কার্লোস তেবেস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪৬ নং লাইন: ৪৬ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার]]
[[বিষয়শ্রেণী:আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার]]
[[বিষয়শ্রেণী:ফুটবল ফরোয়ার্ড]]
[[বিষয়শ্রেণী:বোকা জুনিয়র্স ফুটবলার]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রিমেরা দিভিশন আর্জেন্টিনা খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড এফসি খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:ম্যানচেস্টার সিটি খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:প্রিমিয়ার লীগ খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:জুভেন্টাস এফসি খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:সিরি এ খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৪ কোপা আমেরিকার খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৭ কোপা আমেরিকার খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০১১ কোপা আমেরিকার খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার]]
[[বিষয়শ্রেণী:ফুটবলে অলিম্পিক পদকপ্রাপ্ত]]

২২:০০, ১১ জুলাই ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কার্লোস তেবেস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম কার্লোস আলবের্তো তেবেস
উচ্চতা ১.৭০ মিটার (৫ ফুট ৭ ইঞ্চি)
মাঠে অবস্থান স্ট্রাইকার
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
জার্সি নম্বর ৩২
যুব পর্যায়
১৯৯২-১৯৯৬
১৯৯৭-২০০১
অল বয়েজ
বোকা জুনিয়র্স
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
২০০১-২০০৪
২০০৫-২০০৬
২০০৬-২০০৭
২০০৭-
বোকা জুনিয়র্স
করিন্থিয়ান্স
ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
৭৫ (২৫)
৩৮ (২৫)
২৬ 0(৭)
১৬ 0(৭)
জাতীয় দল
২০০৪- আর্জেন্টিনা ৩৫ 0(৭)
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং 09:55, 17 December 2007 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক।
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা 11:20, 5 July 2007 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

কার্লোস আলবের্তো তেবেস (স্পেনীয় ভাষায়: Carlos Alberto Tévez) (জন্ম ৫ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪, বুয়েনোস আইরেস) একজন আর্জেন্টিনীয় ফুটবল খেলোয়াড় যিনি আর্জেন্টিনার সবচেয়ে জনপ্রিয় দল বোকা জুনিয়র্সের পক্ষে তার পেশাদারী খেলোয়াড়ী জীবন শুরু করেছিলেন। এছাড়া তিনি ব্রাজিলের করিন্থিয়ান্স ও ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড ক্লাবে খেলেছেন। বর্তমানে তিনি মিডিয়া স্পোর্টস ইনভেস্টমেন্টস থেকে দুই বছরের জন্য ধারে লীগ চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাবে খেলে থাকেন।

তিনি আর্জেন্টিনা থেকে উঠে আসা বিশ্ব ফুটবলের উদীয়মান খেলোয়াড়দের মধ্যে অন্যতম। আর্জেন্টিনার সহযোগী খেলোয়াড় মেসির মত তাকেও নতুন মারাদোনা নামে ডাকা হত। দিয়েগো মারাদোনা একসময় তাকে আর্জেন্টিনার ২১ শতকের গুরু আখ্যা দিয়েছিলেন।[১] তেবেস পর পর তিন বার বছরের সেরা দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবলার-এর খেতাবটি জিতেছেন।

জীবনী

তেবেসের জন্মগত নাম কার্লোস আলবের্তো মার্তিনেস। তিনি বড় হয়েছিলেন ফুয়ের্তে আপাচে নামে একটি এলাকায়। এই অঞ্চলের নামেই তার ডাক নাম হয়েছে আপাচে। যখন অল বয়েজ ও বোকা জুনিয়র্সের মধ্যে তাকে নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয় তখন তার পিতা-মাতা তার নামের শেষে মায়ের নাম যোগ করেন।[২]

তেবেসের ডান কান থেকে গলা ও তার বুক পর্যন্ত পোড়া দাগ রয়েছে। তেবেস একসময় তার মায়ের রান্না ঘরে ঢুকে অসাবধানতাবশত নিজের গায়ের ওপর গরম পানি ঢেলে দিয়েছিলেন। এই ঘটনা যখন ঘটে তখন তার বয়স ছিল মাত্র দশ মাস। এর ফলে তার দেহে তৃতীয় মাত্রার পোড়া ক্ষতের সৃষ্টি করে এবং এর ফলে তাকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে প্রায় ২ মাস থাকতে হয়। বর্তমানে তার দেহে স্পষ্টভাবেই এই ক্ষতগুলো দেখা যায়। জুনিয়র ফুটবল ক্লাবে খেলার কারণে শুরুতে তেবেস এই ক্ষত চিহ্ন সারাননি। কিন্তু পরে যখন তিনি বোকা জুনিয়র্সে যোগদেন, তখন ক্লাবের পক্ষ থেকে তাকে প্লাস্টিক শল্য-চিকিৎসার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেন এই ক্ষতচিহ্ন তার অতীত ও বর্তমানের স্মৃতিচিহ্ন।[৩]

ক্লাব ক্যারিয়ার

বোকা জুনিয়র্স

করিন্থিয়ান্স

ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড

২০০৭ সালের দলবদল

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার

তথ্যসূত্র

  1. "The New Hammers"The Guardian2006-08-21  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. "Carlos Tevez: En All Boys era Carlos Martínez"Clarín2005-10-23  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  3. Player Profile: Carlos Tevez, www.lastkick.com, 28 October 2005, retrieved 6 June 2007.