নাৎসি বাহিনীর পোল্যান্ড আক্রমণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sandini (আলোচনা | অবদান)
সংক্ষপ
 
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
cat+en
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
১৭ই সেপ্টেম্বর গোপন সমঝোতা অনুসারে সোভিয়েত বাহিনীও আক্রমণে যোগ দিল । পরদিনই পোলিশ কর্তাব্যক্তিরা দেশ ছাড়লেন ।ওয়ারস পতন হলো ২৭শে সেপ্টেম্বর ।শেষ সেনাদল কক্ দূর্গে যুদ্ধ করে ৬ই অক্টোবর পর্যন্ত ।
১৭ই সেপ্টেম্বর গোপন সমঝোতা অনুসারে সোভিয়েত বাহিনীও আক্রমণে যোগ দিল । পরদিনই পোলিশ কর্তাব্যক্তিরা দেশ ছাড়লেন ।ওয়ারস পতন হলো ২৭শে সেপ্টেম্বর ।শেষ সেনাদল কক্ দূর্গে যুদ্ধ করে ৬ই অক্টোবর পর্যন্ত ।
পোল্যান্ড অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করেনি ।অনেক পোলিশ মিত্র বাহিনীতে যোগ দেয় এবং অনেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যায় ।
পোল্যান্ড অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করেনি ।অনেক পোলিশ মিত্র বাহিনীতে যোগ দেয় এবং অনেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যায় ।

[[Category:দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]]

[[en:Invasion of Poland (1939)]]

০৬:৫২, ১৮ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভার্সাই চুক্তি অনুসারে জার্মানির ডানজিগ বন্দরের মালিকানা দিয়ে দেয়া হয়েছিল রাষ্ট্রপুঞ্জকে [league of nations]।১৯৩৯ এর ২১ শে মার্চ হিটলার ডানজিগের মালিকানা এবং ঐ পর্যন্ত যাবার জন্য পোল্যান্ডের ভেতর দিয়ে সড়ক ও রেলপথ দাবী করেন ।পোল্যান্ড দাবী অগ্রাহ্য করায় যুদ্ধের সম্ভাবনা তৈরী হল । সোভিয়েত ইউনিয়নকে নিষ্ক্রিয় রাখার জন্য জার্মানী অনাক্রমণ চুক্তি [non-aggression treaty] করে ।এই চুক্তিতে গোপণে ভাগবাঁটোয়ারার খসড়াও করা হয় । অন্যদিকে ব্রিটেন ও ফ্রান্স পোল্যান্ডের সাথে সহায়তা চুক্তি করে । ১লা সেপ্টেম্বর সীমান্তে একটি সাজানো আক্রমনের ছুতো ধরে হিটলার পোল্যান্ড দখলের অভিযান শুরু করল ।৩রা সেপ্টেম্বর মিত্রবাহিনী জার্মানীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল,এবং শুরু হল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ । পোলিশ বাহিনী আয়তনে যথেষ্ট বিশাল হলেও তাদের অস্ত্রশস্ত্র ও সামরিক চিন্তাভাবনা ছিল সনাতন ।প্রথম দিনই জার্মান বিমান বাহিনী বোমা ফেলে তাদের শহর ,রেল ,সেতু ,শক্তিকেন্দ্র এবং তাদের বিমান বাহিনী অচল করে দিল ।অন্যদিকে সাইলেশিয়া ,প্রুশিয়া ,মোরাভিয়া ,স্লোভাকিয়া দিয়ে জার্মান বাহিনী ঢুকে পোলিশ বাহিনীকে ছিন্নবিচ্ছিণ্ন করে দিল ।ফরাসী ও ব্রিটিশ বাহিনী সাহায্য করবার সুযোগ পেল না ।এটি পশ্চিমের বিশ্বাসভঙ্গতা হিসেবে পরিচিত । জার্মানীর এই নতুন ধরণের যুদ্ধ পদ্ধতি blitzkrieg বা ঝটিকা যুদ্ধ নামে পরিচিত । ১৭ই সেপ্টেম্বর গোপন সমঝোতা অনুসারে সোভিয়েত বাহিনীও আক্রমণে যোগ দিল । পরদিনই পোলিশ কর্তাব্যক্তিরা দেশ ছাড়লেন ।ওয়ারস পতন হলো ২৭শে সেপ্টেম্বর ।শেষ সেনাদল কক্ দূর্গে যুদ্ধ করে ৬ই অক্টোবর পর্যন্ত । পোল্যান্ড অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করেনি ।অনেক পোলিশ মিত্র বাহিনীতে যোগ দেয় এবং অনেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যায় ।