উইকিপিডিয়া:আলোচনাসভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত
৭১ নং লাইন: ৭১ নং লাইন:
=== সমর্থন/বিরোধিতা/মন্তব্য ===
=== সমর্থন/বিরোধিতা/মন্তব্য ===
==== বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি ====
==== বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি ====
বাংলা একাডেমির কিছু ফালতুর কাজ নেই বসে বসে বেতন নেয় আর একেক সময় একেক ফাওতামি কাজ করে। বাংলা ভাষার ঐতিহ্য এদের জন্য হুমকির মুখে।
* দৃঢ় {{সমর্থন}}, ভালো প্রস্তাব। আসলে শ্রেণীকে যখন শ্রেণি করা হয়, এর আগেই বাংলা উইকিপিডিয়া সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তনের ধারা অনস্বীকার্য। তাই সম্মতি দিচ্ছি।[[ব্যবহারকারী:Ppt2003|Ppt2003]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Ppt2003|আলাপ]]) ১০:৪৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
* দৃঢ় {{সমর্থন}}, ভালো প্রস্তাব। আসলে শ্রেণীকে যখন শ্রেণি করা হয়, এর আগেই বাংলা উইকিপিডিয়া সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তনের ধারা অনস্বীকার্য। তাই সম্মতি দিচ্ছি।[[ব্যবহারকারী:Ppt2003|Ppt2003]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Ppt2003|আলাপ]]) ১০:৪৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
* {{সমর্থন}}[[ব্যবহারকারী:Miad I Mahbub BD|Miad I Mahbub BD]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Miad I Mahbub BD|আলাপ]]) ১০:৫১, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
* {{সমর্থন}}[[ব্যবহারকারী:Miad I Mahbub BD|Miad I Mahbub BD]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Miad I Mahbub BD|আলাপ]]) ১০:৫১, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)

০২:৩২, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আলোচনাসভা
সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনা
পরিভাষা ও অনুবাদ
পরিভাষা, অনুবাদ সংক্রান্ত আলোচনা
প্রশাসকদের আলোচনাসভা
প্রশাসকদের নোটিশবোর্ড
ব্যুরোক্র্যাটদের আলোচনাসভা
ব্যুরোক্র্যাটদের নোটিশবোর্ড
সংবাদ
আন্তঃউইকি বিজ্ঞপ্তি ও সংবাদ
নতুন অবদানকারীর সাহায্য পাতা
নতুন অবদানকারীদের সাহায্য
বাংলা উইকিপিডিয়ার আলোচনাসভায় স্বাগতম
  • এই পাতাটি বাংলা উইকিপিডিয়ার সাধারণ বিষয় সংক্রান্ত আলোচনার জন্য নিবেদিত। এখানে বাংলা উইকিপিডিয়া সংক্রান্ত বিষয়ে যেকোনো প্রসঙ্গ তুলে ধরতে পারেন।
  • আলোচনা শুরু করতে চাইলে প্রথমেই সংগ্রহশালায় খুঁজে দেখুন যে আগে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল কি না, করা হয়ে থাকলে নতুন আলোচনা করার সময় সেই আলোচনার সূত্র উল্লেখ করুন।
  • চলমান বা পুরনো কোন বিষয়ে মন্তব্য করতে চাইলে সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদের শেষে আপনার মন্তব্য যোগ করুন।

  • অনুগ্রহপূর্বক উইকিপিডিয়ার পরিভাষা, অনুবাদ, ও প্রতিবর্ণীকরণ সম্পর্কে আলোচনা করতে উইকিপিডিয়া:আলোচনাসভা/পরিভাষা ও অনুবাদ ব্যবহার করুন।
  • কোন বিষয়ে প্রশাসকদের দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়োজন হলে অনুগ্রহ করে প্রশাসকদের আলোচনাসভায় বার্তা রাখুন।
  • নির্দিষ্ট কোন তথ্যের জন্য তথ্যকেন্দ্র ব্যবহার করুন। নতুন ব্যবহারকারীরা টিউটোরিয়াল পাতাটি দেখতে পারেন।
  • আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া বা উইকিমিডিয়ার বাংলা প্রকল্পসমূহের ব্যাপারে তথ্য অনুসন্ধানের জন্য info-bn@wikimedia.org ঠিকানায় ইমেইলও করতে পারেন।
  • আপনার নিজের নিরাপত্তার জন্যই, অনুগ্রহপূর্বক আপনার ই-মেইল ঠিকানা বা যোগাযোগের জন্য অন্য কোনো তথ্য এখানে দেবেন না
  • আলোচনা সমাপ্ত হওয়া অনুচ্ছেদের শেষে {{subst:সহঅ}} টেমপ্লেটটি যুক্ত করুন, টেমপ্লেট যুক্ত অনুচ্ছেদগুলো ৫ দিন পর সংগ্রহশালায় স্থানান্তর করা হবে।
সরাসরি চলুন: সূচিপত্রেপ্রথম আলোচনায়পাদদেশের আলোচনায়


নিবন্ধে সম্মানসূচক ব্যবহার

আলোচনাটি উইকিপিডিয়া আলোচনা:লক্ষ্য এবার লক্ষ থেকে অনুলিপি করা হয়েছে।

সাধারণত আপনি ব্যবহার করলে তার সঙ্গী সর্বনামগুলি হল 'তিনি', 'তাঁর', 'তাঁকে' ইত্যাদি। নিবন্ধ রচনায় যদি সম্মানসূচক ক্রিয়া ব্যবহার করতে বাধা না থাকে, অর্থাৎ আমি যদি লিখতে পারি "আব্দুল কালাম. . . . . জন্মগ্রহণ করেন।" তাহলে কিভাবে লেখা যায় "তার পিতা জয়নুল-আবেদিন. . . . "? বাংলায় তো একে বলে গুরু-চণ্ডালী দোষ। সম্মানসূচক শব্দ বাদ দিতে চাইলে তো দুই ক্ষেত্রেই বাদ দিতে হবে, লিখতে হবে 'আব্দুল কালাম. . . . . জন্মগ্রহণ করেছিল।' তাহলে এর সাথে লেখা যায় 'তার পিতা'। একটু আলোচনা চাইছি এই বিষয়ে। দয়া করে সকলে যদি যুক্তিপূর্ণ মতামত দেন, তাহলে পরবর্তী নিবন্ধগুলি লিখতে সুবিধা হয়। Nettime Sujata (আলাপ) ১১:২০, ২৮ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@Nettime Sujata: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আলোচনা শুরু করার জন্য ধন্যবাদ। উইকিপিডিয়ায় এটি একটি বহুল আলোচিত বিষয়। ইংরেজিতে সর্বনামজনিত সম্মানবাচক এই সমস্যাটি নেই। যে কারণে বাংলা উইকিতে এ সংক্রান্ত নীতিও স্পষ্ট নয়। নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে গিয়ে চন্দ্রবিন্দু বাদ পড়েছে, কিন্তু অজ্ঞাত কারণে -এন এখনও বজায় আছে। এটি শুধু এডিটাথনের বিষয় নয়, সমগ্র বাংলা উইকির প্রশ্ন। কাজেই আলোচনাটি আলোচনাসভায় শুরু করলে হয়তো আলোচনার স্কোপ (বাংলা মনে আসছে না) বাড়বে। — আদিভাইআলাপ১৫:৩৯, ২৮ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Meghmollar2017: কিভাবে শুরু করা যাবে? আমার ওপরের বক্তব্য কি আলোচনাসভাতে আবার লিখব? Nettime Sujata (আলাপ) ১৬:২০, ২৮ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Nettime Sujata: আনা হয়েছে। আমি এই আলোচনায় সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। — আদিভাইআলাপ১৬:৪০, ২৮ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
নিরপেক্ষতার প্রশ্নে -এন ব্যবহার না করলেও ভাষার সাবলীলতার স্বার্থে কিছু মৌলিকত্ব বজায় রাখতে হবে। যেমন সে এতো তারিখে জন্মগ্রহণ করেছিল না বলে সে এতো তারিখে জন্মগ্রহণ করে, অথবা আবদুল জব্বার ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দের ২৩শে সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করে, এভাবে লিখতে হবে, ছিল শব্দটি যোগ করা যাবে না, তবে আমার মতে -এন বিযুক্তকরণে অনেক আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা আছে, দেখা যাক ঐকমত্য কি হয়। 45.125.220.162 (আলাপ) ১৬:৫৪, ২৮ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Nettime Sujata এবং Meghmollar2017: আমি যতটুকু জানি, "করেন" এবং "তার" সাংঘর্ষিক নয়। কারণ "আপনি" এবং এই জাতীয় শব্দগুলো শুধু সম্মানসূচক ব্যবহার হয় না; সাধারণ ব্যবহারও হয়। যেমন: "আপনি কাজটি করেন" (সাধারণ), আপনি কাজটি করুন (অনুরোধ/সম্মান)। বাংলা ভাষার রীতি অনুযায়ী আমরা ঘনিষ্ঠজন বা অতি পরিচিত ব্যক্তি ছাড়া অন্যান্যদের সাথে "আপনি"-জাতীয় শব্দ ব্যবহার করে থাকি৷ এটা সম্মানসূচক নয়; বরং সাধারণ অর্থে৷ এক্ষেত্রে "আপনি"-জাতীয় শব্দ যদি শব্দ যদি সম্মানসূচক ভাবে ব্যবহৃত হয় তাহলে তাঁর ব্যবহৃত হবে এবং সাধারণ ক্ষেত্রে তার ব্যবহৃত হবে। আমার মতে ....জন্মগ্রহণ করেন। তার.... ব্যবহার করাটাই সর্বোত্তম। আর গুরুচণ্ডালী হচ্ছে সাধু আর চলিতের (তৎসমের সাথে অতৎসম) মিশ্রণ। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৫:০৫, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@MS Sakib: "আপনি" অবশ্যই সম্মানসূচক, অন্তত ব্যাকরণগতভাবে। সাধারণ কথ্য ভাষাতেও, আমার জানামতে, গুরুজনদের আপনি বলা হয়, সমবয়সী কিংবা ছোটদের নয়। "আপনি" সর্বনামের সাথে বসা ক্রিয়ারূপগুলোও সম্মানসূচক ক্রিয়ারূপ। কিন্তু এখানে আলোচ্য বিষয় দ্বিতীয় পুরুষের সাথে কোন ক্রিয়া বসে, তা নয়; বরং তৃতীয় পুরুষের সম্ভ্রমাত্মক রূপ "তাঁর" বর্জিত (আবার, "তিনি" গৃহীত!) হলেও, তৃতীয় পুরুষের সম্ভ্রমাত্মক ক্রিয়ারূপ "করেন" কেন বর্জিত হবে না, সেটা আলোচ্য। — আদিভাইআলাপ০৫:২২, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@Meghmollar2017: আমি ক্রিয়ার ব্যবহার করেছি সাধারণ অর্থেও যে আপনি ব্যবহৃত হয় তা বোঝাতে। গুরুজন ব্যতিত অপরিচিত জনের সাথে কথা বলার সময় "আপনি" ব্যবহার মোটেই সম্ভ্রমাত্মক নয়; এটা সাধারণ অর্থে। সাধারণ অর্থে আপনি ব্যবহৃত হলে এর সাথে "তার" ব্যবহৃত হয়; তাঁর নয়। কিন্তু আপনি/তিনির সাথে "করে" সাংঘর্ষিক । তাই আপনি ব্যবহার করলে এর সাথে "করেন" ও "তিনি" ব্যবহার করতে হবে, তবে তাঁর/তার দুটোই ব্যবহার করা যাবে। নিরপেক্ষতার খাতিরে তার ব্যবহার করা হোক। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৭:১১, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
এইটা বোধহয় ঠিক নয়। 'আপনি' সর্ব অর্থেই সম্মানসূচক। 'তিনি কাজটি করেছে' এটা যেমন ভুল, আবার 'সে কাজটি করেছেন' এটাও ভুল। ক্রিয়া সম্মানসূচক হলে তার সঙ্গে সর্বনামটিও সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্মানসূচক হওয়া উচিত। হয় বলতে হবে 'তিনি কাজটি করেছেন' অথবা 'সে কাজটি করেছে'। অনেককেই আমি বলতে শুনেছি 'তিনি বলল', এটা কিন্তু একদমই ভুল প্রয়োগ। Nettime Sujata (আলাপ) ০৮:৩০, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমিও এ ব্যাপারে একমত। বাক্যের মধ্যে এটা যেমন সত্য, তেমনি একটা অনুচ্ছেদের ক্ষেত্রেও সত্য। এটাকে যদি গুরুচণ্ডালী না বলা-ও যায়, তবু সন্দেহাতীতভাবে জগাখিচুড়ি বলা যাবে। নিরপেক্ষতার খাতিরে যদি "তাঁকে" না বলা যায়, তাহলে "তিনি" আর "করেন" বলারও যুক্তি নেই। — আদিভাইআলাপ০৮:৪৪, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
উইকিপিডিয়ায় থাকা সকল ব্যক্তির জীবনী নিবন্ধগুলি উল্লখযোগ্যতা প্রমাণ করেই টিকে আছে। তাঁরা বিশেষ যোগ্যতা সম্পন্ন, তাঁরা সম্মানিত। তাঁদের বেলায় সর্বদা "তাঁরা" বা তিনি/করেন/করেছেন সম্মানসূচক সর্বনাম গুলি ব্যবহার করাই যুক্তিযুক্ত।  কুউ পুলক   🖂  ০৯:২২, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
যেহেতু উইকিপিডিয়ায় বাক্য গঠনের খাতিরে "তিনি" "করেন" রক্ষিত হয়েছে, তাই "তাঁর"-ও রক্ষা করা যায়। এতে উপরি পাওনা শুদ্ধ ব্যাকরণও রক্ষিত হবে। নিরপেক্ষতার প্রশ্ন আসলে, নির্বিশেষে সবার ক্ষেত্রেই এক বানান ব্যবহার করলেই হয়। তাছাড়া উপরের মন্তব্যে সাকিব তো বললোই, অপরিচিত জনের ক্ষেত্রেও আমরা সম্ভ্রমাত্মক সর্বনাম ও ক্রিয়ারূপ ব্যবহার করি, যদিও তা ঠিক প্রকৃত সম্মানার্থ প্রকাশ করে না। — আদিভাইআলাপ০৯:৫৭, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি পুলক ভাইয়ের সাথে অনেকটা একমত। কোন ব্যাক্তির ক্ষেত্রে সে, করেছিল, করেছে এজাতীয় শব্দ ব্যবহারে কিছুটা তাচ্ছিল্য করার মতো মনে হয়। তাই আমি তিনি, করেন, করেছেন ব্যবহারের পক্ষপাতি। তার/তাঁর যেকোন একটা ব্যবহৃত হোক। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১০:৫২, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আপনাদেরকে একটা অনুরোধ করছি, অনুগ্রহপূর্বক এই আলোচনার সূত্র ধরে আবার নতুন করে বঙ্গবন্ধু কিংবা সাঃ নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করা শুরু করবেন না। 45.125.220.162 (আলাপ) ১৭:৫৬, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
"আপনি" বাদ দিয়ে তৃতীয় ব্যক্তিকে "সে", "তুই", "তুমি" ইত্যাদি সম্মোধনে লেখা মোটেও মোটেও একদম উচিত নয়। তৃতীয় কাউকে "আপনি/তিনি" বলা হল বাংলা ভাষার নিয়ম-প্রয়োগ রীতি-বৈশিষ্ট্য (হোক তিনি বিখ্যাত বা কুখ্যাত বা সাধারণ)। "তিনি" লিখলে আপনাকে "করেন/করেছিলেন" লিখতেই হবে, যদি "করে/করেছিল" লেখা হয় তবে বোধগম্যতা-বাক্য গঠনে ত্রুটি হবে, ঠিক শোনাবে না। আর তাঁর ও তার নিয়ে এই আলোচনায় শেষের দিকে একটি ব্যাখ্যা আছে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:১৮, ২৯ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@আফতাবুজ্জামান: ভাই, পুরো আলোচনাটাই পড়লাম। কিন্তু কী ব্যবহার হবে, তার কোনো সুরাহা পেলাম না। যদি অরিন্দমদার শেষোক্ত মন্তব্যকে ধরি, তাহলে "তাঁর" ব্যবহারে বাধা নেই। কিন্তু নাহিদ ভাইয়ের এখানে যথেষ্ট আপত্তি। "তিনি" শব্দটিও সম্মানজনক, এটা সবাই মানে, তাহলে "তাঁর" নিয়ে আপত্তি কেন? নিবন্ধে যদি "সে" "করে" দৃষ্টিকটু হয়, [এবং এক্ষেত্রে নিরপেক্ষতার নিয়মে ছাড় দেওয়া যায়,] তাহলে একই নিবন্ধে, একই অনুচ্ছেদে, এমনকি একই বাক্যে (যেমন "তিনি তার....") "তার" ব্যবহারও সমান দৃষ্টিকটু। তাই অরিন্দমদার সাথে আমিও "তাঁর" ব্যবহারে দৃঢ় সমর্থন দিচ্ছি। পূর্বোক্ত আলোচনাটি হঠাৎ করে কোনো সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়ে গেছে। অন্তত এই আলোচনাটি যেন সুসমাপ্ত হয়, তার অনুরোধ করি। — আদিভাইআলাপ০৫:২৭, ৩০ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আমার মতে, সম্বোধন আছে চারটা, তুই, তুমি, আপনি, আরেকটা হল সম্মানসূচক চন্দ্রবিন্দুযুক্ত। চরমপন্থী দুটো মানে তুই আর চন্দ্রবিন্দু বাদ দিলে থাকে তুমি আর আপনি, মানে মধ্যমপন্থী দুইটি সম্বোধন, এখন আপনি ভাষাগতভাবে সাবলীল, তুমি ভাষাগতভাবে সাবলীল না, আবার আপনি হল সম্মানজনক, তুমি নিরপেক্ষ, এখন বিষয়টা তুমি এবং আপনির মধ্যে সীমাাবদ্ধ থাকতে হবে, প্রান্তিক কট্টরপন্থী দুটি সম্বোধনঃ তুই কিংবা চন্দ্রবিন্দু, কোনটাকেই টেনে আনা যাবে না। 43.245.120.134 (আলাপ) ০৬:৩৭, ৩১ অক্টোবর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
সম্মানিত আইপি ব্যবহারকারীর বক্তব্য বোধগম্য হলো না। সর্বনামের কট্টরপন্থী, মধ্যপন্থী বলে কোনো শ্রেণীবিভাগ নেই। তৃতীয় পুরুষের যে ক্রিয়ারূপে বাক্য গঠন করা হচ্ছে, বাক্যের উদ্দেশ্যও (subject) সেই অনুযায়ী হওয়া উচিত। এ প্রসঙ্গে @Nettime Sujata:দির মতামত জানতে চাইছি। — আদিভাইআলাপ০৩:৫৭, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমার ব্যক্তিগতভাবে তিনি তার করেন করেছিলেন ব্যবহারে আপত্তি নেই, কিন্তু চন্দ্রবিন্দু ব্যবহারে আপত্তি আছে, চন্দ্রবিন্দু যদি ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে আমি মুহাম্মাদের পর (সাঃ) ব্যবহারেরও অনুমতি চাইবো। 43.245.120.15 (আলাপ) ০৪:০৩, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Meghmollar2017: চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার, আপনি লেখা অথবা তিনি লেখা সবই সম্মান সূচক এবং একই ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। কোন ভাল উপন্যাস পড়লেই এগুলি ব্যবহার পরিষ্কার হয়ে যাবে। 'তার' লেখা হয় সে অথবা 'তুমি' বোঝাতে। আপনি বোঝাতে চাইলে কিন্তু তিনি, তাঁর, তাঁদের, তাঁকে কোনোটাই বাদ দেওয়া যায়না। অতিরিক্ত সম্মান এড়াতে আমরা 'শ্রী' ইত্যাদি গুলি ব্যবহার করিনা। আপনি এবং সম্মানসূচক চন্দ্রবিন্দু একই ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। এখানে চন্দ্রবিন্দু কিন্তু কোন ঈশ্বর বাচক শব্দ নয়। - Nettime Sujata (আলাপ) ০৪:৫৫, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Nettime Sujata:, উইকিপিডিয়াকে উপন্যাসের সাথে কিংবা সাহিত্যের সাথে তুলনা করার মত কিছু নেই। এটা নিতান্তই নিরস ও কাঠখোট্টা একটি তথ্যকোষ মাত্র, যার ভিত্তি হল নিরপেক্ষতা। আমি ২০১৯ সালের আলোচনা থেকে নাহিদ ভাইয়ের বক্তব্য আবারও হুবুহু তুলে উল্লেখ করছিঃ * তার/তাঁর: তার” হলো সাধারণ সর্বনাম পদ। আর “তাঁর” হলো সম্মানবাচক সর্বনাম পদ। সাধারণ কোনো ব্যক্তির প্রতি ইংগিত করার জন্য “তার” ব্যবহার হয়।[১] কিন্তু সম্মানিত কোনো ব্যক্তি বা সত্তার প্রতি ইংগিত করার জন্য চন্দ্রবিন্দু সহ “তাঁর” বলা হয়। এছাড়া, বাংলায় প্রচলিত ক্ষেত্রে এর তেমন পার্থক্য নেই।[২][৩] যেমন ইংরেজিতে সম্মান প্রকাশের জন্য you-এর পরিবর্তে your highness ব্যবহার হয়। এ নিয়মটি বাংলা ভাষার সকল সর্বনাম পদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। যেমন এঁর-ওঁর-তাঁর-যাঁর, এঁদের-ওঁদের-তাঁদের-যাঁদের, এঁদেরকে-ওঁদেরকে-তাঁদেরকে-যাঁদেরকে, এঁরা-ওঁরা-তাঁরা-যাঁরা, এঁকে-ওঁকে-তাঁকে-যাঁকে ইত্যাদি। উইকিপিডিয়াতে সব জীবনী ভিত্তিক নিবন্ধই সমান গুরুত্বপূর্ণ এবং নিরপেক্ষতা নীতি মেনে চলে। তাই বিশেষ কোন জীবনীর ক্ষেত্রে সম্মানসূচক সর্বনাম শব্দ ব্যবহার নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নীতি ভঙ্গ করে।
  1. ভাষা শিক্ষা, হায়াৎ মামুদ
  2. বাংলা ভাষা, বাংলাপিডিয়া
  3. বাংলাভাষা-পরিচয়/১৪
  4. 45.125.220.162 (আলাপ) ০৫:৪৬, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    @45.125.220.162: আমি উপন্যাস দেখার কথা বলতে কোন আলঙ্কারিক ভাষার ব্যবহারের কথা বলিনি। শুধু ব্যাকরণগত শুদ্ধি অশুদ্ধি খেয়াল করতে বলেছি। 'তিনি' বা 'আপনি' র সাথে ব্যকরণের দিক দিয়ে 'তাঁর' ব্যবহার শুদ্ধ, কিন্তু 'তার' ব্যবহার অশুদ্ধ। এইটা আমি রেফারেন্সের জন্য দেখতে বলেছি।

    Nettime Sujata (আলাপ) ০৬:৫৪, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    আমি যা বুঝলাম, আদি বাংলা ব্যাকরণের নিয়মে তাঁর ব্যবহার তিনির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, আর তার এর ব্যবহার সে-র সাথে, যদি ভাষার বিবর্তন বাদ দেই, পশ্চিমবঙ্গের কথা জানি না, তবে বাংলাদেশে বর্তমানে তিনির সঙ্গে যে তাঁর ব্যবহার হয়, তাতে চন্দ্রবিন্দুর ব্যবহার দিনদিন কমে যাচ্ছে, তাছাড়া আমরা নবম দশম ও একাদশ শ্রেণীতে হায়াৎ মামুদের বইতে তিনির সঙ্গে দুটি তাঁর/তার ব্যবহার শিখেছি, একটি চন্দ্রবিন্দু ছাড়া সাধারণভাবে, আরেকটা চন্দ্রবিন্দুসহ সম্মানসূচকভাবে। এখন সমস্যাটা হয়েছে এখানেই। 45.125.220.162 (আলাপ) ০৭:৫৭, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    ও, আচ্ছা। আসলে পশ্চিমবঙ্গে 'তিনি' র সঙ্গে 'তাঁর' ব্যবহার হয়। সেজন্য ভীষন চোখে লেগেছে, 'তিনি' বা 'ছিলেন' এর সাথে 'তার' ব্যবহার। তাহলে এখন কি করা যাবে? আমাদের তো একটা মতৈক্যে আসা দরকার। Nettime Sujata (আলাপ) ০৮:৫৯, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    আমি আইপি ব্যবহারকারীর সাথে একমত নই। "আপনি"ও একটি সম্মানবাচক শব্দ। বাংলাদেশ আর পশ্চিমবঙ্গের একাডেমি আলাদা কোনো কথা বলে না। ব্যবহারকারী @Nettime Sujata:দির চোখে লাগা স্বাভাবিক। ড. হায়াৎ মামুদ ও ড. মোহাম্মদ আমীনের “প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি” বইয়ের ১৫৮ পৃষ্ঠায় “পাঠ ০৪: পক্ষ (পুরুষ)” এ পক্ষের শ্রেণীবিভাগে বলা হয়েছে- “..... আর মানী (আপনি-আপনারা)। তবে মানী পক্ষে অন্য পক্ষের একটি অংশও (তিনি-তাঁরা, উনি-ওঁরা, ইনি-এঁরা) অন্তর্ভুক্ত হবে,কারণ ক্রিয়াপদের বিভক্তি এই তিন পক্ষেই পৃথক হয়ে যায়। মানী শ্রোতাপক্ষ ও মানী অন্যপক্ষ পৃথক হয় না।” এছাড়া দুই লাইন পরে আছে, “মানী পক্ষ (সম্ভ্রমাত্মক): অনুপস্থিত বা পরোক্ষভাবে উদ্দিষ্ট সত্তা (ব্যক্তি, প্রাণী, বস্তু) হলো অন্যপক্ষ। অর্থাৎ শ্রোতাপক্ষের মানী ক্রিয়ার পক্ষ-বিভক্তি আর অন্য পক্ষের মানী ক্রিয়ার পক্ষ বিভক্তি এক। যেমন– আপনি খান।...... তাই ক্রিয়ার শেষ বিভক্তি বা পক্ষ-বিভক্তি অনুযায়ী বাংলা সর্বনামের পাঁচটি পক্ষ দাঁড়ায়।... সাধারণ অন্যপক্ষ (সে-তারা, এ-এরা, ও-ওরা) এবং মানীপক্ষ (আপনি-আপনারা, তিনি-তাঁরা ইত্যাদি)।” এখন কেউ যদি বলে একই ব্যক্তি একই বিষয়ে তাঁর অন্য বইয়ে অন্য কথা বলেছেন, তা আমি মোটেই বিশ্বাস করব না। অবশ্য বোঝার ভুল হতেই পারে। মুনীর চৌধুরী ও মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী রচিত নবম-দশম শ্রেণির পাঠ্য “বাংলা ভাষার ব্যাকরণ” বইয়ে (যেটাকে বাংলাদেশে বাংলা ব্যাকরণের আদর্শ বই ধরা হয়) চতুর্থ অধ্যায় তৃতীয় পরিচ্ছেদে (কাল, পুরুষ এবং কালের বিশিষ্ট প্রয়োগ) ১১৯ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, “সাধারণ, সম্ভ্রমাত্মক, তুচ্ছার্থকভেদে মধ্যম ও নাম পুরুষের ক্রিয়ার রূপের পার্থক্য হয়ে থাকে (উত্তম পুরুষে হয় না)। যেমন–

    সাধারণ সম্ভ্রমাত্মক তুচ্ছার্থক/ঘনিষ্ঠার্থক
    উত্তম পুরুষ আমি যাই -- --
    মধ্যম পুরুষ তুমি যাও
    তোমরা যাও
    আপনি যান
    আপনারা যান
    তুই যা
    তোরা যা
    নাম পুরুষ সে যায়
    তারা যায়
    তিনি যান
    তাঁরা যান
    এটা যায়
    এগুলো যায়।

    একই বইয়ের (পূর্বোক্ত অধ্যায়, পঞ্চম পরিচ্ছেদ: বাংলা অনুজ্ঞা) ১৩২, ১৩৩, ১৩৪ পৃষ্ঠায় এরকম আরও উদাহরণ সন্নিবেশিত আছে। এছাড়া ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ (ক্রিয়া-বিভক্তি: সাধু ও চলিত) ১৩৬ – ১৪৫ পৃষ্ঠায় স্পষ্ট করে সাধারণ ও সম্ভ্রমাত্মক ক্রিয়ারূপের উদাহরণ লিখা আছে। কাজেই আগের মন্তব্যে কোন উদাহরণকে বাংলাদেশি ব্যাকরণের নিয়ম বলে প্রতিষ্ঠা করা হলো, তা আমার কাছে একদমই বোধগম্য হয়নি। — আদিভাইআলাপ১১:৫২, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    আমার হয়তোবা ভুল হয়ে থাকতে পারে। 43.245.122.121 (আলাপ) ১২:৪৩, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    গুগল বইয়ে ও গুগল সংবাদে সম্মানসূচক চন্দ্রবিন্দু অনুসন্ধান দিয়ে আমি এই অংশগুলো পেলামঃ ১) সম্মানসূচক কিছু সর্বনামের কয়েকটি রূপে চন্দ্রবিন্দু লাগাবার দরকার হয়। দৃষ্টান্ত : 'তাঁর', 'তাঁদের, তাঁকে, “তাঁরা । এ ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।[১] ২) তৃতীয় পুরুষের বহুবচনবাচক সম্মানসূচক সর্বনাম। সম্মানসূচকটিতে একটি চন্দ্রবিন্দু থাকে, সাধারণ বা হীনাত্মকটিতে থাকে না।[২] ৩) যাদের সর্বনাম পদ এ 'চন্দ্রবিন্দু লেখা হয় না ও বাক্যে ক্রিয়াপদে দন্ত্যন বাদ দেওয়া হয়, ঁ ও ন সম্মানসূচক যা তার ওরা নয়)।[৩] ৪) ( ৭ ) চন্দ্রবিন্দুর ব্যবহার বহুক্ষেত্রে করা হয়েছে , কখনাে কখনাে করা হয় নি । সম্মানসূচক সর্বনামে সর্বত্র আছে , যথা ' তার '[৪] ৫) ২০. বাংলা ভাষায় চন্দ্রবিন্দু একটি গুরুত্বপূর্ণ বর্ণ। চন্দ্রবিন্দু যোগে শব্দগুলোতে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার করতে হবে; না করলে ভুল হবে। অনেক ক্ষেত্রে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার না করলে শব্দে অর্থের পরিবর্তন ঘটে। এ ছাড়া চন্দ্রবিন্দু সম্মানসূচক বর্ণ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। যেমন— তাহাকে>তাঁহাকে, তাকে>তাঁকে ইত্যাদি।[৫] 45.125.220.162 (আলাপ) ১৪:০৫, ৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    1. Chakraborty, Nirendra Nath (১৯৯১)। বাংলা, কি লিখবেন, কেন লিখবেন: আনন্দবাজার পত্রিকা ব্যবহার বিধি। Ānanda Pābaliśārsa। পৃষ্ঠা ১৯৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০২০ 
    2. Ājāda, Humāẏūna (১৯৯২)। নরকে অনন্ত ঋতু। Āgāmī Prakāśanī। পৃষ্ঠা ২০। 
    3. Tofayell, Z. A. (১৯৯০)। বিখ্যাত বাঙ্গালী। Jiẏāuna Nāhāra। পৃষ্ঠা ১৪৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০২০ 
    4. Yati, Rāmānanda (১৯৬৯)। চণ্ডীমঙ্গল। Kalikāta Biśvabidyālaẏa। পৃষ্ঠা ৫। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০২০ 
    5. Diganta, Probashir (১৮ নভেম্বর ২০১৯)। "এক নজরে বাংলা বানান শেখার কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম"প্রবাসীর দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০২০ 

    নামস্থানের নাম/বানান পরিবর্তন (প্রস্তাবনা)

    উল্লেখ্য, এর আগেও নামস্থানের নাম/বানান পরিবর্তন করা হয়েছে (উইকিপেডিয়া→উইকিপিডিয়া)। "এই পরিবর্তন আকস্মিক এবং প্রথমদিকে এটি বড় ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে" — বিবেচনায় যদি কেউ বিরোধিতা করার কথা ভাবছেন, তাদের বলছি, নামস্থানের নাম/বানান পরিবর্তন করা হলেও আগের নামটা পরের নামে পুনর্নির্দেশ করা থাকে (যেমন: user = ব্যবহারকারী, Wikipedia/WP = উইকিপিডিয়া)। তাই কেউ পুরাতন নাম ব্যবহার করলেও তা কাজ হবে। আপনারা অনুগ্রহ করে পুরো লেখাটি পড়ে নিচে সমর্থন/বিরোধিতা/মন্তব্য করুন।

    বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি

    বাংলা একাডেমি প্রণীত সর্বশেষ বানানরীতি অনুযায়ী যেসব সংস্কৃত (তৎসম) শব্দে ই/ঈ কার উভয়ই শুদ্ধ, বাংলায় সেবব বানানে শুধু ই কার হবে। ফলে সব শ্রেণী বানানই এখন শ্রেণি। তাই প্রমিত বাংলা বানান অনুযায়ী বিষয়শ্রেণী ভুল। তাই আমি শুদ্ধ বানান বিষয়শ্রেণি করার (জোড়ালো) প্রস্তাব করছি। (বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি|এখানে মন্তব্য করুন)

    ব্যবহারকারী→অবদানকারী (বিকল্পে সম্পাদক)

    ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় ইউজার ব্যবহার করা হলেও, বাংলায় ব্যবহারকারী শব্দটি প্রকৃত অর্থ প্রকাশ করছে না। ব্যবহারকারী অর্থ: যে ব্যবহার করে। এই অর্থে পাঠক-সম্পাদক উভয়ই ব্যবহারকারী। উইকিপিডিয়ায় যারা অবদান রাখেন তাদের অবদানকারী বলাটাই (এবং লেখাটাই) আমার কাছে যথাযথ মনে হচ্ছে। আর এর বিকল্পে সম্পাদক ব্যবহার করা যেতে পারে।

    টেমপ্লেট→ছাঁচ (বিকল্পে অন্যকিছু)

    এটা যেহেতু বাংলা উইকিপিডিয়া, তাই এখানে যত বেশি বাংলা ব্যবহার করা সম্ভব, আমি তত বেশি বাংলা ব্যবহারের পক্ষে। টেমপ্লেট শব্দের ভাবানুবাদ হতে পারে ছাঁচ। উল্লেখ্য, অসমীয়া উইকিপিডিয়ায় "সাঁচ" ব্যবহার করা হয়। প্রয়োজনে ছাঁচের বদলে আরও বোধগম্য সমার্থক বাংলা শব্দ প্রস্তাব করতে পারেন।MS Sakib  «আলাপ» ১০:১৫, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    সমর্থন/বিরোধিতা/মন্তব্য

    বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি

    বাংলা একাডেমির কিছু ফালতুর কাজ নেই বসে বসে বেতন নেয় আর একেক সময় একেক ফাওতামি কাজ করে। বাংলা ভাষার ঐতিহ্য এদের জন্য হুমকির মুখে।

    @আফতাবুজ্জামান: বানান পরিবর্তন করার বহু-বছর পর পুরাতন বানানে ফিরে যাওয়ার নজির, আমার জানামতে নেই। তাছাড়া বাংলায় ঈ-ঊ এসবের উচ্চারণ কার্যকর ভাবে নেই— এই মূলনীতির উপর ভিত্তি করে বানান পরিবর্তিত হয়েছে। তাই ভবিষ্যতে এর বানান "শ্রেণী" হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৪:০৩, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  মন্তব্য বিষয়শ্রেণী হোক আর বিষয়শ্রেণি হোক কোনটারই তো ঠিকঠিকানা নাই। প্রথমত উইকিপিডিয়া ছাড়া আর কোথাও এই শব্দের অস্তিত্ব খুঁজে পেলাম না (আমার সীমাবদ্ধতাও হতে পারে)। সংস্কৃত অভিধান বলছে বিষয় ও শ্রেণি প্রায় একইরকম অর্থ বহন করে। আবার (বাংলা একাডেমির সংক্ষিপ্ত) বাংলা অভিধানে এরকম শব্দই নেই! বরং অভিধানে ক্যাটাগরির বাংলা হিসেবে গণ, জাতি, সারি, পরিবার, দল, বর্গ, প্রবর্গ ইত্যাদি উল্লেখ করা রয়েছে। এগুলোর কোন একটি নিতেই বা দোষ কোথায়! দ্বিতীয়ত: বাংলা একাডেমি শ্রেণীকে শ্রেণি করলেও পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি কি এরকম কিছু করেছে? যদি তারা এমন কিছু করে না থাকে তবে কেবল বাংলা একাডেমিকে বাটখারা ধরে ওজন করা উচিত হবে না। কেননা এই শুদ্ধ-অশুদ্ধতার বিতর্ক একাডেমি থেকে একাডেমি, কাল থেকে কাল, এমনকি কতিপয় গণমাধ্যমভেদেও পরিবর্তন হচ্ছে। আফতাব ভাইও যেমনটা আশঙ্কা করেছেন যে রাত পোহালেই আবার শ্রেণীসব শ্রেণি হয়ে যায় কি-না। পুনশ্চঃ অভিধান কিন্তু শ্রেণী শব্দকে অচ্ছ্যুৎ করে নাই। হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ২০:১৯, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Hirok Raja: বিষয়শ্রেণি (বিষয়শ্রেণী) শব্দটার সাথে পরিচয় হয় উইকিপিডিয়াতেই। যদি এটাই ব্যবহৃত হয়, তাহলে আমি বিষয়শ্রেণি বানানের পক্ষে জোর দাবি জানাচ্ছি। উইকিপিডিয়ার বানানবিধির একদম শুরুতেই নিয়মটা আছে। অন্য কোন সমার্থক প্রতিশব্দ ব্যবহৃত হলেও আপত্তি নেই। এক্ষেত্রে নিচে বিকল্প প্রস্তাব দিতে পারেন। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৪:০৮, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  বিরোধিতা (প্রত্যাহার), বানানরীতি অনুযায়ী শুদ্ধ নয়। "শ্রেণী"কে "শ্রেণি" করতে একাডেমির যুক্তি হলো, "সংস্কৃত ভাষায় যদি হ্রস্ব-ই, দীর্ঘ-ঈ উভয়টিই শুদ্ধ হয়, তবে বাংলায় হ্রস্ব-ই ব্যবহার করা হবে। কিন্তু এই শব্দের সমাসজাত অন্যান্য শব্দে ঈ হবে। যেমন: শ্রেণি, কিন্তু শ্রেণীবিন্যাস।" কাজেই আমার বিরোধিতা (প্রত্যাহার)। — আদিভাইআলাপ০৪:১৯, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
      যদি তাই হয় তবে তো পাল্টানো উচিত হবে না। জানি যে একাডেমি একক শব্দ শ্রেণী-কে শ্রেণি করেছে, কিন্তু সমাসজাত বা সমাসবদ্ধ শব্দেও এই রীতি প্রয়োগ করতে বলেছে কিনা জানা নেই। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:২০, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Meghmollar2017 এবং আফতাবুজ্জামান: বাংলা একাডেমি প্রণীত বানানরীতি হুবুহু তুলে ধরছি। ২. যেসব তৎসম শব্দে ই ঈ বা উ ঊ উভয় শুদ্ধ কেবল সেবব শব্দে যথাক্রমে ই বা উ এবং তার কার চিহ্ন ি, ু হবে। যেমন—... ... ... ...
    তারপর আছে: ৫. সংস্কৃত ইন্-প্রত্যয়ান্ত শব্দের দীর্ঘ ঈ-কারান্ত রূপ সমাসবদ্ধ হলে সংস্কৃত ব্যাকরণের নিয়ম অনুযায়ী সেগুলোতে হ্রস ই-কার হয়। যেমন— গুণী→গুণীজন, প্রাণী→প্রাণিবিদ্যা, মন্ত্রী→মন্ত্রিসভা।
    তবে এগুলোর সমাসবদ্ধ রূপে ঈ কারের ব্যবহারও চলতে পারে। যেমন— গুণী→গুণীজন, প্রাণী→প্রাণীবিদ্যা, মন্ত্রী→মন্ত্রীপরিষদ

    অর্থাৎ, সমাসের ক্ষেত্রে ই-কার ও উ-কার উভই চলতে পারে, তবে ই-কারই অধিক প্রমীত। তবে লক্ষ্য করে থাকবেন, সব ক্ষেত্রেই মূল শব্দের শেষে অন্য শব্দ বসে সমাস হয়েছে। কিন্তু বিষয়শ্রেণির ক্ষেত্রে মূল শব্দ পরে বসেছে। সুতরাং, বাংলা একাডেমি ই-কারের বদলে ঈ-কার বসানো "চলতে পারার" নিয়ম কাজ করবে কিনা তাও বিবেচনার বিষয়। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৪:২৬, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @MS Sakib: ৫ নম্বর নিয়মটি কিন্তু ইন্ (ঈ) প্রত্যয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। অন্যদিকে শ্রেণি (শ্রেণী) শব্দটি ণি (ঈ) বা ঙিষ প্রত্যায়ান্ত শব্দ। অবশ্য বাংলা একাডেমি নিয়ম পরিবর্তনও করতে পারে। ২০১৫ সালের আধুনিক বাংলা অভিধানে দেখছি "শ্রেণিবিন্যাস" শব্দটি রয়েছে, "শ্রেণীবিন্যাস" নামে কোনো শব্দই নেই! — আদিভাইআলাপ১৪:৪১, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Meghmollar2017: গুগলে পাওয়া সবগুলো বানানরীতিই ২০১২ সালের। এগুলোর মধ্যে একটা এটা এখানে এবং ২০২০ সালের হায়াৎ মামুদ ও ড. আমীনের লেখা প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ বইয়ে সংযুক্ত বাংলা একাডেমির সর্বশেষ বানানরীতিতে উপর্যুক্ত নিয়ম ছাড়া সমাসে ঈ-ই এর কোন নিয়ম নেই। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৫:০৫, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @MS Sakib এবং আফতাবুজ্জামান: দুঃখের বিষয়, বিষয়শ্রেণী শব্দের কোন বানানটি সঠিক হবে, তার কোনো হদিশই পাচ্ছি না। তবে এখন যেহেতু সর্বক্ষেত্রেই "শ্রেণি" ব্যবহার করা হচ্ছে, এমনকি পাঠ্যবইয়েও "শ্রেণি", "শ্রেণিবিন্যাস" ব্যবহৃত হচ্ছে, তাই আমি আপত্তি অপসারণ করলাম। তবে সমর্থনও দিচ্ছি না। এ সম্পর্কে আরও খোঁজ খবর নিয়ে ১০০ ভাগ নিশ্চিত হয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই ভালো হবে। — আদিভাইআলাপ১৬:২৭, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    পুনশ্চঃ কেউ যদি শুবাচে আলোচনা করেন, তাহলে হয়তো স্বল্প সময়ে সমাধান পাওয়া যাবে। আমি বিকাল থেকে বই ঘেঁটে এ সংক্রান্ত কোনো সূত্র খুঁজে পাইনি। যেহেতু আমি সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় নই, তাই কেউ একজন উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করলে ভালো হয়। তবে শ্রেণিবিন্যাস বানান নিয়ে আর কোনো সংশয় রইলো না। @আফতাবুজ্জামান: ভাই, সমগ্র {{শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা}} টেমপ্লেট ও এর উপপাতা স্থানান্তর করতে হবে। এবং সেই সাথে {{Speciesbox}} থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জেনারেট করলেও যেন "শ্রেণীবন্যাসবিদ্যা"র বদলে "শ্রেণিবিন্যাসবিদ্যা" আসে, সেরকম করতে হবে। — আদিভাইআলাপ১৬:৫৩, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Meghmollar2017: আমি শুবাচে আলোচনা করেই এই প্রস্তাব দিয়েছি। সেখানে কমেন্টে ড. আমীন স্যার যাকে প্রশ্নের জবাব দিতে বলেন, তিনি বিষয়শ্রেণিই বলেছেন। (এটা সেই পোস্ট) আবার, আদিভাইয়ের শেষ থেকে ২য় বক্তব্যে বলেছেন, বর্তমানে পাঠ্যপুস্তকে সর্বক্ষেত্রে (যেখানে বাংলা একাডেমি ই-র পাশাপাশি ঈ ব্যবহারের সুযোগ রেখেছে— চলতে পারে (আমার উপরের বার্তা) সেখানেও) ই ব্যবহার করা হয়। তাই @আফতাবুজ্জামান: ভাইকে অনুরোধ করছি বিষয়শ্রেণিই গৃহীত হোক। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৭:১৯, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @ANKAN: জি, ভাইয়া। এখনকার অভিধানে "শ্রেণী" বলে শব্দই নেই! এখানে দেখুন, আধুনিক বাংলা অভিধান ২০১৫ সংস্করণ, পৃষ্ঠা ১২৫৮ (ড্রাইভের পৃষ্ঠা ১২৭৭)। — আদিভাইআলাপ০৯:১০, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  আপাতত বিরোধিতা। বিষয়টি নিয়ে আমিও ভেবেছি ও প্রস্তাবের চিন্তাও করেছিলাম। পরে চিন্তাটা বাদ দিয়েছি কারণ, বাংলা একাডেমির বানানরীতি আর সকল স্থানে প্রচলন এক জিনিস নয়। আমি বাংলা উইকিপিডিয়ার বানান রীতির বিরোধিতা করছি না, তবে বাংলা একাডেমির বানান বিভিন্ন সমস্য গ্রহণযোগ্যতা পায় না। এখানে শুধু শ্রেণি ও বিষয়শ্রেণির মধ্যেও পার্থক্য আছে। হয়তো বিষয়শ্রেণি সঠিক তবে উইকিপিডিয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রচলিত চল হচ্ছে নাম বা বানানের ক্ষেত্রে নতুন কোনো রীতি আসলে বেশিরভাগ সময় অপেক্ষা করা হয়, নতুনটির গ্রহণযোগ্যতা, পুরোনোটি ভুল কী না, ইত্যাদি অনেক কিছু পর্যালোচনার বিষয় আছে। অপরদিকে নামস্থানের নাম কিছু সময় পরপর পরিবর্তন করা ভালো কিছু হবে না। আমি তাই আপাতত বিরোধিতা করছি। — তানভির১৮:১৮, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Wikitanvir: মতামত প্রদানের জন্য ধন্যবাদ। বাংলা একাডেমির বানান বিভিন্ন সমস্য (সময়) গ্রহণযোগ্যতা না পেলেও এই বানানটা ঠিকই গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। এনসিটিবি-র বানানের সাথে বাংলা একাডেমির বানানে কিছু অমিল থাকলেও এই বানানের ক্ষেত্রে দুটো সংস্থাই একমত। বর্তমানে বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক, সংবাদপত্র সহ সর্বক্ষেত্রে শ্রেণি বানানই ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও নতুন কোনো রীতি আসলে বেশিরভাগ সময় অপেক্ষা করা হয় নিয়মটিও আসলে বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি-র ক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক নয়। কারণ, শ্রেণী→শ্রেণি বানান পরিবর্তন সম্প্রতি হয় নি, প্রায় ৫-৭ বছর আগে হয়েছে। তাই উইকিপিডিয়ার নিয়মানুসারে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করা হয়েছে। সংশোধন করার সুযোগ থাকলেও আমরা কেন ভুলটাকে আঁকড়ে ধরে থাকব? তাই আমার জোড়ালো প্রস্তাব বিষয়শ্রেণি করা হোক। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৬:১২, ২৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @MS Sakib: উপরে মতামত প্রদানকারী কয়েকজন ব্যবহারকারী শ্রেণী/শ্রেণি ও বিষয়শ্রেণী/বিষয়শ্রেণি বিষয়ে বানানের নীতির সমার্থকতার বিষয়ে একমত নন। আমি নিজে এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কেউ নই। এখানে কয়েকটি বিষয় জড়িত। প্রথমত, সঠিক বা ভুল বিবেচনার প্রয়োজন, অর্থাৎ বিষয়শ্রেণি সঠিক হলেই বিষয়শ্রেণী ভুল কী না, বা একেবারেই ব্যবহার করা যাবে না কী না সেটি বিবেচ্য। দ্বিতীয়ত, প্রচলনের বিষয়টিও ধর্তব্য। গুগল সার্চ করে আমি বিষয়শ্রেণির পক্ষে তেমন কিছু পাচ্ছি না যা উইকিপিডিয়ার বানানের আধিক্যের কারণে হতে পারে। তৃতীয়ত, বানান আবার পরিবর্তিত হয়ে আগের অবস্থায় ফিরে যাবে কী না বা সেটির সম্ভাবনা কতোটুকু, সেটির ব্যাপারে আমরা কতোটা যৌক্তিক সিদ্ধান্তে আসতে পারবো সেটি বিবেচ্য। চতুর্থত, উইকিপিডিয়া সব সময়-ই অন্য কোথাও থাকা প্রচলনকে গ্রহণ করে তেমনটি নয়। অর্থাৎ, এই পরিবর্তনে সকল বিষয়গুলোতে একটা সামঞ্জস্য নিয়ে সিদ্ধান্তে আসা প্রয়োজন যা বাস্তব প্রেক্ষিতে এ মুহুর্তে সম্ভব নয় বলেই আমি মনে করি। নামস্থানের বানানের ক্ষেত্রে এই সতর্কতা আরও বেশি প্রয়োজনীয়। আপনি প্রস্তাবকারী হিসেবে জোরোলো সমর্থন জানাতে পারেন, কিন্তু আপনি এমন একটি বিষয়ের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করেছেন যেখানে আসলে অধিক সাবধানতার প্রয়োজন যা কিছু ব্যবহারকারকারীর সমর্থন/বিরোধিতার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না। এ বিষয়ে আরও অনেক ব্যবহারকারীর মত প্রয়োজন, অথচ এই তুলনামূলকভাবে ছোট আলোচনাতেই অনেকে সম্পূর্ণ নিশ্চিত নন। — তানভির১২:২০, ২৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Wikitanvir: গুগল অনুসন্ধানে বিষয়শ্রেণির পক্ষে বেশিকিছু খুঁজে না পাওয়ার কারণ মূল বিষয়শ্রেণী শব্দটিই উইকিপিডিয়ার বাইরে আর কোথাও ব্যবহৃত হয় না। কারণ অভিধানে বিষয়শ্রেণী/বিষয়শ্রেণি নামে কোন ভুক্তি নেই! আধুনিক বাংলা অভিধান, ২০১৫ এর ১২৫৮ (ড্রাইভের 1278) অনুসারে বাংলা ভাষায় "শ্রেণী" নামের কোন শব্দ বা অভিধানে এই জাতীয় কোন ভুক্তিই নেই। তাই বিষয়শ্রেণী বানানটি শুদ্ধ হওয়ার কোন সুযোগ নেই। অর্থাৎ, বিষয়শ্রেণি বানানটিই অধিকতর শুদ্ধ। উপরে একমত না হওয়াদের মধ্যে আদিভাই প্রথমে বিরোধিতা করলেও পরে তা প্রত্যাহার করেন। আর হীরক রাজা এবং ইয়াহিয়া ভাই বিকল্প মত দিয়েছেন। বিষয়শ্রেণির পক্ষে অধিকাংশের মত থাকলেও যেহেতু উইকিপিডিয়া কোনো গণতন্ত্র নয় তাই ঐক্যমতে পৌছাতে হবে। এক্ষেত্রে বিষয়শ্রেণি/বিশয়শ্রেণী অভিধানে না থাকার (বাংলা উইকিপিডিয়ার তৈরি নতুন শব্দ) কারণে এটার বিকল্প অন্য কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে। আর বিকল্প কিছু ব্যবহার করা না হলেও, অন্তত বর্তমানে ব্যবহৃত শব্দটা যাতে সঠিক বানানে লিখা হয়, সেটাই আমার প্রস্তাব। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৪:৫৮, ২৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    পুনশ্চ, @Wikitanvir: আপনার বানান পুনরায় পরিবর্তনের প্রশ্নের উত্তর আমি পূর্বেই আফতাব ভাইয়ের প্রশ্নের জবাবে বলেছি। পুনরায় বলছি, বানান পরিবর্তন করার বহু-বছর পর পুরাতন বানানে ফিরে যাওয়ার নজির, আমার জানামতে নেই। তাছাড়া বাংলায় ঈ-ঊ এসবের উচ্চারণ কার্যকর ভাবে নেই— এই মূলনীতির উপর ভিত্তি করে বানান পরিবর্তিত হয়েছে। তাই ভবিষ্যতে এর বানান "শ্রেণী" হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।MS Sakib  «আলাপ» ০৬:৫২, ২৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Wikitanvir: আলোচনাটি এখনও অমিমাংশিত হয়ে আছে। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৪:৩৪, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @MS Sakib:, নামস্থান পরিবর্তন একটি স্পর্শকাতর বিষয়, কারণ এটি কয়েক দিন পর পর পরিবর্তন করা যায় না। এ জন্য যে ব্যপ্তির ঐকমত্যের প্রয়োজন তা এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি, এজন্যই অমীমাংসিত আছে। আশা করি আরো অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী এখানে অংশ নেবেন। — তানভির১৬:০৬, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
     মন্তব্যআমি পাঠক ও লেখক হিসেবে সারা জীবন ধরে "শ্রেণী" দেখে ও লিখে এসেছি। একক শব্দ হিসেবে এবং সমাসবদ্ধ শব্দ হিসেবেও (যেমন শ্রেণীকরণ, শ্রেণীবিন্যাস, ইত্যাদি)। জীবনের তিন-চার দশক পার হয়ে যাবার পরে এখন দেখছি বিগত কয়েক বছর ধরে "শ্রেণি" কথাটার উত্থান হয়েছে। এটা মনে হয় ভাষার বিবর্তনের খেলা। বিংশ শতাব্দীর পুরোটা জুড়ে সমস্ত বাংলা সাহিত্য, বাংলা অভিধান, বা ইংরেজি-থেকে-বাংলা অভিধানে আপনি "শ্রেণি" বানানটা পাবেন না, পেলেও আতশী কাচ দিয়ে খুঁজতে হবে, বরং "শ্রেণী" বানানটাই সর্বত্র ব্যবহৃত হতে দেখবেন। ২০১০-এর দশকে এসে কী এমন হলো যে বিগত একশত বা তারও বেশি বছরের প্রতিষ্ঠিত বানান পালটে দিতে হবে? কিছু কিছু অভিধানেও পালটে গেছে! এটা কি একবিংশ শতাব্দীর নতুনত্বের সন্ধানে বিশেষ উপহার? বাংলা ভাষা নিয়ে খেলাধুলা? আমাকে এই মধ্য বয়সে এসে নতুন করে বাংলা বানান শিখতে হবে? যাই হোক, আমি ব্যক্তিগতভাবে "শ্রেণী" বানানের পক্ষে। আমি যেমন "শ্রদ্ধাঞ্জলী" লিখি না, তেমনি "শ্রেণি"-ও লিখিনা। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৮:৫৮, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    আরও মন্তব্য করি। আমার কাছে বহু দশক ধরে সংগৃহীত এপার-ওপার বাংলার বহু বহু অভিধান আছে। এগুলি সবই ২০১০-এর আগ পর্যন্ত কেনা। এগুলির কোনওটিতেই "শ্রেণি"-কে প্রাধান্য দেওয়া তো হয়ই নি, বরং "শ্রেণী" সর্বত্র প্রচলিত ছিল। ভূগোলে পড়েছি পর্বতশ্রেণী, সমাজবিজ্ঞান আর অর্থনীতিতে পড়েছি মধ্যবিত্ত শ্রেণী, রাজনীতির রচনায় পড়েছি শ্রেণীসংগ্রাম, জীববিজ্ঞানে পড়েছি শ্রেণীবিন্যাস, এরকম জ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে ভুরি ভুরি শব্দের উদাহরণ দেওয়া যাবে, যেখানে আমি সারা জীবনে কস্মিনকালেও "শ্রেণি" বানান ব্যবহৃত হতে দেখিনি। বাংলার বহু বড় বড় সাহিত্যিক প্রাবন্ধিকের লেখা পড়েছি, সেখানে কোনও দিন "শ্রেণি" ব্যবহৃত হতে দেখিনি। আমি বুঝতে পারছি না, কবে আমাদের নাকের ডগা দিয়ে ২০১০-এর দশকের মাঝামাঝি এসে কী এক নিরব বিপ্লব ঘটল যে কয়েক বছরের মাথায় "শ্রেণী" শব্দটা এরকম অচ্ছুৎ হয়ে যাওয়ার দশা? এটার যৌক্তিক ভিত্তি কী? নাকি এটা এক ধরনের ভাষাতাত্ত্বিক আঁতলামি প্রসূত উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া ফাজলামি? আমার খুবই জানার ইচ্ছা। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১১:৫৫, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা ভাষাবিজ্ঞানী হুমায়ূন আজাদ লিখেছেন "শ্রেণী" (কতো নদী সরোবর, পৃষ্ঠা ৬১), রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন "শ্রেণী" (গল্পগুচ্ছ/গিন্নি দেখুন), জগদীশচন্দ্র বসু লিখেছেন "শ্রেণী" (অব্যক্ত, দেখুন)। আমি আমার ছাত্রজীবনে বাংলা মাধ্যমে পড়েছি; প্রথম শ্রেণী, দ্বিতীয় শ্রেণী এভাবে প্রতিটি শ্রেণীতে সমাপনী পরীক্ষা দিয়ে পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়েছি। প্রত্যেকটা প্রশ্নপত্রে শ্রেণী লেখা ছিল। আজ থেকে তিন দিন আগে প্রথম আলো-তে প্রকাশিত হয়েছে যে একজন ছাত্র মাস্টার্সে "প্রথম শ্রেণীতে প্রথম" হয়েছেন (দেখুন)। এগুলি খুবই স্বাভাবিক বানান। আমি ও আমার প্রজন্ম, আমার বাবা-মা-র প্রজন্ম, তাদের বাবা-মা-র প্রজন্ম, আমরা সবাই বিগত এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এভাবে বিভিন্নভাবে "শ্রেণী" শব্দটা ব্যবহার করে এসেছি। এখন ২০১০-এর দশকে এসে একাডেমি, পাঠ্যপুস্তক বোর্ড আর আনন্দবাজার গোষ্ঠীর কার্যালয়ে জেঁকে বসা কয়েকজন আঁতেল বুদ্ধিজীবীর কলমের দুই খোঁচায় আমাকে এই শব্দ বিসর্জন দিতে হবে?--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১২:৫৪, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    আমি আরেকটু ঘেঁটে দেখলাম। বিংশ শতাব্দীর পুরোটা জুড়ে প্রায় সব বাংলা অভিধানেই "শ্রেণী, শ্রেণি" এই শিরোশব্দে ভুক্তি দেওয়া ছিল। ১৯৯০-এর দশক পর্যন্তও (যখন আমি ছাত্র ছিলাম) শৈলেন্দ্র বিশ্বাসের সংসদ বাংলা অভিধান গ্রন্থেও সেরকম ছিল। বাংলা একাডেমীর বাংলা অভিধানেও ঠিক এভাবেই ভুক্তি দেওয়া ছিল। সুবলচন্দ্র মিত্রের বাঙ্গালা ভাষার অভিধান-এও তাই। তবে প্রতিটি অভিধানেই "শ্রেণী"-কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছিল। সেটা কোনও শব্দের সংজ্ঞাতেই হোক, বা শ্রেণী দিয়ে তৈরি সমাসবদ্ধ শব্দই হোক। সারা বিংশ শতাব্দী জুড়েই এরকম ছিল। কিন্তু ২০০০-এর দশকের শুরুতে এসে কোনও এক অজানা কারণে সাহিত্য সংসদ থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন অভিধান গ্রন্থগুলিতে "শ্রেণি" বানানটিকে প্রাধান্য দেওয়া শুরু হয়। সমাসবদ্ধ শব্দগুলিতেও শ্রেণি ব্যবহার করা শুরু হয়। হঠাৎ করে একশ' বছর পরে এসে কেন শ্রেণী-র বদলে শ্রেণি লিখতে হবে, এর কোনও ব্যাখ্যা ঐসব অভিধানে দেওয়া হয়নি। এরকম প্রায় এক দশক চলে। আনন্দবাজার প্রকাশনীও একই বানান নীতি গ্রহণ করে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে খ্যাতনামা প্রথিতযশা ভাষাবিদ পবিত্র সরকার তাঁর বাংলা লিখুন নির্ভুলে, নির্ভয়ে গ্রন্থে লিখে বসেছেন যে "শ্রেণি" ব্যবহার করুন, কিন্তু এর কোনও ভাষাতাত্ত্বিক কারণ তিনি দেননি, কারণ আসলেই এর কোনও ভাষাতাত্ত্বিক কারণ নেই। তিনি স্পষ্ট লেখেন যে "শ্রেণি" লেখার কারণ হল "এটাই এখন চলছে"। অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গের একজন সেরা ভাষাবিদের মতে একবিংশ শতকে এসে "শ্রেণি" লেখার পেছনে পশ্চিমবঙ্গের দুই-তিনটি বড় বড় প্রকাশনা সংস্থার কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হুজুগে বানান চাপিয়ে দেওয়া ছাড়া আর কোনও কারণ নেই। পশ্চিমবঙ্গের সেই হুজুগের রেশ বাংলাদেশে এসে লাগে আরও এক দশক পরে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রকাশনাগুলিতে এত সহজে পরিবর্তন আসেনি। আমার কাছে থাকা ২০১৫ সালে প্রকাশিত ঢাকার বাংলা একাডেমির সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধান-এও দেখছি তখন পর্যন্ত "শ্রেণী"-কেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মনে হয় বছর পাঁচেক আগে এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা উপর থেকে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া "শ্রেণি" হুজুগকে শেষ পর্যন্ত বানানের "নিয়ম" করে দেওয়া হয়, যে নিয়ম আমার মতে সম্পূর্ণ আঁতলামি প্রসূত, যার কোনও ভাষাতাত্ত্বিক ব্যাখ্যা নেই। না হলে সারা বিংশ শতাব্দী জুড়ে দুই বাংলার বিখ্যাত সাহিত্যিক প্রাবন্ধিকদের রচনায় যে "শ্রেণী" বানানের একচেটিয়া প্রাধান্য চলে আসছিল, সেটা পরিবর্তন করার কী দরকার ছিল? আমার কথা হল, "শ্রেণী" থেকে "শ্রেণি" বানানের এই নিরব বিপ্লব ঘটালেন কারা? --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০১:০০, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


    বিকল্প প্রস্তাব

    * মন্তব্য যদি পরিবর্তনই করা হয়, তবে বিষয়শ্রেণি কেন? আমার জানামতে, বিষয়শ্রেণী বা বিষয়শ্রেণি বলতে কোনো শব্দ বাংলায় নেই (অন্তত আমি কোথাও খুঁজে পাইনি)। পরিবর্তন প্রয়োজন হলে আবিষ্কৃত শব্দ বাদ দিয়ে শুধু শ্রেণি কিংবা বর্গ করা যেতে পারে। এবং এটাই Category শব্দের সঠিক বাংলা। অন্যান্য ইন্ডিক ভাষায় শ্রেণী/শ্রেণি, বর্গের ব্যবহার-

    ব্যবহার ভাষা
    শ্রেণী ভোজপুরি, হিন্দি, পাঞ্জাবী, ওড়িয়া, অসমীয়া
    বর্গ সংস্কৃত, মারাঠি, তেলেগু (বর্গ>ভর্গম)

    এসব ভাষাতেও বিষয়শ্রেণী বা এর কাছাকাছি কোনো শব্দ পাওয়া যায় নি। আমার প্রস্তাব বিষয় বাদ দিয়ে শুধু শ্রেণি করা হোক।—ইয়াহিয়াআলাপ১৯:৪৭, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    দৃঢ় সমর্থন একথাটা উপরেও বলেছি আমি। শ্রেণি শব্দটাই আসলে Category-র সর্বাধিক কাছের। অভিধান বলছে এর অর্থ একই বা সমান বৈশিষ্ট্যের বস্তু/ব্যক্তির সমষ্টি বা দল। সংস্কৃত অভিধানে গিয়ে দেখি তারা বিষয় ও শ্রেণিকে পরস্পর সমার্থক বলে দাবি করছে। সবদিক থেকে শ্রেণিই যোগ্য, কিন্তু আলোচনা হচ্ছে বিষয়শ্রেণী বনাম বিষয়শ্রেণি নিয়ে! তবে বর্গ/দল/গণ/পরিবার/ঘরানা ইত্যাদি শব্দগুলোকেও বিবেচনায় আনা যেতে পারে যদি শ্রেণি বনাম শ্রেণীর যুদ্ধের পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা থাকে আরকি। হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ২২:১১, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
     বিরোধিতা "বিষয়শ্রেণী" কথাটা ইংরেজি Category থেকে ইচ্ছা করেই হুবহু অনুবাদ করা হয়নি। এটা ঠিক যে এককভাবে "Category"-র অর্থ "শ্রেণী" হয়। কিন্তু কিসের শ্রেণী? উইকিপিডিয়ার প্রেক্ষাপটে "বিষয়শ্রেণী" লিখলে জিনিসটা আমার মতে পানির মতো পরিস্কার হয়ে যায়, যে ঠিক কী নিয়ে কথা বলা হচ্ছে। উইকিপিডিয়াতে বিভিন্ন "বিষয়" (Topic) নিয়ে নিবন্ধ লেখা হয়, এবং সেই বিভিন্ন আলোচ্য বিষয়গুলিকে "শ্রেণীবদ্ধ" (Categorize) করার জন্য যেসব নির্দেশক শব্দ ব্যবহার করা হয়, সেগুলি হল "বিষয়ের একেকটি শ্রেণী" (A category of topics বা a Topic category), যাকে সংক্ষেপে আমরা বলতে পারি "বিষয়শ্রেণী"। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৮:৫৮, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Zaheen: জাহিন ভাইয়ের সাথে সহমত। শুধু শ্রেণির চেয়ে "বিষয়শ্রেণী" (বিষয়শ্রেণি) শব্দটি সুস্পষ্ট অর্থ প্রকাশ করে। কিন্তু, বাংলা বানানরীতি এবং অভিধান অনুযায়ী (অভিধানে "শ্রেণী" বানানে কোন শব্দ নেই) শব্দটি "ভুল"। তাই বানান সংশোধনের লক্ষ্যে আমি বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণির প্রস্তাব করেছি। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১১:২৪, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    ব্যবহারকারী→অবদানকারী

    নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।



    @ANKAN: এই জন্যই আমি মূল প্রস্তাবনায় অবদানকারী-র কথা বলেছি। অবদানকারী যদি সবার কাছে যথাযথ না হয়, সেই বিকল্প হিসেবেই সম্পাদক-এর প্রস্তাব দিয়েছি। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৬:১৯, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  মন্তব্য, বাংলা উইকিপিডিয়ায় লক্ষাধিক একাউন্ট আছে। এর মধ্যে অবদান রাখে তাদের সংখ্যা শতাধিক হবে মোটামুটি। তাই সবাইকে অবদানকারী বলা যাবে কিনা এই নিয়ে আলোচনার অবকাশ আছে। অবশ্য কেউ একটা শব্দ লিখলেও তাকে তাত্ত্বিকভাবে অবদানকারী বলা যায়। তবে সিংহভাগ একাউন্টের কোন অবদান নাই৷ তারা একাউন্ট খুলেই গায়েব। তাই ব্যবহারকারী শব্দটিই যৌক্তিক মনে হচ্ছে। আর ইংরেজিতে এর প্রতিশব্দ User ব্যবহৃত হয়,Contributor ব্যবহৃত হয় না। - ওয়াইস আলাপ ১৬:২২, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  বিরোধিতা, প্রস্তাব ভালো তার জন্য সাধুবাদ কিন্তু আমি অ-সমর্থন করছি। ব্যবহারকারী প্রকৃত অর্থই প্রকাশ করছে ও ভুল অনুবাদ করা হয়নি বা সফটওয়্যারের বিকাশকারীরা এটির নাম ভুল রাখেন নি। ব্যাখ্যা দিচ্ছি: যেমনটা উপরে বলা হয়েছে, ব্যবহারকারী অর্থ: যে ব্যবহার করে। এই অর্থে পাঠক-সম্পাদক উভয়ই ব্যবহারকারী। হ্যাঁ, সত্যই তাই। উইকিপিডিয়ায় যারা অ্যাকাউন্ট খুলেন তারা সকলে অবদানকারী বা সম্পাদক নন। যত অ্যাকাউন্ট খোলা হয় তাঁর মধ্যে গুটি কয়েকজন সম্পাদনা করেন। বহু অ্যাকাউন্টধারী আছেন যারা সম্পাদনা করেন না, কেবল উইকিপিডিয়া ব্রাউজ করতে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। অন্যকথায়, সকল অ্যাকাউন্টধারী একজন ব্যবহারকারী কিন্তু সকল অ্যাকাউন্টধারী সম্পাদক বা অবদানকারী নন। অন্যদিকে সকল সম্পাদক বা অবদানকারী নিঃসন্দেহে একজন ব্যবহারকারী। এই দুই শ্রেণীকে একত্র করে বিস্তৃতভাবে ব্যবহারকারী বলা হয়। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৬:২৮, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • জোরালো বিরোধিতা  প্রথমত: সকল ব্যবহারকারীই তো অবদানকারী নন। তাছাড়া লেখক-পাঠক দুজনই ব্যবহারকারী। এতে কোনো সমস্যা দেখছি না। দ্বিতীয়ত: উইকিপিডিয়া ছাড়াও সকল প্রকার বাংলা ওয়েবসাইট ও প্ল্যাটফর্মে ইউজারের বাংলা ব্যবহারকারীই লেখা হয়। এমনকি ফেসবুক বা ইউটিউবেও। তো সে হিসেবে উইকিপিডিয়াকে আলাদা করার কোনো দরকার আছে বলে মনে হচ্ছে না। হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ২০:৩২, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  বিরোধিতা। অংকন ভাই, আফতাব ভাই এবং হীরক রাজা ভাইয়ের সাথে সহমত। — আদিভাইআলাপ০৪:৪২, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  বিরোধিতা, অবদানকারী আর ব্যবহারকারীর মধ্যে বিস্তর পার্থক্য, ব্যবহারকারী শব্দটাই সবচেয়ে যৌক্তিক, আর ইংরেজির সাথে মানানসই, বাংলায় অবদানকারীর ইংরেজি হল contributor, দুটো পরিভাষা ইংরেজিতেও আলাদা, বাংলাতেও আলাদা, আর কেউ ব্যবহারকারী হলেই তার অবদান থাকবে, সেটাঅবান্তর, একাউন্ট খুললেই সে ব্যবহারকারী, আর অবদান রাখলে অবদানকারী, দুটো আলাদা রাখা ছাড়া উপায় নেই। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:১১, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • জোরালো বিরোধিতা । ব্যক্তিগতভাবে এটি একটি অপ্রয়োজনীয় প্রস্তাব বলে আমার মনে হয়েছে। ইংরেজি user-এর স্বীকৃত বাংলা ব্যবহারকারী। — তানভির১৮:০৪, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

    টেমপ্লেট→ছাঁচ

    নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।



    @আফতাবুজ্জামান:, আপনাকে সবসময় দেখি বাংলাকে প্রচলনের উপর অনেক বেশি আবেগ দিয়ে প্রাধান্য দিতে, আজকে আপনিই প্রচলনকে বাংলার উপর প্রাধান্য দিচ্ছেন। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:৩৩, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  মন্তব্য টেমপ্লেটকে ছাঁচ করার কথা বেশ আগেও কানাঘুষা হয়েছিল। ফারসি সায্ বা সংস্কৃত সঞ্চ, এই দুইটার যেকোনো একটা থেকে ছাঁচ শব্দটি এসেছে; সেদিক থেকে ছাঁচ শব্দটাও বাংলা কি-না তা নিশ্চিত না। যদিও টেমপ্লেটের তুলনায় ছাঁচ শতগুণ বেশি বাংলা শব্দ। ছাঁচ নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই, এমনিতেও শব্দটা বেশ সুন্দর ও ছোট। তবে ঁ থাকায় এর বিকল্প হিসেবে কাঠাম (কাঠামো না আবার!), ঠাট বা ফলক শব্দগুলোও ভাবা যেতে পারে। আমি অবশ্য ছাঁচকেই এগিয়ে রাখব। — Hirok Raja (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।
    •  মন্তব্য ছাঁচ শব্দটিকে প্রচলিত মনে হয় না, শ্রুতিমধুরও নয়। অসমীয়াতে সাঁচ, হিন্দিতে সাঁচা ব্যবহার হয় দেখেছি। বাংলাতেও হোক এরকম কিছু। তবে কাঠামো বা ফলকজাতীয় কিছু হলে ভালো হয়। — আদিভাইআলাপ০৪:৫৪, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Meghmollar2017: ছাঁচ যেখানে প্রচলিত থাকার কথা সেখানে আছেই। মূলত এলিট সমাজে টেমপ্লেট বলা হয়। ময়মনসিংহ অঞ্চলেও তো ছাঁচ বলা হয়! (তুমি ময়মনসিংহে না থাকার কুফল এটা ) আর হিন্দির সাঁচা বা অসমের সাঁচটাকেই বাংলায় ছাঁচ বলা হয়। (: তবে ছাঁচ উচ্চারণটা একটু সমস্যার। এজন্য বিকল্প রাখা যেতে পারে। উল্লেখ্য কামারপাড়ায়, বেতশিল্পপাড়ায় গেলে ছাঁচ কথাটা কানে আসবেই যা আসলে টেমপ্লেট। তবে স্বর্ণকার বা অন্যান্য পেশাজীবীদের মধ্যে হয়তো আরো ভালো কোন শব্দ থাকতে পারে। বাংলা শব্দ খুঁজতে অভিধান কোন কাজের না, আমবাঙালির মুখের কাছে কান রাখলেই দেখবা তারাই এক একটা বাংলা একাডেমি। তারা পপকর্নকে পাপন, রডোডেনড্রনকে রোদরঞ্জন, হসপিটালকে হাসপাতাল, ডক্টরকে ডাক্তার যে কেমনে বানায় এটা অবশ্য একটা রহস্য। তবে অচেনা ইংরেজিগুলোকে তারা বাংলা করে নেয় আনমনেই। এক্ষেত্রেই একাডেমি পিছিয়ে যে প্রাক্কালে একাডেমি শব্দটাকে আমজনতার মতো ভেঙেচুরে গড়তে পারে নি। ফলক শব্দটাও বেশ সুন্দর কিন্তু! যুক্তবর্ণ কিংবা কার-ফলার ঝামেলা নাই। এটার ইংরেজি যদিও Template না, Plate। তবে টেমপ্লেটের আক্ষরিক অনুবাদ (ছাঁচ) না করে ফলককেও গ্রহণ করা যায় হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ০৫:২৯, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Hirok Raja: ভুল বললেন ভাই, পশ্চিমবঙ্গের আমজনতা একাডেমিকে পিটিয়ে সিধে (আকাদেমি) করে দিয়েছে। :') বঙ্কিমের বিষবৃক্ষে হীরার হিস্টিরিয়া হওয়ার পর ডাক্তার ক্যাস্টর অয়েল দিলে, পিসি (না কে জানি) বলেছিল, হীরার ইষ্টিরস হয়েছে, তাই ডাক্তার কেষ্টরস দিয়েছে। :) ছাঁচ শব্দটা খুঁজতে কুমার-স্যাকড়া পাড়ায় যেতে হয় না, আমাদের পিঠা বানাতে, ব্লক বাটিকের কাজে ছাঁচ ব্যবহার করা হয়। তবে টেমপ্লেটের বদলে ছাঁচ শব্দটা কানে বাজছে। এদিকে সংস্কৃত উইকিতে ফলকম্ আর মৈথিলীতে আকৃতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আমিও সেইরকম বিকল্প নাম খুঁজছি, যেটা সুন্দর, সহজ, চন্দ্রবিন্দু, যুক্তবর্ণ ইত্যাদির ঝামেলা নাই। — আদিভাইআলাপ০৫:৪৬, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    পশ্চিমবঙ্গে অনেক অতৎসম শব্দের উচ্চারণ নিজেদের মত করা হয়, আমি সম্প্রতি কলকাতার একটি ছবিতে দেখেছি, নায়ক জিতের সাথে কথা বলার সময় নায়িকা শুভাশ্রী আফসোসকে পরিষ্কারভাবে আপশোশ বলে উচ্চারণ করছেন, এবং এটাকে তিনি মুখ ফসকে এভাবে উচ্চারণ করেছেন বলে আমার মনে হয়নি, তার কথা শুনেই মনে হয়েছে আফসোসকে তারা বর্তমানে এভাবেই উচ্চারণ করে, এরকম আরও অনেক উদাহরণ আছে, কিন্তু এই মুহূর্তে মনে আসছে না, এছাড়াও আজকে কে আজগে, বিহ্বলতাকে বিউভলতা, বলছিলামকে বলচিলাম বা বলজিলাম। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:২৭, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    জনাব আইপি ব্যবহারকারী, এটা ধান ভানতে শিবের গীত হয়ে গেল না? আপনার বক্তব্য ঠিক বোধগম্য হলো না, একটু স্পষ্ট করে বলুন। — আদিভাইআলাপ১৬:৫৫, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  মন্তব্য যে কাজের জন্য "টেমপ্লেট" শব্দটি ব্যবহৃত হয়, সেটি এই নামেই বহুল প্রচলিত। এটার বাংলা ফলক হোক আর ছাঁচ হোক, সেটা বাংলা উইকিপিডিয়ায় প্রথমবারের মত প্রচলিত হবে (আমি ভুল হলে জানাতে পারেন)। এক্ষেত্রে হিন্দি বা অন্য ভাষার তুলনা আমাদের পক্ষে করাটা মুশকিল, কারণ তাদের অন্যান্য ওয়েবসাইটে কোনটা প্রচলিত সেটা আমরা জানিনা, এবং অন্য ভাষার উইকির নিজস্ব নিয়ম আমাদের অনুসরণ করতে হবে সেরকম বাধ্যবাধকতাও আমাদের নেই। আমাদের ভাষার বৈশিষ্ট্য, গতি একান্ত আমাদের নিজেদের। তবে বাংলা পরিভাষা থেকে থাকলে সেটা গ্রহণ না করার কোনোই কারণ নাই, আমি নিজেই বিভিন্ন সময় বাংলার পক্ষে থেকেছি — যদি সেটা মূল ইংরেজি শব্দের মতই অর্থবাহী হয়। ফলক কথাটি শুনতে ছাঁচের চেয়ে প্রাঞ্জল শোনায় বটে (ব্যক্তিগতভাবে), কিন্তু ফলকের এই "টেমপ্লেট" ধরনের অর্থটা চূড়ান্ত অপ্রচলিত; বরং সেদিক দিয়ে ছাঁচ কাছাকাছি, তবে মানানসই কীনা সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। অন্যদিকে আমরা নামফলক বা স্মৃতিফলক হিসেবে এই "ফলক"-এর ব্যবহার দেখে থাকি বেশি। আমরা চাইলেও কিছু বিদেশি ভাষার পূর্ণাঙ্গ অর্থবাহী পরিভাষা করতে পারব না, অন্তত মৌলিক গবেষণা ব্যতীত। কিছুটা অপ্রাসঙ্গিকভাবেই বলি, ইংরেজি উদার হস্তে অন্য ভাষার শব্দ নিজের ভিতর নিয়ে নেয়, বাংলা ভাষাও প্রচুর বিদেশি শব্দ নিজের ভিতরে নিয়েছে। তাই ব্যাপক প্রচলিত, অর্থবাহী একটি শব্দ ভিনদেশী হলেও অপ্রচলিত পরিভাষার বদলে সেই "টেমপ্লেট" শব্দটিকেই গ্রহণ করা শ্রেয় হবে বলে মনে করি।অংকন (আলাপ) ০৮:১৪, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @ANKAN: DNA Template এর বাংলা হিসেবে পাঠ্যপুস্তকে ডিএনএ ছাঁচ ব্যবহৃত হয়। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ১৬:২৮, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @MS Sakib: শুরুতেই "যে কাজের জন্য" লিখেছি, যে কাজ বলতে উইকিপিডিয়ায় বা অনুরূপ প্ল্যাটফর্মে যে কাজে ব্যবহৃত হয় সেটাই বোঝানো হয়েছে। — অংকন (আলাপ) ১৯:১৭, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  বিরোধিতা আমার মতে টেম্পলেটের সমগ্র বিষয়বস্তু প্রকাশ এবং এর সঠিক অর্থ বহন করতে "টেম্পলেট শব্দের বিকল্প নেই! প্রস্তাবিত শব্দগুলো টেম্পলেটের সম্পূর্ণ মূল ভাব প্রকাশ করতে পারছে না। এবং ইন্টারনেট সংক্রান্ত বিষয়ে টেমপ্লেট শব্দটিই অধিক ব্যবহারযোগ্য। যেমন উইকিতে মাইক্রপ্রসেসর নিবন্ধে "অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক" শব্দটির উল্লেখ থাকলেও মাইক্রোপ্রসেসর শব্দকেই অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং নিবন্ধের নাম হিসেবেও মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়া বাংলা ভাষায় ইংরেজি থেকে উৎপত্তি হয়েছে এমন বহু পারিভাষিক শব্দ রয়েছে, যা সর্বসমক্ষে প্রচলিত এবং অভিধানেও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। " টেম্পলেট" শব্দটিকেও এমনই একটি পারিভাষিক শব্দ ধরা যেতে পারে এবং কিছু অভিধানে Template এর বাংলা হিসেবে শুধুমাত্র "টেম্পলেট" শব্দটিই ব্যবহার করা হয়েছে। সবকিছু বিবেচনা করলে টেম্পলেট শব্দটি বহাল রাখাই আমার সর্বোত্তম মনে হচ্ছে। সাইফুর (আলাপ) ১৩:০৩, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • জোরালো বিরোধিতা । বাংলাকে সব জায়গায় স্থান করে দিতে গিয়ে অপ্রচলিত বা উদ্ভট প্রতিশব্দ দিয়ে তাকে প্রকাশ করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। আফতাব ভাই যেমনটি বললেন, তেমনি উইকিপিডিয়ার শুরু থেকে এটি চলে আসছে, মোটামুটিভাবে সকলেই এটির নাম, কাজ, ভূমিকা সবকিছু সম্পর্কে জানেন; উইকিপিডিয়ানরা এটির সাথে পরিচিত ও এটি ভুল বা বিকৃত কিছুও নয়। টেমপ্লেটে যে ধরনের বিষয় স্থান পায় তার সঠিক বাংলা এককভাবে ছাঁচ বা অন্য কোনো শব্দ দিয়ে প্রকাশ করা সম্ভব নয়, শব্দের প্রাঞ্জলতা তো থাকেই না। উপরে জনাব সাইফুরের মন্তব্যও ধর্তব্য। — তানভির১৭:৫৮, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

    বিকল্প প্রস্তাব

    নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।



    টেমপ্লেট

     মন্তব্য @Safi Mahfouz: নমুনা মানে তো sample। তাতে অর্থ বদলে যায়। আদল মানেও সাদৃশ্য, similarity। আদল ঠিক আকার বা কাঠামো বোঝায় না। তবে আদল ভালো প্রস্তাব। — আদিভাইআলাপ০৬:০৭, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
     মন্তব্য @Meghmollar2017: আমিও এইমাত্র এটি পেলাম। সম্পাদনা করতে গিয়ে দেখি আপনি দিয়েছেন😊।— সাফী মাহফূজ বলুন ০৬:১১, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
     সমর্থন, কাঠামো শব্দটাও উত্তম প্রতিশন্দ এবং অধিক বোধগম্য। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৬:২৮, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    এ সম্পর্কে অভিধান ঘেঁটে যে আরও সমার্থক শব্দগুলো পেয়েছি, তা নিচে ক্রমান্বয়ে লিখে গেলাম। শব্দগুলোর নিচে মন্তব্য করতে পারেন। — আদিভাইআলাপ০৬:২৯, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

     সমর্থন-- Prodipto Deloar(Talk)
     মন্তব্য @Prodipto Deloar: একটি ইংরেজি শব্দ থেকে প্রতিস্থাপন করে সে স্থলে আরেকটি ইংরেজি শব্দ বসানো ভালো বুদ্ধি নয় নিশ্চয়ই। আপনি কোনো বাংলা নামের ক্ষেত্রে মন্তব্য করুন। অথবা ছাঁচ কিংবা বর্তমান টেমপ্লেট নামটিই রাখার পক্ষে বলতে পারেন। — আদিভাইআলাপ১১:০৭, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @Meghmollar2017: বিকল্পগুলোর মধ্যে আমি কাঠামো-র (অথবা ছাঁচ) পক্ষে। আর অনুগ্রহ করে, বিকল্প থেকে প্যাটার্ন, ফ্রেম সহ ইংরেজিগুলো বাদ দিয়ে দিন।≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৭:২৮, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    হিন্দি উইকিতে ছাঁচ শব্দটি ব্যবহার হয়। তবে বাংলা ভাষা হিন্দির চেয়ে সংস্কৃত ভাষাকেই বেশি অনুসরণ করে (তৎসম হিসেবে), এছাড়া ফলক শুনতেও বেশি বোধগম্য ও সাবলীলভাবে প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয় আর তার সাথে কিছুটা বুদ্ধিবৃত্তিক ইঙ্গিত পাওয়া যায়, ছাঁচ বললে শিল্পখারখানা সম্পর্কিত জিনিস মনের মধ্যে ভেসে ওঠে, আর উইকি তো কোন বস্তুনির্ভর কারখানা নয়, এখানে সব কিছুই মূলত বিমূর্ত (abstract) আর স্বেচ্ছাসেবা, তাই ফলক নামটাই বেশি মানানসই, তবে বিষয়শ্রেণীকে হিন্দি উইকিপিডিয়ায় লেখা হয় শ্রেণী, তাই বাংলা উইকিপিডিয়ার পূর্বের রীতি অনুযায়ী যদি শুধু ফলক না বলে বিষয়ফলক বলা হয় তাহলে শুনতে ভালো লাগে, আর বোধগম্যতাও বৃদ্ধি পায়। 116.58.202.220 (আলাপ) ০৯:১৮, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    template=tem+plate, tem শব্দের আমি দুটি অর্থ পেয়েছি, একটা হল আদর্শ, সুন্দর, আর আরেকটি হল অস্থায়ী বা বর্তমান, plate=অর্থ ব্যাবহারিকভাবে থালা, এছাড়াও শিল্পক্ষেত্রে হল পাত বা তক্তা, আর ভূবিজ্ঞানে হল ফলক বা পাত, আমার মতে টেমপ্লেট শব্দের হুবুহু শাব্দিক অর্থ মানফলক (আদর্শ ফলক) বা ছাঁচফলক (অস্থায়ী নমুনা ফলক) করা যেতে পারে। অথবা উইকিপিডিয়ার মত অন্তর্জালিক মুক্তকোষের ক্ষেত্রে বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে বিষয়ফলক (আরও দুটি নাম মাথায় এসেছে, অনুফলক বা উপফলক) হতে পারে। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:০৭, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • বিকল্প প্রস্তাব: সাঁটলিপি@আফতাবুজ্জামান, ANKAN, MS Sakib, এবং Hirok Raja: টেমপ্লেট শব্দের একটি বিকল্প খুঁজছিলাম, যেটা ইউনিক হবে, শ্রুতিমধুর হবে এবং কাজের সাথে অনেক খাপ খাবে। হীরক রাজা ভাই যখন বললেন স্বর্ণকারের কাছে ভালো শব্দ পাওয়া যেতে পারে, তখন মনে হয়েছিল মুদ্রণক্ষেত্রেও এমন শব্দ পাওয়া যেতে পারে, যেটা টেমপ্লেটের বিকল্প বাংলা হতে পারবে। খোঁজ নিয়ে "সাঁটলিপি" শব্দটি পেলাম (যদিও এটি সরাসরি মুদ্রণের সাথে সম্পর্কিত নয়)। সাঁটলিপি (বাংলা সাঁট + সংস্কৃত লিপি) হলো বিভিন্ন সাংকেতিক (সংকেতসাঁট) চিহ্ন ব্যবহার করে যেকোনো বৃহৎ আলোচনা, বর্ণনা, ধারাবিবরণী, বক্তৃতা বা বিতর্ককে অধিক দ্রুত গতিতে নির্ভুলভাবে লিপিবদ্ধ করার একটি কৌশল। (বিস্তারিত Shorthand) এদিক শব্দটি থেকে টেমপ্লেটের কাজের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। "সাঁট" শব্দটি কোনো কিছু ইঙ্গিত করাকে বোঝায়। তাছাড়া বাংলায় "সাঁটানো" শব্দটি কোথাও কোনো কিছু এঁটে দেওয়াকে নির্দেশ করে। (সূত্র: বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান ২০১৫ এবং বাংলা একাডেমি বাবহারিক বাংলা অভিধান ২০১৫) কাজেই "সাঁটলিপি" শব্দটি "ছাঁচ" শব্দের মতো সরাসরি টেমপ্লেটকে নির্দেশ না করলেও, আলঙ্কারিকভাবে টেমপ্লেটের কাজকেই বোঝায়। "সাঁটলিপি" "ছাঁচ" এর মতো উচ্চারণেও কঠিন নয়, আবার "ফলক", "কাঠামো" ইত্যাদির মতো জলো-ভাষাও নয়। তাই আমার পক্ষ থেকে [যদি টেমপ্লেটকে পরিবর্তন করতেই হয়] তবে সাঁটলিপি ব্যবহারের প্রস্তাব করছি। তাতে অন্য ভাষাকে (হোক ইংরেজি বা অসমীয়া কিংবা হিন্দি) অনুসরণ না করেও, অন্তত বাংলার অনন্য শব্দভাণ্ডারের স্বকীয়তা বজায় থাকে। — আদিভাইআলাপ০৯:৪৪, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
      @Meghmollar2017 আমার অভিমত হচ্ছে ফলক, কাঠামো বা ছাঁচ— এই তিনটির মধ্যে একটি বেছে নেওয়া। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৯:৫৩, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @MS Sakib: "ছাঁচ" শব্দটি আমিসহ অনেকেরই ঠিক পছন্দ হচ্ছে না। আবার "ফলক", কিংবা "কাঠামো" শব্দগুলোও জলো ভাষা মনে হচ্ছে। আচ্ছা, দেখি বাকিরা কী বলেন। — আদিভাইআলাপ১০:৩৩, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • আরও নাম মাথায় এসেছে, ফলকস্তম্ভ, ফলকছাঁচ, ফলকবার্তা, বার্তাফলক, লেখফলক ইত্যাদি। ফলকস্তম্ভ বা ফলকদণ্ড হলে কেমন হয়? হুবুহু কোন নামই পাচ্ছি না, এককভাবে ফলক নামটাই সবচেয়ে যুতসই হয়। 43.245.121.91 (আলাপ)
    • এখন আবার মনে হচ্ছে অনুফলক ভালো হবে, কারণ অনু শব্দের আরেক অর্থ দেখলাম আদর্শ বা নমুনা বা প্রতিরূপ (ক্ষুদ্র অর্থের পাশাপাশি), সে হিসেবে টেমপ্লেটের সবচেয়ে শ্রুতিমধুর সার্বজনীন শাব্দিক অনুবাদ অনুফলকই হবে মনে হচ্ছে৷ 43.245.121.90 (আলাপ) ১২:৫৩, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    জনাব আইপি ব্যবহারকারী, আপনি তো সুচিন্তিতভাবে আলোচনা ভজকট পাকিয়ে দিচ্ছেন। নতুন প্রস্তাবনা থাকলে তারকা (*) চিহ্ন দিয়ে শুরু করুন। ধন্যবাদ। — আদিভাইআলাপ১৩:০১, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

    দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (তৃতীয় দফা)

    সবার মতামত অনুসারেে আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে আগামীকাল, ২৭ নভেম্বর রাত ৭:৩০ টায় (বাংলাদেশ সময়) নির্বাচন করা হয়েছে। আলোচনা গুগল মিটে অনুষ্ঠিত হবে। আপনাকে আমি এই আলোচনাতে অংশগ্রহণ করতে আন্তরিক অনুরোধ করছি। নিয়মিত ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে নতুন ব্যবহারকারী যে কাউকে স্বাগতম।

    আপনাকে এখানে সাক্ষর করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
    আলোচনার লিংক https://meet.google.com/dxo-ezyk-cbn

    আপনাকে স্বাগতম।

    এই ধরণের বিজ্ঞপ্তি পেতে আপনার ব্যবহারকারীর নামটি এখান যুক্ত করুন, যদি পেতে না চান তাহলে মুছে ফেলতে পারেন।

    শুভেচ্ছা সহ, জনি (আলাপ) ১৯:৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনার সারসংক্ষেপ

    আশা করি সবাই ভালো ও সুস্থ আছেন। আমি জনি এবং রাজীব আপনাদের সবাইকে আমাদের সাথে থাকার এবং আলোচনায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা উইকিমিডিয়া ২০৩০ আন্দোলনের কৌশলের সুপারিশ এবং এর উদ্যোগকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও বাস্তবায়ন করার উদ্দেশ্যে তিন দফায় আলোচনা করেছি। আমাদের এই আলোচনায় বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও নেপাল থেকে উইকিমিডিয়ান অংশগ্রহণ করেছেন। সকল অংশগ্রহণকারীর প্রতি রইলো বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

    আমাদের তিন দফায় আলোচনার উপর ভিক্তি করে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনে তিনটি সুপারিশ এবং দশটি উদ্যোগের প্রতিবেদন দেয়া হবে। এই জন্য আপনাদের সবাইকে এই ফর্মটি পূরণ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। ফর্মটি ২৮ নভেম্বর রাত ১১:৫৯ মিনিট পর্যন্ত পূরণের জন্য খোলা থাকবে। এর পরে সময়সীমা শেষ হওয়ার কারণে এই ফর্মটি বন্ধ হয়ে যাবে।

    ৫ এবং ৬ ডিসেম্বরের বৈশ্বিক কথোপকথনে অংশগ্রহণের জন্য এই নিবন্ধন ফর্মটি চালু করা হয়েছে, নিবন্ধন ফর্মটি ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত পূরণের জন্য খোলা থাকবে, সবাইকে নিবন্ধন ফর্মটি পূরণের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

    আমাদের আজকের (২৭ নভেম্বর) আলোচনায় বিনিময় করা লিংক গুলো দেখতে এখানে চাপুন

    এই ধরণের বিজ্ঞপ্তি পেতে আপনার ব্যবহারকারীর নামটি এখান যুক্ত করুন, যদি পেতে না চান তাহলে মুছে ফেলতে পারেন।

    শুভেচ্ছা সহ, জনি (আলাপ) ১৮:১৩, ২৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    Wikidata descriptions changes to be included more often in Recent Changes and Watchlist

    "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ" নিবন্ধের স্থানান্তর প্রস্তাবনা শুরু করা হয়েছে

    সুধী, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিবন্ধের আলাপ পাতায় এটির স্থানান্তরের জন্য একটি প্রস্তাবনা আনা হয়েছে। এতে সম্প্রদায়ের সকলের মতামত কাম্য। — আদিভাইআলাপ১০:৩০, ১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    বিস্তারিত ব্যাখ্যা উক্ত নিবন্ধের আলাপ পাতায় দেয়া হয়েছে। - Suvray (আলাপ) ১১:৫৪, ১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    WMWM 2021 Newsletter #1

    Namaskar,

    You are receiving this notification as you are one of the subscriber of Wikimedia Wikimeet India 2021 Newsletter. We are sharing with you the first newsletter featuring news, updates and plans related to the event. You can find our first issue here. If you do not want to receive this kind of notification further, you can remove yourself from here.

    Sent through MediaWiki message delivery (আলাপ) ১৭:৫৭, ১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    Festive Season 2020 edit-a-thon on 5-6 December 2020

    Festive Season 2020 edit-a-thon is on 5 – 6 December 2020

    Namaskara/Hello,

    Hope you are doing well. On 5–6 December, A2K will conduct a mini edit-a-thon on the theme Festivals of India. This edit-a-thon is not restricted to a particular project and editors can contribute to any Wikimedia project on the theme. Please have a look at the event page, and please participate. Some tasks have been suggested, please feel free to expand the list.

    Regards. Sent using MediaWiki message delivery (আলাপ) ১১:২৯, ২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    A/B test for the Reply tool

    Hello. দয়া করে আপনার ভাষায় অনুবাদ করতে সাহায্য করুন.

    The mw:Editing team is building the Reply tool. This new tool was requested during the mw:Talk pages consultation 2019. If you want, you can turn it on now at Special:Preferences#mw-prefsection-betafeatures.

    The Editing team would like to test the tool. They want to study whether it works better, especially for new editors. In the test, they will turn on the Reply tool for half of editors sometime during the week of 14 December 2020. They will not change preferences for the other editors. You will still be able to turn it on or off yourself in Special:Preferences.

    The test will run for several weeks. The results will be posted at mw:Talk pages project/replying#Metrics in late January or February. The test results will help Wikipedia editors and the Editing team decide whether the tool should be turned on for everyone.

    If your Wikipedia does not want to participate in this test, please contact me as soon as possible. Thank you. Whatamidoing (WMF) (আলাপ) ২২:১৫, ২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    Update: The test will start in January 2021 instead. Thank you for your understanding, Whatamidoing (WMF) (আলাপ) ১৭:৪০, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    God এর বাংলা অনুবাদ ঈশ্বর নাকি সৃষ্টিকর্তা?

    নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।



    ব্যবহারকারী:MS Sakib ইসলামের নবি ও রাসুল নিবন্ধে আমার করা সম্পাদনায় ঈশ্বর শব্দের বদলে সৃষ্টিকর্তা ব্যবহার করেছেন। এটি ইংরেজি নিবন্ধে ছিল God। আমি জানতে চাচ্ছি, God এর বাংলা ঈশ্বর হবে নাকি সৃষ্টিকর্তা হবে? আমি যতদূর জানি, সৃষ্টিকর্তা creator এর অনুবাদ হিসেবে যথাযথ , আর God এর যথাযথ অনুবাদ ঈশ্বর । এ ব্যাপারে সবার মতামত কাম্য। 103.230.107.26 (আলাপ) ২০:৩২, ৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    উইকিপিডিয়ার নীতিমালা অনুযায়ী (উইকিপিডিয়া:রচনাশৈলী নির্দেশনা/ইসলাম-সম্পর্কিত নিবন্ধ) আল্লাহ শব্দের পরিবর্তে ঈশ্বর বা ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর শব্দটি ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। আমার নিজেরও ঈশ্বর শব্দ ব্যবহারে আপত্তি নেই। কারণ, আল্লাহ= আল + ইলাহ = the + worshippable = সুনির্দিষ্টভাবে একক + উপাস্য (উপাসনা করার যোগ্য/উপাসনা পাওয়ার যোগ্য)। ঈশ্বর শব্দের সাথে ইসলামের আল্লাহ শব্দের অর্থগত কোন সাংঘর্ষিকতা নেই । তাই আমি নিবন্ধে পুনরায় ঈশ্বর শব্দটি ব্যবহার করছি। 116.58.202.24 (আলাপ) ০২:৪২, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @116.58.202.24, সব ক্ষেত্রেই যে ইংরেজি থেকে হুবুহু অনুকরণ/অনুবাদ করতে হবে, এরকম কোন নিয়মতো আমার জানামতে নেই। ঈশ্বর শব্দটি অর্থগত দিক থেকে যা-ই হোকনা কেন, ব্যাবহারিক/প্রায়োগিক দিক থেকে ভিন্ন। আমি যতদূর জানি, হিন্দু এবং বাঙালি খ্রিষ্টান ছাড়া আর কোন সম্প্রদায় "ঈশ্বর" শব্দটি ব্যবহার করেনা। তবে প্রভু/সৃষ্টিকর্তা শব্দগুলো সব ধর্মেই সমানভাবে ব্যবহৃত হয়। ঈশ্বরের বদলে সৃষ্টিকর্তা শব্দটি ব্যবহৃত হলে প্রায়োগিত দিক দিয়ে ভিন্নার্থ প্রকাশ করে না। সৃষ্টিকর্তা শব্দটি ঈশ্বরের চেয়ে অধিক নিরপেক্ষ। তাই আমি সৃষ্টিকর্তা ব্যবহারের পক্ষপাতী। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৩:২৪, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    তারচেয়ে আমার মতে পুরো নিবন্ধে সরাসরি আল্লাহ ব্যবহার করাই ভালো, আর নিবন্ধের শুরুতে ব্র্যাকেটে বা বন্ধনীতে (ইসলামে ঈশ্বর বা ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর) যোগ করে দেওয়া যেতে পারে, এরপর আর যোগ না করলেও হবে। আর ঈশ্বর শব্দটা শুনতে আমার কাছে অধিক বুদ্ধিবৃত্তিক/বুদ্ধিদীপ্ত (intellectual) বলে মনে হয়, আর বুদ্ধিবৃত্তিক শব্দের প্রয়োগ নিয়ে বিতর্ক থাকলে মূল শব্দ ব্যবহার করাই ভালো। - 116.58.200.191 (আলাপ) ০৩:২৮, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @MS Sakib এবং আফতাবুজ্জামান: এই ব্যবহারকারীর কোনকিছুর উত্তর না দেওয়ায় উত্তম। একাধিকবার ব্লক করা হয়েছে। তারপরও বিভিন্ন আইপি থেকে আজাইরা টপিক কতগুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করে। আলোচনাসভার ৩ ভাগের ২ ভাগ তার আলোচনা। টপিক আজাইরা হোক আর যাই হোক বারবার ব্লক করার পরও উইকিপিডিয়ায় এসে এসব করার কোনো মানে হয় না। আফতাব ভাই যদি বলেন, এসব বিষয়ে সম্পাদনা করলে আমি চিহ্নিত করে আনডো করে দিব। - ওয়াইস আলাপ ০৩:৩৮, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    ওয়াইস, ইসলাম নিশ্চয়ই তোমাকে অভদ্রতা করতে শেখায় নি। আশা করি তুমি এরপর থেকে ভদ্র প্রতিক্রিয়া দেখানোর চেষ্টা করবে। তারপরও যদি ভদ্র আচরণ না কর, তাহলে আমি ধরে নেবো, তুমি ধর্ম (ইসলাম) ও নৈতিকতার চেয়ে রাজনীতিকে বেশি গুরুত্ব দাও। আর এটা মনে রেখ, আল্লাহর ক্ষমতা আর ইসলাম কখনো বদলায় না, কিন্তু রাজনীতি জিনিসটা তাসের ঘরের মত প্রতি মুহূর্তে বদলায়, অতএব তুমি রাজনীতির উপর আল্লাহ কিংবা ইসলামের চেয়ে বেশি ভরসা করার প্রমাণ হল তোমার এই উইকিপিডিয়ার রাজনীতি বুঝে মেপে মেপে ভালো খারাপ আচরণ করার প্রবণতা, আজ যদি আমি ব্লক না থেকে আগের অবস্থায় থাকতাম, তাহলে সমূহ সম্ভাবনা ছিল এই তুমিই আমাকে মিষ্টি করে কথা বলতে, আমার মনে হয় এই কথাটা পুরনো সকল ব্যবহারকারীই স্বীকার করবে। তাই আমি আশা করবো তুমি ক্ষমতাবান কিংবা ক্ষমতাহীন সকলের সাথেই সমান আচরণ করার চেষ্টা করবে এখন থেকে। মনে রেখো, আল্লাহ সবার আগে অন্তর দেখে, তারপরে বেশভূষা। 116.58.200.191 (আলাপ) ০৩:৪১, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

    2020 Coolest Tool Award Ceremony on December 11th

    ডেস্কটপ উন্নয়ন

    সুধী,

    আপনি কি বাংলা উইকিপিডিয়াকে সেসব উইকির একটি হিসেবে বিবেচনা করতে চান যারা কিনা পাঠক ও অবদানকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ইন্টারফেস সমন্বয় করতে ডব্লিউএমএফকে সাহায্য করবে?

    কেন?

    ভেক্টর চালুর ১৫ বছর পর, পূর্বনির্ধারিত ইন্টারফেসটিতে কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন। পাঠক, নতুন আগত এবং অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী সকলে একমত যে ইন্টারফেসটি আরও সহজ এবং ব্যবহার উপযোগী করা যেয়ে পারে, আরও প্রীতিকর, এবং আরও স্বজ্ঞাত করা যেতে পারে। এজন্যই স্বেচ্ছাসেবকরা গ্যাজেট এবং স্ক্রিপ্ট লিখে থাকেন এবং সেগুলো স্বতন্ত্র উইকিতে চালু করেন। এখন, আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে এই উন্নতিগুলিকে আরো উইকিতে প্রয়োগ করা, এবং তা পূর্বনির্ধারিতভাবে করা। বাংলা উইকিপিডিয়া যদি চায় তবে এটি পরীক্ষা চালানো উইকিগুলির একটি হতে পারে এবং প্রাথমিক পর্যায়ের উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে।

    পরিবর্তন কিভাবে কাজ করবে?

    • আপনারা যদি সম্মত হন, সকল নতুন বৈশিষ্ট্য সবার জন্য পূর্বনির্ধারিতভাবে দৃশ্যমান হবে।
    • এই পরিবর্তনগুলি ছোট ছোট ধাপে করা হবে (যতদূর সম্ভব "একসাথে সবকিছু" না করার পরিবর্তে)। এগুলির প্রতিটি নিয়ে পৃথকভাবে আলোচনা, উন্নয়ন করা হবে এবং প্রতিটি পৃথকভাবে চালু করা হবে।
    • এই পরিবর্তনগুলি শুধুমাত্র ভেক্টরের জন্য (এটিই হল পূর্বনির্ধারিত অবরণ), যার মানে মনোবুক বা অন্যান্য আবরণ ব্যবহার করা সকল ব্যবহারকারীরা কোন পার্থক্য দেখতে পাবেন না।
    • যারা বর্তমান ভেক্টর দৃশ্যটি রাখতে পছন্দ করেন তারা তা করতে সক্ষম হবেন - আমাদের নতুন পরিমার্জিত ইন্টারফেসের নাম হবে ভেক্টর, এবং অপরিবর্তিত ভেক্টরকে তখন উত্তরাধিকার ভেক্টর হিসেবে অভিহিত করা হবে।
    • আমরা নিবন্ধের বিষয়বস্তু পরিবর্তন করি না (ডানে লেখচিত্রটিতে চিহ্নিত), এবং আমরা কোন কার্যকারিতা অপসারণ করব না (আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে তাদের পুনর্বিন্যাস এবং উন্নত করা)।

    আমরা প্রথমে কোন পরিবর্তনগুলি আনতে যাচ্ছি?

    এগুলোর সবই প্রাথমিক ধারণা এবং এগুলোকে আরও ভালো করার জন্য আমাদের আপনার মতামত প্রয়োজন। আমাদের প্রথম উন্নতির মধ্যে রয়েছে:

    • একটি ছোট শীর্ষচরণ। এর ফলে আমরা শীর্ষচরণকে আঠালো এবং সব সময় দৃশ্যমান রাখতে পারব (স্ক্রল করার প্রয়োজন ছাড়াই),
    • ভাঁজযোগ্য পার্শ্বদণ্ড। এটি পড়ার সময় মনযোগ না হারানোকে সহজ করে তুলবে,
    • উন্নত অনুসন্ধান। অনুসন্ধান বাক্সকে শীর্ষচরণে নেয়া হবে, এবং পরবর্তীতে, আমরা যখন শীর্ষচরণকে আঠালো করব তখন এটি সব সময় (স্ক্রল করার প্রয়োজন ছাড়াই) দৃশ্যমান হবে। এছাড়া পরামর্শে, একটি ছবি ও একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা থাকবে।

    আপনি মিডিয়াউইকিতে সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ পরিবর্তন সম্পর্কে আরো জানতে পারেন।

    আপনারা কিভাবে অংশগ্রহণ করতে পারেন?

    • [সকলে] আপনাদের মতামত জানান! আপনি কি পছন্দ করেন? আপনি কি পরিবর্তন দেখতে চান? কিছু পছন্দসমূহ ইতোমধ্যে আমাদের জানা, যেহেতু আমাদের পরিবর্তনগুলি উপাত্তের উপর ভিত্তি করে করা: গবেষণা (প্রতিবেদন) এবং সম্প্রদায়ের মতামত (প্রতিবেদন)। তবে এখনো অনেক কিছু পরিমার্জন করতে হবে!
    • [কারিগরিমুখীগণ] গ্যাজেট এবং স্ক্রিপ্ট সম্পর্কে আমাদের বার্তা অনুসরণ করুন, সামঞ্জস্য বজায় রাখতে যা হালনাগাদ করার প্রয়োজন হবে।

    আমি এইমাত্র যে প্রকল্পটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম তার নাম ডেস্কটপ উন্নয়ন (সরাসরি নমুনা), এটি WMF ওয়েব দলটি কর্তৃক বিকাশ করা হচ্ছে, এবং আমার নাম হল সিমন। আপনারা যদি আগ্রহী হয়ে থাকেন, অথবা আপনাদের যদি আরো কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে আমার এই বার্তার ঠিক নিচে জিজ্ঞাসা করুন, অথবা আমার আলাপ পাতায় লিখুন, অথবা আমাকে একটি ই-মেইল পাঠান।

    আপনাদের ধন্যবাদ!

    SGrabarczuk (WMF) (আলাপ) ২২:০৩, ৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    মন্তব্য

    •  মন্তব্য: আমার ব্রাউজারের ১০০% জুমে নতুন ইন্টারফেসের কয়েকটা বিষয় আমার কাছে দৃষ্টিকটু লাগছে। এখানে সার্চ বারের অবস্থান ভালোই লাগছে। তবে লগ ইন করা অবস্থায়, ব্যবহারকারীর প্রয়োজনীয় সংযোগ তথা নাম, আলাপ, খেলাঘর এগুলো দুই সারি হয়ে যাচ্ছে। এগুলো একপাশে না থেকে সার্চ বারের উপরের পুরো অংশ জুড়ে থাকলে ভালো লাগতো। বামদিকের টুলগুলো হাইড করার ব্যবস্থাটা ভালো লেগেছে। তবে বিষয়বস্তু পাতার মাঝে থাকে, আর দুই পাশে অনেকটা জায়গা থাকে ফাকা। সাইড বার হাইড করা অবস্থায় বিষয়বস্তু পুরো পাতা জুড়ে থাকলে বা ফাকা আরেকটু কম হলে ভালো হতো। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৭:২১, ৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • হ্যালো MS Sakib! Thank you for this comment. We will make the user menu at the top shorter. Soon, we will create a dropdown menu for all these links. As for the white space, we would be delighted to work more on that, but not in the next months. Maybe it would be possible to put something there? For the time being, we have created a gadget which allows to use 100% of the width. দয়া করে আপনার ভাষায় অনুবাদ করতে সাহায্য করুন SGrabarczuk (WMF) (আলাপ) ০৩:২৩, ১০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
      @SGrabarczuk (WMF), আমার বর্তমান স্থির মেনু সংস্করণটি ভালো লাগে। বর্তমানে বাংলা অনুবাদগুলি একটু বড়, যার কারণে সম্ভবত মেনু দুই লাইনে দেখাচ্ছে। তবে অনুবাদ বড় বা ছোট হোক, মোবাইলে ডেক্সটপ মুডে এটা দুই লাইনে চলে যায় (বর্তমান ভেক্টরের মত এক লাইনে থাকে না)। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:৩১, ১০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • বাকী সবাই যদি চায়, এই প্রকল্পটি যদি বাংলায় চালু করা হয় আমার আপত্তি নেই। এই প্রকল্পটি যে জিনিস আমার ভালো লেগেছে তা হল ভাঁজযোগ্য পার্শ্বদণ্ড। যে জিনিস আমার ভালো লাগেনি তা হলে বিষয়বস্তুর পাতায় অর্ধের অংশ খালি পড়ে থাকে (উভয় পাশে), এটা আরেক কম খালি হত ভালো হত। আর বিষয়বস্তু ও তার ইতিহাস পাতায় আকারের পার্থক্য রয়েছে, উভয়ের আকার এক হলে ভালো হত। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:২১, ১০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    সম্প্রদায়ের ইচ্ছেতালিকায় ভোট চলছে

    সুধী,
    ২০২১ সালের সম্প্রদায়ের ইচ্ছেতালিকায় ভোটগ্রহন চলছে। সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য অনেকেই টেক সম্পর্কিত অনেকরকম প্রস্তাবনা দিয়েছেন যেগুলোতে ডিসেম্বর মাসের ২১ তারিখ পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে। আমি ৩৬০° ছবি সম্পর্কিত একটি প্রস্তাবনা দিয়েছি। আপনারা এখানে বিরোধিতা, সমর্থন, মন্তব্য ও আলোচনা করতে পারেন। সবাইকে ধন্যবাদ। --মহামতি মাসুম (আলাপ)

    গ্রোথ দলের হালনাগাদ #১৬

    (বার্তার নিচে আপনার মতামত জানাতে পারেন। এছাড়া গ্রোথ দলের হালনাগাদকৃত তথ্য নিয়মিত নিজের আলাপ পাতায় পেতে সাবস্ক্রাইব-এ ক্লিক করে নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করে নিন।)


    গ্রোথ দলের পক্ষ থেকে ষোড়শ নিউজলেটারে আপনাকে স্বাগতম!

    গ্রোথ দলের লক্ষ্য হল সফটওয়্যারজনিত পরিবর্তনের মাধ্যমে মধ্যম আকারের উইকিমিডিয়া প্রকল্পসমূহে নবাগতদের ধরে রাখা।

    গ্রোথ বৈশিষ্ট্যসমূহ প্রভাব রাখছে

    নবাগতদের কাজের উপর পরিচালিত পরীক্ষণের ফলাফল

    দলটি সাম্প্রতিককালে নবাগতদের কাজের প্রভাব নিয়ে বিশ্লেষণমূলক ফলাফল প্রকাশ করেছে। আমরা আনন্দের সাথে জানাতে চাই যে আমরা দেখেছি, গ্রোথ বৈশিষ্ট্যসমূহ, বিশেষ করে নবাগতদের কাজ বৈশিষ্ট্যটি যুক্ত করার ফলে, নবাগতরা অধিক পরিমাণে সম্পাদনা করে থাকে

    ২০১৯ সালের নভেম্বরে গ্রোথ দল "নবাগতদের কাজ" বৈশিষ্ট্যটি নবাগতদের নীড়পাতায় যুক্ত করে। এর ছয় মাস পরে আমরা আরবি, ভিয়েতনামীয়, চেক, ও কোরিয়ান উইকিপিডিয়া থেকে উপাত্ত সংগ্রহ করি। আমরা নবাগতদের কাজসহ গ্রোথ বৈশিষ্ট্যসমূহের প্রভাব বিশ্লেষণ করি।

    এই বিশ্লেষণ দেখায় যে গ্রোথ বৈশিষ্ট্যসমূহ বাড়িয়ে তোলে:

    • নবাগতদের প্রথম কোনো নিবন্ধ সম্পাদনা করার সম্ভাবনা (+১১.৬%)
    • তাদের সম্পাদক হিসেবে টিকে থাকার সম্ভাবনা
    • উইকিতে তাদের আগমনের প্রথম কয়েক সপ্তাহের মধ্যে করা সম্পাদনা সংখ্যা (+২২%)

    আমরা আরো দেখেছি যে তাদের সম্পাদনার গুণ, যা কীনা পুনর্বহালের হার থেকে পরিমাপকৃত, নিয়ন্ত্রিত দলের সাথে তুলনাযোগ্য।

    এই ফলাফলের কারণে, আমরা মনে করি সকল উইকিপিডিয়ার উচিত এই বৈশিষ্ট্যসমূহ চালু করার কথা ভেবে দেখা। কীভাবে এই সুবিধা পাওয়া যেতে পারে সে ব্যাপারে আরো জেনে নিন

    এই পরীক্ষণের ব্যাপারে আরো জানতে রিপোর্ট পাতায় দেখুন। অনুগ্রহ করে এ ব্যাপারে আপনার মতামত বা প্রশ্ন জানান আলাপ পাতায়

    সাধারণ মাপকাঠি

    নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত যে সকল উইকিতে এই বৈশিষ্ট্যসমূহ চালু করা হয়েছে:

    • ৫,০০০-এরও অধিক সংখ্যক নবাগত প্রায় ৪০,০০০-এরও বেশি সম্পাদনা করেছেন নবাগতদের কাজ ব্যবহার করে।
    • ১১,০০০ এর অধিক সংখ্যক ব্যবহারকারী ১৪,০০০-এরও বেশি সংখ্যক প্রশ্ন করেছেন স্বেচ্ছাসেবক মেন্টরদের।
    • ১,৫০০-এর অধিক সংখ্যক ব্যবহারকারী মিলে ২,০০০-এরও বেশি প্রশ্ন করেছেন সাহায্যকেন্দ্রে।

    গ্রোথ ফলাফল সম্পর্কে আরো জানুন এখানে, এবং এ সংক্রান্ত যেকোনো মতামত বা প্রশ্ন করুন আলাপ পাতায়

    সি এবং ডি প্রকারভেদ

    সি ও ডি প্রকারভেদ হল নবাগতদের নীড়পাতার জন্য যুক্ত দুইটি নতুন ব্যবস্থা। আমরা অক্টোবরে এগুলো প্রয়োগ করেছি। প্রয়োগ করার ছয় সপ্তাহ পর থেকেই আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এগুলোর মাধ্যমে নবাগতদের সাথে কথোপকথন ও অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরপরে আমরা নির্ধারণ করব কোন প্রকারটি সবচেয়ে ভালো কাজ করছে এবং সেটা সকল নবাগতদের জন্য প্রয়োগ করব।

    মেন্টরদের জন্য সংবাদ

    কর্মশালার আয়োজকদের জন্য পৃথক তালিকা

    বিভিন্ন সম্প্রদায় শিক্ষা কার্যক্রম সহ নানাবিধ কর্মশালা নিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে কর্মশালার পরিচালক যাদেরকে উইকি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন, তাদের মেন্টর হতে চাইতে পারেন। একাধিক উইকিতে অনুরোধ করেছে যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নবাগতদের মেন্টর অর্পণ করে দেয়ার পাশাপাশি নবাগতদেরকে যেন তারা সরাসরি পরামর্শ দিতে পারেন, সেই পদ্ধতি চালু করা। এই প্রয়োজন মিটানোর উদ্দেশ্যে উইকিতে একটি পৃথক তালিকা তৈরি করা যেতে পারে, যার মাধ্যমে মেন্টররা পরামর্শগ্রহীতা দাবি করতে পারবেন, স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেন্টর অর্পণের পরিবর্তে। এই বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আরো জানতে পারবেন এখানে

    একইসাথে একাধিক পরামর্শগ্রহীতা দাবি

    মেন্টরগণ Special:ClaimMentee ব্যবহার করে একজন নবাগতকে তাদের পরামর্শগ্রহীতা হিসেবে দাবি করতে পারবেন। বর্তমানে এই বৈশিষ্ট্যটি মেন্টরদের একই সাথে একাধিক নবাগতকে নেয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাচ্ছে।

    সম্প্রদায় সংবাদ

    সাহায্য প্যানেলের মাধ্যমে সম্পাদনা চলাকালীন কোনো ব্যক্তি সাহায্যকেন্দ্রে বার্তা রাখতে পারবেন। এর পূর্বে সরঞ্জামটি সবসময় সাহায্যকেন্দ্রের নিচে বার্তা রাখতো। উইকিসমূহ বর্তমানে নতুন কোনো বার্তা সাহায্যকেন্দ্র পাতার শীর্ষে রাখার মত কাঠামো তৈরি করতে পারে। এ সংক্রান্ত ফ্যাব্রিকেটর কাজ: T261714

    গ্রোথ দলের নিউজলেটার প্রস্তুত করেছে গ্রোথ দল এবং বার্তা রেখেছে Ankan (WMF)মতামত দিনসাবস্ক্রাইব বা আনসাবস্ক্রাইব করুন


    Wikimedia Wikimeet India 2021 Newsletter #2

    Hello,
    The second edition of Wikimedia Wikimeet India 2021 newsletter has been published. We have started a logistics assessment. The objective of the survey is to collect relevant information about the logistics of the Indian Wikimedia community members who are willing to participate in the event. Please spend a few minutes to fill this form.

    There are other stories. Please read the full newsletter here.

    To subscribe or unsubscribe the newsletter, please visit this page. --MediaWiki message delivery (আলাপ) ০১:৪০, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা না দিয়ে ন্যূনতম ১টি সম্পাদনাকারীকে বট দিয়ে স্বাগত বার্তা দেয়া হোক

    বাংলা উইকিপিডিয়া অনেক দূর এসেছে, আমারা আর ৭-৮ বছর আগের স্থানে নেই। বট দিয়ে গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা দেয়ার বিষয় নিয়ে ভাবার সময় এসেছে।

    গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা দেয়ার ফলে যদি আমরা অনেক সম্পাদক পেতাম তবে কোন সমস্যাই ছিল না, কিন্তু কালেভদ্রে নতুন ২-৩ জন নতুন সম্পাদক আসা ছাড়া (যারা পরে শত বা হাজার সম্পাদনা করেন), বাংলা উইকিপিডিয়ায় নিয়মিত সম্পাদকরাই সম্পাদনা করেন। এই ১-২ জন যে স্বাগতম বার্তা দেখে সম্পাদনায় উৎসাহী হয়েছে তাও কিন্তু না। উল্টো আমি যা দেখি তা হল বেশির ভাগ নিজের প্রোফাইল বানিয়ে চলে যায়। বরঞ্চ, বাংলা উইকিতে নতুন সম্পাদক আসলে তারা মূলত আয়োজিত প্রতিযোগিতা, এডিটাথন, আমাদের চালানো বিভিন্ন প্রচারণা দেখেই আসেন, সম্পাদনা করতে উৎসাহী হন।

    বর্তমানে বাংলা উইকিতে প্রতিদিন গড়ে ৪০-৫০টি অ্যাকাউন্ট তৈরি হয় (স্বয়ংক্রিয় তৈরিসহ)। আর বট গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা দেয়। বর্তমানে বাংলা উইকিতে যতটা না নিবন্ধ আছে, বটের সৃষ্ট অপ্রয়োজনীয় ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা আছে তার ৩ গুণ (২০১৩-২০ পর্যন্ত ২,২২,০০০)। এমন হয়েছে যে অ্যাকাউন্ট সৃষ্টি হয়েছে আর বট স্বাগত বার্তা দিয়েছে, অথচ এই সকল ব্যবহারকারীর ৯৯.৯৯% কোন দিন বাংলা উইকিতে ১টা সম্পাদনাও করেনি। এভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে এটা একটা বোঝা হয়েছে দাঁড়াবে। এখন এটা ৩ লক্ষে আছে, ভবিষ্যতে এটা ৫-১০ লক্ষ হয়ে যাবে। আপনি যদি বাংলা উইকির পূর্ণ ডাম্প ডাউনলোড করেন, নিবন্ধগুলি যতটা না গিগাবাইট দখল করে, সম্পাদনা করেনি এমন ব্যবহারকারীর জন্য বটের দ্বারা সৃষ্ট অপ্রয়োজনীয় ব্যবহারকারী আলাপ পাতাগুলি তার কয়েকগুণ গিগাবাইট দখল করে নেয়। আমি কিছু ছোট উইকি বাদে আমার দেখা কোন বড় উইকিকে এভাবে স্বাগতম বার্তা দিয়ে দেখিনি।

    অ্যাকাউন্ট খোলামাত্র সম্পাদনা করেননি এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত দেয়ার প্রয়োজন নেই। কেউ যখন অ্যাকাউন্ট খুলে তখন সে উইকিপিডিয়ার সফটওয়ার দ্বারা একটি স্বাগত বিজ্ঞপ্তি পায়। এছাড়া এমন নয় যে, সম্পাদনা করেননি এমন ব্যক্তিকে স্বাগত বার্তা না দিলে তিনি দিশেহারা হবেন, কিভাবে সম্পাদনা করবেন তা বুঝবে না, কারণ বাংলা উইকিতে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে "গ্রোথ বা বর্ধন" নামে নতুন বৈশিষ্ট্য চালু হতে যাচ্ছে। এর ফলে উইকিপিডিয়ার সফটওয়্যার নতুনদের হাতে-কলমে কিভাবে সম্পাদনা করতে হয়, কিভাবে লেখা যোগ করতে হয় ইত্যাদি শেখাবে। এখানে আপনিও পরীক্ষা করে দেখতে পারেন

    ইত্যাদি বিবেচনায় আমি গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা না দিয়ে ন্যূনতম ১টি সম্পাদনাকারীকে বট দিয়ে স্বাগত বার্তা দেয়ার প্রস্তাব করছি

    এতে সম্পাদনা করে না এমন ব্যবহারকারীর জন্য বট কর্তৃক সৃষ্ট লক্ষাধিক অদরকারী পাতার বোঝা কমবে। যিনি সম্পাদনা করবে না তিনি উইকিপিডিয়ার সফটওয়ার দ্বারা তো একটি স্বাগত বিজ্ঞপ্তি পাবেনই। যিনি সম্পাদনা করতে চান তিনি কোন সমস্যায় পড়বেন না, "গ্রোথ বা বর্ধন" নামের নতুন বৈশিষ্ট্য সব দেখিয়ে দিবে। আর ন্যূনতম ১টি সম্পাদনা করা মাত্র বট তো স্বাগত বার্তা দিচ্ছেই। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:১৩, ১৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    মতামত

    •  সমর্থন প্রস্তাবক হিসেবে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:২২, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  সমর্থন- সবাইকে গণহারে স্বাগতম বার্তা দেওয়ার প্রয়োজন নেই -শাকিল হোসেন আলাপ ০৩:৫৭, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  সমর্থন যেহেতু স্বয়ংক্রিয় বিজ্ঞপ্তি পাবেনই, সেক্ষেত্রে মনে করি সবাইকে দেওয়ার দরকার নেই। তবে একটি বিষয় বিবেচনায় আনা উচিত যে কোনো কোনো ব্যবহারকারী নিবন্ধ তৈরি করতেই অ্যাকাউন্ট খুলেন। এমনকি যোগদানের ১৩ মিনিটের মধ্যেই একটি নিবন্ধ তৈরি করে ফেলতেও দেখেছি! তাদের অবস্থাও বিবেচনায় আনা হোক। — Meghmollar2017আলাপ০৪:১৫, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
      দুঃখের বিষয় কে প্রথম সম্পাদনায় নিবন্ধ তৈরি করবে তা জানা কোনভাবে সম্ভব না। তবে এটা কালেভদ্রে হয়ে থাকে। তাই কেবল এটার জন্য বর্তমান গণহারের ব্যবস্থা চালু থাকুক তা চাই না। আর ১/২ সপ্তাহের মধ্যে বাংলা উইকিতে নতুনদের জন্য হাতে কলমে শেখার জন্য এই "বর্ধন" চালু হচ্ছে। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০৪:৩৮, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  মন্তব্য এটা কি করা সম্ভব যে যারা আজ অবধি অ্যাকাউন্ট তৈরি ব্যতীত বৈশ্বিক কোনো উইকিমিডিয়ার প্রকল্পে কোনো কাজ করেনি, বট দিয়ে তাদের আলাপ পাতা মুছে দেয়া? সেক্ষেত্রে সবাইকে বার্তা দিলেও পরবর্তীতে (হয়তো তিন মাস বা ছয় মাস পরে) পাতাটি মুছেই দেয়া হবে, চাপ পড়বে না। — অংকন (আলাপ) ০৬:৫৪, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
      @ANKAN: খুঁজে বের করে বট দ্বারা মোছা সম্ভব হতে পারে, বটকে আবার প্রশাসক হতে হবে। তবে বার্তা দিয়ে তা আবার কিছুদিন পর মুছে দিয়ে, বর্তমান কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পক্ষে নই। এই জন্যই ন্যূনতম ১টা সম্পাদনা করার পর স্বাগত বার্তা দেয়ার প্রস্তাব (যদি ০.৫টা সম্পাদনা করা যেত তবে সেই প্রস্তাবই করতাম)। গত ৮ বছরের পরিসংখ্যান-ধারাবাহিকতা বিচার করলে সহজে অনুমেয়, ভবিষ্যতেও যত অ্যাকাউন্ট খোলা হবে তার ৯৯.৯৯% কোনদিন বাংলা উইকিতে সম্পাদনা করবেও না (স্বভাবিক, সবচেয়ে বড়-সক্রিয় যেসব উইকি সেগুলিতেও একই অবস্থা হয়)। অবদান রাখবে না জেনেও অ্যাকাউন্ট খোলামাত্র গণহারে স্বাগত বার্তা অপ্রয়োজনীয়। হ্যাঁ, স্বাগত বার্তায় বট সম্পাদনার ফলে বাংলা উইকির সাইট সম্পাদনার পরিসংখ্যানই (নকল!) বাড়বে কিন্তু বাস্তবে আর কোন লাভ নেই। উপরের কথা পুনব্যক্ত করছি, স্বাগত বার্তা দেয়ার ফলে আমরা কখনো নতুন সম্পাদক পাইনি, কালেভদ্রে ১-২ জন ছাড়া বেশির ভাগ, সকল সম্পাদক আসে প্রতিযোগিতা, এডিটাথন, কর্মশালা, আমাদের চালানো বিভিন্ন প্রচারণা থেকে। এই "বর্ধন" চালু হতে যাওয়ার কারণে নতুনরা কোন সমস্যায় পড়বে না, অ্যাকাউন্ট খোলার পর তারা এটা দেখতে পাবে, এখানে সম্পাদনার প্রয়োজনীয় লিঙ্ক দেয়া থাকবে ও এটাই স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনেক কিছু শিখাবে। আর মাত্র ১টা সম্পাদনা করা মাত্রই বট তো স্বাগত বার্তা দিবেই। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:২২, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  সমর্থন নতুন বৈশিষ্ট্যটি পরীক্ষা করে দেখেছি। নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হলে স্বাগতম বার্তা দেয়ার চেয়েও বেশি সহায়ক হবে। বিভিন্ন সময় নতুন ব্যবহারকারীদের সম্পাদনা পর্যালোচনা করে দেখেছি বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই স্বাগতম বার্তাটি পড়েন না। এক্ষেত্রে গণহারে বার্তা দেয়া অপ্রয়োজনীয়।—ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) ০৯:১৭, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    •  সমর্থন আফতাব ভাইকে বিষয়টি প্রস্তাবনা আকারে আনার জন্য ধন্যবাদ। বিষয়টি নিয়ে আমি ভাবলেও প্রস্তাব করে ওঠা হয়নি। বাংলা উইকিপিডিয়ার বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১টি সম্পাদনা না করলে সেই ব্যবহারকারীদের স্বাগতম বার্তা দেওয়ার প্রয়োজন দেখছি না। এই প্রস্তবনা শেষ হলে বটের সেটিংস ঠিক করে দেওয়া হবে। — তানভির১৪:৩১, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    ১ লক্ষ নিবন্ধ উপলক্ষে লোগো পরিবর্তন

    কিছুদিনের মধ্যে বাংলা উইকিপিডিয়া ১ লক্ষ নিবন্ধে পৌঁছবে। এই উপলক্ষে লোগো পরিবর্তন করে নিচের কোনটি দেয়ার প্রস্তাব করছি। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০২:৪৩, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    মতামত

    পুনশ্চঃ @আফতাবুজ্জামান: ভাইয়া সোনালি রিবনে লোগো হলে মনে আরও ভালো হয়। লোগোয় এত বড় সংখ্যা রাখার বিরোধী। কারণ, আমার মতে লোগো হওয়া উচিত সহজবোধ্য, যাতে চট করে দেখে চট করে বুঝে নেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে এত বড় সংখ্যার ব্যবহার একটু জটিল। সংখ্যাটা পাঠকমাত্রই এড়িয়ে যাবে, গুনে পড়তে চাইবে না। তাই সোজাসাপ্টা লেখার পক্ষপাতী। — Meghmollar2017আলাপ০৪:৩০, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    পুনশ্চঃ অজানা কারণে ডেস্কটপে ২য় টি এবং মোবাইলে ১ম টি ভালো লাগছে। তাই দুটো লোগোর প্রতিই  সমর্থন রইল। ≈ MS Sakib  «আলাপ» ০৭:২৬, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @MS Sakib:  মন্তব্য লোগোটি কিন্তু মোবাইলে দেখা যাবে না। দেখা যাবে ডেস্কটপ মোডের বামদিকে। — Meghmollar2017আলাপ০৭:৩৮, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    মন্তব্য

    উইকি লাভস আর্থ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ৪টি ছবি বিজয়ী!

    উইকি লাভস আর্থ ছবি প্রতিযোগিতায় এ বছর বাংলাদেশের জমা দেওয়া ১০টি ছবি ৩৪টি দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করে ৪টি ছবিই সেরা ১৫তে স্থান করে নিয়েছে। এরমধ্যে দুটি ছবি প্রথম ও তৃতীয় স্থান লাভ করেছে। এই প্রতিযোগিতায় এধরণের বিজয় আমাদের জন্য প্রথম। সংবাদটা এখানেও ভাগাভাগি করে নিলাম। আয়োজনে যারা যুক্ত ছিলেন তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা। মূল সংবাদ: উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটে~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ০৮:৪৩, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    নারী নাকি মহিলা

    উইকিপিডিয়ায় নারীদের বিভিন্ন ক্রিকেট দল এবং টুর্নামেন্টে মহিলা ব্যবহার করা হয়। যদিও বর্তমানে প্রায় সবক্ষেত্রেই বিষয়টিকে নারী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এমনকি দেশের নারী সাংসদ এবং মন্ত্রীদের ক্ষেত্রেও নারী ব্যবহার করা হয়। তাই উইকিপিডিয়ার উক্ত নিবন্ধগুলোকেও কি নারী হিসেবে রুপান্তরিত করা উচিৎ কি? --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১৪:৪৫, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    সংযোজন

    আলোচনাটি শুধুমাত্র ক্রীড়াক্ষেত্র বিষয়ক (নতুন সম্পাদিত)

    --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১০:১৭, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    @Suvray: দাদা, ব্যাপারটা হচ্ছে, নারীদের দলগুলোর ব্যাপারটা বেশ বড় পরিসরে আসার আগে উইকিপিডিয়ায় এ ধরণের নিবন্ধ বা টেমপ্লেটগুলো রচিত হয়েছিল। বাংলাদেশের ক্রীড়ায় দলীয়ভাবে নারীদের উত্থানের ব্যাপারটা মূলত বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের ওডিআই স্ট্যাটাস লাভ এবং বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৬ নারী ফুটবলের দলের অবিশ্বাস্য পার্ফরম্যান্সের পর থেকেই আসে। এবং আমার জানামতে সে সময় ভারতেও নারীদের দলগুলোর পার্ফরম্যান্স দৃষ্টি আকর্ষী ছিল না। যাই হোক, মূল বক্তব্যটা হচ্ছে, বর্তমানে সরকারি দলিল দস্তাবেজ বলেন কিংবা বহুল প্রচলনের ব্যাপারটা বলেন, সেখানে নারী ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি নতুন আইনগুলোতেও নারী শব্দটার প্রচলন হচ্ছে (এখন একটা ব্যাপার হচ্ছে, মন্ত্রণালয়ের নাম আসলে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এখন এখানে ব্যাপারটা হচ্ছে এটিও আবার সেই নারীদের ব্যাপক হারে উত্থানের আগের সময়ে করা।)। এইজন্যে আসলে আমার প্রস্তাবনা ছিল যে সময়ের সাথে তাল মিলানোর জন্য আমাদের নারী ব্যবহার করা উচিৎ। বিশেষত আমি ভুল না করলে বিসিবি সভাপতি, কিংবা বাফুফে সভাপতি সবাই কিন্তু উদ্ধৃতি দেয়ার সময় কিংবা কাগজে কলমে নারী শব্দটিই ব্যবহার করেন। আবার সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকেও নারী শব্দটি ব্যবহার হচ্ছে। সেটি ক্রীড়া ক্ষেত্রে হোক, কিংবা রাজনীতির ক্ষেত্রে হোক। সেজন্য আমার কাছে মনে হচ্ছে যুগের সাথে আমাদের বহুল প্রচলনের বিষয়টি বিবেচনায় আনা উচিৎ। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১৬:১২, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • যদি এখন মহিলা ফুটবল/ক্রিকেট/ইত্যাদি দল-এর বদলে নারী ফুটবল/ক্রিকেট/ইত্যাদি দল কথাটি বেশি প্রচলিত হয় তবে নারী ব্যবহার করাই যায়। তবে এর মানে এই না যে এই আলোচনার সূত্র ধরে গণহারে সব মহিলাযুক্ত যেকোন বিষয়ের শিরোনামকে নারী করা হবে। আলোচনার ভিত্তিতে আগাতে হবে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:৪৪, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @আফতাবুজ্জামান: ভাই, এই আলোচনাটা আমি মূলত শুধুমাত্র ক্রিকেট বিষয়ক নিবন্ধগুলোর জন্য তুলেছিলাম। তবে আলোচনার বর্তমান অবস্থায় আমার ধারণা এটির সর্বোচ্চ পরিসর ক্রীড়া বিষয়ক দল বা খেলোয়াড় পর্যন্ত সীমাবদ্ধ হতে পারে। অন্যান্য ক্ষেত্রের আলোচনা এই সূত্রের অন্তর্ভুক্ত নয়। শুধুমাত্র ক্রীড়া ক্ষেত্র এই আলোচনার বিস্তৃতি। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৩:৫০, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    • (প্রথমেই প্রত্যয়কে শুভেচ্ছা জানাই, তোমাকে আবারও দেখে বেশ ভাল্লাগছে।) বাংলাদেশের যে মন্ত্রণালয় রয়েছে, তার নাম "মহিলা ও শিশু মন্ত্রণালয়" [১]। তাই এখনো আনুষ্ঠানিক সর্বস্তরে নারী কথাটি প্রচলিত হয়নি বলাই বাহুল্য, তবে সম্প্রতি মিডিয়া এবং বেশকিছু অফিসিয়াল স্থানে এর ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। আনুষ্ঠানিক নাম হলেও তা ব্যবহারের কোনো বাধ্যবাধকতা নাই, বরং যে শব্দই ব্যবহার করা হবে তাকে স্থিতিশীল এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখতে হবে। এক জায়গায় নারী আরেক জায়গায় মহিলা ব্যবহারের বিপক্ষেই মত দিব। যদি ভাষার দীর্ঘ যাত্রার কথা চিন্তা করি, তাহলে "মহিলা" শব্দটিই অধিক প্রচলিত ও ব্যবহৃত। তাই আমি মনে করি বিশ্বকোষের শিরোনামের ক্ষেত্রে যে ধরনের স্থিতিশীলতা প্রয়োজন, "নারী" শব্দ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তার জন্য আরো বেশ খানিকটা সময় দরকার। তাই এই মুহূর্তে যেকোনো বিষয় থেকেই শব্দটি পরিবর্তনের বিপক্ষে। — অংকন (আলাপ) ০৫:২৩, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    সেশেল এর নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে

    শিরোনামে উল্লেখিত নিবন্ধের নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে, আলাপ:সেশেল পাতায় একটি প্রস্তাবনা রাখা হয়েছে। সেটিতে অংশগ্রহণের জন্য সকলকে অনুরোধ করা হচ্ছে। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১০:১১, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।


    কুরআন নিবন্ধের বিষয়ে

    সূধী, আমরা সবাই জানি উইকিপিডিয়া একটি নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম।এখানে কোনো নির্দিষ্ট ধর্ম, বর্ণ বা জাতির উপর কোন কিছু জোর করে চাপানো যায় না।কুরআন মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। ইংরেজি উইকিতে দেখলাম শুধুমাত্র কুরআন আর্টিকেলেই সমালোচনা অংশ রয়েছে। বাকি প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলোতে নেই।যা আমার মতে উইকিপিডিয়ার নিরপেক্ষতা নীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।সবার জন্য সমান হওয়া উচিত নয় কি? এখন বাংলা উইকিতেও কি ইংরেজিকে অনুসরণ করে পক্ষপাতিত্ব করা হবে? ইতিমধ্যে বাংলা কুরআন নিবন্ধটিতে বেশ কয়েকবার সমালোচনা অংশের সংযোজন বিয়োজন হয়েছে।এক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে জানতে চাইভোরের পাখি আলাপ ১৪:৪৭, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    আপনি কি নিয়ে অভিযোগ করছেন তা পরিষ্কার নয়। ইংরেজির দেওয়া আপনার তথ্যটি ভুল। ঐতিহাসিকভাবে সবগুলো ধর্মগ্রন্থ নিয়েই সমালোচনা রয়েছে। সুতরাং বিশ্বকোষের জন্য উপযুক্ত সমালোচনা দেওয়াই নিরপেক্ষ আসলে। এখন কোন নিবন্ধে যে কেউ বিশ্বকোষীয় সমালোচনা যুক্ত করতে পারেন তথ্যসূত্রসহ। অন্যটিতে কেন নেই সেটি অন্য নির্দিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতায় আলোচনা করা উচিত। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৭:৩২, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @NahidSultan: ভাই আমি মূল নিবন্ধের কথা বলছিলাম।প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলোর মধ্যে মূল নিবন্ধে শুধুমাত্র কুরআন নিবন্ধেই বিশেষ করে সমালোচনা অংশ রয়েছে।বাকি ধর্মগ্রন্থগুলোর মূল নিবন্ধে নেই।
    en:Bible en:Vedas en:Tripiṭaka
    তবে ভিন্ন আর্টিকেলে রয়েছে। যেমনটা আপনি বললেন। যখন কেউ কোন ধর্মগ্রন্থ নিয়ে জানতে উইকিপিডিয়ায় অনুসন্ধান করে তখন মূল নিবন্ধেই ফোকাস করে।এখন আপনি আমাকে বলতে পারেন যে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থগুলোর মূল নিবন্ধে উপযুক্ত তথ্যসূত্রসহ সমালোচনা যোগ করতে। কিন্তু আমার হাতে এখন উপযুক্ত তথ্যসূত্র নেই। ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আপনার উইকিযাত্রা শুভ হোক। ভোরের পাখি আলাপ ০৩:১২, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    আপনি গুগল বইয়ে মানে গুগল বুকসে সংশ্লিষ্ট বিষয় ইংরেজিতে লিখে সার্চ দিলে (যেমন Criticism of Bible) অসংখ্য তথ্যসূত্র পাবেন, এর মধ্যে জিলব্রিস, লুলু, অথোরহাউজ, কোবো ইত্যাদি প্রকাশনী ছাড়া (মানে স্বপ্রকাশিত সকল প্রকাশনী en:Self-publishing ছাড়া) বাকি সব প্রকাশনীর তথ্যসুত্রই নির্ভরযোগ্য। তাহলে শুরু করে দিন। আপনার উইকিযাত্রা শুভ হোক। _ 43.245.122.191 (আলাপ) ১৩:৫৯, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    আপনি যে অভিযোগ করেছেন তা আংশিক সত্য, কারণ কুরআন ও বাইবেল ছাড়া আর কোন প্রধান ধর্মগ্রন্থের নিবন্ধে সমালোচনা অনুচ্ছেদ নেই। তাছাড়া বাইবেল নিবন্ধে সমালোচনা কোরআনের সমালোচনা অনুচ্ছেদের তুলনায় খুবই ছোট। এটা উইকিপিডিয়ার ইচ্ছাকৃত ভুল না। মূলত এ ব্যাপারে কেউ মনোযোগ দেয় নি বলেই এমন হয়েছে। আপনি চাইলে সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতায় এই সম্পর্কিত বার্তা দিতে পারেন এবং উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্র দিয়ে এমন তথ্যসহ সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ যুক্ত করেও দিতে পারেন। en:Bible#Higher criticism, en:Criticism of Hinduism, en:Criticism of Judaism, en:Criticism of Buddhism103.67.157.21 (আলাপ) ১৭:৫৩, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    উপরের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।

    লুক্সেমবুর্গ, লুক্সেমবর্গ, লাক্সেমবার্গ না লুক্সেমবার্গ, কোনটা সঠিক?

    দুই বাংলার শীর্ষ পত্রিকাগুলোতেই লুক্সেমবার্গ বানানটি ব্যবহৃত হয় সেখানে বাংলা উইকিতে ব্যবহার হয় বিভিন্ন বানান, এ ব্যাপারে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 103.67.157.21 (আলাপ) ১৮:০১, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    প্রশ্ন হল একটি জার্মান নামকে কোন ভাষায় উচ্চারণ করতে চান? যদি মূল জার্মান ভাষায় করতে চান তবে লুক্সেমবুর্গ সঠিক। কিভাবে bourg উচ্চারণ বার্গ হয় এই নিয়ে আমার ধারণা নেই। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:৫৭, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    @আফতাবুজ্জামান: ভাই, শীর্ষ পত্রিকাগুলো কিভাবে এটি ব্যবহার করছে সেটা আসলে ততটা গ্রহণযোগ্য বলে আমার বিবেচনায় আসে না। কারণ বিভিন্ন শীর্ষ সংবাদমাধ্যমের মাঝেই অনেক সময় বানানের তারতম্য দেখা গেছে। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফির নাম নিয়েও বিতর্ক আছে। তবে, এই দেশের প্রসঙ্গে আসলে আমাদের দুটি বিষয় বিবেচনায় নেয়া উচিৎ। প্রথমটি হচ্ছে রাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের হিসাবে কি নাম ব্যবহার করে। আর দ্বিতীয় হচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি? প্রথমটি যদি দেখি, তাহলে রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশ এবং ভারত উভয়েই লুক্সেমবার্গ ব্যবহার করে। এবার দ্বিতীয় বিষয়। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে কি হচ্ছে। সেটি হল লুক্সেমবার্গ। এখন এটা ভুলে গেলে চলবে না যে আমরা দাপ্তরিক বা আক্ষরিক উভয় ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে বেছে নিয়েছি। তাই আমাদের এধরণের নামের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বা ইংরেজি ঘরানাটা নেয়া বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ। একটা উদাহরণ দিই। আমরা বাংলায় মিউনিখ ব্যবহার করি। কিন্তু স্থানীয় জার্মান ভাষায় জায়গাটির নাম কিন্তু মুইনশেন। এক্ষেত্রে আমরা আন্তর্জাতিক একটা স্ট্যান্ডার্ড নাম গ্রহণ করেছি। আর তাই রাষ্ট্রীয় ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলের বিবেচনায় আমার মতে লুক্সেমবার্গ হওয়া উচিৎ। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৪:৩০, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    প্রত্যয়ের এই ক্ষুরধার যুক্তিগুলো অনেকদিন মিস করেছি। দীর্ঘ তিন বছর পর আবারও ফিরে আসায় তোমাকে স্বাগতম প্রত্যয়। 103.67.157.21 (আলাপ) ০৫:৫২, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি বলতে যদি দুই বা ততোধিক জাতি কি উচ্চারণ করে বুঝানো হয়, তবে নিশ্চিত করে বলতে পারি সবাই লুক্সেমবার্গ উচ্চারণ করে না। বেশি নয়, দেশটির আশেপাশের দেশগুলির লোকজনের উচ্চারণ লক্ষ্য করলেই তা দেখা যাবে। আর আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি বলতে যদি কেবল ইংরেজি ভাষাকে বুঝানো হয়, তবে তা লুক্সেমবার্গ। বাংলায় লুক্সেমবুর্গ, লুক্সেমবর্গ, লাক্সেমবার্গ বা লুক্সেমবার্গ ইত্যাদি বানান লক্ষ্য করা গেলেও সঠিক উচ্চারণটি ব্যবহার করা যুক্তিপূর্ণ নয় কি, উদাহরণস্বরূপ মর্তুজা বানানটির কয়েকগুণ ব্যবহার থাকা সত্ত্বেও আমরা মোর্ত্তজা ব্যবহার করছি কারণ জানি যে এটিই তার সঠিক নাম। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:০২, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    আফতাব ভাই কঠিন যুক্তি দিয়ে দিলেন। কে যে কার যুক্তি এড়িয়ে যাবে সেটাই এখন কঠিন হয়ে গেলো। কারও যুক্তিই ফেলে দেবার মত নয়। 116.58.200.235 (আলাপ) ০৩:১৮, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
    আফতাব ভাই, এখানে বিষয়টি হচ্ছে, মাশরাফী কিন্তু বাঙ্গালী। তার বাঙ্গালী হলফনামা আছে। তাই আমরা জোর দিয়ে Mashrafe Bin Mortaza এর অনুবাদ মাশরাফি বিন মোরতাজা করতে পারি না। ঠিক সে কারণেই Ravindranath Tagore এর অনুবাদ রবীন্দ্রনাথ ট্যাগোর বলি না। কারণ তিনি বাঙ্গালী এবং তাঁর বাংলা নাম কি হবে তার সুস্পষ্ট দালিলিক প্রমাণ রয়েছে। এখন লুক্সেমবার্গ (অথবা লুক্সেমবুর্গ) এই দেশটি কি তাদের নামের বাংলা কি হবে এমন কোন নীতি ঠিক করে দিয়েছে? বা এমন কোন দালিলিক প্রমাণ দিয়েছে? আমার মনে হয় না। এখানে আমি উদাহরণ দিতে পারি জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী এক ফুটবালের নামের। Kevin Großkreutz এই নামটি হুবুহু ইংলিশেই রয়েছে কারণ এটি দালিলিকভাবেই এমন। অন্যদিকে উপরে মিউনিখের উদাহরণেই বলেছি সেটি আবার অন্যভাবে এসেছে। এখানে এসে যে নামবাচক বিশেষ্য সেটির একটি ব্যাপার আসে। ব্যাক্তির নাম কি হবে সেটি সম্পূর্ণ ব্যাক্তির উপর নির্ভর করে। বাংলাদেশ দলের Mustafizur Rahman যে কারণে মোস্তাফিজুর রহমান। কিন্তু স্থানের নামের অতটা বাধ্যবাধকতা আসলে নেই (বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া)। যাই হোক এবার চলে আসি মূল ব্যাপারে, যে দেশটির নামের বানান কি হবে তার দালিলিক কোন প্রমাণ কিন্তু নেই। তাহলে সেক্ষেত্রে আমরা ফ্রেঞ্চ নামকে কেন মানদন্ড ধরব? আমরা বৈশ্বিক পরিমন্ডলে জার্মানকে মানদন্ড ধরি, নাকি ইংরেজিকে? যদি ইংরেজিকে ধরি, তবে কিন্তু বানানটা লাক্সেমবার্গ (উইকিপিডিয়ায় আপলোডকৃত উচ্চারণ আর গুগল অনুবাদক মতে) হওয়া উচিৎ। দেশটির প্রধানমন্ত্রীর ভাষণও (০.৫০ মিনিট) তাই প্রমাণ করে। অন্যদিকে দুটি দেশের রাষ্ট্রীয় দাপ্তরিক পরিভাষা বা ব্যাপক অর্থে ব্যবহারকৃত চিন্তা করলে তা লুক্সেমবার্গ হওয়া উচিৎ। এখানে আরও একটি বিষয় উল্লেখ্য। দেশটির নিজেদের একটি ভাষা রয়েছে। সেটি অনুযায়ী উচ্চারণ হওয়া উচিৎ লুতজেবুয়োইশ (যার ব্যবহার শুধু দেশটির অভ্যন্তরেই বিদ্যমান)। তাই কোনমতেও আমরা জার্মান ভাষার উচ্চারণকে মানদন্ড ধরতে পারি না। সেজন্য আমাদের নির্ধারণ করা উচিৎ সেটা লুক্সেমবার্গ নাকি লাক্সেমবার্গ হওয়া উচিৎ। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৬:১০, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


    Luxembourg-এর সংবিধান অনুযায়ী দেশটির কোনও আইনি দাপ্তরিক বা সরকারী ভাষা নেই। তবে ফরাসি সুস্পষ্টভাবে দেশটির আধিপত্য বিস্তারকারী ও সবচেয়ে মর্যাদাবাহী ভাষা। দেশটির সমস্ত আইন ফরাসি ভাষাতে রচিত। এবং সরকারী যোগাযোগে ফরাসি, জার্মান ও লুক্সেমবুর্গীয় - এই তিনটি ভাষার মধ্যে দাপ্তরিক কাজে ফরাসিকে সবচেয়ে বেশি মর্যাদা ও প্রাধান্য দেওয়া হয়। দেশটির সাথে যে দুইটি দেশের সাথে সবচেয়ে বেশি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে, সে দুইটি দেশ হলে ফরাসিভাষী ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের ফরাসিভাষী অঞ্চল ওয়ালোনি। যদি ফরাসি উচ্চারণ ধরি, তাহলে দেশটির নামের প্রতিবর্ণীকরণ হয় "লুক্‌সঁবুর"। যদি জার্মান উচ্চারণ ধরি, তাহলে দেশটির নামের প্রতিবর্ণীকরণ হয় "লুক্সেমবুর্গ"। আর ইংরেজিতে এটি "লাক্সেমবার্গ" নামে উচ্চারিত হয়। আমার মতে কোনও স্থান বা ব্যক্তির নাম সেই স্থানের মানুষ বা সেই ব্যক্তি যেভাবে উচ্চারণ করেন, বাংলা উইকিপিডিয়াতে তার সবচেয়ে কাছাকাছি প্রতিবর্ণীকরণ করা উচিত। কোনও একটি ভাষাকেই আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ধরে আগানো উচিত নয়। অর্থাৎ ইংরেজিকে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি মাথায় তোলার কোনও প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না। তবে এই বিশেষ ক্ষেত্রটি খুব ঘোলাটে। স্পষ্টতই Luxembourg-এর সরকার প্রধান তার দেশের একটি মাত্র সঠিক উচ্চারণ নিয়ে খুব চিন্তিত নন। তিনি অত্যন্ত আন্তর্জাতিক মনস্ক। তিনি জাতীয় পরিচয়ের চেয়ে ইউরোপীয় পরিচয়ের উপরে বেশি জোর দেন। হয়ত সে কারণে তিনি ইংরেজি গণমাধ্যমে ইংরেজির মতো করেই "লাক্সেমবার্গ" উচ্চারণ করেন। কিন্তু তাঁর মাতৃভাষা ফরাসি ভাষা এবং ফরাসি সংবাদ মাধ্যমে তিনি অনর্গল ফরাসিতে কথা বলেন এবং নিজ দেশের নাম সর্বদা ফরাসিতে উচ্চারণ করেন, অর্থাৎ "লুক্‌সঁবুর" উচ্চারণ করেন। একই সাথে তিনি জার্মান ভাষাতেও অনর্গল কথা বলতে পারেন, এবং জার্মান গণমাধ্যমে তিনি "লুক্সেমবুর্গ" উচ্চারণ ব্যবহার করেন। অর্থাৎ ফরাসি "লুক্‌সঁবুর", জার্মান "লুক্সেমবুর্গ" - দুইটিই সমান ওজন ধরা যেতে পারে। আবার ইংরেজিভাষী গণমাধ্যমে বহুল ব্যবহৃ "লাক্সেমবার্গ"-এর ওজনও ধর্তব্য। আমার মন চাইছে দেশটির অভ্যন্তরে সুস্পষ্ট আধিপত্য বিস্তারকারী ফরাসি উচ্চারণ "লুকসঁবুর" শিরোনাম হোক, কিন্তু সেটা হয়ত আন্তর্জাতক পরিসরে এবং বাংলাভাষী অঞ্চলে ব্যবহৃত নামের প্রেক্ষিতে মানানসই হবে না। এমতাবস্থায় বাংলাভাষী অঞ্চলে যে বানানটি বহুল প্রচলিত অর্থাৎ "লুক্সেমবার্গ" -- সেটি ফরাসি, জার্মান, ইংরেজি কোনও ভাষার গণমাধ্যমেই উচ্চারিত বা ব্যবহৃত না হলেও এটা আমার কাছে এক ধরনের বিদঘুটে হলেও আপোসরফামূলক প্রতিবর্ণীকরণ বলে মনে হচ্ছে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:৩২, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    সম্পূরক

    আলাপ:মাশরাফি বিন মর্তুজা দেখার অনুরোধ করছি। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৪:৪৭, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

    লিংক