সাটিরপাড়া কে.কে. ইন্সটিটিউশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র প্রদান ও পরিবর্ধন করা হলো
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৮ নং লাইন: ২৮ নং লাইন:


==[[স্বদেশী আন্দোলন|স্বদেশী আন্দোলনে]] অবদান==
==[[স্বদেশী আন্দোলন|স্বদেশী আন্দোলনে]] অবদান==
এই স্কুল থেকে যেসব ছাত্র গুরুত্বপূর্ণ তাদের একজন হচ্ছেন [[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]]। তিনি [[স্বদেশী আন্দোলন|স্বদেশী আন্দোলনের]] সময় সেখানকার ছাত্র ছিলেন। সেসময় এখানে দুজন শিক্ষক ছিলেন মহিম চন্দ্র নন্দী এবং শীতল চক্রবর্তী। মহিম চন্দ্র নন্দী বিলাতী লবণ ফেলার অপরাধে [[ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার|ঢাকা জেলে]] বন্দি ছিলেন কিছুদিন। ১৯০৯ সালে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী প্রথমবার জেল থেকে ছাড়া পেলে জেলগেটে শীতল চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।<ref>[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৮৪।</ref>
এই স্কুল থেকে যেসব ছাত্র গুরুত্বপূর্ণ তাদের একজন হচ্ছেন [[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]]। তিনি [[স্বদেশী আন্দোলন|স্বদেশী আন্দোলনের]] সময় সেখানকার ছাত্র ছিলেন। সেসময় এখানে দুজন শিক্ষক ছিলেন মহিম চন্দ্র নন্দী এবং শীতল চক্রবর্তী। মহিম চন্দ্র নন্দী বিলাতী লবণ ফেলার অপরাধে [[ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার|ঢাকা জেলে]] বন্দি ছিলেন কিছুদিন। ১৯০৯ সালে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী প্রথমবার জেল থেকে ছাড়া পেলে জেলগেটে শীতল চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।<ref>[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ৪৬-৪৭।</ref>


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১১:৩৯, ৩০ জুন ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সাটিরপাড়া কে কে ইন্সটিটিউশন
অবস্থান
মানচিত্র

তথ্য
প্রতিষ্ঠাকাল১৯০১
ইআইআইএন১১২৬৭১ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

সাটিরপাড়া কে কে ইন্সটিটিউশন নরসিংদী জেলার একটি বিখ্যাত স্কুল। এটির প্রতিষ্ঠা সাল ১৯০১ এবং প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন ললিত মহন রায়। বর্তমানে এখানে মোট শিক্ষক- শিক্ষিকা আছেন ৪২ জন। বর্তমানে এর স্কুল ও কলেজ ২ টি শাখাই আছে। ২০১২ সাল থেকে এখানে কলেজ চালু হয়। বর্তমানে এর স্কুল পর্যায়ে ৩০০০ ছাত্র এবং কলেজ পর্যায়ে ২০০ ছাত্র আছে। এটি প্রায় ৩০ একর জায়গা নিয়ে অবস্থিত।

ইতিহাস

সাটিরপাড়া কে কে ইন্সটিটিউশন ১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

স্বদেশী আন্দোলনে অবদান

এই স্কুল থেকে যেসব ছাত্র গুরুত্বপূর্ণ তাদের একজন হচ্ছেন ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। তিনি স্বদেশী আন্দোলনের সময় সেখানকার ছাত্র ছিলেন। সেসময় এখানে দুজন শিক্ষক ছিলেন মহিম চন্দ্র নন্দী এবং শীতল চক্রবর্তী। মহিম চন্দ্র নন্দী বিলাতী লবণ ফেলার অপরাধে ঢাকা জেলে বন্দি ছিলেন কিছুদিন। ১৯০৯ সালে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী প্রথমবার জেল থেকে ছাড়া পেলে জেলগেটে শীতল চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।[১]

তথ্যসূত্র

  1. ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ৪৬-৪৭।