হিউম্যান রাইটস ওয়াচ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
EmausBot (আলোচনা | অবদান)
EmausBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.2+) (বট যোগ করছে: sah:Human Rights Watch
৯৭ নং লাইন: ৯৭ নং লাইন:
[[ro:Human Rights Watch]]
[[ro:Human Rights Watch]]
[[ru:Хьюман Райтс Вотч]]
[[ru:Хьюман Райтс Вотч]]
[[sah:Human Rights Watch]]
[[sh:Human Rights Watch]]
[[sh:Human Rights Watch]]
[[simple:Human Rights Watch]]
[[simple:Human Rights Watch]]

১০:৪৬, ৫ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৭৮
ধরনঅ-লাভজনক বেসরকারী সংস্থা
আলোকপাতমানব অধিকার কর্মকাণ্ড (সক্রিয়করণ)
অবস্থান
এলাকাগত সেবা
বিশ্বব্যাপী
মূল ব্যক্তিত্ব
ওয়েবসাইটহিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ.অর্গ
প্রাক্তন নাম
হেলসিংকী ওয়াচ

হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ (ইংরেজি: Human Rights Watch) আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেসরকারী ও অ-লাভজনক সংস্থা হিসেবে মানবাধিকার বিষয়ে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। সংস্থাটির প্রধান কাজ হচ্ছে - মানব অধিকার বিষয়ে গবেষণা, পরামর্শ ও সমর্থন প্রদান করা। এর প্রধান কার্যালয় বা সদর দফতর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে অবস্থিত।

ইতিহাস

১৯৭৮ সালে একটি বেসরকারী আমেরিকান প্রতিষ্ঠান হিসেবে হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শুরুতে এর নাম ছিল হেলসিংকী ওয়াচ। হেলসিংকী সম্মেলনে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন ও তার মিত্র রাষ্ট্রগুলোয় সংঘটিত গুরুতর অভিযোগসমূহ তদারকী করার বিষয়ে হেলসিংকী ওয়াচের জন্ম হয়।[১]

আমেরিকাস ওয়াচ মধ্য আমেরিকায় রক্তাক্ত গৃহযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ১৯৮১ সালে গঠন করা হয়েছিল। মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক অনুসন্ধান ও কাজ করতে গিয়ে দেখতে পায় যে, শুধুমাত্র ক্ষমতাসীন সরকারই যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ভঙ্গ করেছে তা নয়; সরকারের পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধী বিদ্রোহী দলগুলোও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ভঙ্গ করেছে।

এশিয়া ওয়াচ (১৯৮৫), আফ্রিকা ওয়াচ (১৯৮৮) এবং মিডিল ইষ্ট ওয়াচ (১৯৮৯) একীভূত হয়ে 'দি ওয়াচ কমিটি' নামে পরিচিত। ১৯৮৮ সালে সকল কমিটি একত্রিত হয়ে পরবর্তীকালে 'হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ' নামে পরিচিতি পেয়েছে।

ব্যয় নির্বাহ

জুন, ২০১১ সালের হিসাব অনুযায়ী সংস্থাটির বার্ষিক ব্যয় সর্বমোট $৫০.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে।[২]

ওপেন সোসাইটি ইন্সটিটিউটের সভাপতি জর্জ সোরোজ হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচের প্রধান দাতাগোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত। তারা সংস্থাটির মোট বাজেট $১২৮ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে $১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দান করে মূখ্য ভূমিকা পালন করছে।[৩] তারা এ দান আগামী দশ বছরে বার্ষিক $১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হিসেবে বার্ষিকী আকারে প্র্রদান করবে।উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগে অবৈধ প্যারামিটার

কর্মকাণ্ড

হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নির্যাতিত-নিপীড়িত লেখকদের রক্ষার্থে তাদের লিখিত প্রবন্ধ-রচনাগুলোকে প্রকাশের জন্য আর্থিক সহযোগিতাও করেছিল।

প্রতি বছর এ সংগঠনের উদ্যোগে হিউম্যান রাইটস্‌ ডিফেন্ডার এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। মানবাধিকার সংক্রান্ত বিষয়ে পথ-প্রদর্শক এবং সাহসী ভূমিকার অধিকারী ব্যক্তিত্বকে এ পদক দেয়া হয়। পদক বিজয়ী ব্যক্তি পরবর্তীকালে হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচের সাথে মানবাধিকার সংক্রান্ত বিষয়ে একযোগে কাজ করার মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকেন।

কার্য্যালয়

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। এছাড়াও, বিশ্বের অনেক স্থানে এর শাখা রয়েছে। তন্মধ্যে - বার্লিন, বৈরুত, ব্রাসেলস্‌, শিকাগো, জেনেভা, জোহানেসবার্গ, লন্ডন, লসএঞ্জেলেস, মস্কো, প্যারিস, স্যান ফ্রান্সিসকো, টোকিও, টরোন্টো এবং ওয়াশিংটন অন্যতম।[৪]

১৯৯৩ সাল থেকে কেনেথ রথ হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৮১ সালে পোল্যান্ডে সামরিক আইনজারী ঘোষণার পর তদন্ত কার্য পরিচালনা করেছিলেন। তারপর তিনি হাইতির দিকে দৃষ্টি দেন।

তথ্যসূত্র

  1. "Our History"। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-২৩ 
  2. "Financial Statements, Year Ended June 30, 2011" (পিডিএফ)। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-২৬ 
  3. See page 16 for the Open Society Foundation's contribution
  4. "Frequently Asked Questions"। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-২৩ 

বহিঃসংযোগ