একুশে টেলিভিশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) Infobox |
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) + |
||
৩০ নং লাইন: | ৩০ নং লাইন: | ||
| divisions = |
| divisions = |
||
| subsid = |
| subsid = |
||
| homepage = |
| homepage = {{URL|1=http://www.ekushey-tv.com/|2=ekushey-tv.com}} |
||
| footnotes = |
| footnotes = |
||
| intl = |
| intl = |
২০:১৬, ৪ নভেম্বর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
200px | |
শিল্প | সম্প্রচার |
---|---|
পূর্বসূরী | বেসরকারী টেলিভিশন সম্প্রচার |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৪ এপ্রিল ২০০০ |
সদরদপ্তর | , বাংলাদেশ |
অবস্থানের সংখ্যা | কাওরান বাজারের জাহাঙ্গীর টাওয়ার |
বাণিজ্য অঞ্চল | বিশ্বব্যাপী |
প্রধান ব্যক্তি | আব্দুস সালাম (চেয়ারম্যান) |
পরিষেবাসমূহ | টেলিভশন |
ওয়েবসাইট | ekushey-tv.com |
একুশে টেলিভশন বা ইটিভি (ইংরেজি ভাষায়: Ekushey Television বা ETV) বাংলাদেশের একটি বেসরকারী টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্র। ২০০০ সালের ১৪ই এপ্রিল এটি সম্প্রচার কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমদিকে এটি উন্সেমুক্সত টেরিষ্টোরিয়াল টিভি কেন্দ্র হিসেবে সম্প্রচার শুরু করে। টিভি চ্যানেলটির খবরে নতুনত্ব থাকার কারণে জনপ্রিয়তা লাভ করে। শুরুতে টিভি চ্যানেলটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন সাইমন ড্রিং এবং বার্তা সম্পাদক ছিলেন মিশুক মুনীর।[১] টিভি সাংবাদিক হিসেবে জ ই মামুন, মুন্নী সাহা, সামিয়া জামান, সামিয়া রহমান প্রমুখ জনপ্রিয়তা অর্জন লাভ করেন।
২০০২ সালের ২৯শে অগাস্ট টিভি কেন্দ্রটি সম্প্রচার আইন লংঘনজনিত মামলাতে বন্ধ করে দেয়া হয়। পরবর্তীতে ২০০৫ সালের ১৪ই এপ্রিল পুণরায় সম্প্রচারের অনুমতি লাভ করলেও উন্মুক্ত সম্প্রচার ক্ষমতা বিলোপ করা হয়। ২০০৭ সালের ২৯শে মার্চ থেকে টিভি কেন্দ্রটি বর্তমান পূর্ণাঙ্গ সম্প্রচার করছে।[২] টেলিভিশন চ্যানেলটির বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ও অনুষ্ঠান পরিচালক আতিকুল ইসলাম খান।[৩]
সদর দপ্তর
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কাওরান বাজারের জাহাঙ্গীর টাওয়ারে এর সদর দপ্তর ও ষ্টুডিও অবস্থিত।
অনুষ্ঠানসমূহ
- টক শো: একুশের রাত
- লাইভ কনসার্ট
- ছোটদের খবর: মুক্ত খবর
- খবর
- খবর বিশ্লেষণ: দেশ জুড়ে, ক্রাইম ওয়াচ
- বিশেষায়িত টক শো: শেয়ারবাজার, শিশু স্বাস্থ্য, একুশের দুপুর
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |