আশরাফ হুতাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:Usurpers অপসারণ হটক্যাটের মাধ্যমে |
অ বিষয়শ্রেণী:Executed reigning monarchs অপসারণ হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৭৩ নং লাইন: | ৭৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:পশতুন ব্যক্তি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:পশতুন ব্যক্তি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৭৩০-এ মৃত্যু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৭৩০-এ মৃত্যু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:Executed reigning monarchs]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:জন্মের সাল অজানা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:জন্মের সাল অজানা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮শ-শতাব্দীরা আফগান ব্যক্তি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৮শ-শতাব্দীরা আফগান ব্যক্তি]] |
০৭:২৮, ৭ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আশরাফ শাহ হুতাক | |||||
---|---|---|---|---|---|
আফগানিস্তানের আমির | |||||
রাজত্ব | হুতাক সাম্রাজ্য: ১৭২৫–১৭২৯ | ||||
রাজ্যাভিষেক | ১৭১৫ ও ১৭২৫ | ||||
পূর্বসূরি | মাহমুদ হুতাক | ||||
উত্তরসূরি | হুসাইন হুতাক | ||||
জন্ম | কান্দাহার প্রদেশ | ||||
মৃত্যু | ১৭৩০ বালুচিস্তান | ||||
| |||||
রাজবংশ | হুতাক রাজবংশ | ||||
পিতা | আবদুল আজিজ হুতাক[২] | ||||
ধর্ম | ইসলাম (সুন্নি) |
শাহ আশরাফ হুতাক, (পশতু, দারি, উর্দু, আরবি: شاہ أشرف ہوتک) (শাহ আশরাফ গিলজি নামেও পরিচিত) (পশতু: شاه اشرف غلجي) (মৃত্যু ১৭৩০ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন আবদুল আজিজ হুতাকের পুত্র এবং চতুর্থ হুতাক শাসক। সাফাভি সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় তিনি মাহমুদ হুতাকের সেনাপ্রধান ছিলেন। তিনি গুলনাবাদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৭২৫ খ্রিষ্টাব্দে মাহমুদ হুতাক মারা যাওয়ার পর তিনি ক্ষমতা লাভ করেন।
তার শাসনামলে তুর্কি, রুশ ও পার্সিয়ান বাহিনীর ক্রমবর্ধমান চাপের কারণে হুতাক সাম্রাজ্যের অবনতি ঘটে।[৩]
আশরাফ হুতাক রুশ ও তুর্কিদের প্রতিহত করেন। তিনি কিরমানশাহর নিকটে একটি যুদ্ধে উসমানীয়দের পরাজিত করেছিলেন। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে শান্তি আলোচনা হয়। আশরাফের প্রতিনিধি দাবি করেন যে আশরাফ হুতাক পূর্বাঞ্চলীয় বিশ্বের খলিফা হবেন এবং উসমানীয় সুলতান পশ্চিমাঞ্চলীয় বিশ্বের খলিফা হবেন। এর ফলে উসমানীয়রা অসন্তুষ্ট হলেও উসমানীয়দের দক্ষ কূটনৈতিকতার কারণে হামাদানে ১৭২৭ খ্রিষ্টাব্দে শেষপর্যন্ত একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।[৪]
১৭২৯ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবরে দামগানের যুদ্ধে দ্বিতীয় তাহমাস্পের সেনাপতি নাদির শাহ আশরাফ গিলজির বাহিনীকে পরাজিত করেন। ফলে আফগানরা বিতাড়িত হয়ে আফগানিস্তানে পিছু হটে।[৩]
মৃত্যু
পিছু হটার সময় মীর মহব্বত খান বালুচের হাতে আশরাফ খান ধরা পড়েন ও নিহত হন।[৫]
আশরাফ হুতাকের মৃত্যুর ফলে পারস্যে হুতাক শাসন সমাপ্ত হয়। তবে আফগানিস্তান হুসাইন হুতাকের অধীনে ছিল। পরে ১৭৩৮ খ্রিষ্টাব্দে নাদির শাহ কান্দাহার জয় করেন।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ Mujtaba, Bahaudin Ghulam; Sayed Tayeb Jawad (২০০৬)। Afghanistan: Realities of War and Rebuilding। Ilead Academy। পৃষ্ঠা 10। আইএসবিএন 978-0-9774211-1-4। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-২২।
- ↑ Vogelsang, Willem (২০০২)। The Afghans। Wiley Blackwell। পৃষ্ঠা 224। আইএসবিএন 0-631-19841-5। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-২২।
- ↑ ক খ "AN OUTLINE OF THE HISTORY OF PERSIA DURING THE LAST TWO CENTURIES (A.D. 1722–1922)"। Edward Granville Browne। London: Packard Humanities Institute। পৃষ্ঠা 31। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-২৪।
- ↑ Jonas Hanway, The Revolutions of Persia (1753), p.254.
- ↑ "AN OUTLINE OF THE HISTORY OF PERSIA DURING THE LAST TWO CENTURIES (A.D. 1722–1922)"। Edward G. Browne। London: Packard Humanities Institute। পৃষ্ঠা 30। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-২৪।
বহিঃসংযোগ
আশরাফ হুতাক জন্ম: ~ মৃত্যু: ১৭৩০
| ||
পূর্বসূরী মাহমুদ হুতাক |
পারস্যের শাহ ১৭২৫–১৭২৯ |
উত্তরসূরী দ্বিতীয় তাহমাস্প |
পূর্বসূরী মাহমুদ হুতাক |
আফগানিস্তানের আমির ১৭১৫–১৭২৫ |
উত্তরসূরী হুসাইন হুতাক |