দারাসবাড়ি মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ বঠà¦à¦¸à¦®à§à¦à¦¿à¦ পরিবরà§à¦¤à¦¨ à¦à¦°à¦à§; à¦à§à¦¾à¦¨à§à¦¾ সমসà§à¦¯à¦¾? |
||
৪ নং লাইন: | ৪ নং লাইন: | ||
{{বাংলাদেশের মসজিদ}} |
{{বাংলাদেশের মসজিদ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মসজিদ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মসজিদ]] |
০১:০৮, ১ মার্চ ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দারাসবাড়ি মসজিদ বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য যার অবস্থান চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছোট সোনা মসজিদের সন্নিকটে। মসজিদটির অবস্থান ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। সোনামসজিদ স্থল বন্দর থেকে মহানন্দা নদীর পাড় ঘেঁষে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশ রাইফেলস-এর সীমান্ত তল্লাশী ঘাঁটি ; এই ঘাটিঁর অদূরে অবস্থিত দখল দরওয়াজা। দখল দরওয়াজা থেকে প্রায় এক কি্লোমিটার হেঁটে আমবাগানের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়ে একটি দিঘী পার হয়ে দক্ষিণ পশ্চিমে ঘোষপুর মৌজায় দারাসবাড়ি মসজিদ ও দারাসবাড়ি মাদ্রাসা অবস্থিত। ১৪৫০ থেকে ১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দ অবধি গৌড় ছিল তৎকালীন বাংলার রাজধানী ; এ সময়ই এ মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল। অনুমিত হয়েছে যে ১৪৭৯ খ্রিস্টাব্দে শামসুদ্দিন আবুল মুজাফফর ইউসুফ শাহ-এর আমলে বড় আকারের এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল। আকারে এটি ছোট সোনা মসজিদের চেয়েও বড়। দীর্ঘদিন মাটিচাপা পড়েছিল এ মসজিদ। সত্তর দশকের প্রথমভাগে খনন করে এটিকে উদ্ধার করা হয়। মসজিদটি দীর্ঘকাল আগে পরিত্যাক্ত হয়েছে, বর্তমানে চারপাশে গাছগাছালির ঘের। পরিচর্যার অভাবে এ মসজিদটি বিলীয়মান। এর সংলগ্ন সমসাময়িক আরেকটি স্থাপনা হহলো দারাসবাড়ি মাদ্রাসা। দিঘীর এক পারে মসজিদ এবং অন্য পারে মাদ্রাসা অবস্থিত।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |