উদ্ভিদবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দ্রিগ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
দ্রিগ (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:




উদ্ভিদবিজ্ঞান, বা উদ্ভিদ-জীববিদ্যা হচ্ছে জীববিজ্ঞানের একটি শাখা যা জীবন্ত উদ্ভিদের বিষয়ে বৈজ্ঞানিক [[নিরীক্ষণ]] সংক্রান্ত কাজ করে থাকে। ঐতিহ্যগতভাবে, উদ্ভিদবিজ্ঞান [[ছত্রাক]], [[শৈবাল]] এবং [[ভাইরাস]] নিয়েও কাজ করে । বৈজ্ঞানিক পরিমন্ডলের দিক থেকে বিচার করলে, উদ্ভিদবিজ্ঞান অনেকগুলো পরিমন্ডলে বিস্তৃত; যেমন- গঠন, বৃদ্ধি, প্রজনন, metabolism, ক্রমোন্নয়ন, রোগ, [[রাসায়নিক]] বৈশিষ্ট্য এবং [[বিবর্তন]]গত সম্পর্ক। নামকরণের ভিত্তিতে প্রাপ্ত গুচ্ছগুলোর প্রেক্ষিতে এই বিষয়গুলো আলোচিত হয়। বিজ্ঞানের প্রাচীন শাখাগুলোর একটি হল উদ্ভিদবিজ্ঞান। মানুষ যখন প্রাথমিক পর্যায়ে খাওয়ার উপযোগী, ঔষধগুণ সম্পন্ন এবং [[বিষাক্ত]] উদ্ভিদ চিহ্নিত করতে শুরু করে, তখন থেকেই উদ্ভিদবিজ্ঞানের সূচনা। বর্তমান সময়ে উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা ৫৫০,০০০ এরও বেশি প্রজাতির [[জীব|জীবন্ত প্রাণ]] নিয়ে গবেষণা করে চলেছেন।
উদ্ভিদবিজ্ঞান, বা উদ্ভিদ-জীববিদ্যা হচ্ছে জীববিজ্ঞানের একটি শাখা যা জীবন্ত উদ্ভিদের বিষয়ে বৈজ্ঞানিক [[নিরীক্ষণ]] সংক্রান্ত কাজ করে থাকে। ঐতিহ্যগতভাবে, উদ্ভিদবিজ্ঞান [[ছত্রাক]], [[শৈবাল]] এবং [[ভাইরাস]] নিয়েও কাজ করে । বৈজ্ঞানিক পরিমন্ডলের দিক থেকে বিচার করলে, উদ্ভিদবিজ্ঞান অনেকগুলো পরিমন্ডলে বিস্তৃত; যেমন- গঠন, বৃদ্ধি, প্রজনন, metabolism, ক্রমোন্নয়ন, রোগ, [[রাসায়নিক]] বৈশিষ্ট্য এবং [[বিবর্তন]]গত সম্পর্ক। [[শ্রেণীকরণবিদ্যা|শ্রেণীকরণের]] ভিত্তিতে প্রাপ্ত গুচ্ছগুলোর প্রেক্ষিতে এই বিষয়গুলো আলোচিত হয়। বিজ্ঞানের প্রাচীন শাখাগুলোর একটি হল উদ্ভিদবিজ্ঞান। মানুষ যখন প্রাথমিক পর্যায়ে খাওয়ার উপযোগী, ঔষধগুণ সম্পন্ন এবং [[বিষাক্ত]] উদ্ভিদ চিহ্নিত করতে শুরু করে, তখন থেকেই উদ্ভিদবিজ্ঞানের সূচনা। বর্তমান সময়ে উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা ৫৫০,০০০ এরও বেশি প্রজাতির [[জীব|জীবন্ত প্রাণ]] নিয়ে গবেষণা করে চলেছেন।
[[চিত্র:504px-Pinguiculagrandiflora1web.jpg|thumb|]]
[[চিত্র:504px-Pinguiculagrandiflora1web.jpg|thumb|]]


==উদ্ভিদবিজ্ঞানের কার্যক্ষেত্র এবং গুরুত্ব==
==উদ্ভিদবিজ্ঞানের কার্যক্ষেত্র এবং গুরুত্ব==
জীববিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাগুলোর মতই, উদ্ভিদজীবনকেও বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে নিরীক্ষা করা যেতে পারে; যেমন- [[অণুজীববিজ্ঞান]], [[জিনতত্ত্ব|জীনতাত্ত্বিক]] বা [[জৈব রসায়ন|জৈব রাসায়নিক]] ইত্যাদি। এই নিরীক্ষা চলে বিভিন্ন বিষয়, যেমন- [[অঙ্গাণু|কোষের অভ্যন্তরস্থ অংশসমূহ]], [[কোষ]], [[Tissue (biology)|টিস্যু]]/[[কলা (জীববিজ্ঞান)|কোষকলা]], ইত্যাদির নিরিখে।
জীববিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাগুলোর মতই, উদ্ভিদজীবনকেও বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে নিরীক্ষা করা যেতে পারে; যেমন- [[অণুজীববিজ্ঞান]], [[জিনতত্ত্ব|জীনতাত্ত্বিক]] বা [[জৈব রসায়ন|জৈব রাসায়নিক]] ইত্যাদি। এই নিরীক্ষা চলে বিভিন্ন বিষয়, যেমন- [[অঙ্গাণু|কোষের অভ্যন্তরস্থ অংশসমূহ]], [[কোষ]], [[Tissue (biology)|টিস্যু]]/[[কলা (জীববিজ্ঞান)|কোষকলা]], [[অঙ্গ]], একক, উদ্ভিদের সংখ্যা, গোষ্ঠী ইত্যাদির নিরিখে।

০০:৪০, ১২ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

"উদ্ভিদবিদ" পরিবর্তিত হয়ে আপনাকে এখানে নিয়ে এসেছে। যিনি উদ্ভিদবিজ্ঞান সংক্রান্ত কাজ করে থাকেন তাঁকে উদ্ভিদবিদ বা উদ্ভিদবিজ্ঞানী বলা হয়।


উদ্ভিদবিজ্ঞান, বা উদ্ভিদ-জীববিদ্যা হচ্ছে জীববিজ্ঞানের একটি শাখা যা জীবন্ত উদ্ভিদের বিষয়ে বৈজ্ঞানিক নিরীক্ষণ সংক্রান্ত কাজ করে থাকে। ঐতিহ্যগতভাবে, উদ্ভিদবিজ্ঞান ছত্রাক, শৈবাল এবং ভাইরাস নিয়েও কাজ করে । বৈজ্ঞানিক পরিমন্ডলের দিক থেকে বিচার করলে, উদ্ভিদবিজ্ঞান অনেকগুলো পরিমন্ডলে বিস্তৃত; যেমন- গঠন, বৃদ্ধি, প্রজনন, metabolism, ক্রমোন্নয়ন, রোগ, রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য এবং বিবর্তনগত সম্পর্ক। শ্রেণীকরণের ভিত্তিতে প্রাপ্ত গুচ্ছগুলোর প্রেক্ষিতে এই বিষয়গুলো আলোচিত হয়। বিজ্ঞানের প্রাচীন শাখাগুলোর একটি হল উদ্ভিদবিজ্ঞান। মানুষ যখন প্রাথমিক পর্যায়ে খাওয়ার উপযোগী, ঔষধগুণ সম্পন্ন এবং বিষাক্ত উদ্ভিদ চিহ্নিত করতে শুরু করে, তখন থেকেই উদ্ভিদবিজ্ঞানের সূচনা। বর্তমান সময়ে উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা ৫৫০,০০০ এরও বেশি প্রজাতির জীবন্ত প্রাণ নিয়ে গবেষণা করে চলেছেন।

চিত্র:504px-Pinguiculagrandiflora1web.jpg

উদ্ভিদবিজ্ঞানের কার্যক্ষেত্র এবং গুরুত্ব

জীববিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাগুলোর মতই, উদ্ভিদজীবনকেও বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে নিরীক্ষা করা যেতে পারে; যেমন- অণুজীববিজ্ঞান, জীনতাত্ত্বিক বা জৈব রাসায়নিক ইত্যাদি। এই নিরীক্ষা চলে বিভিন্ন বিষয়, যেমন- কোষের অভ্যন্তরস্থ অংশসমূহ, কোষ, টিস্যু/কোষকলা, অঙ্গ, একক, উদ্ভিদের সংখ্যা, গোষ্ঠী ইত্যাদির নিরিখে।