মহাশক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:
}}
}}


[[হিন্দুধর্ম|হিন্দু]] [[শাক্তধর্ম|শাক্তধর্মে]] '''মহাশক্তি''' ([[সংস্কৃত]]: महाशक्ति) জগত সৃষ্টির আদি কারণ এবং জগতের প্রধান শক্তি। হিন্দুধর্মে তাঁকে দিব্য জননীর স্থান প্রদান করা হয়।
[[হিন্দুধর্ম|হিন্দু]] [[শাক্তধর্ম|শাক্তধর্মে]] '''মহাশক্তি''' ([[সংস্কৃত]]: महाशक्ति) জগত সৃষ্টির আদি কারণ এবং জগতের প্রধান শক্তি। হিন্দুধর্মে তাঁকে দিব্য জননীর স্থান প্রদান করা হয়।


শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে [[বৈষ্ণবধর্ম|বৈষ্ণব]] ও [[শৈবধর্ম|শৈবধর্মে]] মহাশক্তি হলেন [[পুরুষ (হিন্দুধর্ম)|পুরুষের]] নারীশক্তি [[প্রকৃতি]]। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন [[লক্ষ্মী]] এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা [[শিব|শিবের]] প্রকৃতি হলেন [[পার্বতী]]।<ref>Tiwari, Path of Practice, p. 55</ref>
শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে [[বৈষ্ণবধর্ম|বৈষ্ণব]] ও [[শৈবধর্ম|শৈবধর্মে]] মহাশক্তি হলেন [[পুরুষ (হিন্দুধর্ম)|পুরুষের]] নারীশক্তি [[প্রকৃতি]]। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন [[লক্ষ্মী]] এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা [[শিব|শিবের]] প্রকৃতি হলেন [[পার্বতী]]।<ref>Tiwari, Path of Practice, p. 55</ref>


শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল [[কুণ্ডলিনী]] শক্তি।<ref>The Shambhala Encyclopedia of Yoga, p.270</ref>
শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল [[কুণ্ডলিনী]] শক্তি।<ref>The Shambhala Encyclopedia of Yoga, p.270</ref>

১৬:৫২, ১৮ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মহাশক্তি

হিন্দু শাক্তধর্মে মহাশক্তি (সংস্কৃত: महाशक्ति) জগত সৃষ্টির আদি কারণ এবং জগতের প্রধান শক্তি। হিন্দুধর্মে তাঁকে দিব্য জননীর স্থান প্রদান করা হয়।

শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে বৈষ্ণবশৈবধর্মে মহাশক্তি হলেন পুরুষের নারীশক্তি প্রকৃতি। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন লক্ষ্মী এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা শিবের প্রকৃতি হলেন পার্বতী[১]

শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল কুণ্ডলিনী শক্তি।[২]

আরও পড়ুন

  • Shakti and Shakta, by John Woodroffe, Published by Forgotten Books, 1910. ISBN 1-60620-145-X.
  • Hymns to the Goddess, Translated by John George Woodroffe, Ellen Elizabeth (Grimson) Woodroffe, Published by Forgotten Books, 1952 (org 1913). ISBN 1-60620-146-8.
  • Hymn to Kali:Karpuradi Stotra, by Sir John Woodroffe. Published by Forgotten Books. 1922. ISBN 1-60620-147-6.
  • McDaniel, June (২০০৪)। Offering Flowers, Feeding Skulls: Popular Goddess Worship in West Bengal। New York: Oxford University Press। 
  • Datta, Reema and Lowitz, Lisa. Sacred Sanskrit Words, Stonebridge Press, Berkeley, 2005.
  • Feuerstein, Georg. The Shambhala Encyclopedia of Yoga, Shambhala Publications, Boston, 2000
  • Tiwari, Bri. Maya. The Path of Practice: A Woman's Book of Ayurvedic Healing, Motilal Banarsidass Press, 2002
  • Shakti : Multidisciplinary Perspectives on Women’s Empowerment in India/edited by Ranjana Harish and V. Bharathi Harishankar. New Delhi, Rawat, 2003, ISBN 81-7033-793-3.

পাদটীকা

  1. Tiwari, Path of Practice, p. 55
  2. The Shambhala Encyclopedia of Yoga, p.270

বহিঃসংযোগ