আজারবাইজান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
JhsBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.2+) (বট মুছে ফেলছে: ks:अजर्बैजान
Vagobot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.2) (বট যোগ করছে: ln:Azerbaïdjan
২২৭ নং লাইন: ২২৭ নং লাইন:
[[lij:Azerbaijan]]
[[lij:Azerbaijan]]
[[lmo:Azerbaigian]]
[[lmo:Azerbaigian]]
[[ln:Azerbaïdjan]]
[[lt:Azerbaidžanas]]
[[lt:Azerbaidžanas]]
[[ltg:Azerbaidžans]]
[[ltg:Azerbaidžans]]

১২:৪২, ১৭ নভেম্বর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রজাতন্ত্রী আজারবাইজান

Azərbaycan Respublikası
আজারবাইজানের জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
নীতিবাক্য: None
জাতীয় সঙ্গীত: Azərbaycan marşı
(আজারবাইজানের মার্চ)
আজারবাইজানের অবস্থান
রাজধানী
ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি
বাকু
সরকারি ভাষাAzerbaijani
সরকারপ্রজাতন্ত্র
• রাষ্ট্রপতি
ইলহাম আলিয়েভ
• প্রধানমন্ত্রী
আর্তুর রাসিজাদ
স্বাধীনতা লাভ 
• ঘোষিত
৩০শে আগস্ট, ১৯৯১
• আনুষ্ঠানিকভাবে
আজারবাইজান এসএসআর
• পানি (%)
১.৬%
জনসংখ্যা
• ২০০৯ আনুমানিক
৮,৮৩২,০০০[১] (৯১তম)
• ১৯৯৯ আদমশুমারি
৭,৯৫৩,৪৩৮
জিডিপি (পিপিপি)২০০৮ আনুমানিক
• মোট
$৭৪.৮৫৬ বিলিয়ন[২] (৭১তম)
• মাথাপিছু
$৮,৬৩৪[২] (৭০তম)
মানব উন্নয়ন সূচক (২০০৭)বৃদ্ধি ০.৭৮৭
ত্রুটি: মানব উন্নয়ন সূচক-এর মান অকার্যকর · ৮৬তম
মুদ্রাManat (AZN)
সময় অঞ্চলইউটিসি+৪
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি)
ইউটিসি+৫
কলিং কোড৯৯৪
আইএসও ৩১৬৬ কোডAZ
ইন্টারনেট টিএলডি.az

আজারবাইজান (আজারবাইজানি ভাষায়: Azərbaycan আজ়্যার্বায়জান্‌), সরকারী নাম আজারবাইজান প্রজাতন্ত্র (আজারবাইজানি ভাষায়: Azərbaycan Respublikası) পশ্চিম এশিয়ার একটি প্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্র। এটি কৃষ্ণ সাগরকাস্পিয়ান সাগরের মধ্যবর্তী স্থলযোটক দক্ষিণ ককেশাস অঞ্চলের সবচেয়ে পূর্বে অবস্থিত রাষ্ট্র। আয়তন ও জনসংখ্যার দিকে থেকে এটি ককেশীয় রাষ্ট্রগুলির মধ্যে বৃহত্তম। দেশটির উত্তরে রাশিয়া, পূর্বে কাস্পিয়ান সাগর, দক্ষিণে ইরান, পশ্চিমে আর্মেনিয়া, উত্তর-পশ্চিমে জর্জিয়া। এছাড়াও ছিটমহল নাখশিভানের মাধ্যমে তুরস্কের সাথে আজারবাইজানের একচিলতে সীমান্ত আছে। আর্মেনিয়ার পর্বতের একটি সরু সারি নাখশিভান ও আজারবাইজানকে পৃথক করেছে। আজারবাইজানের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে আর্মেনীয়-অধ্যুষিত এলাকা নাগোর্নো-কারাবাখের আনুগত্য বিতর্কিত। কাস্পিয়ান সাগরে অবস্থিত অনেকগুলি দ্বীপও আজারবাইজানের অন্তর্ভুক্ত। আজারবাইজানের রাষ্ট্রভাষা আজারবাইজানি। এখানে মূলত শিয়া মুসলিম ধর্মাবলম্বী আজেরি জাতির লোকদের বাস। কাস্পিয়ান সাগরতীরে অবস্থিত বন্দর শহর বাকু আজারবাইজানের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।

১৮শ১৯শ শতকে ককেশীয় এই দেশটি পর্যায়ক্রমে রুশ ও পারস্যদেশের শাসনাধীন ছিল। রুশ গৃহযুদ্ধকালীন সময়ে ১৯১৮ সালের ২৮শে মে তৎকালীন আজারবাইজানের উত্তর অংশটি একটি ইসলামী প্রজাতন্ত্র হিসেবে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। কিন্তু মাত্র ২ বছরের মাথায় ১৯২০ সালে বলশেভিক লাল সেনারা এটি আক্রমণ করে আবার রুশ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং ১৯২২ সালে দেশটি আন্তঃককেশীয় সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের অংশ হিসেবে সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৩৬ সালে আন্তঃককেশীয় সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রটি ভেঙে তিনটি আলাদা প্রজাতন্ত্র আজারবাইজান, জর্জিয়াআর্মেনিয়াতে ভেঙে দেওয়া হয়। তখন থেকেই আজারবাইজানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং নাগোর্নো-কারাবাখ এলাকার খ্রিস্টান আর্মেনীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত। নাগোর্নো-কারাবাখের জনগণ আর্মেনিয়ার সাথে একত্রিত হতে চায়। ১৯৯১ সালের ২০শে অক্টোবর আজারবাইজান স্বাধীনতা লাভ করলে এই দ্বন্দ্ব সশস্ত্র সংঘাতে রূপ নেয়। ফলে নতুনভাবে স্বাধীন দেশটির প্রথম বছরগুলি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা, অর্থনৈতিক অবনতি, এবং নাগোর্নো-কারাবাখের যুদ্ধে অতিবাহিত হয়। ১৯৯৪ সালের মে মাসে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর বিচ্ছিন্নতাবাদী আর্মেনীয়রা যুদ্ধে ক্ষান্ত দেয়। এখনও নাগোর্নো-কারাবাখ ও আরও ৭টি আজারবাইজানি জেলা আর্মেনীয়দের সামরিক নিয়ন্ত্রণে আছে। ১৯৯৫ সালে আজারবাইজানে প্রথম আইনসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং ঐ বছরই সোভিয়েত-উত্তর নতুন সংবিধান পাস করা হয়।

আজারবাইজানের বাকু তেলক্ষেত্রগুলি বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তেলক্ষেত্রগুলির মধ্যে অন্যতম। কিন্তু দুর্নীতি, সঙ্ঘবদ্ধ অপরাধ এবং দুর্বল সরকারের কারণে দেশটি খনিজ সম্পদ থেকে সম্ভাব্য মুনাফা অর্জনে বাধাগ্রস্ত হয়েছে।

রাজনীতি

প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ

ভূগোল

অর্থনীতি

জনসংখ্যা

সংস্কৃতি

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Department of Economic and Social Affairs Population Division (2009). "World Population Prospects, Table A.1" (.PDF). 2008 revision. United Nations. Retrieved on 2009-03-12.
  2. "Azerbaijan"। International Monetary Fund। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০১ 

বহিঃসংযোগ

সরকার
সংবাদ মিডিয়া
পর্যটন
সাধারণ তথ্য
অন্যান্য