আথিনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{DISPLAYTITLE:অ্যাথিনা|noerror}} |
|||
{{Infobox deity |
{{Infobox deity |
||
| type = Greek |
| type = Greek |
২২:৩০, ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
Athena | |
---|---|
Goddess of Wisdom | |
আবাস | Mount Olympus |
প্রতীক | Owls, olive trees, snakes, Aegis, armor, helmets, spears, Gorgoneion |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
মাতাপিতা | Metis; Metis and Zeus; Zeus[১] |
সহোদর | Artemis, Aphrodite, the Muses, the Graces, Ares, Apollo, Dionysus, Hebe, Hermes, Heracles, Helen of Troy, Hephaestus, Minos, Perseus, Porus |
রোমান সমকক্ষ | Minerva |
অ্যাথিনা প্রাচীন গ্রীক ধর্ম ও পুরাণে জ্ঞান, সাহস, অনুপ্রেরণা, সভ্যতা, আইন ও ন্যায়বিচার, যুদ্ধকৌশল, গণিত, শক্তি, কৌশল, চারু ও কারুশিল্প এবং দক্ষতার দেবী ছিলেন। মিনার্ভা হচ্ছেন তার সমকক্ষ রোমান দেবী।
গ্রীক পুরাণে অ্যাথিনাকে বীরপুরুষদের একজন বিচক্ষণ সঙ্গী হিসেবে দেখানো হয়েছে এবং তিনি বীরত্বপূর্ণ প্রচেষ্টার পৃষ্ঠপোষক দেবী। তিনি অ্যাথেন্স নগরের পৃষ্ঠপোষক কুমারী দেবী। তার সম্মানে অ্যাথেন্সবাসী নগরের অ্যাক্রোপলিসে(প্রাচীন গ্রীসের উচ্চভূমিতে নগরদুর্গ) পার্থেনন প্রতিষ্ঠা করে, অ্যাথেন্স নগরের নামকরণও তার নামানুসারে করা।
অ্যাথিনার পূজা-অর্চনা এতটাই অব্যাহত ছিল যে তার সম্পর্কে প্রচলিত প্রাচীন পুরাণ কাহিনীগুলো পুনর্গঠন করে পরিবর্তনশীল সংস্কৃতির উপযোগী করে তোলা হয়েছিল। নগরের রক্ষাকর্ত্রী হিসেবে তার ভূমিকা থেকে গ্রীক সাম্রাজ্যের অনেক মানুষ অ্যাথিনা পোলিয়াস ("শহরের অ্যাথিনা") হিসেবে তার আরাধনা করত (প্রাচীন গ্রীসে পোলিস বলতে নগররাষ্ট্র বুঝাতো)। যদিও অ্যাথেন্স নগর ও দেবী অ্যাথিনা কার্যত একই নাম বহন করে (দেবী অ্যাথিনা, নগর অ্যাথিনাই), তবে এটি জানা সম্ভব হয়নি এই দুটো শব্দের কোনটি থেকে অপরটির উৎপত্তি হয়েছে।
অ্যাথিনার জন্ম ও জিউস কন্যা
সাধারণ বর্ণনায় অ্যাথিনাকে জিউসের কন্যা হিসাবে বলা হয়। এছাড়াও তাঁর আরেকটি বিশেষত্ব হচ্ছে তিনি জিউসের প্রথম কন্যা। যে অস্ত্রর জন্য তিনি বিখ্যাত তা তিনি
এবং জিউস দুজনেই ব্যাবহার করেছিলেন।
ওলিম্পাস সংস্করণ
অ্যাথিনাকে গ্রিক নগর সমূহের বিশেষ করে এথেন্সের প্রধান রক্ষক বলা হতো। তার নাম অনূসারেই এথেন্সের নামকরণ করা হয়। দেবীদের মধ্যে একমাত্র তিনিই
কঠোরভাবে সতীত্ব রক্ষা করতেন।
প্যালাস অ্যাথিনা
চিরকুমারী অ্যাথিনা প্যালাস অ্যাথিনা নামেও অভিহিত হয়ে থাকেন। কথিত আছে প্যালাস নামে তার এক প্রিয় সখী ছিল। একদিন খেলার সময় দুর্ঘটনাক্রমে তাঁর হাতেই
প্যালাস নিহত হয়। শোকার্ত অ্যাথিনা নিহত সখীর স্মরণে নিজের নামের সাথে প্যালাস যুক্ত করে নেন। অন্য কাহীনিতে আছে, প্যালাস নামে এক টাইটানকে হত্যা
করার পর তিনি এই ঘটনার স্মারক হিসাবে নিযের নামের সাথে প্যালাস যুক্ত করে নেন।
জন্ম ইতিহাস
অ্যাথিনা জিউসের প্রথম কন্যা। মেটিসের গর্ভস্থ সন্তান জিউসের উপর প্রাধান্য বিস্তার করবে- এই ভয়ে ভীত হয়ে জিউস গর্ভবতী মেটিসকে
গিলে ফেলেন। এর কিছুদিন পর জিউস মাথায় অত্যন্ত যন্ত্রণা বোধ করতে থাকেন। তঁর মনে হতে থাকে মাথা ভেদ করে কিছু একটা বের হয়ে আসতে চায়। দেব-কারিগর
হেফেস্টাস তখন কুড়ুল দিয়ে জিউসের মাথা ফাঁক করে দেন। আর ঠিক সেই মুহূর্তেই পূর্ণযুবতী অ্যাথিনা রণরঙ্গিনী বেশে চতুর্দিক প্রকম্পিত করে আবির্ভুত হন।
ট্রয় যুদ্ধে অবস্থান
'সুন্দরী শ্রেষ্ঠার প্রাপ্য' বাক্য খচিত স্বর্ণ আপেল প্যালাস অ্যাথিনাকে না দেয়ায় তিনি ট্রয় যুদ্ধে গ্রিক পক্ষ অবলম্বন করেন।
পৃষ্ঠপোষক
অডিসিউস, জ্যাসন, অর্গোনেটদের তিনি প্রধান পৃষ্ঠপোষ্ক ছিলেন। অ্যাথিনার অভিশাপেই আরাকনি মাকড়সায় পরিণত হন।
রোমান পুরাণ
রোমান পুরাণে অ্যাথিনাকে মিনার্ভা বলা হয়।
বারো অলিম্পিয়ান |
জিউস | হেরা | পসেইডন | হেডিস | হেস্তিয়া | দিমিতির | আফ্রোদিতি | আথেনা | অ্যাপোলো | আর্তেমিস | আরেস | হেফাইস্তোস | হার্মিস | দিয়োনুসোস |
পুরাণ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |