বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২২°৩৯′৩৫″ উত্তর ৯০°২১′৪৫″ পূর্ব / ২২.৬৫৯৬৯১° উত্তর ৯০.৩৬২৩৭১° পূর্ব / 22.659691; 90.362371
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Opuvai (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Opuvai-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Yahya-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৯ নং লাইন: ১৯ নং লাইন:


== অবস্থান ==
== অবস্থান ==
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মূল ক্যাম্পাস বরিশাল বিভাগের [[কীর্তনখোলা]] নদীর পূর্ব তীরে কর্ণকাঠিতে অবস্থিত। বাট আমার বাসা তো নোয়াখালী। ৮ম ব্যাচের সাথে নো পাঙ্গা হয়ে যাবে চাঙ্গা। ইয়াহিয়া ভাগ এখান থেকে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মূল ক্যাম্পাস বরিশাল বিভাগের [[কীর্তনখোলা]] নদীর পূর্ব তীরে কর্ণকাঠিতে অবস্থিত।


== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==
৪৬ নং লাইন: ৪৬ নং লাইন:
}}
}}


১৯৬০ সালে প্রথম বাংলাদেশ স্বাধীনতার আগে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা তৈরি হয়। ১৯৭৩ সালে একটি শহর সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী [[শেখ মুজিবুর রহমান]] ঘোষণা করেন, বরিশালে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন যা আকাঙ্ক্ষিত ছিল তার। রাষ্ট্রপতি [[জিয়াউর রহমান]] ১৯৭৮ সালে বরিশাল সার্কিট হাউস মধ্যে একটি সমাবেশে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন। তিন দশক পরে বরিশাল মানুষের শক্তিশালী চাহিদা থেকে নভেম্বর ২৯, ২০০৮ [[w:ECNEC|ECNEC]] (Executive Committee of National Economic Council) এই প্রস্তাব পাশ করে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্বারা। ২২ নভেম্বর, ২০১১, প্রধানমন্ত্রী [[শেখ হাসিনা]] বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের নির্মাণ শুরু করেন। বরিশাল জিলা স্কুল অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ২৪ জানুয়ারী, ২০১২ সালে বেলা পৌনে ১১টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাগত কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। মুল ক্যাম্পাস ২০১৩ সালে কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরে সদর উপজেলার কর্ণকাঠিতে নির্ধারিত হয়। কীর্তনখোলা নদীর তীরে কর্ণকাঠি এলাকায় রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস যেখানে সকল বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ২০১৫ সালে বাংলাদেশে আসেন সানি লিয়ন। তিনি সেখানে হক বাবাকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বিয়ে করেন। এর ফলে ২০১৯ সালে ছাত্রিরা ছ্যাঁকা খায়।
১৯৬০ সালে প্রথম বাংলাদেশ স্বাধীনতার আগে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা তৈরি হয়। ১৯৭৩ সালে একটি শহর সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী [[শেখ মুজিবুর রহমান]] ঘোষণা করেন, বরিশালে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন যা আকাঙ্ক্ষিত ছিল তার। রাষ্ট্রপতি [[জিয়াউর রহমান]] ১৯৭৮ সালে বরিশাল সার্কিট হাউস মধ্যে একটি সমাবেশে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন। তিন দশক পরে বরিশাল মানুষের শক্তিশালী চাহিদা থেকে নভেম্বর ২৯, ২০০৮ [[w:ECNEC|ECNEC]] (Executive Committee of National Economic Council) এই প্রস্তাব পাশ করে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্বারা। ২২ নভেম্বর, ২০১১, প্রধানমন্ত্রী [[শেখ হাসিনা]] বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের নির্মাণ শুরু করেন। বরিশাল জিলা স্কুল অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ২৪ জানুয়ারী, ২০১২ সালে বেলা পৌনে ১১টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাগত কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। মুল ক্যাম্পাস ২০১৩ সালে কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরে সদর উপজেলার কর্ণকাঠিতে নির্ধারিত হয়। কীর্তনখোলা নদীর তীরে কর্ণকাঠি এলাকায় রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস যেখানে সকল বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।


== অনুষদ ও বিভাগ সমূহ ==
== অনুষদ ও বিভাগ সমূহ ==

০৯:২৭, ৪ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
চিত্র:বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো.jpg
ধরনসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত২০১১
আচার্যরাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন
উপাচার্যপ্রফেসর ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন
শিক্ষার্থী৭০০০ (প্রায়)
অবস্থান,
শিক্ষাঙ্গনউপশহর, ৫০ একর
সংক্ষিপ্ত নামববি
অধিভুক্তিবিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
ওয়েবসাইটbu.ac.bd
মানচিত্র
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগে অবস্থিত অন্যতম একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং দেশের ৩৩ তম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।[১] বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারি থেকে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়।

অবস্থান

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মূল ক্যাম্পাস বরিশাল বিভাগের কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরে কর্ণকাঠিতে অবস্থিত।

ইতিহাস

BU Campus
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রবেশদ্বার
একাডেমিক ভবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ
একাডেমিক ভবন
মহাসড়ক থেকে বিশ্ববিদ্যালয়
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রাতের দৃশ্য
বিশ্ববিদ্যালয় বাসসমূহ
শিক্ষার্থীদের দোতলা বাস
বঙ্গবন্ধু হল
শেখ হাসিনা হল

১৯৬০ সালে প্রথম বাংলাদেশ স্বাধীনতার আগে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা তৈরি হয়। ১৯৭৩ সালে একটি শহর সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, বরিশালে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন যা আকাঙ্ক্ষিত ছিল তার। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে বরিশাল সার্কিট হাউস মধ্যে একটি সমাবেশে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন। তিন দশক পরে বরিশাল মানুষের শক্তিশালী চাহিদা থেকে নভেম্বর ২৯, ২০০৮ ECNEC (Executive Committee of National Economic Council) এই প্রস্তাব পাশ করে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার দ্বারা। ২২ নভেম্বর, ২০১১, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের নির্মাণ শুরু করেন। বরিশাল জিলা স্কুল অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ২৪ জানুয়ারী, ২০১২ সালে বেলা পৌনে ১১টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাগত কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। মুল ক্যাম্পাস ২০১৩ সালে কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরে সদর উপজেলার কর্ণকাঠিতে নির্ধারিত হয়। কীর্তনখোলা নদীর তীরে কর্ণকাঠি এলাকায় রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির পূর্ণাঙ্গ ক্যাম্পাস যেখানে সকল বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

অনুষদ ও বিভাগ সমূহ

২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের জন্য ক্লাস শুরু হয় ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারী; ছয়টি বিষয় নিয়েঃ

  1. ইংরেজি
  2. গণিত
  3. ব্যবস্থাপনা
  4. বিপনন
  5. অর্থনীতি
  6. সমাজবিজ্ঞান

বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৬টি অনুষদের অধীনে ২৪ টি বিভাগ রয়েছে।

জীববিজ্ঞান ও কৃষি অনুষদ

  • সয়েল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস বিভাগ

প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বিএস(সম্মান), এম.এস.। প্রতিষ্ঠাকালঃ ২০১৩।

  • বোটানি এন্ড ক্রপ সায়েন্স বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এসসি. (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকালঃ ২০১৪
  • কোস্টাল স্টাডিজ এন্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এসসি (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৭
  • বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড বায়োটেকনোলজি; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এসসি (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৮

বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ

  • গণিত বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এসসি. (সম্মান), এম.এসসি.। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১২।
  • কম্পিউটার সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এসসি. (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৪।
  • রসায়ন বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এসসি. (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৪
  • পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এসসি. (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৫
  • জিওলজি এন্ড মাইনিং বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এসসি. (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৫
  • পরিসংখ্যান (সন্মান); প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৮

কলা এবং মানবিক অনুষদ

  • ইংরেজি বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এ. (সম্মান)। এম. এ; প্রতিষ্ঠাকাল ২০১২
  • বাংলা বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এ. (সম্মান)। এম. এ; প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৩
  • দর্শন বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এ (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৭
  • ইতিহাস ও সভ্যতা; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এ (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৮

সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ

  • অর্থনীতি বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এস.এস (সম্মান), এম.এস.এস। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১২
  • লোক প্রশাসন বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এস.এস (সম্মান), এম.এস.এস। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৩
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এস.এস (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৪
  • সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এস.এস (সম্মান), এম.এস.এস। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১২
  • গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা। প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.এস.এস (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৮

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ

  • একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.বি.এ. (সম্মান) এম.বি.এ। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৩
  • ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.বি.এ. (সম্মান), এম.বি.এ। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১২
  • মার্কেটিং বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.বি.এ. (সম্মান), এম.বি.এ। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১২
  • ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ বি.বি.এ. (সম্মান),এম.বি.এ। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৪

আইন অনুষদ

  • আইন বিভাগ; প্রদত্ত ডিগ্রীঃ এল.এল.বি. (সম্মান)। প্রতিষ্ঠাকাল ২০১৪।

ভবনসমূহ

একাডেমিক ভবন ১

এটি একটি ৬ তলা বিশিষ্ট ভবন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের একাডেমিক কার্যক্রম এখানে পরিচালিত হয়।

একাডেমিক ভবন ২

এটি একটি ৬ তলা ভবন। ভবনটির ৫ তলায় কীর্তনখোলা অডিটোরিয়াম অবস্থিত।

প্রশাসনিক ভবন ১

এটি একটি ৬ তলা ভবন। মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলরের কার্যালয় এ ভবনে অবস্থিত। বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরের কার্যালয়ের পাশাপাশি এ ভবনের কিছু অংশ একাডেমিক কার্যক্রমের জন্য ব্যবহৃত হয়।

প্রশাসনিক ভবন ২

এটিও একটি ৬ তলা ভবন। এই ভবনে বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অফিস, কলা অনুষদের ডীন অফিস, রেজিস্ট্রারের কার্যালয়, নেটওয়ার্কিং ও আইটি সেকশন, ব্যাংক , মেডিকেল সেন্টার অবস্থিত। এছাড়া কিছু অংশে একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী

বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরীটির নাম "শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী"। এটি একটি চারতলা ভবন।

ক্যাফেটেরিয়া

বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া একটি ৫ তলা ভবন। ক্যাফেটেরিয়ার একটি অংশ টিএসসি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

টিএসসি

বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ার উপরে টিএসসি অবস্থিত। এটি ৫ তলা বিশিষ্ট একটি ভবনে অবস্থিত, যার নিচে কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ার অবস্থান।

মুক্তমঞ্চ

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চ কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের উত্তর পাশে অবস্থিত। এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

মেডিকেল সেন্টার

বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি মেডিকেল সেন্টার আছে। যেখানে শিক্ষার্থীবৃন্দ চিকিৎসকের সেবা পেয়ে থাকেন। মেডিকেল সেন্টারের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ তলা বিশিষ্ট একটি আলাদা একটি ভবন রয়েছে।

অন্যান্য ভবন

বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ভবন গুলোর মধ্যে রয়েছে উপাচার্যের বাসভবন, ২ টি ডরমিটরি এবং একটি শিক্ষক আবাসিক ভবন। এছাড়া নিরাপত্তার জন্য রয়েছে একটি পুলিশ ক্যাম্প এবং বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য রয়েছে একটি সাবস্টেশন।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত।

আবাসিক হল

ছাত্র হল

বঙ্গবন্ধু হল

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামানুসারে এই হলের নামকরন করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হল ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন যা দুইটি ব্লকে বিভক্ত। এখানে মোট ৮১টি আবাসিক কক্ষ রয়েছে। ব্লক ২ এর নীচতলা ডাইনিং, দ্বিতীয় তলা কমন রুম, ইনডোর গেমস ও টিভি রুম, ৩য় তলা রিডিং রুম ও নামাজ রুম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বঙ্গবন্ধু হলের মোট আসন সংখ্যা ৬১০।

শেরে বাংলা হল

শেরে বাংলা হল ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন যা দুইটি ব্লকে বিভক্ত। এখানে মোট ৮১টি আবাসিক কক্ষ রয়েছে। ব্লক ২ এর নীচতলা ডাইনিং, দ্বিতীয় তলা কমন রুম, ইন্ডোর গেমস ও টিভি রুম, ৩য় তলা রিডিং রুম ও নামাজ রুম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। শেরে বাংলা হলের মোট আসন সংখ্যা ৬১০।

ছাত্রী হল

শেখ হাসিনা হল

শেখ হাসিনা হল ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন যা দুইটি ব্লকে বিভক্ত। এখানে মোট ৮১টি আবাসিক কক্ষ রয়েছে। ব্লক ২ এর নীচতলা ডাইনিং, দ্বিতীয় তলা কমন রুম, ইন্ডোর গেমস ও টিভি রুম, ৩য় তলা রিডিং রুম ও নামাজ রুম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। শেখ হাসিনা হলের মোট আসন সংখ্যা ৬১০।

ফজিলতুন্নেছা মুজিব হল (নির্মানাধীন)

ফজিলতুন্নেছা মুজিব হল ৯তলা বিশিষ্ট নির্মানাধীন ছাত্রী হল।

জামে মসজিদ

বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে একটি মসজিদ রয়েছে। এছাড়াও ৫ তলা বিশিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ নির্মানাধীন রয়েছে।

পরিবহন

  • যাতায়াতের সুবিধার জন্য রয়েছে ৫টি দোতলা বাসসহ মোট ১৫টি বাস।

সংগঠন রাজনৈতিক

তথ্যসূত্র

  1. "বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়"। ১৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১২ 


বহিঃসংযোগ