উত্তর আধুনিকতাবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
আধুনিকতাবাদ-উত্তরাধুনিকতাবাদ -কে ছকাকারে গঠন করা হলো |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{cleanup}} |
{{cleanup}} |
||
'''উত্তর আধুনিকতাবাদ''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Postmodernism) আধুনিকতাবাদবিরোধী একটি দার্শনিক আন্দোলনের নাম। বস্তুত উত্তর-আধুনিকতার কোন নির্দিষ্ট সংজ্ঞার্থ নেই। ইতোমধ্যে "পোস্টমডার্ন কন্ডিশন", "রিএকশনারী পোস্টমডার্নজম" এবং "কনজ্যুমার পোস্টমডার্নিজম" |
'''উত্তর আধুনিকতাবাদ''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Postmodernism) আধুনিকতাবাদবিরোধী একটি দার্শনিক আন্দোলনের নাম। বস্তুত উত্তর-আধুনিকতার কোন নির্দিষ্ট সংজ্ঞার্থ নেই। ইতোমধ্যে "পোস্টমডার্ন কন্ডিশন", "রিএকশনারী পোস্টমডার্নজম" এবং "কনজ্যুমার পোস্টমডার্নিজম" ইত্যাদি বিবিধ ধারার অভ্যুদয়ে অবস্থাটি ঘোলাটে হয়ে পড়েছে। তবে অনুধাবনের স্বার্থে উত্তর-আধুনিকতাকে কয়েকটি চারিত্র্যলক্ষণের সমষ্টি হিসেবে গ্রহণ করলে হয়। |
||
==উত্তরআধুনিকতার চারিত্রলক্ষণ== |
== উত্তরআধুনিকতার চারিত্রলক্ষণ == |
||
উত্তর-আধুনিকতার বৈশিষ্ট্যসমূহের বিনি:শেষ কোন তালিকা নেই। ফলে কোন উত্তর-আধুনিক বিষয় বা আশয়ে সবগুলো লক্ষণের উপস্থিতি আশা করা যায় না। উত্তর-আধুনিকতার একটি অন্যতম লক্ষণ অনাদর্শিক দৃষ্টিভঙ্গি। কোন কিছুকে ধ্রুব বা আদর্শ জেনে বা শিল্প সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে উত্তর-আধুনিক লেখক কলম তুলে নেন না। এর বিপরীতে একটি নির্দিষ্ট প্রকরণ ও কাঠামোকে আশ্রয় ক’রে শিল্প সৃষ্টির অভিলাষই আধুনিকতার পরম বৈশিষ্ট্য। এভাবে উত্তর-আধুনিকতার সঙ্গে-সঙ্গে আধুনিকতার তুলনামলক লক্ষণসমহ চিনে নেয়া হলে সাহিত্য বিচারের কৌশলটি আরেকটু সহজ হয়ে আসে। [[ইহাব হাসান]] আধুনিকতার লক্ষণের প্রতিপৃষ্ঠে উত্তর-আধুনিকতার তুলনামূলক লক্ষণসমূহ এইভাবে সূত্রাবদ্ধ করেছেন: |
উত্তর-আধুনিকতার বৈশিষ্ট্যসমূহের বিনি:শেষ কোন তালিকা নেই। ফলে কোন উত্তর-আধুনিক বিষয় বা আশয়ে সবগুলো লক্ষণের উপস্থিতি আশা করা যায় না। উত্তর-আধুনিকতার একটি অন্যতম লক্ষণ অনাদর্শিক দৃষ্টিভঙ্গি। কোন কিছুকে ধ্রুব বা আদর্শ জেনে বা শিল্প সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে উত্তর-আধুনিক লেখক কলম তুলে নেন না। এর বিপরীতে একটি নির্দিষ্ট প্রকরণ ও কাঠামোকে আশ্রয় ক’রে শিল্প সৃষ্টির অভিলাষই আধুনিকতার পরম বৈশিষ্ট্য। এভাবে উত্তর-আধুনিকতার সঙ্গে-সঙ্গে আধুনিকতার তুলনামলক লক্ষণসমহ চিনে নেয়া হলে সাহিত্য বিচারের কৌশলটি আরেকটু সহজ হয়ে আসে। [[ইহাব হাসান]] আধুনিকতার লক্ষণের প্রতিপৃষ্ঠে উত্তর-আধুনিকতার তুলনামূলক লক্ষণসমূহ এইভাবে সূত্রাবদ্ধ করেছেন: |
||
{| class="wikitable" |
{| class="wikitable" |
||
৪৯ নং লাইন: | ৪৯ নং লাইন: | ||
এ থেকে উত্তর-আধুনিকতার নিটোল একটি ধারণা পাওয়া হয়তো সম্ভব নয় তবে এই প্রতিতুলনা থেকে উত্তর-আধুনিকতার কিছু বৈশিষ্ট্য স¤žর্কে অবহিত হওয়া যায় যার সাহায্যে শিল্প-সাহিত্যে উত্তর-আধুনিকতার লক্ষণবিচার সম্ভব। এই তালিকা হাতে নিয়ে জীবনানন্দের কাব্যে উত্তর-আধুনিকতার লক্ষণসমহ খুঁজে বের করা একটি কৌতূহলোদ্দীপক অনুশীলন হতে পারে। আমরা লক্ষ্য করি, জীবনানন্দ কবিতাকে নির্দিষ্ট কাঠামোর আবদ্ধতা, অর্থময়তা, উদ্দেশ্য-নির্ভরতা, নির্মাণের দায়, ব্যাখ্যাসমৃদ্ধির দাবী, যুক্তির শাসন, সমন্বয় প্রভৃতি থেকে সফলভাবে মুক্ত ক |
এ থেকে উত্তর-আধুনিকতার নিটোল একটি ধারণা পাওয়া হয়তো সম্ভব নয় তবে এই প্রতিতুলনা থেকে উত্তর-আধুনিকতার কিছু বৈশিষ্ট্য স¤žর্কে অবহিত হওয়া যায় যার সাহায্যে শিল্প-সাহিত্যে উত্তর-আধুনিকতার লক্ষণবিচার সম্ভব। এই তালিকা হাতে নিয়ে জীবনানন্দের কাব্যে উত্তর-আধুনিকতার লক্ষণসমহ খুঁজে বের করা একটি কৌতূহলোদ্দীপক অনুশীলন হতে পারে। আমরা লক্ষ্য করি, জীবনানন্দ কবিতাকে নির্দিষ্ট কাঠামোর আবদ্ধতা, অর্থময়তা, উদ্দেশ্য-নির্ভরতা, নির্মাণের দায়, ব্যাখ্যাসমৃদ্ধির দাবী, যুক্তির শাসন, সমন্বয় প্রভৃতি থেকে সফলভাবে মুক্ত ক |
||
==নতুন বিতর্ক== |
== নতুন বিতর্ক == |
||
দুবাংলায় উত্তর আধুনিকরা‘উত্তর’ ও Post-এর পার্থক্য হাজির করে বলছেন, উত্তর আধুনিকতা ও Postmodernism এক কথা নয়। ‘আধুনিকতা’র আগে ‘উত্তর’ প্রয়োগ দ্বারা তারা ‘আধুনিকতা-উত্তীর্ণ’ হওয়াকে বোঝাচ্ছেন। পাশ্চাত্যে কিন্তু Postmodernism দ্বারা তা বোঝানো হয়নি। তারা Modernism-এর আগে Post ব্যবহার করে কালগতভাবে Modernism-এর পরবর্তী ধাপকে বুঝানো হয়েছে। যা হোক, উত্তর আধুনিকতা বলতে বুঝায় সেই অবক্ষয় বা স্বেচ্চাচারিতা থেকে উত্তরণের প্রয়াসকে, যে অবক্ষয় বা স্বেচ্ছাচারিতা দোর্দণ্ড প্রতাপবান আধুনিকতার আস্তাকুড়ে জন্ম লাভ করেছে। উত্তর আধুনিকদের মতে, আমরা ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছি আধুনিকতার কারণে। অবশ্য কোনো কোনো মহল, যেমন দৃষ্টান্তবাদীরা, এমন কিছু মনে করেন না। |
দুবাংলায় উত্তর আধুনিকরা‘উত্তর’ ও Post-এর পার্থক্য হাজির করে বলছেন, উত্তর আধুনিকতা ও Postmodernism এক কথা নয়। ‘আধুনিকতা’র আগে ‘উত্তর’ প্রয়োগ দ্বারা তারা ‘আধুনিকতা-উত্তীর্ণ’ হওয়াকে বোঝাচ্ছেন। পাশ্চাত্যে কিন্তু Postmodernism দ্বারা তা বোঝানো হয়নি। তারা Modernism-এর আগে Post ব্যবহার করে কালগতভাবে Modernism-এর পরবর্তী ধাপকে বুঝানো হয়েছে। যা হোক, উত্তর আধুনিকতা বলতে বুঝায় সেই অবক্ষয় বা স্বেচ্চাচারিতা থেকে উত্তরণের প্রয়াসকে, যে অবক্ষয় বা স্বেচ্ছাচারিতা দোর্দণ্ড প্রতাপবান আধুনিকতার আস্তাকুড়ে জন্ম লাভ করেছে। উত্তর আধুনিকদের মতে, আমরা ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছি আধুনিকতার কারণে। অবশ্য কোনো কোনো মহল, যেমন দৃষ্টান্তবাদীরা, এমন কিছু মনে করেন না। তাদের মতে, অবয় বিভিন্ন কারণে আসতে পারে, কিন্তু এর জন্য কেবল আধুনিকতাকে দোষারোপ করা যায় না। যদি করা হয়, তবে পরোভাবে যুক্তিবাদিতা, ধর্মনিরপেতা ইত্যাদির মতোন আধুনিক আলোককে ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে ফেলা হয়। উত্তর আধুনিকরা আধুনিক-পূর্ব সময়ের মিথ, উপকথা, লোকবিশ্বাস, ধর্মবিশ্বাস, কৃষ্ণ, হাছন, লালন ইত্যাদিকে সামনে রেখে পুনর্চর্চায় ব্রতী হতে সবাইকে আহ্বান করে। |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
১৮:০০, ৬ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আপনাকে অবশ্যই এই পরিষ্করণ টেমপ্লেটে একটি |reason=
প্যারামিটার যোগ করতে হবে - এটি {{পরিষ্করণ|reason=<এখানে কারণ লিখুন>}}
-এর সাথে প্রতিস্থাপন করুন, অথবা পরিষ্করণ টেমপ্লেটটি সরান।
পরিষ্করণের কোন কারণ ছাড়াই নিবন্ধসমূহ ট্যাগ করা হয়েছে উত্তর আধুনিকতাবাদ (ইংরেজি: Postmodernism) আধুনিকতাবাদবিরোধী একটি দার্শনিক আন্দোলনের নাম। বস্তুত উত্তর-আধুনিকতার কোন নির্দিষ্ট সংজ্ঞার্থ নেই। ইতোমধ্যে "পোস্টমডার্ন কন্ডিশন", "রিএকশনারী পোস্টমডার্নজম" এবং "কনজ্যুমার পোস্টমডার্নিজম" ইত্যাদি বিবিধ ধারার অভ্যুদয়ে অবস্থাটি ঘোলাটে হয়ে পড়েছে। তবে অনুধাবনের স্বার্থে উত্তর-আধুনিকতাকে কয়েকটি চারিত্র্যলক্ষণের সমষ্টি হিসেবে গ্রহণ করলে হয়।
উত্তরআধুনিকতার চারিত্রলক্ষণ
উত্তর-আধুনিকতার বৈশিষ্ট্যসমূহের বিনি:শেষ কোন তালিকা নেই। ফলে কোন উত্তর-আধুনিক বিষয় বা আশয়ে সবগুলো লক্ষণের উপস্থিতি আশা করা যায় না। উত্তর-আধুনিকতার একটি অন্যতম লক্ষণ অনাদর্শিক দৃষ্টিভঙ্গি। কোন কিছুকে ধ্রুব বা আদর্শ জেনে বা শিল্প সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে উত্তর-আধুনিক লেখক কলম তুলে নেন না। এর বিপরীতে একটি নির্দিষ্ট প্রকরণ ও কাঠামোকে আশ্রয় ক’রে শিল্প সৃষ্টির অভিলাষই আধুনিকতার পরম বৈশিষ্ট্য। এভাবে উত্তর-আধুনিকতার সঙ্গে-সঙ্গে আধুনিকতার তুলনামলক লক্ষণসমহ চিনে নেয়া হলে সাহিত্য বিচারের কৌশলটি আরেকটু সহজ হয়ে আসে। ইহাব হাসান আধুনিকতার লক্ষণের প্রতিপৃষ্ঠে উত্তর-আধুনিকতার তুলনামূলক লক্ষণসমূহ এইভাবে সূত্রাবদ্ধ করেছেন:
আধুনিকতা | উত্তর-আধুনকিতা |
---|---|
রোমান্টিসিজম/প্রতীকধর্মিতা | প্যাটাফিজিক্স/ডাডাইজম |
ফর্ম (কাঠামোর চক্রাবদ্ধতা) | এ্যান্টিফর্ম (চক্রহীনতা, উন্মুক্তি) |
উদ্দেশ্য নির্ভরতা | ক্রীড়াময়তা |
শ্রেণীলগ্নতা | নৈরাজ্য |
যুক্তির শাসন | নিস্পন্দন, নীরবতা |
ফলাফলপ্রধান, শিল্প সৃষ্টি | প্রক্রিয়াপ্রধান |
দূরত্ব | অংশগ্রহণ |
সৃজন/সমগ্রায়ন | অবনির্মাণ/বিনির্মাণ |
সমন্বয় | বিরোধাভাস |
উপস্থিতি | অনুপস্থিতি |
প্রকরণ/সীমা | বয়ান/অšর্বয়ান |
নির্বাচন | একত্রায়ন |
ব্যাখ্যা/পাঠ | অ-ব্যাখ্যা/ভুল পাঠ |
দ্যোতিত | দ্যোতক |
লক্ষণ | বাসনা |
প্যারানইয়া | সিজোফ্রেনিয়া |
পিতা, ঈশ্বর | পবিত্র ভূত (পবিত্র আত্মা) |
অধিবিদ্যা | আয়রনি |
সিদ্ধান্ত, মীমাংসা | অমীমাংসা |
এ থেকে উত্তর-আধুনিকতার নিটোল একটি ধারণা পাওয়া হয়তো সম্ভব নয় তবে এই প্রতিতুলনা থেকে উত্তর-আধুনিকতার কিছু বৈশিষ্ট্য স¤žর্কে অবহিত হওয়া যায় যার সাহায্যে শিল্প-সাহিত্যে উত্তর-আধুনিকতার লক্ষণবিচার সম্ভব। এই তালিকা হাতে নিয়ে জীবনানন্দের কাব্যে উত্তর-আধুনিকতার লক্ষণসমহ খুঁজে বের করা একটি কৌতূহলোদ্দীপক অনুশীলন হতে পারে। আমরা লক্ষ্য করি, জীবনানন্দ কবিতাকে নির্দিষ্ট কাঠামোর আবদ্ধতা, অর্থময়তা, উদ্দেশ্য-নির্ভরতা, নির্মাণের দায়, ব্যাখ্যাসমৃদ্ধির দাবী, যুক্তির শাসন, সমন্বয় প্রভৃতি থেকে সফলভাবে মুক্ত ক
নতুন বিতর্ক
দুবাংলায় উত্তর আধুনিকরা‘উত্তর’ ও Post-এর পার্থক্য হাজির করে বলছেন, উত্তর আধুনিকতা ও Postmodernism এক কথা নয়। ‘আধুনিকতা’র আগে ‘উত্তর’ প্রয়োগ দ্বারা তারা ‘আধুনিকতা-উত্তীর্ণ’ হওয়াকে বোঝাচ্ছেন। পাশ্চাত্যে কিন্তু Postmodernism দ্বারা তা বোঝানো হয়নি। তারা Modernism-এর আগে Post ব্যবহার করে কালগতভাবে Modernism-এর পরবর্তী ধাপকে বুঝানো হয়েছে। যা হোক, উত্তর আধুনিকতা বলতে বুঝায় সেই অবক্ষয় বা স্বেচ্চাচারিতা থেকে উত্তরণের প্রয়াসকে, যে অবক্ষয় বা স্বেচ্ছাচারিতা দোর্দণ্ড প্রতাপবান আধুনিকতার আস্তাকুড়ে জন্ম লাভ করেছে। উত্তর আধুনিকদের মতে, আমরা ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছি আধুনিকতার কারণে। অবশ্য কোনো কোনো মহল, যেমন দৃষ্টান্তবাদীরা, এমন কিছু মনে করেন না। তাদের মতে, অবয় বিভিন্ন কারণে আসতে পারে, কিন্তু এর জন্য কেবল আধুনিকতাকে দোষারোপ করা যায় না। যদি করা হয়, তবে পরোভাবে যুক্তিবাদিতা, ধর্মনিরপেতা ইত্যাদির মতোন আধুনিক আলোককে ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে ফেলা হয়। উত্তর আধুনিকরা আধুনিক-পূর্ব সময়ের মিথ, উপকথা, লোকবিশ্বাস, ধর্মবিশ্বাস, কৃষ্ণ, হাছন, লালন ইত্যাদিকে সামনে রেখে পুনর্চর্চায় ব্রতী হতে সবাইকে আহ্বান করে।
তথ্যসূত্র
- বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থপ্রতীম। পোস্টমডার্নভাবনা ও অন্যান্য। কলকাতা: র্যাডিক্যাল ইম্প্রেশন, দ্বিতীয় সংস্করণ ২০০৭।
- রহমান, জিল্লুর। উত্তর আধুনিকতা : এ সবুজ করুণ ডাঙ্গায়। চট্টগ্রাম: লিরিক, ২০০১।
- তাপস, সবুজ। দৃষ্টান্তবাদী দৃষ্টিতে কবিতার সৌন্দর্যোপভোগযাত্রা। চট্টগ্রাম: প্রত্যালীঢ়, ২০০৯।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |