হাসিব আহসান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Bodhisattwa (আলোচনা | অবদান) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩ নং লাইন: | ৩ নং লাইন: | ||
| name = হাসিব আহসান |
| name = হাসিব আহসান |
||
| female = |
| female = |
||
| image = [[File: |
| image = [[File:Haseeb-Ahsan.jpg|thumb|হাসিব আহসান]] |
||
| country = পাকিস্তান |
| country = পাকিস্তান |
||
| fullname = হাসিব আহসান |
| fullname = হাসিব আহসান |
||
৮৩ নং লাইন: | ৮৩ নং লাইন: | ||
| date = ১২ ডিসেম্বর |
| date = ১২ ডিসেম্বর |
||
| year = ২০১৫ |
| year = ২০১৫ |
||
| source = http://www. |
| source = http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/40380.html ESPNcricinfo |
||
}} |
}} |
||
হাসিব আহসান ( ১৫ জুলাই, ১৯৩৯ - ৮ মার্চ, ২০১৩) একজন পাকিস্তানি ক্রিকেটার যিনি ১৯৫৮ থেকে ১৯৬২ সালের মধ্যে পাকিস্তানের হয়ে ১২ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। তিনি পেশোয়ার, পাকতুনখাওয়া শহরে জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন ডানহাতি ওফস্পিনার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৪৯.২৫ গড়ে ২৭ টি উইকেট সংগ্রহ করেন; যার মধ্যে ২ বার ৫ উইকেট শিকার করেন। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে তিনি ৪৯ ম্যাচে ২৭.৭১ গড়ে ১৪২ টি উইকেট শিকার করেন।<ref> url=http://www.espncricinfo.com/ci/ |
'''হাসিব আহসান''' ( [[১৫ জুলাই]], [[১৯৩৯]] - [[৮ মার্চ]], [[২০১৩]]) একজন পাকিস্তানি [[ক্রিকেটার]] যিনি ১৯৫৮ থেকে ১৯৬২ সালের মধ্যে [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] হয়ে ১২ টি [[টেস্ট]] ম্যাচ খেলেছেন। তিনি [[পেশোয়ার]], [[পাকতুনখাওয়া]] শহরে জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন [[ডানহাতি]] [[ওফস্পিনার]] হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৪৯.২৫ গড়ে ২৭ টি [[উইকেট]] সংগ্রহ করেন; যার মধ্যে ২ বার ৫ উইকেট শিকার করেন। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে তিনি ৪৯ ম্যাচে ২৭.৭১ গড়ে ১৪২ টি উইকেট শিকার করেন।<ref> url=http://www.espncricinfo.com/ci/right/player/40380.html</ref> সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার [[ওয়াকার হাসান]] তার সম্পর্কে বলেন, "পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য সে সম্মান ও যথার্থ মর্যাদার সাথে কাজ করে গেছেন এবং সে ছিল কেন্দ্রস্থলের যোদ্ধা।"<ref> url=http://dawn.com/2013/03/09/former-test-cricketer-haseeb-ahsan-dies/</ref> |
||
আহসানের সাথে সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক জাভেদ বুরকি এর বিবাদ ছিল। মাত্র ২৩ বছর বয়সে |
আহসানের সাথে সাবেক পাকিস্তানি [[অধিনায়ক]] [[জাভেদ বুরকি]] এর বিবাদ ছিল। মাত্র ২৩ বছর বয়সে বোলিং অ্যাকশন নিয়ে বিতর্কের কারনে তার [[আন্তর্জাতিক]] ক্যারিয়ারের অকাল সমাপ্তি ঘটে। তিনি পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রধান নির্বাচক, ম্যানেজার ও [[১৯৮৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ]] এর সাংগঠনিক দলের সদস্য হিসেবে কাজ করেন। ৮ মার্চ, ২০১৩ তারিখে ৭৩ বছর বয়সে [[করাচি|করাচিতে]] তিনি মৃত্যুবরণ করে। |
||
== ক্রিকেটীয় ক্যারিয়ার == |
== ক্রিকেটীয় ক্যারিয়ার == |
||
[[File:Jawaharlal Nehru Stadium Chennai panorama.jpg|right|thumb|এই নেহেরু স্টেডিয়াম মাঠে আহসান ব্যক্তিগত সেরা অর্জন পান]] |
|||
⚫ | আহসান ১৯৫৫ থেকে ১৯৬৩ সালের মধ্যে [[পাকিস্তান]], [[করাচি]], [[পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স]] (পি আই এ), [[রাওয়ালপিন্ডি]], [[পেশোয়ার]] এবং অন্যান্য দলের হয়ে ৪৯ টি প্রথম শ্রেনির ম্যাচ খেলেছেন।<ref>url=http://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/all_teams.html</ref> প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে তিনি এক ইনিংসে ৫ কিংবা তার বেশি উইকেট ১৩ বার এবং ওক ম্যাচে ১০ কিংবা তার বেশি উইকেট ২ বার নেয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন। |
||
⚫ | আহসান নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রদেশ ও ভাওয়ালপুর এর হয়ে প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে [[অভিষেক]] করেন। ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে মেরিলিবোর্ন ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে খেলা তার অভিষেক ম্যাচটি ঐ মৌসুমে তার একমাত্র ম্যাচ ছিল।<ref>url=http://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/First-Class_Matches.html</ref> ১৯৫৬-৫৭ মৌসুমে তিনি [[পেশোয়ার|পেশোয়ারের]] হয়ে ৩ টি ম্যাচ খেলেন এবং [[পাঞ্জাব]] বি দলের সাথে ৭৬ রানে ৮ উইকেট নেয়া বোলিং ফিগার মৌসুম সেরা ছিল।<ref>url=http://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/f_Bowling_by_Season.html</ref><ref>url=http://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/22/22341.html</ref> পরের মৌসুমে ৯ ম্যাচে ৪৩ উইকেট নিয়ে তিনি বল হাতে আরো [[কার্যকর]] হয়ে ওঠেন। ঐ একই মৌসুমে পাঞ্জাব বি দলের সাথে তিনি ২৩ রান খরচে ৮ উইকেট পান; প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে এটি তার ব্যক্তিগত সেরা অর্জন।<ref>url=http://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/22/22714.html</ref> ঐ মৌসুম চলাকালীন সময়ে কেনসিংটন ওভালে ওয়েস্টইন্ডিজ এর বিপক্ষে তার টেস্ট ম্যাচ অভিষেক হয়। ঐ ম্যাচে [[হানিফ মোহাম্মদ]] ৩৩৭ রান করেন। ১৯৫৮ সালে অনুষ্ঠিত হওয়া ঐ সিরিজের প্রথম ম্যাচে তিনি উইকেটশূন্য থেকে ২১ ওভার বল করে ৮৪ রান দেন।<ref>url=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/62835.html</ref><ref>url=http://dawn.com/2013/03/08/former-cricketer-and-respected-administrator-haseeb-ahsan-dies</ref> সিরিজের ৩ টি ম্যাচ খেলে তিনি ৫ টি উইকেট সংগ্রহ করেন।<ref>url=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/records/bowling/most_wickets_career.html?id=118;type=series</ref> |
||
⚫ | আহসান ১৯৫৫ থেকে ১৯৬৩ সালের মধ্যে পাকিস্তান, করাচি, পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স (পি আই এ), রাওয়ালপিন্ডি, পেশোয়ার এবং অন্যান্য দলের হয়ে ৪৯ টি প্রথম শ্রেনির ম্যাচ খেলেছেন। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে তিনি এক ইনিংসে ৫ কিংবা তার বেশি উইকেট ১৩ বার এবং ওক ম্যাচে ১০ কিংবা তার বেশি উইকেট ২ বার নেয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন। |
||
আহসান পরের ২ মৌসুমে মাত্র ১৪ টি উইকেট শিকার করেন এবং ৫১ রানে ৫ উইকেট ছিল এই ২ মৌসুমের তার সেরা অর্জন। ১৯৬০-৬১ সালে [[ভারত]] সফরে যাওয়া পাকিস্তান দলের সাথে তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন। সেখানে তিনি ৫ টি টেস্ট ম্যাচ সহ মোট ৯ টি ম্যাচ খেলেন এবং ২৮.৭৫ গড়ে ২৪ টি উইকেট শিকার করেন। ১৯৬০-৬১ মৌসুমে তিনি ২৬ টি উইকেট শিকার করেন যার মধ্যে ওয়েস্ট জোনের সাথে খেলা ম্যাচে তিনি ৮০ রানে ৬ উইকেট শিকার করেন। টেস্টে ৩২.৬৬ গড়ে ১৫ উইকেট নিয়ে তিনি ভারতের বিপক্ষে সবচেয়ে [[সফল]] বোলার ছিলেন।<ref>url=http://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/t_Bowling_by_Opponent.html </ref> [[নেহেরু স্টেডিয়াম|নেহেরু স্টেডিয়ামে]] ভারতের বিপক্ষে তিনি '''২০২ রানে ৬ উইকেট''' নেন; যা তার ব্যক্তিগত সেরা অর্জন। |
|||
⚫ | আহসান নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রদেশ ও ভাওয়ালপুর এর হয়ে প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে অভিষেক করেন। ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে মেরিলিবোর্ন ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে খেলা তার অভিষেক ম্যাচটি ঐ মৌসুমে তার একমাত্র ম্যাচ ছিল। ১৯৫৬-৫৭ মৌসুমে তিনি পেশোয়ারের হয়ে ৩ টি ম্যাচ খেলেন এবং পাঞ্জাব বি দলের সাথে ৭৬ রানে ৮ উইকেট নেয়া বোলিং ফিগার মৌসুম সেরা ছিল। পরের মৌসুমে ৯ ম্যাচে ৪৩ উইকেট নিয়ে তিনি বল হাতে আরো কার্যকর হয়ে ওঠেন। ঐ একই মৌসুমে পাঞ্জাব বি দলের সাথে তিনি ২৩ রান খরচে ৮ উইকেট পান; প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে এটি তার ব্যক্তিগত সেরা অর্জন। ঐ মৌসুম চলাকালীন সময়ে কেনসিংটন ওভালে ওয়েস্টইন্ডিজ এর বিপক্ষে তার টেস্ট ম্যাচ অভিষেক হয়। ঐ ম্যাচে হানিফ মোহাম্মদ ৩৩৭ রান করেন। ১৯৫৮ সালে অনুষ্ঠিত হওয়া ঐ সিরিজের প্রথম ম্যাচে তিনি উইকেটশূন্য থেকে ২১ ওভার বল করে ৮৪ রান দেন। সিরিজের ৩ টি ম্যাচ খেলে তিনি ৫ টি উইকেট সংগ্রহ করেন। |
||
১৯৬১-৬২ ও ১৯৬২ মৌসুমে আহসান ১০ ম্যাচে ২৮ উইকেট নেন, যার মধ্যে ওরসেস্টারশায়ার এর বিপক্ষে তিনি ৫ উইকেটে শিকার করেন। পরের ২ ঘরোয়া মৌসুমে তিনি ৮ টি ম্যাচ খেলে ১২ টি উইকেট নেন, যার মধ্যে [[আইয়ুব ট্রফি|আইয়ুব ট্রফিতে]] পিআইএ এর হয়ে সারগোদা ক্রিকেট টিমের বিপক্ষে খেলা ম্যাচে তিনি ৪৩ রানে ৫ উইকেট নেন। করাচিতে অবস্থিত [[জাতীয় স্টেডিয়াম করাচি|জাতীয় স্টেডিয়ামে]] তিনি তার [[বিদায়ী]] টেস্ট খেলেন; যেখানে তিনি ৬৪ রান দিয়ে ২ উইকেট পান। |
|||
আহসান তার গোটা ক্যারিয়ারে ১২ টেস্টে ৫০ এর কাছাকাছি গড়ে ২৭ টি উইকেট পান। এর মধ্যে তিনি ২ বার ৫ উইকেট শিকার করেন। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১৪ রানের সাহায্যে তিনি মোট ৬১ রান করেন। |
আহসান তার গোটা ক্যারিয়ারে ১২ টেস্টে ৫০ এর কাছাকাছি গড়ে ২৭ টি উইকেট পান। এর মধ্যে তিনি ২ বার ৫ উইকেট শিকার করেন। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১৪ রানের সাহায্যে তিনি মোট ৬১ রান করেন। |
||
১০১ নং লাইন: | ১০৩ নং লাইন: | ||
== প্রসাশনিক কর্মজীবন == |
== প্রসাশনিক কর্মজীবন == |
||
১৯৮০ সালে আহসান পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রধান নির্বাচক ও ম্যানেজার ছিলেন। তিনি সর্বপ্রথম ১৯৯৮৪-৮৫ সালে ওয়াসিম আকরামকে নিউজিল্যান্ড সিরিজের জন্য মনোনীত করেন। আকরাম তার সম্পর্কে বর্ননা দেন, "একজন শক্তিশালী নির্বাচক, যিনি তরুণ দের সুযোগ দেন এবং তাদের বড় লড়াই-এ প্রেরণ করেন। তিনি ১৯৮৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এর ট্যাকনিকেল কমিটির চেয়ারম্যান এবং সাংগঠনিক দলের সদস্য ছিলেন। ঐ বিশ্বকাপে তিনি পাকিস্তান ক্রিকেট দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন। পাকিস্তানের ক্রিকেট বোর্ড এর তৌকির জিয়া ২০০৩ সালে তাকে সিন্ধু ক্রিকেট এসোসিয়েশন এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিযুক্ত করেন। তিনি আয়ারল্যান্ডের অবৈর্তনিক সাধারন পরামর্শক এবং আমেরিকা এক্সপ্রেস করাচি এর পরিচালক ছিলেন। পিসিবি চেয়ারম্যান যাকা আশরাফ আহসান সম্পর্কে বলেন, "সে শুধু একজন ভালো টেস্ট খেলোয়ার-ই নয়, একজন ভালো প্রশাশক ছিলেন এবং খেলাটিকে সে অন্ত্যন্ত ভালো ভাবে বুঝতো।" শোয়েব আকতার ও মোহাম্মদ আসিফ এর উপর ওঠা ডোপিং ব্যানের বিরোধীতার আপিল |
১৯৮০ সালে আহসান পাকিস্তান ক্রিকেট দলের [[প্রধান নির্বাচক]] ও [[ম্যানেজার]] ছিলেন। তিনি সর্বপ্রথম ১৯৯৮৪-৮৫ সালে [[ওয়াসিম আকরাম|ওয়াসিম আকরামকে]] [[নিউজিল্যান্ড]] সিরিজের জন্য মনোনীত করেন। আকরাম তার সম্পর্কে বর্ননা দেন, "একজন শক্তিশালী নির্বাচক, যিনি [[তরুণ]] দের সুযোগ দেন এবং তাদের বড় লড়াই-এ প্রেরণ করেন।<ref>url=http://www.espncricinfo.com/pakistan/content/story/624078.html</ref><ref>url=http://www.dailytimes.com.pk/default.asp?page=2013\03\09\story_9-3-2013_pg2_2</ref> তিনি [[১৯৮৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ]] এর ট্যাকনিকেল কমিটির চেয়ারম্যান এবং সাংগঠনিক দলের সদস্য ছিলেন। ঐ বিশ্বকাপে তিনি পাকিস্তান ক্রিকেট দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন। পাকিস্তানের ক্রিকেট বোর্ড এর তৌকির জিয়া ২০০৩ সালে তাকে সিন্ধু ক্রিকেট এসোসিয়েশন এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিযুক্ত করেন। তিনি আয়ারল্যান্ডের অবৈর্তনিক সাধারন পরামর্শক এবং [[আমেরিকা এক্সপ্রেস]] করাচি এর পরিচালক ছিলেন।<ref>url=http://www.espncricinfo.com/pakistan/content/story/128897.html</ref> পিসিবি চেয়ারম্যান [[যাকা আশরাফ]] আহসান সম্পর্কে বলেন, "সে শুধু একজন ভালো টেস্ট খেলোয়ার-ই নয়, একজন ভালো [[প্রশাশক]] ছিলেন এবং খেলাটিকে সে অন্ত্যন্ত ভালো ভাবে বুঝতো।" শোয়েব আকতার ও মোহাম্মদ আসিফ এর উপর ওঠা ডোপিং ব্যানের বিরোধীতার আপিল শোনানির কমিটির তিনি সদস্য ছিলেন।<ref>url=http://www.espncricinfo.com/pakistan/content/story/266940.html</ref> তার সহকর্মীরা তাকে 'নিঁখুত প্রশাশক' আখ্যা দিয়ে থাকেন।<ref>url=http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/624201.html</ref> |
||
== ব্যক্তিগত জীবণ ও বিবাদ == |
== ব্যক্তিগত জীবণ ও বিবাদ == |
||
আহসান ১৫ জুলাইস ১৯৩৯ সালে পেশোয়ার, নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রদেশ ( বর্তমান খাইবার পাকতুনখাওয়া) শহরে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন |
আহসান ১৫ জুলাইস ১৯৩৯ সালে [[পেশোয়ার]], নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রদেশ ( বর্তমান খাইবার পাকতুনখাওয়া) শহরে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন [[উর্দুভাষী]]।<ref>url=http://tribune.com.pk/story/517678/former-chief-selector-haseeb-ahsan-dies/</ref> তিনি [[ইসলামিয়া কলেজ, পেশোয়ার]] থেকে শিক্ষা লাভ করেন।<ref>url=http://dawn.com/2013/03/10/haseeb-ahsan-a-man-of-conviction-and-self-belief/</ref> তিনি কখনোই [[বিবাহ]] করেন নি। সাবেক পাকিস্তানি খেলোয়ার, [[আফতাব বালোক]] বলেছেন যে, "আহসান বেশ ভদ্রলোক ছিলেন।" সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক [[জাভেদ বুরকি|জাভেদ বুরকির]] সাথে তার দ্বন্দ্ব ছিল। ভারতেরে বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ চলাকালে তার বোলিং অ্যাকশন নিয়ে বিতর্ক ওঠে। ১৯৬২ সালে পাকিস্তানের ইংল্যান্ড সফরে বিষয়টি আবার না ওঠা পর্যন্ত তিনি বোলিং চালিয়ে যান; এই বিতর্কের কারনে মাত্র ২৩ বছর বয়সে তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়। |
||
== মৃত্যু == |
== মৃত্যু == |
||
আহসান ২ বছর যাবত মূত্রাশয় ঘটিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। তার ডায়ালাইসিস ছিল এবং তিনি করাচির আগা খান হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। করাচি সিটি ক্রিকেট এসোসিয়েশন ( |
আহসান ২ বছর যাবত মূত্রাশয় ঘটিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। তার [[ডায়ালাইসিস]] ছিল এবং তিনি করাচির [[আগা খান হাসপাতালে]] ভর্তি ছিলেন। করাচি সিটি ক্রিকেট এসোসিয়েশন (কেসিসিএ) এর প্রেসিডেন্ট [[সিরাজুল ইসলাম বুখারি]] তার অসুস্থতা সম্পর্কে বলেন, "সে সাহসের সাথে অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়েছে।" ৭৩ বছর বয়সে, ৮ মার্চ ২০১৩ সালে তিনি করাচিতে মৃত্যুবরণ করেন। [[পিইসিএইচএস গোরস্থানে]] তাকে [[দাফন]] করা হয়। পিসিবি চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদের প্রধান অফিসার [[সুবহান আহমেদ]] এবং সাধারণ পরিচালক [[জাভেদ মিয়াদাদ]] তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন।<ref>url=http://www.pcb.com.pk/press-release/pcb-condoles-the-death-of-haseeb-ahsan.html</ref> পাঞ্জাবের প্রধানমন্ত্রি [[শাহবাজ আশরাফ]] তার মৃত্যুতে গভীর শোক, দুঃখ এবং সহানুভূতি প্রকাশ করেন।<ref> url=http://www.lhrtimes.com/2013/03/09/cm-punjab-condoles-death-of-ex-test-cricketer-haseeb-ahsan/</ref> |
||
== রেফারেন্স == |
== রেফারেন্স == |
||
{{Reflist}} |
{{Reflist|2}} |
||
== বহিরাগত সংযোগ == |
== বহিরাগত সংযোগ == |
||
*{{cite web|url=http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/1062.html|title=Haseeb Ahsan |publisher=[[CricketArchive]]}} |
|||
*{{cite web|url=http://cricket.yahoo.com/player-profile/haseeb-ahsan_1405|title=Haseeb Ahsan |publisher=[[Yahoo! Cricket]]}} |
|||
[[en:Haseeb Ahsan]] |
[[en:Haseeb Ahsan]] |
১৯:১৫, ১১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | হাসিব আহসান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | পেশোয়ার, পাকিস্তান | ১৫ জুলাই ১৯৩৯|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ৮ মার্চ ২০১৩ করাচি, পাকিস্তান | (বয়স ৭৩)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডান হাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডান হাতি অফ স্পিন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৫) | ১৭ জানুয়ারি ১৯৫৮ বনাম ওয়েস্টইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬২ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ESPNcricinfo, ১২ ডিসেম্বর ২০১৫ |
হাসিব আহসান ( ১৫ জুলাই, ১৯৩৯ - ৮ মার্চ, ২০১৩) একজন পাকিস্তানি ক্রিকেটার যিনি ১৯৫৮ থেকে ১৯৬২ সালের মধ্যে পাকিস্তানের হয়ে ১২ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। তিনি পেশোয়ার, পাকতুনখাওয়া শহরে জন্মগ্রহন করেন। তিনি একজন ডানহাতি ওফস্পিনার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৪৯.২৫ গড়ে ২৭ টি উইকেট সংগ্রহ করেন; যার মধ্যে ২ বার ৫ উইকেট শিকার করেন। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে তিনি ৪৯ ম্যাচে ২৭.৭১ গড়ে ১৪২ টি উইকেট শিকার করেন।[১] সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার ওয়াকার হাসান তার সম্পর্কে বলেন, "পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য সে সম্মান ও যথার্থ মর্যাদার সাথে কাজ করে গেছেন এবং সে ছিল কেন্দ্রস্থলের যোদ্ধা।"[২]
আহসানের সাথে সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক জাভেদ বুরকি এর বিবাদ ছিল। মাত্র ২৩ বছর বয়সে বোলিং অ্যাকশন নিয়ে বিতর্কের কারনে তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের অকাল সমাপ্তি ঘটে। তিনি পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রধান নির্বাচক, ম্যানেজার ও ১৯৮৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এর সাংগঠনিক দলের সদস্য হিসেবে কাজ করেন। ৮ মার্চ, ২০১৩ তারিখে ৭৩ বছর বয়সে করাচিতে তিনি মৃত্যুবরণ করে।
ক্রিকেটীয় ক্যারিয়ার
আহসান ১৯৫৫ থেকে ১৯৬৩ সালের মধ্যে পাকিস্তান, করাচি, পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স (পি আই এ), রাওয়ালপিন্ডি, পেশোয়ার এবং অন্যান্য দলের হয়ে ৪৯ টি প্রথম শ্রেনির ম্যাচ খেলেছেন।[৩] প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে তিনি এক ইনিংসে ৫ কিংবা তার বেশি উইকেট ১৩ বার এবং ওক ম্যাচে ১০ কিংবা তার বেশি উইকেট ২ বার নেয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন।
আহসান নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রদেশ ও ভাওয়ালপুর এর হয়ে প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে অভিষেক করেন। ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে মেরিলিবোর্ন ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে খেলা তার অভিষেক ম্যাচটি ঐ মৌসুমে তার একমাত্র ম্যাচ ছিল।[৪] ১৯৫৬-৫৭ মৌসুমে তিনি পেশোয়ারের হয়ে ৩ টি ম্যাচ খেলেন এবং পাঞ্জাব বি দলের সাথে ৭৬ রানে ৮ উইকেট নেয়া বোলিং ফিগার মৌসুম সেরা ছিল।[৫][৬] পরের মৌসুমে ৯ ম্যাচে ৪৩ উইকেট নিয়ে তিনি বল হাতে আরো কার্যকর হয়ে ওঠেন। ঐ একই মৌসুমে পাঞ্জাব বি দলের সাথে তিনি ২৩ রান খরচে ৮ উইকেট পান; প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে এটি তার ব্যক্তিগত সেরা অর্জন।[৭] ঐ মৌসুম চলাকালীন সময়ে কেনসিংটন ওভালে ওয়েস্টইন্ডিজ এর বিপক্ষে তার টেস্ট ম্যাচ অভিষেক হয়। ঐ ম্যাচে হানিফ মোহাম্মদ ৩৩৭ রান করেন। ১৯৫৮ সালে অনুষ্ঠিত হওয়া ঐ সিরিজের প্রথম ম্যাচে তিনি উইকেটশূন্য থেকে ২১ ওভার বল করে ৮৪ রান দেন।[৮][৯] সিরিজের ৩ টি ম্যাচ খেলে তিনি ৫ টি উইকেট সংগ্রহ করেন।[১০]
আহসান পরের ২ মৌসুমে মাত্র ১৪ টি উইকেট শিকার করেন এবং ৫১ রানে ৫ উইকেট ছিল এই ২ মৌসুমের তার সেরা অর্জন। ১৯৬০-৬১ সালে ভারত সফরে যাওয়া পাকিস্তান দলের সাথে তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন। সেখানে তিনি ৫ টি টেস্ট ম্যাচ সহ মোট ৯ টি ম্যাচ খেলেন এবং ২৮.৭৫ গড়ে ২৪ টি উইকেট শিকার করেন। ১৯৬০-৬১ মৌসুমে তিনি ২৬ টি উইকেট শিকার করেন যার মধ্যে ওয়েস্ট জোনের সাথে খেলা ম্যাচে তিনি ৮০ রানে ৬ উইকেট শিকার করেন। টেস্টে ৩২.৬৬ গড়ে ১৫ উইকেট নিয়ে তিনি ভারতের বিপক্ষে সবচেয়ে সফল বোলার ছিলেন।[১১] নেহেরু স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে তিনি ২০২ রানে ৬ উইকেট নেন; যা তার ব্যক্তিগত সেরা অর্জন।
১৯৬১-৬২ ও ১৯৬২ মৌসুমে আহসান ১০ ম্যাচে ২৮ উইকেট নেন, যার মধ্যে ওরসেস্টারশায়ার এর বিপক্ষে তিনি ৫ উইকেটে শিকার করেন। পরের ২ ঘরোয়া মৌসুমে তিনি ৮ টি ম্যাচ খেলে ১২ টি উইকেট নেন, যার মধ্যে আইয়ুব ট্রফিতে পিআইএ এর হয়ে সারগোদা ক্রিকেট টিমের বিপক্ষে খেলা ম্যাচে তিনি ৪৩ রানে ৫ উইকেট নেন। করাচিতে অবস্থিত জাতীয় স্টেডিয়ামে তিনি তার বিদায়ী টেস্ট খেলেন; যেখানে তিনি ৬৪ রান দিয়ে ২ উইকেট পান।
আহসান তার গোটা ক্যারিয়ারে ১২ টেস্টে ৫০ এর কাছাকাছি গড়ে ২৭ টি উইকেট পান। এর মধ্যে তিনি ২ বার ৫ উইকেট শিকার করেন। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১৪ রানের সাহায্যে তিনি মোট ৬১ রান করেন।
প্রসাশনিক কর্মজীবন
১৯৮০ সালে আহসান পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রধান নির্বাচক ও ম্যানেজার ছিলেন। তিনি সর্বপ্রথম ১৯৯৮৪-৮৫ সালে ওয়াসিম আকরামকে নিউজিল্যান্ড সিরিজের জন্য মনোনীত করেন। আকরাম তার সম্পর্কে বর্ননা দেন, "একজন শক্তিশালী নির্বাচক, যিনি তরুণ দের সুযোগ দেন এবং তাদের বড় লড়াই-এ প্রেরণ করেন।[১২][১৩] তিনি ১৯৮৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এর ট্যাকনিকেল কমিটির চেয়ারম্যান এবং সাংগঠনিক দলের সদস্য ছিলেন। ঐ বিশ্বকাপে তিনি পাকিস্তান ক্রিকেট দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন। পাকিস্তানের ক্রিকেট বোর্ড এর তৌকির জিয়া ২০০৩ সালে তাকে সিন্ধু ক্রিকেট এসোসিয়েশন এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিযুক্ত করেন। তিনি আয়ারল্যান্ডের অবৈর্তনিক সাধারন পরামর্শক এবং আমেরিকা এক্সপ্রেস করাচি এর পরিচালক ছিলেন।[১৪] পিসিবি চেয়ারম্যান যাকা আশরাফ আহসান সম্পর্কে বলেন, "সে শুধু একজন ভালো টেস্ট খেলোয়ার-ই নয়, একজন ভালো প্রশাশক ছিলেন এবং খেলাটিকে সে অন্ত্যন্ত ভালো ভাবে বুঝতো।" শোয়েব আকতার ও মোহাম্মদ আসিফ এর উপর ওঠা ডোপিং ব্যানের বিরোধীতার আপিল শোনানির কমিটির তিনি সদস্য ছিলেন।[১৫] তার সহকর্মীরা তাকে 'নিঁখুত প্রশাশক' আখ্যা দিয়ে থাকেন।[১৬]
ব্যক্তিগত জীবণ ও বিবাদ
আহসান ১৫ জুলাইস ১৯৩৯ সালে পেশোয়ার, নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার প্রদেশ ( বর্তমান খাইবার পাকতুনখাওয়া) শহরে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন উর্দুভাষী।[১৭] তিনি ইসলামিয়া কলেজ, পেশোয়ার থেকে শিক্ষা লাভ করেন।[১৮] তিনি কখনোই বিবাহ করেন নি। সাবেক পাকিস্তানি খেলোয়ার, আফতাব বালোক বলেছেন যে, "আহসান বেশ ভদ্রলোক ছিলেন।" সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক জাভেদ বুরকির সাথে তার দ্বন্দ্ব ছিল। ভারতেরে বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ চলাকালে তার বোলিং অ্যাকশন নিয়ে বিতর্ক ওঠে। ১৯৬২ সালে পাকিস্তানের ইংল্যান্ড সফরে বিষয়টি আবার না ওঠা পর্যন্ত তিনি বোলিং চালিয়ে যান; এই বিতর্কের কারনে মাত্র ২৩ বছর বয়সে তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়।
মৃত্যু
আহসান ২ বছর যাবত মূত্রাশয় ঘটিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। তার ডায়ালাইসিস ছিল এবং তিনি করাচির আগা খান হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। করাচি সিটি ক্রিকেট এসোসিয়েশন (কেসিসিএ) এর প্রেসিডেন্ট সিরাজুল ইসলাম বুখারি তার অসুস্থতা সম্পর্কে বলেন, "সে সাহসের সাথে অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়েছে।" ৭৩ বছর বয়সে, ৮ মার্চ ২০১৩ সালে তিনি করাচিতে মৃত্যুবরণ করেন। পিইসিএইচএস গোরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। পিসিবি চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদের প্রধান অফিসার সুবহান আহমেদ এবং সাধারণ পরিচালক জাভেদ মিয়াদাদ তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন।[১৯] পাঞ্জাবের প্রধানমন্ত্রি শাহবাজ আশরাফ তার মৃত্যুতে গভীর শোক, দুঃখ এবং সহানুভূতি প্রকাশ করেন।[২০]
রেফারেন্স
- ↑ url=http://www.espncricinfo.com/ci/right/player/40380.html
- ↑ url=http://dawn.com/2013/03/09/former-test-cricketer-haseeb-ahsan-dies/
- ↑ url=http://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/all_teams.html
- ↑ url=http://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/First-Class_Matches.html
- ↑ url=http://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/f_Bowling_by_Season.html
- ↑ url=http://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/22/22341.html
- ↑ url=http://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/22/22714.html
- ↑ url=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/62835.html
- ↑ url=http://dawn.com/2013/03/08/former-cricketer-and-respected-administrator-haseeb-ahsan-dies
- ↑ url=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/records/bowling/most_wickets_career.html?id=118;type=series
- ↑ url=http://cricketarchive.com/Archive/Players/1/1062/t_Bowling_by_Opponent.html
- ↑ url=http://www.espncricinfo.com/pakistan/content/story/624078.html
- ↑ url=http://www.dailytimes.com.pk/default.asp?page=2013\03\09\story_9-3-2013_pg2_2
- ↑ url=http://www.espncricinfo.com/pakistan/content/story/128897.html
- ↑ url=http://www.espncricinfo.com/pakistan/content/story/266940.html
- ↑ url=http://www.espncricinfo.com/magazine/content/story/624201.html
- ↑ url=http://tribune.com.pk/story/517678/former-chief-selector-haseeb-ahsan-dies/
- ↑ url=http://dawn.com/2013/03/10/haseeb-ahsan-a-man-of-conviction-and-self-belief/
- ↑ url=http://www.pcb.com.pk/press-release/pcb-condoles-the-death-of-haseeb-ahsan.html
- ↑ url=http://www.lhrtimes.com/2013/03/09/cm-punjab-condoles-death-of-ex-test-cricketer-haseeb-ahsan/