প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
202.168.253.44-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে NahidSultanBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
১৬ নং লাইন: ১৬ নং লাইন:
|child1_agency =
|child1_agency =
}}
}}
'''বিএনসিসি একটি আধা সামরিক ফোর্স।''' সেনা শাখার ২টিই ইউনিফর্ম রয়েছে। একটি training dress খাকি আর একটি সেনাবাহিনীর কম্বেট।জাতীয় parade ও যে সকল parade প্রধানমন্ত্রী/রাষ্ট্রপতি থাকেন, সেখানে আমরা সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনির পরে এবং বাদ বাকি সব ফোর্স এর আগে দাঁড়াই। যদি Army, Navy, Air Force না থাকে তবে আমারাই সিনিয়র হিসেবে কমান্ড ও 1 No Contingent থাকি। অথচ যেখানে প্রধানমন্ত্রী/ রাষ্ট্রপতি থাকেন না, সেখানে আমাদের পুলিশ সহ নানা সিভিল ফোর্স এর পেছনে রাখা হয় এবং আমাদের কমান্ডিং থেকে দূরে রাখা হয়। এমন কি পুলিশ না থাকলে ফায়ার সার্ভিস এর জুনিয়র officer কে ও কম্যান্ড এর দায়িত্বে আনা হয়।অথচ এই জুনিয়র officer নিজের ফোর্স ছাড়া বাকি কোনো ফোর্স থেকে Salute ও পাইনা। & He is junior in rank then a CUO of BNCC.আর আমরা যাতে কম্যান্ড এবং ১ নাম্বার এ দাঁড়াতে না পারি, তাই আমাদের প্যারেড ইউনিফর্ম/ সেনা কম্বেট ও অস্ত্র দেয়া হয়না। আমরা পাই সেনা বাহিনির ড্রিল আর বাকিরা সিভিল ড্রিল, তবুও আমাদের কোনো দাম নাই।পাশের দেশে এনসিসি মানে একটি এলিট ফোর্স-সবাই মুল্য দেয়। সেনা বাহিনীই আমাদের পরিচালনা করলেও, ঢাকার বাইরে সেনা বাহিনী পুলিশের উপর কথা বলে আমাদের ন্যায্য অধিকার দিতে ভয় পায়। এই হল আমাদের আর্মি। আমাদের Navy/Air শাখা k প্যারেড এ আনা হয়না কারণ তাদের মুল ইউনিফর্ম হল BD Navy/Air Force এর।বাংলাদেশের সকল ফোর্স এর ইউনিফর্ম Change হলেও আমাদের এখনও সেই ১৯৭৯ এর পোষাক রয়েছে।'''নানা অনিয়ম এ জর্জরিত এই বাহিনির ক্যাডেট দের মধ্যে কভু বাড়তে থাকাই তা j কোনো অঘটনও ঘটাতে পারে।'''

'''বিএনসিসি একটি আধা সামরিক ফোর্স। সেনা শাখার ২টিই ইউনিফর্ম রয়েছে। একটি training dress খাকি আর একটি সেনাবাহিনীর কম্বেট।জাতীয় parade ও যে সকল parade প্রধানমন্ত্রী/রাষ্ট্রপতি থাকেন, সেখানে আমরা সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনির পরে এবং বাদ বাকি সব ফোর্স এর আগে দাঁড়াই। যদি Army, Navy, Air Force না থাকে তবে আমারাই সিনিয়র হিসেবে কমান্ড ও 1 No Contingent থাকি। অথচ যেখানে প্রধানমন্ত্রী/ রাষ্ট্রপতি থাকেন না, সেখানে আমাদের পুলিশ সহ নানা সিভিল ফোর্স এর পেছনে রাখা হয় এবং আমাদের কমান্ডিং থেকে দূরে রাখা হয়। এমন কি পুলিশ না থাকলে ফায়ার সার্ভিস এর জুনিয়র officer কে ও কম্যান্ড এর দায়িত্বে আনা হয়।অথচ এই জুনিয়র officer নিজের ফোর্স ছাড়া বাকি কোনো ফোর্স থেকে Salute ও পাইনা। & He is junior in rank then a CUO of BNCC.আর আমরা যাতে কম্যান্ড এবং ১ নাম্বার এ দাঁড়াতে না পারি, তাই আমাদের প্যারেড ইউনিফর্ম/ সেনা কম্বেট ও অস্ত্র দেয়া হয়না। আমরা পাই সেনা বাহিনির ড্রিল আর বাকিরা সিভিল ড্রিল, তবুও আমাদের কোনো দাম নাই।পাশের দেশে এনসিসি মানে একটি এলিট ফোর্স-সবাই মুল্য দেয়। সেনা বাহিনীই আমাদের পরিচালনা করলেও, ঢাকার বাইরে সেনা বাহিনী পুলিশের উপর কথা বলে আমাদের ন্যায্য অধিকার দিতে ভয় পায়। এই হল আমাদের আর্মি। আমাদের Navy/Air শাখা k প্যারেড এ আনা হয়না কারণ তাদের মুল ইউনিফর্ম হল BD Navy/Air Force এর।বাংলাদেশের সকল ফোর্স এর ইউনিফর্ম Change হলেও আমাদের এখনও সেই ১৯৭৯ এর পোষাক রয়েছে।নানা অনিয়ম এ জর্জরিত এই বাহিনির ক্যাডেট দের মধ্যে কভু বাড়তে থাকাই তা j কোনো অঘটনও ঘটাতে পারে।'''

'''ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স''' সংক্ষেপে ডিজিএফআই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা। [[এনএসআই]] ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের সাথে এই সংস্থা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
'''ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স''' সংক্ষেপে ডিজিএফআই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা। [[এনএসআই]] ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের সাথে এই সংস্থা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।



০৮:৫৩, ২৪ মার্চ ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকের সিল
বাংলাদেশ আর্মির পতাকা
সংস্থার রূপরেখা
গঠিত১৯৭২
সদর দপ্তরঢাকা, বাংলাদেশ
সংস্থা নির্বাহী
  • এম ডি আকবর হোসেন, মেজর জেনারেল
মূল সংস্থাবাংলাদেশ সরকার

ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স সংক্ষেপে ডিজিএফআই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা। এনএসআই ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের সাথে এই সংস্থা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

ইতিহাস

১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট লেঃ জেনারেল জিয়াউর রহমান ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠিত করেন। প্রথমে এই সংস্থার নাম ডিরেক্টরেট অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) করা হয়। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক।

কাঠামো

নিজস্ব অবকাঠামো সংস্থাটি গঠিত হয়েছে। মহাপরিচালক হিসেবে রয়েছেন একজন মেজর জেনারেল। তিনি সাতজন পরিচালক নিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিংবা সমপদের অধিকারী হয়ে থাকেন।

প্রধাণ কার্যালয়

ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স(ডিজিএফআই) এর প্রধাণ কার্যালয় অবস্থিত ঢাকা সেনানিবাসে।