জোন অব আর্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ r2.7.3) (Robot: Modifying ka:ჟან დ’არკი to ka:ჟანა დ’არკი |
CarsracBot (আলোচনা | অবদান) অ r2.7.2) (Robot: Modifying kk:Жанна Д' Арк to kk:Жанна д’Арк |
||
৯৫ নং লাইন: | ৯৫ নং লাইন: | ||
[[jv:Jeanne d'Arc]] |
[[jv:Jeanne d'Arc]] |
||
[[ka:ჟანა დ’არკი]] |
[[ka:ჟანა დ’არკი]] |
||
[[kk:Жанна |
[[kk:Жанна д’Арк]] |
||
[[kn:ಜೋನ್ ಆಫ್ ಆರ್ಕ್]] |
[[kn:ಜೋನ್ ಆಫ್ ಆರ್ಕ್]] |
||
[[ko:잔 다르크]] |
[[ko:잔 다르크]] |
০৫:০১, ৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
Saint Joan of Arc (Jeanne d'Arc) | |
---|---|
Virgin | |
জন্ম | circa January 6, 1412 Domrémy, Duchy of Lorraine,France |
মৃত্যু | মে ৩০, ১৪৩১ Rouen, Normandy, France |
শ্রদ্ধাজ্ঞাপন | Roman Catholic Church |
স্বর্গসুখ লাভ | April 18, 1909, Notre Dame Cathedral , Pius X কর্তৃক |
সিদ্ধ ঘোষণা | May 16, 1920, St. Peter's Basilica, Rome , Benedict XV কর্তৃক |
উৎসব | May 30 |
বৈশিষ্ট্যাবলী | Virgin |
এর রক্ষাকর্তা | France; martyrs; captives; militants; people ridiculed for their piety; prisoners; rape victims(though she was not raped); soldiers; Women Appointed for Voluntary Emergency Service; Women's Army Corps |
জোন অফ আর্ক (জানুয়ারি ৬, ১৪১২ – মে ৩০, ১৪৩১) পরাধীন ফ্রান্সের মুক্তিদাত্রী বীরকন্যা এবং রূপকথাতুল্য এক নেত্রী। জান্ দার্ক(Jeanne ď Arc), যিনি ইংরেজিতে Joan Of Arc নামে পরিচিত। ইংরেজদের সঙ্গে সতবর্ষব্যাপী যুদ্ধের(১৩৩৭-১৪৫৩) সময় তিনি ফ্রান্সের সৈন্যবাহিনীকে নেতৃত্ব দেন। তাঁর স্মরণে ফ্রান্সে অনেক স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে।
জন্ম
মিউজ নদীর তীরে দঁরেমি গ্রামের এক সাধারণ কৃষক পরিবারে ১৪৪২ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ফ্রান্স তখন ইংরেজদের শাসনাধীন ছিল। ইংল্যান্ডের রাজা পঞ্চম হেনরির(১৩৮৭-১৪২২) পুত্র ষষ্ঠ হেনরি(১৪২১-১৪৭১) ফ্রান্সের সিংহাসনে আরোহন করলে ফ্রান্সের রাজা সপ্তম চার্লস পালিয়ে যান।
দৈববাণী শোনা এবং রাজার সাথে সাক্ষাৎ
জোন লেখাপড়া জানতেন না। কথিত আছে, মাত্র তের বছর বয়সে মাঠে ভেড়ার পাল চরাবার সময় তিনি দৈববাণী শুনতে পান যে তাঁকে মাতৃভূমির স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার ও ফ্রান্সের প্রকৃত রাজাকে ক্ষমতায় পূনর্বহাল করার জন্য প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে। এই দৈববানী তাঁর জীবনকে আমূল পালটে দায়।
এর পর জোন অনেক চেষ্টা করে ফ্রান্সের পলাতক রাজা সপ্তম চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন এবং দেশের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের জন্য তাঁর কাছে সৈন্য প্রার্থনা করেন। রাজা প্রথমে অবজ্ঞা প্রদর্শন করলেও যাজক সম্প্রদায়ের পরামর্শে জোনকে সৈন্যসাহাহ্য দিতে সম্মত হন।
জোনের অভিযান
জোন সাদা পোশাক পরিধান করে একটি সাদা ঘোড়ায় চড়ে পঞ্চক্রুশধারী তরবারি হাতে ৪০০০ সৈন্য নিয়ে ১৪২৯ সালের ২৮শে এপ্রিল অবরুদ্ধ নগরী অরলেয়াঁয় প্রবেশ করেন। প্রথম আক্রমণেই তাঁরা জয়লাভ করেন এবং এরপর তাঁদের একের পর এক সাফল্য আসতে থাকে। কিছুদিনের মধ্যেই তাঁরা ইংরেজ সৈন্যদের কবল থেকে তুরেলবুরুজ শহর উদ্ধার করেন। এর পর পাতে'র যুদ্ধেও ইংরেজরা পরাজিত হয়। জুন মাসে জোন তার সৈন্যবাহিনী নিয়ে শত্রুদের ব্যূহ ভেদ করে রীইঁ(Reims) নগরী অধিকার করেন। এরপর ১৬ই জুলাই সপ্তম চার্লস ফ্রান্সের রাজা হিসেবে আবার সিংহাসনে অভিষিক্ত হন এবং এভাবে জোন ফ্রান্সকে স্বাধীনতার পথে এগিয়ে দেন।
জোনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও হত্যা
ফ্রান্সের স্বাধীনতার পর ইংরেজরা জোনকে জব্দ করার ফন্দি আঁটতে থাকে। কঁপিঞ্যান্(Compiègne) শহরের বহির্ভাগে শত্রুসৈন্যদের ওপর আক্রমণকালে ফ্রান্সের রাজনৈতিক দল বার্গেন্ডি-কর্মীদের বিস্বাসঘাতকতার সুযোগ নিয়ে ইংরেজরা জোনকে আটক করতে সক্ষম হয়। তারপর এক ইংরেজ পাদ্রির অধীনে তাঁর বিচারকাজ চলে। বিচারে তাঁর কার্যকলাপকে প্রচলিত ধর্মমতের বিরোধী আখ্যা দিয়ে তাঁকে 'ডাইনি' সাব্যস্ত করা হয়। আইনে এর শাস্তির বিধান ছিল জীবন্ত পুড়িয়ে মারা। এই রায় অনুসারে জোনকেও তাই ১৪৩১ খ্রিষ্টাব্দে জীবন্ত পূড়িয়ে মারা হয়। তাঁর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর ফরাসিরা চিরতরে ফ্রান্সে ইংরেজদের সকল অধিকার ও চিহ্ন মুছে দেয়ার প্রয়াস পায়।
টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA