প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Eaqub53 (আলোচনা | অবদান)
Eaqub53 (আলোচনা | অবদান)
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:


==কাঠামো==
==কাঠামো==
নিজস্ব অবকাঠামো সংস্থাটি গঠিত হয়েছে। মহাপরিচালক হিসেবে রয়েছেন একজন লেফটেন্যান্ট জেনারেল। তিনি সাতজন পরিচালক নিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিংবা সমপদের অধিকারী হয়ে থাকেন।
নিজস্ব অবকাঠামো সংস্থাটি গঠিত হয়েছে। মহাপরিচালক হিসেবে রয়েছেন একজন মেজর জেনারেল। তিনি সাতজন পরিচালক নিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিংবা সমপদের অধিকারী হয়ে থাকেন।


==প্রধাণ কার্যালয়==
==প্রধাণ কার্যালয়==

০৭:৪৫, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স
বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকের সিল
বাংলাদেশ আর্মির পতাকা
সংস্থার রূপরেখা
গঠিত১৯৭২
সদর দপ্তরঢাকা, বাংলাদেশ
সংস্থা নির্বাহী
  • এম ডি আকবর হোসেন, মেজর জেনারেল
মূল সংস্থাবাংলাদেশ সরকার

ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স সংক্ষেপে ডিজিএফআই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা। এনএসআই ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের সাথে এই সংস্থা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

ইতিহাস

১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট লেঃ জেনারেল জিয়াউর রহমান ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠিত করেন। প্রথমে এই সংস্থার নাম ডিরেক্টরেট অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) করা হয়। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক।

কাঠামো

নিজস্ব অবকাঠামো সংস্থাটি গঠিত হয়েছে। মহাপরিচালক হিসেবে রয়েছেন একজন মেজর জেনারেল। তিনি সাতজন পরিচালক নিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিংবা সমপদের অধিকারী হয়ে থাকেন।

প্রধাণ কার্যালয়

ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স(ডিজিএফআই) এর প্রধাণ কার্যালয় হল ঢাকা সেনানিবাস।