শকুন্তলা দেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

রৈখিক

১২:১৫, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

{{Infobox person

| name = শকুন্তলা দেবী | image =Shakuntala_Devi.jpg | image_size = | caption = | other names = মানব কম্পিউটার | birth_date = (১৯২৯-১১-০৪)৪ নভেম্বর ১৯২৯ | birth_place = বেঙ্গালুরু ভারত | death_date = ২১ এপ্রিল ২০১৩(2013-04-21) (বয়স ৮৩) | death_place = বেঙ্গালুরু, কর্ণাটক, ভারত | death_cause = | nationality =ভারতীয় | occupation = সমাজ কর্মী | Honor = বিশ্বের দ্রুততম মানব কম্পিউটার হিসাবে গিনেস বিশ্ব রেকর্ড }} শকুন্তলা দেবী (৪ নভেম্বর ১৯২৯ - ২১ এপ্রিল২০১৩) একজন ভারতীয় লেখক এবং মানব ক্যালকুলেটর। তাঁকে ডাকা হয় ‘মানব কম্পিউটার’ নামে।^[১] ^[২]^[৩]^[৪]^[৫]তাঁর এই অসাধারণ গনন ক্ষমতার জন্য তাঁকে ১৯৮২ সালে ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’ এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।^[৬] ^[৭]^[৮]তিনি একজন লেখক হিসেবে বেশ কিছু বই লিখেছেন যার মধ্যে আছে উপন্যাস,গনিত, ধাঁধাঁ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর বই।

জীবনী

শকুন্তলা দেবী ১৯২৯ সালের ৪ নভেম্বর ভারতের ব্যাঙ্গালুরুতে একটি কন্নড় ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন।^[৯] ^[১০]বাল্যকালে শকুন্তলার অসাধারণ স্মরন শক্তি ও সংখ্যা গননার দক্ষতাকে তাঁর বাবা বেশি গুরুত্ব দেননি। যদিও মাত্র তিন বছর বয়সে তাঁকে তাসের বিভিন্ন খেলা রপ্ত করিয়ে ফেলেছিলেন। শকুন্তলার বাবা ছিলেন একটি সার্কাসের দলে। তিনি ওই দল ছেড়ে মেয়েকে নিয়ে বিভিন্ন ‘রোড শো’ শুরু করেন।^[১১]তিনি প্রথাগত কোন শিক্ষায় শিক্ষিত হননি।^[১২]মাত্র ছয় বছর বয়সে শকুন্তলা মাইসোর বিশ্ববিদ্যালয়ে অসাধারণ এই দক্ষতার প্রদর্শনী করেন। ১৯৪৪ সালে শকুন্তলা তাঁর পিতার সাথে লন্ডন চলে আসেন।^[১৩] এরপর ১৯৬০ এর মাঝামাঝি সময়ে তিনি ভারতে চলে আসেন।^[১৪]

মানব ক্যালকুলেটর বা মানব কম্পিউটার

শকুন্তলা দেবীর এই অসাধারণ ক্ষমতা প্রকাশ পেলে সমস্ত বিশ্ব ব্যাপী তাঁর প্রদর্শনী শুরু হয়। ১৯৫০ সালে ইউরোপে,১৯৭৬ সালে নিউইয়র্কে তাঁর প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।^[১৫] ১৯৮৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক আর্থার জেসন তাঁর উপর গবেষণা করেন।^[১৬] তিনি শকুন্তলা দেবীর মানসিক দক্ষতার উপর বেশ কিছু পরীক্ষা করেন।^[১৭]জেসন ১৯৯০ সালে তার একাডেমীক জার্নালে লেখেন, ৬১,৬২৯,৮৭৫ এর ৩ বর্গমূল এবং ১৭০,৮৫৯,৩৭৫ এর ৭ বর্গমূল করতে দিলে শকুন্তলা দেবী জেসনের নোটবুকে লেখার আগেই এগুলোর উত্তর ৩৯৫ ও ১৫ বলে দেন। ^[১৮]

মৃত্যু

২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল শকুন্তলা দেবী ব্যাঙ্গালুরুতে শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে ৮৩ বছর বয়সে মারা যান।^[১৯] তিনি বেশ কিছু দিন ধরেই হার্ট ও কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। ২০১৩ সালের ৪ নভেম্বরে তাঁর ৮৪ তম জন্ম দিবসে গুগল তাঁকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিশেষ ডুডল তৈরি করে।

তথ্যসূত্র

↑ "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "Obituary: India's 'human computer' Shakuntala Devi". BBC News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "India's math wizard, Shakuntala Devi". Yahoo! India News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
↑ "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[1] "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[2] Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[3] Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[4] Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[5] "Obituary: India's 'human computer' Shakuntala Devi". BBC News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[6] "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[7] Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[8] "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[9] Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[10] "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[11] Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[12] "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[13] "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[14] "India's math wizard, Shakuntala Devi". Yahoo! India News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[15] Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[16] Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[17] Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[18] "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[19] "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

[১৩]

[১৪]

[১৫]

[১৬]

[১৭]

[১৮]

[১৯]