মানবাধিকার দিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
২১ নং লাইন: ২১ নং লাইন:


== প্রতিপাদ্য বিষয় ==
== প্রতিপাদ্য বিষয় ==
২০০৬ সালে [[মানবাধিকার]] দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল 'দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে অবস্থান', যা ছিল মানব অধিকার সংক্রান্ত। অনেকগুলো বক্তৃতা-বিবৃতি এ [[দিবস]] উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রদান করা হয়েছিল। তন্মধ্যে ৩৭টি দেশ নিয়ে গড়া [[জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল|জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের]] নিম্নের বিবৃতিটি বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্যঃ-
২০০৬ সালে [[মানবাধিকার]] দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল 'দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে অবস্থান', যা ছিল মানব অধিকার সংক্রান্ত। অনেকগুলো বক্তৃতা-বিবৃতি এ [[দিবস]] উদযাপন উপলক্ষে প্রদান করা হয়েছিল। তন্মধ্যে ৩৭টি দেশ নিয়ে গড়া [[জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল|জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের]] নিম্নের বিবৃতিটি বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্যঃ-
{{cquote|আজ দারিদ্র্য বিশ্বে একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার করে মানব অধিকারকে প্রতিপক্ষ হিসেবে নিয়েছে। দারিদ্র্য, বঞ্চনা, বর্জন ইত্যাদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জয়ী হওয়া দাতব্য তহবিলের জন্য কোন বিষয়ই নয়। দারিদ্র্য মোকাবিলায় দেশটি কতখানি ধনী তা-ও নির্ভরশীল নয়। দারিদ্রকে মোকাবিলার লক্ষ্যে মানব অধিকারকে সমুন্নত রাখতে হবে। বিশ্ব এটিকে সমূলে উৎপাটনের জন্য আরো বৃহৎ সুযোগ পাবে ...... দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য এটি একটি বৃহৎ লক্ষ্য অর্জন।|30px|30px|লুইস আর্বার, জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনার, ১০ ডিসেম্বর, ২০০৬}}
{{cquote|আজ দারিদ্র্য বিশ্বে একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার করে মানব অধিকারকে প্রতিপক্ষ হিসেবে নিয়েছে। দারিদ্র্য, বঞ্চনা, বর্জন ইত্যাদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জয়ী হওয়া দাতব্য তহবিলের জন্য কোন বিষয়ই নয়। দারিদ্র্য মোকাবিলায় দেশটি কতখানি ধনী তা-ও নির্ভরশীল নয়। দারিদ্রকে মোকাবিলার লক্ষ্যে মানব অধিকারকে সমুন্নত রাখতে হবে। বিশ্ব এটিকে সমূলে উৎপাটনের জন্য আরো বৃহৎ সুযোগ পাবে ...... দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য এটি একটি বৃহৎ লক্ষ্য অর্জন।|30px|30px|লুইস আর্বার, জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনার, ১০ ডিসেম্বর, ২০০৬}}



০৬:২২, ২ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মানবাধিকার দিবস
পালনকারীজাতিসংঘের সকল সদস্যভূক্ত রাষ্ট্র
উদযাপনসভা, আলোচনা অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
তারিখ১০ ডিসেম্বর

মানবাধিকার দিবস জাতিসংঘের নির্দেশনায় বিশ্বের সকল দেশে প্রতি বছর ১০ ডিসেম্বর পালিত হয়। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক ১০ ডিসেম্বর, ১৯৪৮ সাল থেকে দিবসটি উদযাপন করা হয়। এছাড়াও, 'সার্বজনীন মানব অধিকার সংক্রান্ত ঘোষণাকে' বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ তারিখকে নির্ধারণ করা হয়। সার্বজনীন মানব অধিকার ঘোষণা ছিল ২য় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী নবরূপে সৃষ্ট জাতিসংঘের অন্যতম বৃহৎ অর্জন।

জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত

৪ ডিসেম্বর, ১৯৫০ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৩১৭তম পূর্ণ অধিবেশনে ৪২৩(৫) অনুচ্ছেদের মাধ্যমে সদস্যভূক্ত দেশসহ আগ্রহী সংস্থাগুলোকে দিনটি তাদের মতো করে উদযাপনের আহ্বান জানানো হয়।[১][২]

মানবাধিকার সংক্রান্ত বিষয়ে সভা-সমাবেশ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং বিভিন্ন ধরণের তথ্যচিত্র কিংবা চলচ্চিত্র প্রদর্শনী প্রধানতঃ এ দিনের সাধারণ ঘটনা। ঐতিহ্যগতভাবে ১০ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে প্রতি পাঁচ বৎসর অন্তর 'জাতিসংঘের মানব অধিকার ক্ষেত্র পুরস্কার' প্রদান করা হয়। এছাড়া নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রদান কার্যক্রমও এদিনেই হয়ে থাকে।

প্রতিপাদ্য বিষয়

২০০৬ সালে মানবাধিকার দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল 'দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে অবস্থান', যা ছিল মানব অধিকার সংক্রান্ত। অনেকগুলো বক্তৃতা-বিবৃতি এ দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রদান করা হয়েছিল। তন্মধ্যে ৩৭টি দেশ নিয়ে গড়া জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের নিম্নের বিবৃতিটি বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্যঃ-

তারিখে ভিন্নতা

১৯৪৮ সাল থেকে প্রতি বৎসরের ১০ই ডিসেম্বর দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও গুরুত্বের সাথে বিশ্বব্যাপী পালিত হয়।[৩] দিবসটি জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত এবং বিশ্বের সর্বত্র পালিত হয়। কিন্তু, দক্ষিণ আফ্রিকায় শার্পেভিল গণহত্যাকে স্মরণ করে দিবসটি উদযাপিত হয় ২১ মার্চ[৪]

তথ্যসূত্র

  1. United Nations General Assembly Resolution 423(V) session 5 on 4 December 1950 (retrieved 2009-10-29)
  2. Office of the High Commission for Human Rights (২০০৯)। "The History of Human Rights Day"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৯ 
  3. মানবাধিকার দিবস, ২০১১, সংগ্রহকালঃ ১০ ডিসেম্বর, ২০১১
  4. কেন মানবাধিকার দিবস পালন করা হয়?

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ