার লাগিয়ে ভিসা প্রদান করা হয়। দেশের বিদেশস্থ দূতাবাসগুলি ভিসা দিয়ে থাকে। সাধারণত: ভিসা গ্রদানের জন্য দূতাবাসে কনস্যুলার শাখা থাকে।
দ্বি-পাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে "ভিসা ওয়োভার" নীতি থাকতে পারে যে ক্ষেত্রে দুটি দেশ পরস্পরের জন্য ভিসা প্রথা স্থগিত রাখতে পারে। যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মধ্যে ভিসা ওয়েভার যুক্তি থাকায় এই দুই দেশের নাগরিক ভিসা ব্যতিরেকেই এক দেশ থেকে অন্য দেমে ভ্রমণ করতে পারে। আবার বিশেষ কোন চুক্তির আওতায় একগুচ্ছ দেশ নিজেদের মধ্যে ভিসা প্রথা অবলোপন করতে পারে। যেমন শেনঝেন চুক্তির আওতায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত ২২টি দেশের নাগরিক ভিসা ব্যতিরেকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে চলাচল করতে পারে। এই ২২টি দেশ "শেনঝেন এলাকা" নামে পরিচিত। "শেনঝেন এলাকার" বাইরে অবস্থিত কোন দেশের নাগরিক "শেনঝেন ভিসা" নিয়ে ঐ ২২টি দেশের যে কোনটিতে প্রবেশ করতে পারবে এবং একবার প্রবেশের পর শেনঝেন এলাকার অপরাপর দেশসমূহেও ভ্রমণ করতে পারবেন। উল্লেখযোগ্য যে, ২০০৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে শেনঝেন ভিসা নিয়ে সুইজারল্যান্ডে প্রবেশের চুক্তি কার্যকর হয়েছে। একইভাবে সুইজারল্যান্ডের ভিসা নিয়ে শেনঝেন এলাকাভুক্ত কোন দেশে প্রবেশ করা যায়। ভারত, নেপাল ও ভুটান এই তিনটি দেশে পরস্পর চুক্তি থাকায় ভিসা ছাড়াই এই দেশের নাগরিকেরা এই তিনটি দেশে মুক্তভাবে প্রবেশ ও থাকার সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু অন্য দেশ থেকে এই তিনটি দেশে প্রবেশ করার জন্য ভিসার প্রয়োজন।
ভিসার মেয়াদ
ভিসা একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য দেয়া হয়। প্রথমত: ভিসা প্রদানের পর সর্বশেষ কোন তারিখের মধ্যে ঐ দেশে প্রবেশ করা যাবে তা ভিসায় উল্লিখিত থাক্ অপর দিকে বৈধ পদ্ধতিতে ভিসা নিয়ে প্রবেশের পর কত দিন পর্যন্ত বিদেশে অবস্থান করা যাবে তার মেয়াদও ভিসায় উল্লিখিত থাকে। এছাড়া একটি ভিসা একবার প্রবেশ, দুই বার প্রবেশ বা বহুবার প্রবেশের জন্যও দেয়া হতে পারে।
পুণশ্চ: বাংলাদেশের জনগণ ইন্ডিয়ান ভিসা অনলাইনে আলাপের তারিখ নিয়ে দিয়ে সাধারণ জনগণের কাছ থেকে অনেক টাকা আয় করে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশের অসংখ্য লোকজনের এটা প্রধান আয়ের পথ হিসেবে বিবেচিত।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |