সিরাজুল ইসলাম (বীর প্রতীক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasive (আলোচনা | অবদান)
Hasive (আলোচনা | অবদান)
৩৫ নং লাইন: ৩৫ নং লাইন:


==কর্মজীবন==
==কর্মজীবন==
সিরাজুল ইসলাম চাকরি করতেন [[পাকিস্তান]] সেনাবাহিনীর প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। [[১৯৭১]] সালে এ রেজিমেন্টের অবস্থান ছিল [[যশোর জেলা|যশোর]] সেনানিবাসে। [[মুক্তিযুদ্ধ]] শুরু হলে ঝাঁপিয়ে পড়েন যুদ্ধে। প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়ার পর [[ভারত|ভারতে]] যান। সেখানে পুনরায় সংগঠিত হয়ে ‘জেড’ ফোর্সে অন্তর্ভুক্ত হন।



==মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা==
==মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা==

১০:০১, ১৭ নভেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সিরাজুল ইসলাম
মৃত্যু১৯৭১
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
পরিচিতির কারণবীর প্রতীক

শহীদ সিরাজুল ইসলাম (জন্ম: অজানা - মৃত্যু: ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে। [১]

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

শহীদ সিরাজুল ইসলামের পৈতৃক বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার সদর উপজেলার সাগাননা গ্রামে। তিনি মা-বাবার একমাত্র পুত্রসন্তান ও অবিবাহিত ছিলেন। তাঁর বাবার নাম আবদুর রহমান বেপারি এবং মায়ের নাম আফিয়া খাতুন।

কর্মজীবন

সিরাজুল ইসলাম চাকরি করতেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। ১৯৭১ সালে এ রেজিমেন্টের অবস্থান ছিল যশোর সেনানিবাসে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ঝাঁপিয়ে পড়েন যুদ্ধে। প্রতিরোধযুদ্ধে অংশ নেওয়ার পর ভারতে যান। সেখানে পুনরায় সংগঠিত হয়ে ‘জেড’ ফোর্সে অন্তর্ভুক্ত হন।

মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা

পুরস্কার ও সম্মাননা

তথ্যসূত্র