সুরেন্দ্র কুমার সিনহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Pritom rudra (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{Infobox person |
{{Infobox person |
||
|name= সুরেন্দ্র কুমার সিনহা |
|name= সুরেন্দ্র কুমার সিনহা |
||
| image = |
| image = [[চিত্র:Surendra_Kumar_Sinha.jpg|200px| |
||
thumb|সুরেন্দ্র কুমার সিনহা]] |
|||
| office = |
| office = |
||
| order = |
| order = |
||
২৩ নং লাইন: | ২৪ নং লাইন: | ||
| ethnicity = |
| ethnicity = |
||
| profession = |
| profession = |
||
| religion = |
| religion = হিন্দু |
||
| signature = |
| signature = |
||
| website = |
| website = |
০৭:৪৫, ৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সুরেন্দ্র কুমার সিনহা | |
---|---|
জন্ম | ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫১ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পরিচিতির কারণ | বাংলাদেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি |
দাম্পত্য সঙ্গী | সুষমা সিনহা |
সন্তান | সূচনা সিনহা, আশা রানী সিনহা |
বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (এস কে সিনহা) (জন্ম: ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫১) বাংলাদেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি। [১] তিনি বর্তমানে জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনেরও চেয়ারম্যান। [২]
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
সুরেন্দ্র কুমার সিনহার জন্ম ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে। [৩] তাঁর বাবার নাম ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন। তাঁর স্ত্রী সুষমা সিনহা। এ দম্পতির দুই মেয়ে সূচনা সিনহা ও আশা রানী সিনহা। [৪]
কর্মজীবন
তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান ২০০৯ সালের ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হন। [৫] বাংলাদেশের সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আপিল বিভাগের যে বেঞ্চ বাতিল করেছিল, এস কে সিনহা ছিলেন তার অন্যতম সদস্য। এছাড়া ২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় দেওয়া বেঞ্চেও সদস্য হিসাবে ছিলেন তিনি। [৬]