নাদিয়া আলী (অভিনেত্রী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৪৯ নং লাইন: ৪৯ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯১-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯১-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন পর্নোগ্রাফি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন পর্নোগ্রাফি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন নারী নৃত্যশিল্পী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন মহিলা নৃত্যশিল্পী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন মহিলা ইরোটিক নৃত্যশিল্পী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন মহিলা ইরোটিক নৃত্যশিল্পী]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি পর্নোগ্রাফি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি পর্নোগ্রাফি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী]]

১৬:৫২, ৩০ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নাদিয়া আলি
নাদিয়া আলি
জন্ম (1991-07-22) ২২ জুলাই ১৯৯১ (বয়স ৩২)
জাতীয়তামার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মার্কিনী
অন্যান্য নামনাদিয়া
নাগরিকত্বযুক্তরাষ্ট্র
পেশানৃত্যশিল্পী, অভিনেতা
কর্মজীবন২০১৫-২০১৬

নাদিয়া আলি (জন্ম ২২ জুলাই, ১৯৯১) একজন পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত[১] মার্কিন যৌন-কামনা উদ্রেককারী নৃত্যশিল্পী যিনি ২০১৫ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত পর্নোগ্রাফিতে অভিনয় করেছেন।[২][৩][৪] হিজাব পরে পর্নোগ্রাফিতে অংশ নেয়ার কারণে তাকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও তিনি অনলাইনে শিরচ্ছেদের হুমকি পান।

প্রাথমিক জীবন

২২ জুলাই ১৯৯১ যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে নাদিয়া জন্মগ্রহণ করেন।[৫] তিনি তার পরিবারের দ্বিতীয় সন্তান। তিনি কখনই তার পরিবারের রক্ষণশীলতাকে মেনে চলতেন না এমনকি তিনি কখনো হিজাব পরতেন না।[৩] তিনি মুসলিম হিসেবে বড় হন। ২০১৬ সালের জুলাইয়ে রেফিনারি২৯কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি নিজেকে " ধর্মপ্রাণ মুসলিম" [৩] হিসেবে দাবি করেন, তিনি আরও বলেন তার কাজের সময় তিনি নাকি দিনে দুই থেকে তিন বার প্রার্থনা করেন।[৩]

নাদিয়া সান ফ্রান্সিসকোতে চলে যান এবং ২০১৩ সালের আগপর্যন্ত ব্যবসা করেন। ২০১৩ সালের তার এক বন্ধুর পরামর্শে এক রাতে ৫০০ ডলার আয়ের উদ্দেশ্যে স্ট্রিপ ক্লাবে স্ট্রিপার হিসেবে কাজ শুরু করেন।[৬]

পর্নোগ্রাফিক জীবন

নাদিয়া সাধারণত সেক্সুয়াল ট্যাবু হিসেবে এবং পর্নোগ্রাফির দুনিয়ায় বেশি সুযোগের আশায় তার পর্নোগ্রাফি ভিডিওতে হিজাব পরতেন।[৩] তার ওয়েলকাম টু উওমেন অফ দ্য মিডল ইস্ট নামক প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্রে তিনি দেখান কিভাবে গৃহ নির্যাতনের মাধ্যমে একজন পুরুষের কামউত্তেজনা জাগানো যায়।[৫] তিনি পাকিস্তানের অবস্থা সম্পর্কে বলতে গিয়ে ধর্মের চেয়ে সংস্কৃতিকে বেশি দোষারোপ করেন। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার বিশেষ করে পাকিস্তান অঞ্চলের মেয়েদের জন্য একক লেসবিয়ান পর্ণোগ্রাফিতে অভিনয় করতে ইচ্ছাপোষণ করেন। এরপর হিজাব পরে পর্নোগ্রাফিতে অভিনয়ের জন্য পাকিস্তান থেকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।[৭] এছাড়াও তিনি অনলাইনে শিরচ্ছেদের হুমকি পান। [৩]

২০১৬ সালে ২০ টি দৃশ্যপটে অংশগ্রহণের পরে তিনি তার ২১ তম পর্নোগ্রাফির জন্য একটি পরিকল্পনা খুঁজে পান। পরিকল্পনাটি ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো দেখতে এক ব্যক্তি এক মুসলিম নারীর সাথে সঙ্গম করবেন। [৩] এ লক্ষ্যে ফ্লোরিডাতে জায়গা নির্ধারণ করা হয় তবে ২০১৬ পাল্‌স অরলান্ডো শুটিং-এর পরে ভয়ে তা বাতিল করা হয়।[৩]র্নোগ্রাফিকে "অস্ত্র" বলে উল্লেখ করেন। রিফাইনারি২৯কে তিনি বলেন, বড় কিছু করার উদ্দেশ্যে তিনি প্রসাধন ব্যবসায় অগ্রসর হবেন।

সমালোচনা

[৬]

ডেইলি পাকিস্তানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই মন্তব্য করার পরে তিনি সমালোচনার মুখে পড়েন।

তথ্যসূত্র

  1. Snow, Aurora (২০১৬-০২-১৩)। "Banned in Pakistan: A Muslim Porn Star's Sexual Crusade" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-২১ 
  2. Snow, Aurora (২৩ জুলাই ২০১৬)। "How Donald Trump's RNC Inspired a Muslim, Gay, and Trump Porn Craze"The Daily Beast। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৬ 
  3. Macmillen, Hayley (২৯ জুলাই ২০১৬)। "Muslim Adult Performer Nadia Rani On Reconciling Her Job With Her Religion"। Refinery29। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৬ 
  4. Keating, Fiona (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "Muslim adult film star Nadia Ali received death threats for making hijabi porn movie"International Business .Times। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৭ 
  5. Snow, Aurora (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "Banned in Pakistan: A Muslim Porn StarCrusade"The Daily Beast। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৬ 
  6. "'জেনা করা পাপ' বললেন পর্নস্টার নাদিয়া আলি | বিনোদন"ittefaq। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-০৪ 
  7. "বিশ্বব্যাপী যে কারণে আলোচিত এই 'পাকিস্তানি' পর্ন তারকা নাদিয়া! | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-২৭ 

বহিঃসংযোগ