জালৎস্বুর্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Anwarchoton (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
চিত্র |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{unref|date=অক্টোবর ২০১১}} |
{{unref|date=অক্টোবর ২০১১}} |
||
{{wikify|date=অক্টোবর ২০১১}} |
{{wikify|date=অক্টোবর ২০১১}} |
||
'''সলজবুর্গ''' |
'''সলজবুর্গ'''(ইংরেজি:Salzburg) অষ্ট্রিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহর এবং সলজবুর্গ ফেডারেল এস্টেট এর রাজধানী। সলজবুর্গ এর “পুরোনো শহর” আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত এর বারোক স্থাপত্যের জন্য এবং আল্পস এর উত্তরের সবচেয়ে সংরক্ষিত জায়গা। ১৯৯৭ সাল থেকে এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। সলজবুর্গ ১৮-শতকের বিখ্যাত মিউজিক কম্পোসার উলফগ্যাং আমেদিউস মোজার্ট এর জন্মস্থান। সলজবুর্গ প্রদেশের রাজধানী শহরে ৩ টি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। যেখানে প্রচুর ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা করে যারা এই এলাকার চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টি এখানকার সাংকৃতিক কর্মকান্ডের অংস হিসেবে কাজ করে। |
||
{{wide image|Salzburg Altstadt Panorama.jpg|1800px|সলজবুর্গের প্যনোরামা}} |
|||
{{wide image|Salzburg-Panorama-MGD.jpg|1800px|হোহেনসলজবুর্গ দুর্গ থেকেসলজবুর্গের প্যনোরামা}} |
|||
==ভূগোল== |
==ভূগোল== |
||
সলজবুর্গ আল্পসের উত্তরের সীমানায় সলজ্যাখ নদীর তীরে অবস্থিত ।আলপাইনের সর্বোচ্চ চূড়া-১৯৭২ মিটার উচ্চতার উন্তার্সবার্গ- শহরের কেন্দ্র থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে।অ্যাটস্ট্যাড বা পুরোনো শহরে প্রধানতঃ বারোক টাওয়ার, কিছু গীর্জা ও বিশাল ফেস্টাং হহেনসলজবুর্গ আছে। এই এলাকা শহরের ফুসফুস হিসেবে কাজ করা দুটি ছোট পাহাড়, মন্সবার্গ ও কাপুসিনারবার্গ দ্বারা ঘেরা। মিউনিখ থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পুর্বে, লুব্লিয়ানা থেকে ২৮১ কিমি উত্তর-পশ্চিমে, এবং ভিয়েনা থেকে ৩০০ কিমি পশ্চিমে অবস্থিত এই শহর। |
সলজবুর্গ আল্পসের উত্তরের সীমানায় সলজ্যাখ নদীর তীরে অবস্থিত ।আলপাইনের সর্বোচ্চ চূড়া-১৯৭২ মিটার উচ্চতার উন্তার্সবার্গ- শহরের কেন্দ্র থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে।অ্যাটস্ট্যাড বা পুরোনো শহরে প্রধানতঃ বারোক টাওয়ার, কিছু গীর্জা ও বিশাল ফেস্টাং হহেনসলজবুর্গ আছে। এই এলাকা শহরের ফুসফুস হিসেবে কাজ করা দুটি ছোট পাহাড়, মন্সবার্গ ও কাপুসিনারবার্গ দ্বারা ঘেরা। মিউনিখ থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পুর্বে, লুব্লিয়ানা থেকে ২৮১ কিমি উত্তর-পশ্চিমে, এবং ভিয়েনা থেকে ৩০০ কিমি পশ্চিমে অবস্থিত এই শহর। |
||
==জনসংখ্যা |
==জনসংখ্যা== |
||
১৯৩৫ সালে, আশেপাশের কিছু জায়গা সলজবুর্গের অন্তর্গত করা হলে এখানকার জনসংখ্যা বেড়ে যায়। ২য় বিশ্ব যুদ্ধের পরে অসংখ্য লোক এখানে নতুন বসতি গড়ে। |
১৯৩৫ সালে, আশেপাশের কিছু জায়গা সলজবুর্গের অন্তর্গত করা হলে এখানকার জনসংখ্যা বেড়ে যায়। ২য় বিশ্ব যুদ্ধের পরে অসংখ্য লোক এখানে নতুন বসতি গড়ে। |
||
যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে আমেরিকান সৈন্যদের জন্য আবাসস্থল তৈরী করা হয় যা তারা চলে যাওয়ার পর আশ্রিতদের জন্য ব্যবহার করা যেত।১৯৫০ সালের দিকে সলজবুর্গের জনসংখ্যা ১ লক্ষ পার করে এবং ২০০৬ এ তা ১,৫ লক্ষতে এসে পৌঁছেছে। |
|||
১৯৫০ সালের দিকে সলজবুর্গের জনসংখ্যা ১ লক্ষ পার করে এবং ২০০৬ এ তা ১,৫ লক্ষতে এসে পৌঁছেছে। |
০৪:২০, ৯ অক্টোবর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্মত অবস্থায় আনতে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদের উইকিকরণ প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত আন্তঃসংযোগ প্রয়োগের মাধ্যমে নিবন্ধের উন্নয়নে সহায়তা করুন। |
সলজবুর্গ(ইংরেজি:Salzburg) অষ্ট্রিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহর এবং সলজবুর্গ ফেডারেল এস্টেট এর রাজধানী। সলজবুর্গ এর “পুরোনো শহর” আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত এর বারোক স্থাপত্যের জন্য এবং আল্পস এর উত্তরের সবচেয়ে সংরক্ষিত জায়গা। ১৯৯৭ সাল থেকে এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। সলজবুর্গ ১৮-শতকের বিখ্যাত মিউজিক কম্পোসার উলফগ্যাং আমেদিউস মোজার্ট এর জন্মস্থান। সলজবুর্গ প্রদেশের রাজধানী শহরে ৩ টি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। যেখানে প্রচুর ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা করে যারা এই এলাকার চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টি এখানকার সাংকৃতিক কর্মকান্ডের অংস হিসেবে কাজ করে।
ভূগোল
সলজবুর্গ আল্পসের উত্তরের সীমানায় সলজ্যাখ নদীর তীরে অবস্থিত ।আলপাইনের সর্বোচ্চ চূড়া-১৯৭২ মিটার উচ্চতার উন্তার্সবার্গ- শহরের কেন্দ্র থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে।অ্যাটস্ট্যাড বা পুরোনো শহরে প্রধানতঃ বারোক টাওয়ার, কিছু গীর্জা ও বিশাল ফেস্টাং হহেনসলজবুর্গ আছে। এই এলাকা শহরের ফুসফুস হিসেবে কাজ করা দুটি ছোট পাহাড়, মন্সবার্গ ও কাপুসিনারবার্গ দ্বারা ঘেরা। মিউনিখ থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পুর্বে, লুব্লিয়ানা থেকে ২৮১ কিমি উত্তর-পশ্চিমে, এবং ভিয়েনা থেকে ৩০০ কিমি পশ্চিমে অবস্থিত এই শহর।
জনসংখ্যা
১৯৩৫ সালে, আশেপাশের কিছু জায়গা সলজবুর্গের অন্তর্গত করা হলে এখানকার জনসংখ্যা বেড়ে যায়। ২য় বিশ্ব যুদ্ধের পরে অসংখ্য লোক এখানে নতুন বসতি গড়ে। যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে আমেরিকান সৈন্যদের জন্য আবাসস্থল তৈরী করা হয় যা তারা চলে যাওয়ার পর আশ্রিতদের জন্য ব্যবহার করা যেত।১৯৫০ সালের দিকে সলজবুর্গের জনসংখ্যা ১ লক্ষ পার করে এবং ২০০৬ এ তা ১,৫ লক্ষতে এসে পৌঁছেছে।