মাটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
<references /> |
<references /> |
||
[[en:soil]] |
|||
⚫ | |||
[[বিষয়শ্রেণী:মৃত্তিকা / মাটি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মৃত্তিকা / মাটি]] |
||
⚫ | |||
[[ar:تربة (زراعة)]] |
[[ar:تربة (زراعة)]] |
||
[[ay:Laq'a]] |
[[ay:Laq'a]] |
১৩:১৮, ১৬ আগস্ট ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মাটি বা মৃত্তিকা হলো পৃথিবীর উপরিভাগের নরম ও দানাদার আবরণ। পাথর গুঁড়ো হয়ে সৃষ্ট দানাদার কণা এবং জৈব পদার্থ মিশ্রিত হয়ে মাটি গঠিত হয় ়। জৈব পদার্থের উপস্থিতিতে ভূমিক্ষয় আবহবিকার, বিচূর্নিভবন ইত্যাদি প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে পাথর থেকে মাটির উদ্ভব হয়েছে। সেই কারণে অতি প্রাচীন কালের মাটি পৃথিবীতে পাওয়া যায়না । ভূ-ত্বক, জলস্তর, বায়ুস্তর এবং জৈবস্তরের মিথষ্ক্রিয়ার মাধ্যমে পাথর থেকে মাটি তৈরি হয়। [১] শুকনো গুঁড়ো মাটিকে সাধারনভাবে ধুলো বলা হয় ।
মাটিতে খনিজ এবং জৈব পদার্থের মিশ্রণ রয়েছে। এর উপাদানগুলো কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় মাটিতে বিদ্যমান ।[২][৩] মাটির কণাগুলো আলগা ভাবে যুক্ত, ফলে এর মধ্যে বাতাস ও জল চলাচলের যথেষ্ট জায়গা রয়েছে।[৪] এজন্য মাটিকে বিজ্ঞানীরা ত্রি-দশা পদার্থ (Three state system) বলে অভিহিত করেন।[৫] অধিকাংশ এলাকার মাটির ঘণত্ব ১ থেকে ২ গ্রাম/ঘন সেমি। [৬] পৃথিবীর উপরিভাগের অধিকাংশ মাটিই Tertiary যুগের পরে গঠিত হয়েছে, আর কোনস্থানেই Pleistocene যুগের পুরানো মাটি নেই।[৭]
প্রকারভেদ
বিভিন্নভাবে মৃত্তিকাবিজ্ঞানীরা মাটির প্রকারভেদ করেছেন। তন্মধ্যে - বেলে, এঁটেল, দো-আঁশ এবং পলিমাটি অন্যতম । বিভিন্ন ধরনের মাটির মধ্যে সম্পর্ক বুঝতে এবং কোনো বিশেষ কাজে মাটির উপযোগিতা যাচাই করার জন্য মাটির বিভিন্ন রকমের শ্রেণীবিভাগ করা হয়েছে । পূর্বে এইরকম একটি ধারণা ছিল যে, মাটি তৈরির উপকরণ এবং কারণগুলি-ই মাটিকে কোনো একটি নির্দিষ্ট বহির্গঠন দান করে । এই ধারণা অনুযায়ী বানানো প্রথম দিককার শ্রেনীবিভাগ গুলির মধ্যে ১৮৮৮ খ্রীস্টাব্দে রাশিয়ান বৈজ্ঞানিক Dokuchaev (দকুচেভ)-এরটি উল্লেখযোগ্য । পরবর্তী কালে অনেক আমেরিকান এবং ইউরোপীয়ান গবেষক এটিকে উন্নত করে ১৯৬০ খ্রীস্টাব্দ নাগাদ একটি গ্রহনযোগ্য শ্রেণীবিভাগ তৈরী করেন । এই ষাটের দশকে একটি অন্য ধরনের শ্রেণীবিভাগ তৈরী হয়, যেখানে মাটি তৈরির উপকরণ ও কারণের থেকে মাটির বহির্গঠনের উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে । পরবর্তীকালে এটি-ও ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে ।World Reference Base for Soil Resources (WRB)[৮] নামের সংস্থাটি মাটির আন্তর্জাতিক শ্রেণীবিভাগের কাজে বাপৃত।
তথ্যসূত্র
- ↑ Chesworth, Edited by Ward (২০০৮), Encyclopedia of soil science, Dordrecht, Netherland: Springer, xxiv, আইএসবিএন 1402039948
- ↑ Voroney, R. P., 2006. The Soil Habitat in Soil Microbiology, Ecology and Biochemistry, Eldor A. Paul ed. ISBN=0125468075
- ↑ James A. Danoff-Burg, Columbia University The Terrestrial Influence: Geology and Soils
- ↑ Taylor, S. A., and G. L. Ashcroft. 1972. Physical Edaphology
- ↑ McCarty, David. 1982. Essentials of Soil Mechanics and Foundations
- ↑ http://www.pedosphere.com/resources/bulkdensity/triangle_us.cfm
- ↑ Buol, S. W. (১৯৭৩)। Soil Genesis and Classification (First সংস্করণ)। Ames, IA: Iowa State University Press। আইএসবিএন 0-8138-1460-X। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) . - ↑ IUSS Working Group WRB (২০০৭)। "World Reference Base for soil resources - A framework for international classification, correlation and communication" (পিডিএফ)। FAO।
[[en:Soil]]