ফয়সাল মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ৩৩°৪৩′৪৮″ উত্তর ৭৩°০২′১৮″ পূর্ব / ৩৩.৭২৯৯৪৪° উত্তর ৭৩.০৩৮৪৩৬° পূর্ব / 33.729944; 73.038436
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shuaib Anik (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox mosque | name = '''শাহ্‌ ফয়সাল মসজিদ'''<br />Faisal Mosque<br />{{Nastaliq|فیصل مسجد}} | image...
 
Shuaib Anik (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৪ নং লাইন: ১৪ নং লাইন:
| architect = ভেদাত ডালোকে
| architect = ভেদাত ডালোকে
| architecture_style = সমসাময়িক ইসলামিক স্থাপত্য
| architecture_style = সমসাময়িক ইসলামিক স্থাপত্য
| capacity = প্রধান এলাকায় ৭৪,০০০,<ref name=archnet/> সংযুক্ত এলাকায় প্রায় ২০০,০০০
| capacity = প্রধান এলাকায় ৭৪,০০০, সংযুক্ত এলাকায় প্রায় ২০০,০০০
| area = {{convert|5000|m2|abbr=on}}
| area = {{convert|5000|m2|abbr=on}}
| minaret_quantity = ৪
| minaret_quantity = ৪
২৬ নং লাইন: ২৬ নং লাইন:
'''ফয়সাল মসজিদ''' ({{lang-ur|{{Nastaliq|فیصل مسجد}}}}) [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] বৃহত্তম [[মসজিদ]], যা পাকিস্তানের রাজধানী [[ইসলামাবাদ|ইসলামাবাদে]] অবস্থিত। মসজিদটি ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। [[তুরস্ক|তুর্কি]] [[স্থপতি]] ভেদাত ডালোকে এর ডিজাইন করেন। মসজিদটি দেখতে অনেকটা মরুভূমির বেদুঈনদের তাঁবুর মতো। সারা পৃথিবীতে এটি ইসলামাবাদের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
'''ফয়সাল মসজিদ''' ({{lang-ur|{{Nastaliq|فیصل مسجد}}}}) [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] বৃহত্তম [[মসজিদ]], যা পাকিস্তানের রাজধানী [[ইসলামাবাদ|ইসলামাবাদে]] অবস্থিত। মসজিদটি ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। [[তুরস্ক|তুর্কি]] [[স্থপতি]] ভেদাত ডালোকে এর ডিজাইন করেন। মসজিদটি দেখতে অনেকটা মরুভূমির বেদুঈনদের তাঁবুর মতো। সারা পৃথিবীতে এটি ইসলামাবাদের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।


সৌদি বাদশাহ ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ এই মসজিদ নির্মাণে সমর্থন এবং অর্থ সাহায্য প্রদান করেন। তাই এই মসজিদটি শাহ্‌ ফয়সালের নামে নামকরন করা হয়।
সৌদি বাদশাহ ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ এই মসজিদ নির্মাণে সমর্থন এবং অর্থ সাহায্য প্রদান করেন। তাই এই মসজিদটি শাহ্‌ ফয়সালের নামে নামকরন করা হয়। <ref name=Mass>{{cite book|last=Mass|first=Leslie Noyes|title=Back to Pakistan: A Fifty-Year Journey|year=2011|publisher=Rowman & Littlefield|isbn=978-1-4422-1319-7|page=157}}</ref>


এই মসজিদটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম মসজিদ। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত মসজিদটি পৃথিবীর বৃহত্তম মসজিদ ছিলো। পরবর্তীতে [[মরক্কো|মরক্কোর]] [[কাসাব্লাংকা|কাসাব্লাঙ্কায়]] ''হাসান ২'' মসজিদ নির্মাণ হলে ফয়সাল মসজিদ তার অবস্থান হারায়।
এই মসজিদটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম মসজিদ। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত মসজিদটি পৃথিবীর বৃহত্তম মসজিদ ছিলো। পরবর্তীতে [[মরক্কো|মরক্কোর]] [[কাসাব্লাংকা|কাসাব্লাঙ্কায়]] ''হাসান ২'' মসজিদ নির্মাণ হলে ফয়সাল মসজিদ তার অবস্থান হারায়।
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:
|File:Shah Faisal Masjid, Islamabad.JPG|Elevation view of the Shah Faisal Masjid
|File:Shah Faisal Masjid, Islamabad.JPG|Elevation view of the Shah Faisal Masjid
}}
}}

==তথ্যসূত্র==

১৪:০২, ৭ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শাহ্‌ ফয়সাল মসজিদ
Faisal Mosque
فیصل مسجد
ফয়সাল মসজিদ পাকিস্তান-এ অবস্থিত
ফয়সাল মসজিদ
ফয়সাল মসজিদ
পাকিস্তানে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ৩৩°৪৩′৪৮″ উত্তর ৭৩°০২′১৮″ পূর্ব / ৩৩.৭২৯৯৪৪° উত্তর ৭৩.০৩৮৪৩৬° পূর্ব / 33.729944; 73.038436
অবস্থান পাকিস্তান ইসলামাবাদ, পাকিস্তান
প্রতিষ্ঠিত ১৯৮৭
স্থাপত্য তথ্য
নির্মাতা ভেদাত ডালোকে
ধরন সমসাময়িক ইসলামিক স্থাপত্য
ধারণক্ষমতা প্রধান এলাকায় ৭৪,০০০, সংযুক্ত এলাকায় প্রায় ২০০,০০০
আবৃত স্থান ৫,০০০ মি (৫৪,০০০ ফু)
মিনার
মিনারের উচ্চতা ৯০ মি (৩০০ ফু)
নির্মাণ খরচ ১২০ মিলিয়ন USD

একটি সিরিজের অংশ
মসজিদ

স্থাপত্য
স্থাপত্য শৈলী
মসজিদের তালিকা
অন্যান্য


ফয়সাল মসজিদ (উর্দু: فیصل مسجد‎‎) পাকিস্তানের বৃহত্তম মসজিদ, যা পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে অবস্থিত। মসজিদটি ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। তুর্কি স্থপতি ভেদাত ডালোকে এর ডিজাইন করেন। মসজিদটি দেখতে অনেকটা মরুভূমির বেদুঈনদের তাঁবুর মতো। সারা পৃথিবীতে এটি ইসলামাবাদের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

সৌদি বাদশাহ ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ এই মসজিদ নির্মাণে সমর্থন এবং অর্থ সাহায্য প্রদান করেন। তাই এই মসজিদটি শাহ্‌ ফয়সালের নামে নামকরন করা হয়। [১]

এই মসজিদটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম মসজিদ। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত মসজিদটি পৃথিবীর বৃহত্তম মসজিদ ছিলো। পরবর্তীতে মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কায় হাসান ২ মসজিদ নির্মাণ হলে ফয়সাল মসজিদ তার অবস্থান হারায়।

গ্যালারী

তথ্যসূত্র

  1. Mass, Leslie Noyes (২০১১)। Back to Pakistan: A Fifty-Year Journey। Rowman & Littlefield। পৃষ্ঠা 157। আইএসবিএন 978-1-4422-1319-7