মালিনী অবস্থী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় কণ্ঠশিল্পী সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী স্থাপন |
|||
৭২ নং লাইন: | ৭২ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:শিল্পকলায় পদ্মশ্রী প্রাপক]] |
[[বিষয়শ্রেণী:শিল্পকলায় পদ্মশ্রী প্রাপক]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৭-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৭-এ জন্ম]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় |
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়িকা]] |
০৯:০৩, ২৪ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মালিনী অবস্থী | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্ম | কনৌজ, উত্তরপ্রদেশ, ভারত | ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৭
উদ্ভব | লখনউ, উত্তরপ্রদেশ, ভারত |
ধরন | ভারতীয় লোকসঙ্গীত |
পেশা | লোকসঙ্গীত শিল্পী |
কার্যকাল | ৩১ বছর |
মালিনী অবস্থী (জন্ম ১১ই ফেব্রুয়ারি ১৯৬৭) একজন ভারতীয় লোকসঙ্গীত শিল্পী।[১][২] তিনি হিন্দি এবং আওধী, বুন্দেলখণ্ডী এবং ভোজপুরী ভাষায় গান করেন। তিনি ঠুংরী এবং কাজরি সঙ্গীতও পরিবেশন করেন।[৩] ২০১৬ সালে তিনি ভারত সরকারের নাগরিক সম্মান পদ্মশ্রীতে ভূষিত হয়েছিলেন।[৪]
প্রাথমিক জীবন
মালিনী অবস্থী উত্তরপ্রদেশের কনৌজ শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি লখনৌ শহরের ভাটখণ্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিন্দুস্তানী শাস্ত্রীয় সংগীতে স্নাতকোত্তর করেছেন এবং এই বিষয়ে তিনি স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত।[৫] এছাড়াও, তিনি লখনৌ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আধুনিক ইতিহাসে স্নাতকোত্তর করে স্বর্ণপদক অর্জন করেছিলেন, তাঁর বিশেষ বিষয় ছিল মধ্যযুগীয় এবং আধুনিক ভারতীয় স্থাপত্য। তিনি কিংবদন্তি হিন্দুস্তান ধ্রুপদী গায়ক, পদ্মবিভূষণ বিদুষী গিরিজা দেবীর বেনারস ঘরানার গাঁট বাঁধা (আনুষ্ঠানিকভাবে গুরু ও শিষ্যের মধ্যে শিক্ষাদান ও গ্রহণের সম্বন্ধ স্থাপন) ছাত্রী। তিনি বরিষ্ঠ আইএএস অফিসার অবনীশ অবস্থীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। অবনীশ ইউপি বিভাগের ১৯৮৭ সালের পদাধিকারী এবং তিনি বর্তমানে উত্তর প্রদেশ সরকারের মুখ্য সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পেশাগত জীবন
জনপ্রিয় শাস্ত্রীয় সংগীতের উৎসব, জাহান-এ-খুস্রুর নিয়মিত শিল্পী মালিনী অবস্থী।[৬] তাঁর কণ্ঠস্বর উচ্চ ত্ত তীক্ষ্ণ স্বরবিশিষ্ট এবং থারে রাহিও ও বাঁকে শ্যাম ঠুংরীটি তাঁর কন্ঠে জনপ্রিয়। তিনি দূরদর্শনে এনডিটিভি 'ইম্যাজিন' পরিবেশিত জুনুন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। উত্তরপ্রদেশে ২০১২ এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন তাঁকে মুখপাত্র হিসাবে নিযুক্ত করেছিলেন।[৭]
তিনি ২০১৫ সালের ছবি দম লাগা কে হায়শাতে অনু মালিকের সংগীত পরিচালনায় "সুন্দর সুশীল" গানটি গেয়েছিলেন।
শিক্ষাগত সম্মান এবং ফেলোশিপ
তিনি বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারত অধ্যয়ন কেন্দ্রের শতবার্ষিকী পদের অধ্যাপক।[৮]
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সম্পাদন
জাতীয়
উত্তর প্রদেশের ঠুংরী-উৎসব এবং রাগ-রঙ-উৎসব, তাজ-মহোৎসব, গঙ্গা-মহোৎসব, লখনউ-উৎসব, বুধ-মহোৎসব, রামায়ণ-মেলা, কাজরী-মেলা, কবীর-উৎসব ইত্যাদি অনুষ্ঠানে তিনি অংশ নিয়েছেন। শ্রুতি-মণ্ডল-সমারোহ, কুম্ভাল-গর্দ্ধ-উৎসব, রাজস্থানের জয়পুরে তীজ-উৎসব তাঁর পরিবেশিত সঙ্গীতে সমাহিত হয়েছে। পাঞ্জাব ও হরিয়ানায় সুরজকুন্ড-হস্তশিল্প-মেলা এবং পিনজোরের ঐতিহ্য-উৎসবে তাঁকে পাওয়া গেছে।
আন্তর্জাতিক
২০১৭ সালে ত্রিনিদাদে প্রবাসী দিবসে তিনি অনুষ্ঠান করেছিলেন।[৯] ২০১৫ সালে মরিশাসে ভারত উৎসবে তিনি অংশ নিয়েছিলেন।[১০] ২০১১ সালে ফিজিতে আইসিসিআর এর ৪০ তম বর্ষপূর্তি উদযাপনে তিনি আমন্ত্রিত ছিলেন।[১১] ২০০৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর হিউস্টনে, স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে তিনি অংশ নিয়েছিলেন। ২০০৭ সালে পাকিস্তানে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তিনি সঙ্গীত পরিবেশনা করেছিলেন। [১২] ২০১১ সালে, লন্ডনে দক্ষিণ ব্যাংকের কেন্দ্রের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তিনি যোগ দিয়েছিলেন।[১৩] ক্রমান্বয়ে ২০০২, ২০০৩, ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে নেদারল্যান্ডে ভারতীয় উৎসব উদযাপনে তিনি অংশ নিয়েছিলেন।[১৪] ২০০০, ২০০৪, ২০১৬ সালে মরিশাসে বিশ্ব ভোজপুরী সম্মেলনে তিনি সঙ্গীত পরিবেশন করেছেন। ২০১৬ সালে ফিলাডেলফিয়া এবং লস অ্যাঞ্জেলেসে সাংস্কৃতিক সংগীতানুষ্ঠানে তিনি ছিলেন।
চলচ্চিত্রের তালিকা
তিনি যে যে চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিবেশন করেছেন সেগুলি হল জয় হো ছট মাইয়া - শৈলেন্দ্র সিংয়ের সঙ্গে যৌথভাবে, ভোলে শিব # শঙ্কর, বম বম বোলে, এজেন্ট বিনোদ, দম লাগা কে হায়শা, ভগন কে রেখন কী - ইশক (২০১৩ চলচ্চিত্র), চারফুটিয়া ছোকরে (২০১৪ চলচ্চিত্র)।
পুরস্কার
২০১৬ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কার,[১৫] ২০০৬ সালে উত্তরপ্রদেশ সরকারের যশ ভারতী পুরস্কার,[১৬] উত্তর প্রদেশ সংগীত নাটক একাডেমি ফেলোশিপ, জাতীয় সংগীত নাটক একাডেমি পুরস্কার।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Malini Awasthi mesmerises audience"।=
- ↑ "It's the villages where folk music is disappearing faster"। The Times Of India। ২০১১-০৯-১৯।
- ↑ "Body Text Thumri, Kajri mark final day of music festival"। The Times Of India। ২০১১-০৯-১১।
- ↑ "Padma Awards 2016"। Press Information Bureau, Government of India। ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Low at Bhatkhande"। The Times Of India। ২০০৯-০৯-০৯।
- ↑ Tripathi, Shailaja (২০১০-০২-২৫)। "Hues of Hori"। The Hindu। Chennai, India।
- ↑ "Election Commission 'sveeps' polls in first phase"। The Times Of India। ২০১২-০২-০৯।
- ↑ http://www.bhu.ac.in/arts/bak/teaching.php
- ↑ https://www.hcipos.gov.in/event.php
- ↑ "Malini Awasthi Enthrals The Audience"। Mauritius Times। ২১ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ http://www.eternalmewar.in/media/newsletter/templates/2019/nl212/mmfaa2019/index.htm
- ↑ http://www.newindianexpress.com/thesundaystandard/2019/jun/09/berlin-calling-for-malini-awasthi-1987935.html
- ↑ https://www.telegraph.co.uk/culture/music/worldfolkandjazz/8437627/Mystical-moment-please-switch-off-your-iPhone.html
- ↑ https://www.shethepeople.tv/news/sonal-mansingh-malini-awasthi-akademi-awardees
- ↑ https://www.bhaskar.com/news/UP-GOR-malini-awasthi-got-padma-shri-award-5285404-PHO.html
- ↑ https://www.hindustantimes.com/india/yash-bharti-to-13-personalities/story-6qSdMSJNYsBOjtntVAK6dO.html