রাষ্ট্রপতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:


[[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] [[ইলেক্ট্রোরাল কলেজ|ইলেক্ট্রোরাল কলেজে]] ভোটারদের পছন্দের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। যুক্তরাষ্ট্রের [[অঙ্গরাজ্য|অঙ্গরাজ্যসমূহে]] ভোটারদের পছন্দসই [[প্রার্থী]] বা [[ইলেক্টর|ইলেক্টরের]] জয়লাভের উপর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে থাকেন। তবে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মোট [[ভোট]] প্রাপ্তির উপর প্রেসিডেন্টের নির্বাচন নির্ভরশীল নয় যা ১৮২৪, ১৮৭৬, ১৮৮৮ এবং ২০০০ সালের নির্বাচনের ফলাফলে প্রভাব ফেলেছিল।
[[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] [[ইলেক্ট্রোরাল কলেজ|ইলেক্ট্রোরাল কলেজে]] ভোটারদের পছন্দের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। যুক্তরাষ্ট্রের [[অঙ্গরাজ্য|অঙ্গরাজ্যসমূহে]] ভোটারদের পছন্দসই [[প্রার্থী]] বা [[ইলেক্টর|ইলেক্টরের]] জয়লাভের উপর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে থাকেন। তবে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মোট [[ভোট]] প্রাপ্তির উপর প্রেসিডেন্টের নির্বাচন নির্ভরশীল নয় যা ১৮২৪, ১৮৭৬, ১৮৮৮ এবং ২০০০ সালের নির্বাচনের ফলাফলে প্রভাব ফেলেছিল।

[[ব্রাজিল|ব্রাজিলের]] প্রেসিডেন্ট সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে চার বছরের জন্য ক্ষমতাপ্রাপ্ত হন। তাঁকে মোট বৈধ ভোটের ৫০% পেতে হয়। যদি কোন প্রার্থী প্রয়োজনীয় ভোট প্রাপ্তিতে ব্যর্থ হন, তাহলে শীর্ষস্থানীয় দু'জন প্রার্থীকে পুণঃনির্বাচনে অংশ নিতে হয় ও সর্বোচ্চ ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন। একাধারে দু'বারের বেশী মেয়াদে তিনি নির্বাচিত হতে পারবেন না। তবে, মেয়াদ সংখ্যার কোন সীমারেখা নেই।
[[দক্ষিণ আমেরিকা|দক্ষিণ আমেরিকার]] অনেক দেশ, [[মধ্য আমেরিকা]] এবং [[আফ্রিকা|আফ্রিকার]] দেশগুলো এ পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে।


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১৮:০৭, ২৩ এপ্রিল ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রেসিডেন্ট বা রাষ্ট্রপতি (ইংরেজি ভাষায়ঃ President) নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি হিসেবে কোন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, শ্রমিক সংঘ, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা স্বাধীন দেশের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত কিংবা মনোনীত হয়ে থাকেন।

উৎপত্তিগতভাবে নেতৃত্বে আসীন হয়ে যিনি সভাপতিত্ব করেন তিনিই প্রেসিডেন্ট বা সভাপতি। ল্যাটিন শব্দ প্রেইজেস থেকে প্রেসিডেন্ট শব্দের উৎপত্তি। প্রকৃতপক্ষে যিনি কোন অনুষ্ঠান বা সভা পরিচালনা করেন তিনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে চিহ্নিত। কিন্তু বর্তমানে বিশ্বের অধিকাংশ দেশের রাষ্ট্রপ্রধানগণকে সম্মানজনক পদবীরূপে প্রেসিডেন্ট বা রাষ্ট্রপতি বলা হয়। সচরাচর অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বগণই নির্বাচনের মাধ্যমে কিংবা সাংবিধানিক গঠনতন্ত্র মোতাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়।

বাংলাদেশের সংবিধানের গঠনতন্ত্র মোতাবেক বর্তমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে জিল্লুর রহমান স্বীয় দায়িত্ব পালন করছেন।

রাষ্ট্রপ্রধান

সাধারণতঃ বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর সরকার ব্যবস্থায় প্রেসিডেন্ট নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্বাচিত হয়ে থাকেন কিংবা মনোনীত হয়ে থাকেন। কখনো কখনোবা তিনি পুণরায় নির্বাচিত বা মনোনীত হতে পারেন। পরবর্তীতে শপথগ্রহণপূর্বক নিজ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকেন তিনি। তিনি ব্যাপক ক্ষমতার অধিকারী হয়ে থাকেন। প্রধানমন্ত্রী কিংবা সরকার ভেঙ্গে দিতে পারেন, যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন, সংবিধানের উপর ভেটো প্রয়োগ করারও অধিকারী তিনি। অনেক দেশেই একজন প্রেসিডেন্ট দেশের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ প্রধান হয়ে থাকেন। তবে সবক্ষেত্রেই তাঁর এ ক্ষমতা সরকারের গঠনতন্ত্রের উপর নির্ভরশীল।

রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকার ব্যবস্থায় একজন প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রপ্রধান এবং সরকার প্রধান - উভয়ই হয়ে থাকেন। তিনি সরাসরি সরকারের বিভিন্ন শাখার প্রধান নির্বাহী।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইলেক্ট্রোরাল কলেজে ভোটারদের পছন্দের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্যসমূহে ভোটারদের পছন্দসই প্রার্থী বা ইলেক্টরের জয়লাভের উপর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে থাকেন। তবে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মোট ভোট প্রাপ্তির উপর প্রেসিডেন্টের নির্বাচন নির্ভরশীল নয় যা ১৮২৪, ১৮৭৬, ১৮৮৮ এবং ২০০০ সালের নির্বাচনের ফলাফলে প্রভাব ফেলেছিল।

ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে চার বছরের জন্য ক্ষমতাপ্রাপ্ত হন। তাঁকে মোট বৈধ ভোটের ৫০% পেতে হয়। যদি কোন প্রার্থী প্রয়োজনীয় ভোট প্রাপ্তিতে ব্যর্থ হন, তাহলে শীর্ষস্থানীয় দু'জন প্রার্থীকে পুণঃনির্বাচনে অংশ নিতে হয় ও সর্বোচ্চ ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন। একাধারে দু'বারের বেশী মেয়াদে তিনি নির্বাচিত হতে পারবেন না। তবে, মেয়াদ সংখ্যার কোন সীমারেখা নেই। দক্ষিণ আমেরিকার অনেক দেশ, মধ্য আমেরিকা এবং আফ্রিকার দেশগুলো এ পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে।

তথ্যসূত্র