হাওয়ার্ড কার্টার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
সংশোধন
২৭ নং লাইন: ২৭ নং লাইন:
|signature =
|signature =
}}
}}
'''হাওয়ার্ড কার্টার''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষায়]]: Howard Carter) (জন্ম: ৯ই মে, ১৮৭৪ - মৃত্যু: ২রা মার্চ, ১৯৩৯) ছিলেন একজন ইংরেজ [[প্রত্নতত্ত্ববিদ]] এবং [[মিশরতত্ত্ববিদ]]। তিনি খ্রিস্টপূর্ব ১৪শ বছর আগের [[ফারাও]] [[তুতানখামেন|তুতানখামেনের]] সমাধির আবিষ্কারক হিসেবে সুপরিচিত।
'''হাওয়ার্ড কার্টার''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষায়]]: Howard Carter) (জন্ম: ৯ই মে, ১৮৭৪ - মৃত্যু: ২রা মার্চ, ১৯৩৯) ছিলেন একজন ইংরেজ [[প্রত্নতত্ত্ব|প্রত্নতত্ত্ববিদ]] এবং [[মিশরতত্ত্ববিদ]]। তিনি খ্রিস্টপূর্ব ১৪শ বছর আগের [[ফারাও]] [[তুতানখামেন|তুতানখামেনের]] সমাধির আবিষ্কারক হিসেবে সুপরিচিত।


== প্রাথমিক জীবন ==
== প্রাথমিক জীবন ==

১৩:০৫, ২২ জুলাই ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হাওয়ার্ড কার্টার
হাওয়ার্ড কার্টার
জন্ম(১৮৭৪-০৫-০৯)৯ মে ১৮৭৪
মৃত্যু২ মার্চ ১৯৩৯(1939-03-02) (বয়স ৬৪)
জাতীয়তা যুক্তরাজ্য
পরিচিতির কারণতুতানখামেনের সমাধি আবিষ্কার
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রপ্রত্নতত্ত্ব এবং মিশরতত্ত্ববিদ

হাওয়ার্ড কার্টার (ইংরেজি ভাষায়: Howard Carter) (জন্ম: ৯ই মে, ১৮৭৪ - মৃত্যু: ২রা মার্চ, ১৯৩৯) ছিলেন একজন ইংরেজ প্রত্নতত্ত্ববিদ এবং মিশরতত্ত্ববিদ। তিনি খ্রিস্টপূর্ব ১৪শ বছর আগের ফারাও তুতানখামেনের সমাধির আবিষ্কারক হিসেবে সুপরিচিত।

প্রাথমিক জীবন

কার্টার ৯ই মে, ১৮৭৪ সালে লন্ডনের কেনসিংটন এলাকায় একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম স্যামুয়েল জন কার্টার, একজন চিত্রশিল্পী এবং মাতার নাম মার্থা জয়েস (স্যান্ডস) কার্টার। তাঁর পিতা একজন প্রতিভাবান চিত্রশিল্পী ছিলেন, যিনি ইলাস্ট্রেটেড লন্ডন নিউজসে কাজ করতেন। তাঁর পিতা তাকে প্রশিক্ষণ দেন এবং তার শিল্পীসুলভ প্রতিভা বিকাশ ঘটান।

তিনি তার শৈশব অনেকটা সময় সোয়াফহামের নরফোক বাজার শহরে (সম্ভবত স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে) অতিবাহিত করেন।[১]

কর্মজীবন

তিনি তার পিতার মাধ্যমে পাশ্ববর্তী শহরে বসবাসকারী ইংল্যান্ডের মিশরীয় পুরাতত্ত্বের বড় সংগ্রাহক ব্যারন "উইলিয়াম অ্যামহোর্স্ট টিসেন-অ্যামহার্স্ট" সাথে পরিচয় হন। সেখান থেকে তার মিশরীয় সভ্যতার প্রতি ভালবাসা শুরু হয়। ব্যারন তরুণ কার্টারকে মিশরতত্ত্ববিদ পার্সি এডওয়ার্ড নিউবেরি সাথে পরিচয় করিয়ে দেন।

১৮৯১ সালে নিউবেরি ব্রিটিশ মিউজিয়ামের একটি অভিযানে মধ্য রাজত্বের বেনি হাসানের সমাধির খনন এবং নথিপত্রের করার সহায়তার জন্য তাকে নকশাকার হিসেবে সাথে করে মিশরে নিয়ে যায়। সেখানে কার্টারের কাজ ছিল সমাধি এবং অন্যান্য প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিসের জল রং এর ছবি আঁকা। মিশরে এসে তিনি স্যার উইলিয়াম ম্যাথু ফ্লিন্ডার্স পেত্রির সাথে পরিচয় হন। যদিও ১৭ বছর বয়স কার্টার সমাধির চিত্রের কপির পদ্ধতি উন্নত করেন।

১৮৯২ সালে তিনি "ফ্লিন্ডার্স পেত্রি" এর অভিভাবকতা অধীনে এক সিজনের জন্য ফেরাও আখেনাতেনের প্রতিষ্ঠিত রাজধানী আমারনাতে কাজ করেন। ১৮৯৪ থেকে ১৮৯৯ সাল পর্যন্ত তিনি দেইর এল-বাহারিতে এদুয়ার নাভিল সাথে কাজ করেন, যেখানে তিনি হাতশেপসুতর মন্দিরের দেয়ালে রিলিফসমূহ নথিভুক্ত করেন। ১৮৯৯ সালে, কার্টার প্রথম সুপ্রীম কাউন্সিল অফ অ্যান্টিকোয়টিস (এসসিএ) প্রধান পরিদর্শক হিসেবে নিযুক্ত হন।

১৯০৪ সালে নিম্ন মিশরে পরিদর্শকমন্ডলীতে বদলি হওয়ার আগে তিনি থিবেসে (লাক্সর রূপে পরিচিত) কিছু সংখ্যা পরিদর্শিত কাজ করেন। ১৯০৫ সালে তিনি মিশরীয় সাইট রক্ষিবাহিনী এবং এক দল ফরাসি পর্যটকদের সাথে মারামারিতে (সাক্কারা অ্যাফেয়ার নামে পরিচিত) তিনি মিশরীয়দের পহ্ম নেন, পরে তিনি সুপ্রীম কাউন্সিল অফ অ্যান্টিকোয়টিস থেকে পদত্যাগ করেন।[২]

তথ্যসূত্র

  1. সোয়াফহাম জাদুঘর সংগৃহীত হয়েছে ২০শে মে ২০১২।
  2. James, T. G. H. Howard Carter, I.B. Tauris Publishers, Revised edition 2006, ISBN:978-1845112585, chapter "Saqqara Affair"[অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Persondata