ফাইজা জামা মোহাম্মদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৮৫ নং লাইন: ৮৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫৮-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫৮-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:সোমালিয়ার সমাজকর্মী]]
[[বিষয়শ্রেণী:সোমালিয়ার সমাজকর্মী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি, ফুলার্টনের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:সোমাালিয়ার নারী সমাজকর্মী]]
[[বিষয়শ্রেণী:সোমাালিয়ার নারী সমাজকর্মী]]

১২:১০, ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ফাইজা জামা মোহাম্মদ
জন্ম১২ নভেম্বর ১৯৫৮
জাতীয়তাসোমালিয়
মাতৃশিক্ষায়তনক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি
পেশাপরিচালক
আফ্রিকা রিজিওনাল অফিস অব ইকুয়ালিটির
আন্দোলননারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা, নারী পাচার প্রতিরোধ

ফাইজা জামা মোহাম্মদ (জন্ম: ১২ নভেম্বর ১৯৫৮) একজন সোমালিয় নারী অধিকারকর্মী। তিনি সোমালিয়ায় শান্তি ও জেন্ডার সমতা বজায় রাখতে নানাবিধ নারী সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০০ সালে তিনি আফ্রিকা রিজিওনাল অফিস অব ইকুয়ালিটির ডিরেক্টর নিযুক্ত হন।[১]

প্রেক্ষাপট

১৯৫৮ সালের ১২ নভেম্বর ফাইজা জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ফ্রেসনোর ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ করেন। এরপর ১৯৯৮ সালে নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল স্টাডিজ (আইএসএস) থেকে ডিপ্লোমা করেন। প্রায় বিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে নানাবিধ আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে যুক্ত ছিলেন তিনি। ২০০০ সাল থেকে তিনি ইকুয়ালিটি নাউয়ের নাইরোবি অফিসের ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বর্তমানে আফ্রিকান ইউনিয়ন উইম্যানস কমিটির সদস্য, যা নারী অধিকার বিষয়ক কমিশনের প্রধানকে নানাবিধ ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে থাকে। তিনি আফ্রিকান উইম্যানস রাইটস অবজারভেটরি প্যানেলের সদস্য। নারীদের সমতা নিশ্চিত করা, নারীদের অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক অধিকার এবং জমিজমার অধিকার নিশ্চিত করা প্রভৃতি বিষয়ে তিনি ও তার প্রতিষ্ঠান কাজ করে চলে। আফ্রিকায় জমির অধিকার থেকে নারীরা প্রায়ই বঞ্চিত হয়ে থাকে। এছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা, নারী পাচার প্রভৃতির বিরুদ্ধেও তার প্রতিষ্ঠান প্রতিবাদ করে থাকে।[২]

ফারিজা প্যান-আফ্রিকান সোলিডারিটি ফর আফ্রিকান উইম্যানস রাইটস কোয়ালিশন (এসওএডব্লিউআর) আয়োজন করেন। এটি ২০০৪ সালে প্রোটোকল অব আফ্রিকান চার্টার অন হিউম্যান অ্যান্ড পিপলস রাইটস অন দ্য রাইটস অব উইম্যান ইন আফ্রিকা এবং হাঙ্গার প্রজেক্ট, ২০০৮ পদকে ভূষিত হয়।[১]

তথ্যসূত্র