হারুন আহমেদ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→কর্মজীবন: তথ্য |
|||
৩৫ নং লাইন: | ৩৫ নং লাইন: | ||
==কর্মজীবন== |
==কর্মজীবন== |
||
[[পাকিস্তান]] সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন হিসেবে হারুন আহমেদ চৌধুরী প্রেষণে [[বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ|ইপিআরে]] ছিলেন। [[১৯৭১]] সালে কর্মরত ছিলেন [[চট্টগ্রাম]] ইপিআর সেক্টরের অধীন ১৭ নম্বর উইংয়ের সহ-উইং কমান্ডার হিসেবে। [[মার্চ ২৫|২৫ মার্চ]] রাতেই ১৭ উইংয়ে কর্মরত বাঙালি ইপিআর সদস্যরা তাঁর নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে কালুরঘাটে সমবেত হন। কালুরঘাট যুদ্ধে আহত হারুন আহমেদ চৌধুরীকে প্রথমে পটিয়ায়, পরে [[কক্সবাজার জেলা|কক্সবাজার জেলার]] উখিয়াতে নেওয়া হয়। এর পর তিনি মিয়ানমারে যান। মক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে ১ নম্বর সেক্টরে যোগ দেন। |
|||
==মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা== |
==মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা== |
০৯:০৫, ২৩ জুন ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
হারুন আহমেদ চৌধুরী | |
---|---|
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পরিচিতির কারণ | বীর উত্তম |
হারুন আহমেদ চৌধুরী (জন্ম: অজানা) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম খেতাব প্রদান করে। [১]
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
হারুন আহমেদ চৌধুরীর জন্ম সিলেট জেলায়। তাঁর বাবার নাম আবদুস সোবহান চৌধুরী এবং মায়ের নাম জাহানারা বেগম চৌধুরী। তাঁর স্ত্রীর নাম নিঘাত হারুন। তাঁদের দুই মেয়ে।
কর্মজীবন
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন হিসেবে হারুন আহমেদ চৌধুরী প্রেষণে ইপিআরে ছিলেন। ১৯৭১ সালে কর্মরত ছিলেন চট্টগ্রাম ইপিআর সেক্টরের অধীন ১৭ নম্বর উইংয়ের সহ-উইং কমান্ডার হিসেবে। ২৫ মার্চ রাতেই ১৭ উইংয়ে কর্মরত বাঙালি ইপিআর সদস্যরা তাঁর নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে কালুরঘাটে সমবেত হন। কালুরঘাট যুদ্ধে আহত হারুন আহমেদ চৌধুরীকে প্রথমে পটিয়ায়, পরে কক্সবাজার জেলার উখিয়াতে নেওয়া হয়। এর পর তিনি মিয়ানমারে যান। মক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে ১ নম্বর সেক্টরে যোগ দেন।