প্রাকৃতিক পরিবেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dexbot (আলোচনা | অবদান)
Removing Link FA template (handled by wikidata)
Iftekhermamun (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৩ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:
== পরিবেশ বিষয়ক পত্রিকাসমূহ ==
== পরিবেশ বিষয়ক পত্রিকাসমূহ ==
=== বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত ===
=== বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত ===

*[http://greennewsbd.com/ Green News BD — Bangla version]
* [http://bdenvironment.com/ BD Environment — English version]
* [http://bdenvironment.com/ BD Environment — English version]
* [http://bdenvironment.com/bangla BD Environment — Bangla version]
* [http://bdenvironment.com/bangla BD Environment — Bangla version]
*[http://greennewsbd.com/ Green News BD — Bangla version]

== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
{{reflist}}

১৩:৪৬, ২৯ মার্চ ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পরিবেশ বলতে কোনো ব্যবস্থার ওপর কার্যকর বাহ্যিক প্রভাবকসমূহের সমষ্টিকে বোঝায়। যেমন: চারপাশের ভৌত অবস্থা, জলবায়ু ও প্রভাব বিস্তারকারী অন্যান্য জীব ও জৈব উপাদান ইত্যাদির সামষ্টিক রূপই হলো পরিবেশ। পরিবেশের প্রতিটি উপাদানের দ্বারাই একজন ব্যক্তি বা প্রাণী বা জীব এমনকি উদ্ভিদ প্রভাবিত হয়ে থাকে। এই প্রভাবকসমূহের মধ্যে থাকে প্রাকৃতিক এবং অপ্রাকৃতিক বা কৃত্রিম পারিপার্শ্বিক উপাদানসমূহ।[১]

পরিবেশের উপাদানসমূহ

পরিবেশের ভৌত উপাদানসমূহের মধ্যে রয়েছে-

পরিবেশ দূষণ ও অবক্ষয়

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত এবং লাভা প্রবাহের দৃশ্য।

পরিবেশের প্রতিটা উপাদানের সুসমন্বিত রূপই হলো সুস্থ পরিবেশ। এই সুসমন্বিত রূপের ব্যতয়ই পরিবেশের দূষণ ঘটায় এবং পরিবেশের স্বাভাবিক মাত্রার অবক্ষয় দেখা দেয়। পরিবেশ বিভিন্ন কারণে দুষিত হতে পারে। প্রাকৃতিক কারণের পাশাপাশি মানবসৃষ্ট কারণও এর সাথে দায়ী। পরিবেশ দূষণের জন্য বিশেষভাবে দায়ী ১২টি মারাত্মক রাসায়নিক দ্রব্যকে একত্রে ডার্টি ডজন বা নোংরা ডজন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এই ১২টি রাসায়নিক দ্রব্যের মধ্যে ৮টি কীটনাশক অলড্রিন (aldrin), ডায়েলড্রিন (dieldrin), ক্লোরডেন (chlordane), এনড্রিন (endrin), হেপ্টাক্লোর (heptachlor), ডিডিটি (DDT), মিরেক্স (mirex), এবং টক্সাফেন (toxaphene); দুটি শিল্পজাত রাসায়নিক দ্রব্য পিসিবি (PCBs) এবং হেক্সাক্লোরোবেনজিন (hexachlorobenzene); এবং অন্য দুটো হলো কারখানায় উৎপন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত উপজাত: ডাইওক্সিন (dioxin) এবং ফিউরান (furan)। খাদ্যচক্রে প্রবেশ করে পৃথিবীব্যাপী সব পরিবেশের সব ধরণের জীবজন্তুর উপর তীব্র প্রতিক্রিয়া ঘটায় এই বিষাক্ত পদার্থগুলো। ত্রুটিপূর্ণ শিশুর জন্ম, ক্যান্সার উৎপাদন, ভ্রুণ বিকাশের নানাবিধ সমস্যার মূলেই দায়ী থাকে এই ডার্টি ডজন।[২]

পরিবেশ আইন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই বিপন্ন পরিবেশের বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্তির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে পরিবেশ আইন। মূলত পরিবেশ ও বাস্তুসংস্থান তত্ত্বাবধান ও সংরক্ষণের আইনই পরিবেশ আইন। এই আইন স্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য বিশ্ব আন্দোলনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নাগরিক ও সরকারি সংস্থাসমূহের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করে।[৩]

পরিবেশ বিষয়ক পত্রিকাসমূহ

বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত

তথ্যসূত্র

  1. পরিবেশ, মিজান আর খান, বাংলাপিডিয়া 2.0.0, সিডি সংস্করণ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০০৯; সংগ্রহের তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  2. ডার্টি ডজন, এস. এম হুমায়ূন কবির, বাংলাপিডিয়া 2.0.0, সিডি সংস্করণ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০০৯; সংগ্রহের তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  3. পরিবেশ দূষণ, এস রিজওয়ানা হাসান, বাংলাপিডিয়া 2.0.0, সিডি সংস্করণ, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০০৯; সংগ্রহের তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।